Search

Thursday, April 28, 2016

Murders, repression: Bangladesh government must tighten security and let civil society breathe






Times of India editorial


The horrific spate of murders of intellectuals, bloggers and activists by Islamists in Bangladesh continues apace. In the latest killings Rajshahi University professor Rezaul Karim, editor of an LGBT magazine Xulhaz Mannan, and theatre artiste Mahbub Tonoy were hacked to death in two separate incidents. While the Islamic State terror group has claimed Karim’s killing, a branch of al-Qaida has taken responsibility for the Mannan and Tonoy murders. However, the Bangladeshi government led by Prime Minister Sheikh Hasina continues to deny the presence of the transnational terror groups in the country and blames the violence on home-grown extremists.


That’s cold comfort when the government is unable to control the spate of killings. Even more bizarre is Hasina’s and her ministers’ repeated assertions that secular writers and bloggers should refrain from hurting religious sentiments. The victims cannot be blamed for bringing the attacks upon themselves. Taken together, an impression is growing in Bangladesh that the Hasina administration is in denial about ground realities and giving in to autocratic tendencies in dealing with criticism. The filing of sedition cases against Mahfuz Anam, respected editor of the Daily Star, for publishing stories critical of Hasina eight years ago exemplifies this point.


Add to this the fact that there’s no real opposition in the Bangladesh parliament today – the official parliamentary opposition Jatiya Party has three members in the Hasina cabinet. This has allowed criticism of Bangladesh’s ongoing 1971 war crimes trials as targeting leaders of only the BNP and Jamaat-e-Islami – the actual opposition to the ruling Awami League. It’s in this situation that groups like IS are threatening to turn Bangladesh into their hub for launching attacks even inside India. To counter this Hasina must rein in her government’s autocratic tendencies, enforce law and order and permit pluralism. That’s what New Delhi ought to be telling her as well.


Wednesday, April 27, 2016

বাংলাদেশে পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জাতিসংঘের উদ্বেগ

বাংলাদেশে ভিন্ন মতাবলম্বীদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিতহত্যাকাণ্ডের শেষ দেখতে পাচ্ছে না জাতিসংঘ। বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া একের পর এক পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডের কারণে উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘ।

রাজধানীর কলাবাগানে মার্কিন দূতাবাসের সাবেক কর্মকর্তা জুলহাস মান্নানসহ জোড়া খুনের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি আজ দেয়া এক বিবৃতিতে এই মন্তব্য করেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, ভিন্ন মতাবলম্বীদের বিরুদ্ধে আরো একটি নৃশংস হত্যাকাণ্ডে আমরা শোকাহত। সমাজকর্মীদের বিরুদ্ধে ক্রমাগতভাবে বেড়ে যাওয়া আক্রমনের কোনো শেষ দেখা যাচ্ছে না। সর্বসাম্প্রতিক ঘটনায় সহিংসতা ও চরমপন্থার শিকার হয়েছেন জুলহাস মান্নান ও মাহবুব তনয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে অসহিষ্ণুতা সংশ্লিষ্ট সহিংসতা বেড়ে যাচ্ছে। সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মতে সাথে মিল নেই - এমন ব্যক্তিদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করা হচ্ছে। (জুলহাস হত্যাকাণ্ডের) মাত্র দুই দিন আগে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রেজাউল করিম খুনের ঘটনা এরই দৃষ্টান্ত।

এতে বলা হয়, সহিংসতা, নিপীড়ন ও বৈষম্যহীনভাবে সব মানুষের বাঁচার অধিকার নিশ্চিত করা জাতিসংঘের নীতি। গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে যে সহিংসতা ও নৃশংসতা আমরা প্রত্যক্ষ করেছি - তার বিরুদ্ধে সব রাজনৈতিক দল ও ধর্মীয় নেতাদের প্রতিবাদ জানানো উচিত। দোষীদের আইনের আওতায় আনতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কার্যকর ও দ্রুত তদন্ত করা প্রয়োজন। দোষিদের দায়মুক্তি অসহিষ্ণুতাকে আরো বাড়িয়ে দেবে, যা এ ধরনের ঘটনা আরো ঘটতে উৎসাহিত করবে।

এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, জার্মানি, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ও কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্ট জুলহাস ও তনয় হত্যাকাণ্ডের নিন্দা জানিয়ে ঘটনার দ্রুত এবং তদন্তে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।