Search

Tuesday, July 26, 2016

OPINION: Why JMB is of Concern to India

N. Manoharan and Niharika Hooda / Institute of Defence Studies and Analyses, Delhi

The recent deadly terror attack in Dhaka might have been claimed by the Islamic State of Iraq and Syria (ISIS) or Daesh, but the pointers are towards the banned local terror group Jamaat-ul-Mujahideen Bangladesh (JMB). This is of serious concern to India, not only because of JMB’s cross-border presence but also due to its linkage with the ISIS.1

The JMB, meaning ‘Assembly of Holy Warriors’, is a Bangladesh-based terror outfit formed in 1998. The principal objective of JMB is to establish an Islamic state in Bangladesh based on Sharia. Given its strong belief in Salafist ideology, JMB considers the modern principles of governance like democracy, liberalism, socialism and secularism as “anti-Islamic”. In the initial stages, funding for JMB came from various sources such as extortion, smuggling of drugs, donation from international Wahhabi charity groups based in Saudi Arabia, Qatar, Kuwait and the United Kingdom (UK), patronage by Pakistan’s Inter-Services Intelligence (ISI), contribution from its members and taxation on local business. Very soon, JMB turned towards more lucrative foreign sources of funding and also smuggling in counterfeit currencies. The then Bangladesh Nationalist Party or the BNP-led government’s soft-peddling also helped in JMB’s phenomenal growth and influence. The government did not realise the gravity of JMB’s agenda until the terror group triggered a country-wide serial bombing in August 2005, when about 500 bombs went off in 63 of the 64 districts of Bangladesh within half-an-hour.

In the ensuing crackdown by the Khalida Zia-led government, many of JMB’s leaders and cadres were arrested or killed, especially by the Rapid Action Battalion (RAB) of Bangladesh. It was at this stage that JMB decided to shift some of its operations to India. The JMB leader Abdur Rahman (alias Shahadat), who had sneaked into India in 2006, was instrumental in building the outfit’s network across the India-Bangladesh border. Around the same time, the operational wing of JMB in West Bengal was declared as the ‘65th Unit’.2 In October 2014, JMB was found running a bomb and explosive making unit in Burdwan, from where bombs and grenades were transported to Bangladesh in consignments. The fact that bomb blasts at Chennai and Patna in May 2014 carried JMB’s signature indicates that some of the improvised explosive devices (IEDs) used might have been diverted within India as well.

India is being used by JMB not just as a hideout, but also for recruitment as well. Recruitment is done through madrasas, mosques and effective use of social media. JMB’s network is especially active in Murshidabad, Malda and Nadia districts of West Bengal and parts of Muslim-majority districts in Assam. These areas are also closer to JMB’s strongholds in northern and north-western Bangladesh. JMB’s traditional strategy of creating networks of matrimonial alliances across the border has also helped in facilitating the establishment of its bases within India. Going by call and travel records of the JMB members detained so far, the outfit seems to have spread its footprints in southern India and Jammu and Kashmir as well. It is estimated that about 50 JMB modules are operating in India.

What is more concerning is JMB’s linkage with terror groups active in India, Pakistan, Afghanistan, and even beyond. The common thread that connects all these groups is their anti-India, anti-democratic and pro-Salafist ideology. It is difficult for JMB to operate in India without the assistance of local militant groups. Some of the known collaborationists are Indian Mujahideen, Al Jihad, Al Ummah and Students Islamic Movement of India (SIMI). In the case of Pakistan, JMB has established a strong network with Lashkar-e-Toiba (LeT) and Harkat-ul Jihad-al Islami (HuJI). Similarly, they have built linkages with Taliban and al Qaida in Afghanistan. For its operations in Myanmar, JMB relies on Rohingya Solidarity Organisation (RSO) based in Rohingya refugee camps in southern Bangladesh. Going by the latest slogan of JMB – “Jihad from Bangladesh to Baghdad” – the network now includes the ISIS as well. The scope of networking among these terror groups includes training, recruitment, funding, information sharing, arms, operational assistance, manpower and logistics. Funding to JMB has also been traced to NGOs located in West Asia, like the Kuwait-based Revival of Islamic Heritage Society (RIHS), and even Europe. This shows that JMB’s network involves a section of Bangladeshi diaspora as well.

Bangladesh-based terror groups acting against India is not new. What is new is a Bangladeshi terror group based in India acting against both India and Bangladesh. This is a serious development. What is of utmost concern is how the activities of JMB in India have gone unnoticed for over half-a-decade. It would have remained so for long had blasts in Burdwan would not have taken place accidentally. Vote bank and communal politics, lack of capability of state police forces, lack of proper coordination between the Centre and the States, and lack of cooperation between India and Bangladesh have long helped JMB disguise its presence. These issues have to be addressed on an urgent basis.

Border guarding cannot afford to remain slack and requires attention. JMB will largely lose its purpose, if its cross-border activities are effectively curtailed. This apart, India could consider strengthening Bangladesh’s counter-terrorism capabilities, especially in dealing with radical terror groups. The present dispensation in Dhaka has been helpful in stifling India’s north-eastern militant groups that often took shelter in Bangladesh. A weak and pro-Islamist regime in Bangladesh is not in the interest of India. Therefore, robust counterterrorism cooperation between India and Bangladesh is imperative to tackling common enemies like JMB.

Dr. N. Manoharan is Associate Professor at the Department of International Studies and History, Christ University, Bengaluru and Ms. Niharika Hooda is pursuing Masters from the same university.

Views expressed are of the author and do not necessarily reflect the views of the IDSA or of the Government of India.

  1.  Abhishek Bhalla, “Indian intelligence agencies warn Bangladesh Mujahideen may have links to Islamic State”, Mail Today, May 28, 2015; Shishir Gupta, “India wary of IS attacks through Bangladeshi terrorist groups”, Hindustan Times, January 24, 2016; Bikash Singh, “Jamaat-ul Mujahideen Bangaldesh is Being Monitored: Assam Director General of Police, Mukesh Sahay”, The Economic Times, July 11, 2016; and “Islamic State claims they now have a 'regional leader' in Bangladesh”, bdnews24.com, November 23, 2015.
  2.  The ‘65th Unit’ was otherwise known as the “Bengal Unit”. JMB was said to have maintained a unit in each of the 64 districts of Bangladesh, and the one in West Bengal was the 65th.

Monday, July 25, 2016

বিবিসি’র রিপোর্ট: সরাসরি সম্প্রচারে বিধিনিষেধ নিয়ে



মানবজমিন: বাংলাদেশের সরকার সরাসরি সম্প্রচারে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের ওপর কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করার পর টিভি কর্মকর্তাদের মধ্যে এ নিয়ে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। একটি টেলিভিশনের শীর্ষ বার্তা কর্মকর্তা একে মুক্ত গণমাধ্যমের জন্য দুর্ভাগ্যজনক বলে বর্ণনা করেছেন। গত সপ্তাহেই দেশের ২৬টি টেলিভিশন চ্যানেলকে তথ্য মন্ত্রণালয় এ চিঠি পাঠায়, যেখানে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও দুর্ঘটনায় উদ্ধার কার্যক্রম এবং জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযান কার্যক্রমের ঘটনাপ্রবাহ সরাসরি সমপ্রচার না করার অনুরোধ জানানো হয়। গতকাল রাতে প্রচারিত বিবিসি বাংলার খবরে বলা হয়, তথ্য মন্ত্রণালয়ের একজন সিনিয়র সহকারী সচিবের সই করা এ চিঠির একটি কপি বিবিসির হাতে এসেছে, যেখানে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বিটিভিসহ মোট ২৬টি টিভি চ্যানেলকে অনুরোধ জানানো হয়েছে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও দুর্ঘটনায় উদ্ধার এবং কোথাও কোনো অপরাধ সংগঠনের সময় অপরাধী বা জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযান কার্যক্রমের ঘটনাপ্রবাহ সরাসরি সমপ্রচার না করতে। এ চিঠি প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘তারা যে সমপ্রচার করছেন, সেখানে আমরা কিছু ব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি। সেটা হচ্ছে, আমাদের সমপ্রচার নীতিমালা আছে, সেখানে যে নির্দেশনা রয়েছে, সেটা বহুক্ষেত্রে অনুসরণ করা হচ্ছে না। এজন্য আমরা অনুরোধপত্র দিয়েছি সতর্ক করার জন্য।’
 
প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা দুর্ঘটনায় উদ্ধার কার্যক্রম দেখাতে বাধা কোথায়? বিবিসির এ প্রশ্নে তথ্যমন্ত্রী কিছু ঘটনার কথা উল্লেখ করন। বিশেষ করে তিনি ২০১৩ সালে রানা প্লাজা দুর্ঘটনায় ধ্বংসস্তূপের নিচে কয়েক দিন ধরে আটকে থাকা রেশমাকে উদ্ধার, ২০১৪ সালের ডিসেম্বর মাসে ঢাকায় একটি পানির পাইপে দীর্ঘসময় ধরে আটকে পড়া একটি শিশুকে উদ্ধার অভিযান এবং কয়েকটি নৌদুর্ঘটনার উদ্ধার তৎপরতা সরাসরি সমপ্রচারের ঘটনা উল্লেখ করেন। এগুলোকে সঠিক নয় বলে বর্ণনা করেন তিনি। বলেন, ‘উদ্ধারকার্যে বাধাবিঘ্ন সৃষ্টি করার কোনো গণমাধ্যমের অধিকার নেই। ঘটনার আগেই আমি সতর্ক করে দিয়েছি, আপনারা বিঘ্ন সৃষ্টি করবেন না। না হলে প্রশাসন ওখানে শক্ত অবস্থান নেবে, তখন আরো বিব্রত হবেন। মৃতদেহের ছবি দেখানো কোনো নৈতিকতার মাপকাঠিতে আসে না। শিশুর মৃতদেহ, এটা কোন মানবিক ব্যাপার?’ তিনি আরো বলেন, ‘রানা প্লাজা দুর্ঘটনায় ভেতর থেকে উদ্ধার করছে, তখন উদ্ধারকাজটা সমাপ্ত করতেও দেবেন না। এটা তো ঠিক না। একটা শকে ছিল, তিন দিন ওখানে অভুক্ত অবস্থায় আছে, এ অবস্থায় তার মুখে বুম ধরা, জিজ্ঞেস করা যে আপনার কেমন লাগছে - এটা কোনো কথা হলো নাকি?’

রিপোর্টে বলা হয়, মূলত এ ধরনের সরাসরি সমপ্রচার যে সরকার পছন্দ করছে না, তা সপষ্ট হয় গুলশান হামলার সময়কালে। হামলা পরবর্তী জিম্মিদশা চলাকালে বাংলাদেশের বেসরকারি টেলিভিশনগুলো দীর্ঘসময় ধরে ঘটনাস্থল থেকে সরাসরি সম্প্রচার করছিল। একপর্যায়ে তারা সরাসরি সমপ্রচার বন্ধ করে দেয়। কারণ, হিসেবে সরকারের অনুরোধের কথা উল্লেখ করে।

এ নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল বাংলাভিশনের বার্তা প্রধান মোস্তফা ফিরোজ বলেন, সরকার ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই নিরাপত্তা বেষ্টনী, গণমাধ্যম ও জরুরি স্বাস্থ্যসেবার জন্য সুনির্দিষ্ট স্থান নির্ধারণে ব্যর্থ হয়েছে। আর সে ব্যর্থতার দায় গণমাধ্যমের ওপর চাপাচ্ছে। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক হচ্ছে, সরকার বলছে তারা কোনোভাবেই গণমাধ্যমে হস্তক্ষেপ করবে না এবং তারা অবাধ তথ্যপ্রবাহে বিশ্বাস করে। কিন্তু সেই তথ্য মন্ত্রণালয় থেকেই আবার যখন এ চিঠি দেয়া হয়, সেটা এমন দুর্ভাগ্যজনক যে, যেখানে বিভিন্ন ক্ষেত্রে তো নিষেধাজ্ঞা আছেই; এমনকি বলা হচ্ছে প্রাকৃতিক দুর্যোগের খবরও সরাসরি দেখানো যাবে না। যদি সরাসরি দেখানো না যায়, তাহলে কী দেখানো হবে? আমার মনে হয়, এটা হচ্ছে ধারাবাহিকভাবে সংবাদপত্র ও গণমাধ্যমের ওপর হস্তক্ষেপের নানা ধরনের উপাদান। সরকার প্রমাণ করছে তারা যা বলে আসছে তারা তা বিশ্বাস করে না। এ চিঠিটা সেটাই প্রমাণ করে।

এদিকে তথ্যমন্ত্রী বলছেন, এ বছরের মধ্যেই সমপ্রচার আইন ও তথ্য কমিশন গঠনের কাজ শেষ হবে। এরপর থেকে সরকার এসব ব্যাপারে আর হস্তক্ষেপ করবে না। তথ্য কমিশনই আইন ও নীতিমালা বাস্তবায়নের দায়িত্ব নেবে।

Friday, July 22, 2016

রেমিট্যান্সে ধস: এক বছরে কমেছে ৫ হাজার কোটি টাকা

শীর্ষ নিউজ ডেস্ক: দেশের বেশির ভাগ রেমিট্যান্স আসে মধ্যপ্রাচ্যের আটটি দেশ থেকে। গত অর্থবছরে আটটি দেশের মধ্যে ছয়টি থেকেই রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে গেছে।


বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ পরিসংখ্যান থেকে পাওয়া তথ্য মতে সৌদি আরব থেকে হাজার ৮০ কোটি টাকা এবং আরব আমিরাত থেকে ৮৭২ কোটি টাকা মূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা কমে গেছে। সব মিলিয়ে ছয় দেশ থেকে এক বছরে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমেছে প্রায় হাজার কোটি টাকা সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা।

দিকে শুধু মধ্যপ্রাচ্য থেকেই রেমিট্যান্স প্রবাহ কমছে না, কমে গেছে দেশের ২৮ সরকারি, বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের রেমিট্যান্স আহরণ।ব্যাংকগুলোর সমাপ্ত অর্থবছরের রেমিট্যান্স আহরণ আগের অর্থবছর (২০১৪-১৫) থেকে কমে গেছে। সরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে রয়েছে সোনালী, জনতা, অগ্রণী, বেসিক কৃষি ব্যাংক। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মধ্যে ব্র্যাক ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, স্টান্ডার্ড ব্যাংক, ইউসিবিএল, উত্তরা, এবি, ব্যাংক এশিয়া, ঢাকা, আএফআইসি, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক উল্লেখযোগ্য।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, দেশে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স আসে তার দু-তৃতীয়াংশ আসে মধ্যপ্রাচ্যের আটটি দেশ থেকে। আবার মধ্যপ্রাচ্যের মধ্যে বেশির ভাগ আসে সৌদি আরব, আরব আমিরাত কুয়েত থেকে। কিন্তু সমাপ্ত অর্থবছরে দেশভিত্তিক রেমিট্যান্স প্রবাহের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, রেমিট্যান্সের প্রধান বাজার তিন দেশ থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে গেছে। এর মধ্যে সৌদি আরব থেকে সবচেয়ে কম এসেছে অর্থাৎ আগের বছরের চেয়ে সমাপ্ত অর্থবছরে দেশ থেকে সাড়ে ১১ শতাংশ কমেছে রেমিট্যান্স। আরব আমিরাত থেকে ৮৭২ কোটি টাকা এবং কুয়েত থেকে ৩২০ কোটি টাকা সমমূল্যের রেমিট্যান্স কম এসেছে আগের বছরের চেয়ে। এর বাইরে বাহরাইন থেকে ৫৯২ কোটি টাকা, লিবিয়া থেকে ২৬৪ কোটি টাকা এবং ওমান থেকে ৩২ কোটি টাকা সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা কম এসেছে।

আট দেশের মধ্যে প্রধান ছয়টি দেশ থেকেই রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে যাওয়ায় সামগ্রিকভাবে মধ্যপ্রাচ্য থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে গেছে। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে মধ্যপ্রাচ্য থেকে রেমিট্যান্স এসেছিল ৯০৭ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার, যা সমাপ্ত অর্থবছরে কমে নেমেছে ৮৫৫ কোটি ডলারে।

মধ্যপ্রাচ্য থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের মতে, মূলত দুটি কারণে মাধ্যপ্রাচ্য থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে যাচ্ছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো তেলের দাম কমে যাওয়া। জ্বালানি তেলনির্ভর মধ্যপ্রাচ্যের অর্থনীতিতে তেলের দাম কমে যাওয়ায় ওই সব দেশে উন্নয়ন ব্যয় ব্যাপক হারে কমে গেছে। অর্থনৈতিক সঙ্কটে উন্নয়নমূলক কাজকর্মও কমে গেছে। উন্নয়ন ব্যয় কমে যাওয়ায় তাদের শ্রমিকের চাহিদা কমে গেছে। যেহেতু বাংলাদেশের বেশির ভাগ প্রবাসীই অদক্ষ, ফলে মধ্যপ্রাচ্যের উন্নয়ন ব্যয় কমে যাওয়ার সরাসরি প্রভাব পড়েছে আমাদের রেমিট্যান্সের ওপর। তারা আগের মতো আর শ্রমিক নিচ্ছে না; বরং যারা আছে তাদেরকেও অনেক ক্ষেত্রে ফেরত আসতে হচ্ছে।
দ্বিতীয় কারণ হলো, ডলারের দাম কমে যাওয়া। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার কারণে পৃথিবীর বেশির ভাগ দেশে ডলারের দাম কমেছে। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক প্রবাসী রপ্তানিকারকদের কথা ভেবে বাজার থেকে উদ্বৃত্ত ডলার কিনছে। ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার অনেক ক্ষেত্রেই স্থিতিশীল রয়েছে। অর্থাৎ ডলারের দাম না কমলেও বাড়েনি। কিন্তু মূল্যস্ফীতির প্রেক্ষাপটে প্রকৃতপক্ষে ডলারের মূল্য কমে গেছে। ফলে এর প্রভাব পড়েছে রেমিট্যান্সের ওপর। এর বাইরে কয়েক বছর ধরে মধ্যপ্রাচ্য থেকে যে হারে শ্রমিক ফিরে আসছে সে তুলনায় যাচ্ছে না, বরং ক্ষেত্র বেশির ভাগ দেশে বৈধভাবে শ্রমিক নেয়া বন্ধ করে দিয়েছে। সব মিলে রেমিট্যান্সের ওপর প্রভাব পড়েছে।


পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য নতুন নতুন শ্রমবাজার সৃষ্টি করতে হবে। একই সাথে দক্ষ শ্রমিক পাঠানো বাড়াতে হবে। জন্য দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে কারিগরি শিক্ষার প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে; অন্যথায় রেমিট্যান্স কমে যাওয়ার ধারা অব্যাহত থাকলে সামনে বৈদেশিক মুদ্রার ওপর চাপ বেড়ে যাবে।

Larger Pattern of Terrorism in Bangladesh

BangladeshAlexandra Stark / The Diplomat


Casual readers of news stories about the recent horrific attack at a Dhaka cafe, which left 28 dead, would be forgiven for thinking that this attack represents a sudden shift in the presence of terrorist organizations in Bangladesh. The New York Times suggested that the attack provided “new evidence that ISIS has shifted its focus beyond the Middle East,” while the BBC asserted that the “sense of security” has fundamentally changed in Dhaka.
The July 1 attack undoubtedly represents an escalation in terrorism in Bangladesh, and the relative coordination of this attack, with seven gunman storming a café frequented by expats, is a worrisome development (although it should be noted that the assailants were not heavily armed, indicating that they may not have had the sophistication or the direct links to ISIS that some have claimed). However, those who have followed recent events in Bangladesh will recognize that this attack does not come out of nowhere; rather, it represents the next step in the steady escalation in terrorist attacks over the past couple of years.

Evidence about who is behind the attack is still being uncovered, and it is too soon to make confident assertions about whether the attackers are directly linked to ISIS. Experts continue to debate whether the gunmen had ties to ISIS, or al-Qaeda in the Indian Subcontinent, or perhaps to Jama’at ul Mujahideen Bangladesh (JMB), a homegrown terrorist outfit. Prime Minster Sheikh Hasina has claimed that the attackers had no links to ISIS, but this is not surprising given that her government has long denied that ISIS has any operational presence in Bangladesh, seeing claims to the contrary as attempts to undermine her administration’s counterterrorism efforts.

What is clear, though, is that this assault follows a steadily rising tide of terrorist attacks in Bangladesh in recent years: extremist groups have killed more than 30 individuals in Bangladesh since 2013. Since September of last year, when an Italian aid worker was shot and killed by two assailants, several foreigners, LGTB activists, and religious minorities have been targeted, including a Shi’ia cleric and a Hindu priest. JMB, an organization that is affiliated with ISIS, is alleged to be behind these attacks. ISIS has indeed claimed responsibility for many of these attacks, including the recent one in Dhaka. In the same time period, several prominent atheist bloggers have been killed by machete-yielding assailants. These murders have been claimed by Ansarullah Bangla Team (ABT), which is linked to al-Qaeda. ABT also circulated a “hit list“ of 84 bloggers in 2013; nine of these bloggers have since been killed. These attacks have had a chilling effect on moderate political voices, leading some to stop posting or even leave the country.

These groups likely operate on separate tracks, and are actually probably tacitly competing with one another for influence and recruits in the region. Up until now, their attacks have been relatively unsophisticated, typically involving one or a couple of attackers armed with machetes. The Dhaka attack on the Holey Artisan Bakery may signal that terrorism in Bangladesh is entering a new phase, where attacks may become more sophisticated and highly coordinated than in the past. This is of course worrisome, and all the more reason for the international community to work with the Bangladeshi government on counterterrorism measures, an area where the government has conspicuously fallen short in recent years, often politicizing its efforts by using terrorism as an excuse to pursue its political adversaries.

But the attack must also be understood in its context, where homegrown terrorist groups, notably JMB and ABT, with affiliations with the likes of ISIS and al-Qaeda, have carried out a series of attacks against foreigners, bloggers, and religious minorities. In order to understand the roots of this violence, it is important to understand that the July 1 attack represents an escalation in an ongoing pattern of terrorism rather than an aberration or a sudden shift in the efforts of international terrorist outfits like ISIS and al-Qaeda.

Alexandra Stark is a PhD candidate in International Relations at Georgetown University, and a Research Assistant with the World Faiths Development Dialogue in Washington, D.C. She holds and MSc in IR from the London School of Economics.