Search

Saturday, May 26, 2018

পদ ইউপি সদস্যের, মূল ব্যবসা ইয়াবা

  • রাকিব আহমেদ ও বখতিয়ার আহমদ দুজনই জনপ্রতিনিধি। 
  • আড়ালে চলে রাকিব ও বখতিয়ারের ইয়াবা ব্যবসা। 
  • রাকিব ইউপি সদস্য হওয়ার আগে দুবার গ্রেপ্তার হন। 
  • বখতিয়ার ইউপি সদস্য হওয়ার পরও একবার গ্রেপ্তার হন। 
  • জামিনে বেরিয়ে এসে দুজন ফের ইয়াবা ব্যবসা শুরু করেন।



কক্সবাজার থেকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় ইয়াবা সরবরাহ করেন তাঁরা দুজন। রয়েছে নিজস্ব বিতরণকারী। গাড়িতে করে এদের দিয়ে চাহিদামতো ইয়াবা পৌঁছে দেন ক্রেতাদের কাছে। দুজনেই জনপ্রতিনিধি। এরই আড়ালে চলে তাদের ইয়াবা ব্যবসা।

ইয়াবা ব্যবসায়ী দুজন হলেন, টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নের সাত নম্বর ওয়ার্ড ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য রাকিব আহমেদ এবং উখিয়ার পালংখালি ইউনিয়নের এক নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য বখতিয়ার আহমদ। বখতিয়ার পালংখালি ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আর রাকিবের কোনো পদবি না থাকলেও স্থানীয় সাংসদের অনুসারী হিসেবে এলাকায় পরিচিত। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এরই মধ্যে ইয়াবা সরবরাহে ব্যবহৃত তাঁদের দুটি গাড়ি আটক করেছে। উদ্ধার করেছে তাঁদের মালিকানাধীন দুই লক্ষাধিক ইয়াবা।

এলাকাবাসী জানান, ২০০৮ সালের দিকেও রাকিব রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসকের সহযোগী হিসেবে কাজ করতেন। ইয়াবা ব্যবসা করে তিনি রাতারাতি বড়লোক বনে যান। ২০১৬ সালে বিপুল অর্থকড়ি খরচ কেরে ইউপি সদস্য নির্বাচনে অংশ নেন। আর বখতিয়ার একসময় উখিয়ার রোহিঙ্গাদের নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন বেসরকারি ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থাকে বিভিন্ন জিনিসপত্র জোগান দিতেন। রাকিব ইউপি সদস্য হওয়ার আগে দুবার ইয়াবাসহ পুলিশের কাছে গ্রেপ্তার হন। বখতিয়ার ইউপি সদস্য হওয়ার পরও একবার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। কিন্তু জামিনে বেরিয়ে এসে তাঁরা আবারও এই ব্যবসা শুরু করেন।

জানতে চাইলে র‍্যাব-১-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সরোয়ার বিন কাশেম প্রথম আলোকে বলেন, আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা জানতে পেরেছেন এই দুই ইউপি সদস্য এখন ইয়াবা ব্যবসায়ীদের মধ্যে অন্যতম। তাঁরা দুজনে একত্রে ব্যবসা করেন। তাঁরা নিয়মিতই রাজধানী ও এর আশপাশের এলাকায় ইয়াবা পাঠান বলে তাঁদের কাছে তথ্য আছে।

গত ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার জি-ব্লকের ১৫০ নম্বর সড়কের একটি ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়ে ২০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করেন র‍্যাব-১-এর সদস্যরা। ওই বাসার গ্যারেজে রাখা সাদা রঙের একটি হাইএস গাড়িতে লুকিয়ে রাখা হয়েছিল আরও এক লাখ ইয়াবা। এই ঘটনার এক মাস পর গত ২৫ মার্চ উত্তরার আবদুল্লাহপুর থেকে একটি কালো মাইক্রোবাস (ঢাকা মেট্রো চ ১৫-৬৬৫২) আটক করা হয়। তল্লাশি চালিয়ে ওই গাড়ি থেকে প্রায় ৭৪ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। এই দুই ঘটনায় গ্রেপ্তার নয়জন জিজ্ঞাসাবাদে জানান, গাড়ি এবং ইয়াবার মালিক রাকিব ও বখতিয়ার। তাঁরা চালান নিয়ে কক্সবাজার থেকে ঢাকায় ফিরছিলেন ক্রেতাদের সরবরাহ করার জন্য।

উখিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ওসি মো. মাকসুদ আলম গতকাল বুধবার প্রথম আলোকে বলেন, বখতিয়ার মাদকের মামলায় এখন কারাগারে আছেন। আর রাকিব আহমেদ মুঠোফোনে প্রথম আলোর কাছে দাবি করেন, তিনি ইয়াবা ব্যবসার সঙ্গেও সংশ্লিষ্ট নন। হোয়াইক্কং ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছেন তিনি। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ তাকে ফাঁসানোর জন্য এসব অভিযোগ এনেছে।

বসুন্ধরায় ছিল ‘ট্রানজিট ও ডিস্ট্রিবিউশন পয়েন্ট’

ঢাকায় রাকিব ও বখতিয়ারের ইয়াবার ব্যবসা দেখতেন সিরাজুল ইসলাম ওরফে রুবেল নামে এক ব্যক্তি। খুলনার দৌলতপুরে তিনি একসময় দোকানে দোকানে গেঞ্জি বিক্রি করতেন। পরে রাকিব ও বখতিয়ারের সঙ্গে ইয়াবা ব্যবসায় সম্পৃক্ত হন। তাঁর মূল কাজ ছিল ইয়াবার চালান কক্সবাজার থেকে ঢাকায় নিয়ে আসা। বিনিময়ে প্রতি চালানের জন্য তিনি ৪০ হাজার টাকা করে পেতেন।

বসুন্ধরার বাসাটি থেকে ইয়াবা উদ্ধারের পর ২৬ ফেব্রুয়ারি ভাটারা থানায় যে মামলা করা হয়েছে সেখানে বলা হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারি এড়ানোর জন্য ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে বসুন্ধরার বাসাটি ভাড়া নেন সিরাজুল ইসলাম। প্রতি মাসে বাসা ভাড়া ৪০ হাজার টাকা পরিশোধ করতেন রাকিব ও বখতিয়ার।

র‍্যাবের কর্মকর্তারা জানান, গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদে সিরাজুল ও অন্যরা জানিয়েছেন বসুন্ধরার এ বাসাটি ছিল মূলত এই চক্রের ‘ট্রানজিট ও ডিস্ট্রিবিউশন পয়েন্ট’। টেকনাফ থেকে ইয়াবা আসার পর ঢাকা, নরসিংদী ও দোহার এলাকায় খুচরা বিক্রেতাদের কাছে বিতরণের জন্য এই ফ্ল্যাটে রাখা হতো। আর রাজধানীর গুলশান, ধানমন্ডি ও উত্তরার এলাকার ব্যবসায়ীরা সরাসরি ওই ফ্ল্যাট থেকেই ইয়াবা সংগ্রহ করতেন। চালানের একটি অংশ রাকিবের মাইক্রোবাসে করেই খুলনা, যশোর ও বেনাপোল এলাকায় নিয়ে যাওয়া হতো।

গাড়িতে ছিল ইয়াবার ‘গোপন চেম্বার’ 

রাকিব ও বখতিয়ারের আটক মাইক্রোবাস দুটোতেই ইয়াবা বহনের জন্য বিশেষ কুঠুরি তৈরি করা হয়েছিল। বসুন্ধরার বাসা থেকে যে গাড়িটি আটক করা হয়েছিল সেটির সিটের নিচের ফ্লোর কেটে বানানো হয়েছিল প্রকোষ্ঠটি। সেখানেই ছোট ছোট নীল রঙের ৫০০টি পলিব্যাগে রাখা ছিল ইয়াবাগুলো। আবদুল্লাহপুর থেকে যে গাড়িটি আটক করা হয় সেটিতেও একই রকম প্রকোষ্ঠ ছিল। 

গাড়িতে ইয়াবার চালান 

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে গ্রেপ্তার চারজনের একজন মফিজুল ইসলাম ওরফে কুট্টি। টেকনাফ থেকে গাড়ি চালিয়ে বসুন্ধরার বাসায় ইয়াবার চালানসহ গাড়িটি চালিয়ে আসেন তিনি। র‍্যাবের হাতে গ্রেপ্তারের পর আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন মফিজুল।

মফিজুল জানিয়েছেন, গত ১৯ ফেব্রুয়ারি সিরাজুল তাঁকে ফোন দিয়ে ঢাকায় বসুন্ধরার বাসায় নিয়ে আসেন। পরদিন রনি নামে সিরাজুলের এক বন্ধুকে নিয়ে তিনি গাড়ি চালিয়ে কক্সবাজারে যান। পরদিন সকালে কক্সবাজারের মেরিন ড্রাইভের দিকে যান তাঁরা দুজন। সেখানকার একটি পেট্রলপাম্পে রাকিব ও বখতিয়ারের সঙ্গে তাঁর দেখা হয়। তাঁরা তাঁকে পেট্রলপাম্পে রেখে গাড়ি নিয়ে চলে যান। কিছুক্ষণ পর গাড়িটি নিয়ে আসেন। রাকিব ও বখতিয়ার তাঁকে গাড়িটি ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার জন্য বলেন। পরদিন তিনি ঢাকায় ফিরে আসেন।

র‍্যাবের কর্মকর্তারা বলছেন, মফিজকে রেখে রাকিবেরা যখন গাড়িটি নিয়ে যান তখনই গাড়িতে ইয়াবার চালান ঢোকানো হয়। গাড়িটি ঢাকায় আনার পর এক ব্যক্তি এলে তাঁকে গাড়ির চাবি দিয়ে দিতে মফিজুলকে বলেছিলেন তাঁরা। কিন্তু তার আগেই অভিযান চালিয়ে ইয়াবা ও গাড়ি আটক করা হয়।

জানতে চাইলে টেকনাফের র‍্যাব-৭-এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর মো. রুহুল আমিন প্রথম আলোকে বলেন, র‍্যাব-১-এর হাতে চালান দুটি ধরা পড়ার পরই তাঁরা বখতিয়ার ও রাকিবের বিস্তৃত সিন্ডিকেটের কথা জানতে পারেন। তাঁদের বিষয়ে তদন্ত চলছে। সময়মতো আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
  • Courtesy: Prothom Alo/ May 25, 2018

'Shootouts' claim 10 more


An alleged drug peddler was killed in a “shootout” with Rab in the capital yesterday, the first such incident in the city since the beginning of a countrywide anti-narcotics drive by the elite force on May 4.

Nine more alleged drug traders were killed in “gunfights” elsewhere in the country yesterday, raising the total number of people killed in “shootouts” to 62 in the last 11 days.  

Of the 10, two died in Netrakona and one each in Mymensingh, Gaibandha, Comilla and Sherpur in “gunfights” with law enforcers.

Three other alleged drug peddlers were shot dead in “gunfights” between their internal groups in Cox's Bazar and Satkhira, police claimed. However, family members of two deceased said plainclothes men had picked them up hours before they were killed.

The recent spate of “shootout” has been continuing despite concern from rights activists over the extrajudicial killings.

In the capital, Kamrul Islam was killed in a “shootout” with Rab in Tejgaon industrial area early yesterday.


The Rab claimed the 35-year-old man was a top-listed drug peddler and accused in at least 15 cases over possessing drugs and firearms.

CONFLICTING REPORTS

However, his family members said Kamrul had been living hand-to-mouth as he ran a makeshift hotel on a footpath near Mohakhali bus terminal area. He had a monthly income of around Tk 6,000.

His wife Taslima Begum said her husband used to peddle drugs around 10 years back. He quit the trade after their first daughter was born.

Kamrul was accused in two to cases, Taslima added.

Sathi Begum, sister-in-law of the deceased, said Kamrul went to her house in Dakshinpara area on Tuesday and took iftar there. He left the house for his hotel around 7:30pm.

“Around 8:00pm, a few people picked him up from in front of the hotel,” Sathi said, adding that Kamrul's phone had been found switched off since then.

In Netrakona, two alleged drug traders were killed in a “gunfight” with police in the town's Monag area. One of the dead is Osman Goni from Cox's Bazar, said Md Borhan Uddin, officer-in-charge of Netrakona Police Station.

The identity of the other man could not be confirmed till last night.

Police claimed to have recovered 700gm heroin, 3,500 yaba pills and two firearms from the spot.

In Mymensingh, alleged drug peddler Rajon Mia, aged about 32, was killed in a “gunfight” with police in the city's Purohitpara area yesterday.

Police claimed to have seized 400 yaba pills, three used bullets and two sharp weapons from the spot.

Rajon was accused in at least eight drug cases, said Kandaker Shaker Ahmed, inspector (investigation) of Mymensingh Sadar Police Station.

Rajon's father Harun said his son used to take drugs previously, but he was not involved in drug trade. He was accused in two cases.

Harun, security officer of a private organisation, also said his son had been traceless since police picked him up from his house early on Tuesday.

In Gaibandha, alleged drug trafficker Jewel Mia, 35, was shot dead in a “shootout” with police in Falia bridge area, about seven kilometres away from the district town, said Khan Mohammed Shaharier, OC of Gaibandha Sadar Police Station.

Police claimed to have recovered a firearm, ammunitions and 500 yaba pills from the spot.

Jewel's wife Rozi Begum said her husband went out of home for buying iftar items on Wednesday afternoon. He remained traceless after two unidentified men had picked him up.

Abdul Mannan Mia, superintendent of police in Gaibandha, said Jewel was accused in a dozen cases.

In Satkhira, alleged drug peddler Younus Ali was killed in a “gunfight” between two groups of drug traders in Sonabaria village of Kolaroa upazila, said Biplob Kumar Nath, OC of Kolaroa Police Station.

Police recovered a firearm, two bullets and 70 bottles of phensedyl from the spot.

Younus's wife Rabeya Khatun said police picked up her husband around 9:30pm on Thursday after he had returned home attending Taraweeh prayers.  

Two more alleged drug traders were killed in separate “gunfights” between drug traders in Moheshkhali and Ramu upazilas of Cox's Bazar.

The body of Akter Kamal, a member of Sabrang Union Parishad in Teknaf, was found lying beside Cox's Bazar-Teknaf Marine Drive road in Darianagar area, said Monirul Islam, in-charge of Himchhari Police Outpost.

Kamal was a distant relative of local Awami League lawmaker Abdur Rahman Bodi, said locals.

The police official said Kamal, a listed yaba dealer, died from bullets wounds he sustained during a “gunfight” between two groups of yaba traders.  

Kamal is also a former president of Sabrang union Jubo League. His relatives said some plainclothes men had picked him up from Sabrang area on Thursday evening. 

Meanwhile, Prodip Kumar Das, OC of Moheshkhali Police Station, said Mohammad Mostaque was killed between two groups of arms and yaba traders, led by Mahmudul Haque and Mostaque, in Pahartoli area.

Police claimed to have recovered four firearms and 1,000 yaba pills from the spot.

In Comilla, alleged drug peddler Kamal Hossain was killed in a “gunfight” with police in Burichang upazila. The 51-year-old man was from Rajamongolpur in the district.

According to law enforcers, he was accused in at least 12 drug-related cases. Police claimed to have recovered a firearm and 50kg cannabis from the spot.

In another incident, alleged drug trader Md Azad alias Kalu Dakat was killed in a “gunfight” with police in Satpakia village around 2:30am yesterday, said Md Nazrul Islam, OC of Sherpur Police Station.

Police said Azad was accused in 23 cases. 

  • Courtesy: The Daily Star /May 26, 2018

Experts for reforming Companies Act urgently to ease doing business

Businesses and professionals have called for immediate reforms in the existing Companies Act to create a better climate for businesses in the country.

Terming the existing Companies Act 'not suitable' for the changing business context, they suggested that the government should update the act to ensure ease in doing business in the investment-starved country.

For ensuring a business-friendly atmosphere, they demanded inclusion of provisions, like - streamlining registration process of companies, and forming special tribunal or raising the number of benches to settle company disputes.

They also suggested effective merger and acquisition mechanisms, empowerment of RJSC (The Registrar of Joint Stock Companies), and removal of the provision of obtaining personal guarantees from directors and shareholders of the company.

Besides, they highlighted the importance of coordination among the regulatory bodies like RJSC, Bangladesh Bank, National Board of Revenue (NBR) and Bangladesh Securities and Exchange Commission (BSEC).

The demands and observations came at a roundtable on 'Companies Act: Critical Reforms for Private Sector Development', organised by Dhaka Chamber of Commerce and Industry (DCCI) at its auditorium in the capita on Thursday.

DCCI President Abul Kashem Khan moderated the discussion, where State Minister for Finance and Planning M A Mannan was present as the chief guest.

Senior Economist of IFC, World Bank Group Dr. M Masrur Reaz said the most critical rationale for modernising the companies act is to help induce formalisation of businesses.

He said Bangladesh has achieved significant progress on many social and economic aspects over the decade. But informality incidents in the economy are still higher, as 87 per cent jobs are informal while 64 per cent of the gross domestic product (GDP) comes from informal sectors.

"We'll probably be moving ahead to get 8-9 per cent growth, but formalisation rate has to go up here (for that)."

He also said new types of business, like - single member company, are being formed globally that has prompted many developed countries to move towards such changes.

"The current (companies) act does not support new types of financing mechanism, like - private equity and employer stock scheme. Bangladesh now needs to move towards stronger corporate governance and management. An appropriate Companies Act can provide such a platform," he added.

Former President of ICAB (Institute of Chartered Accountants of Bangladesh) Adeeb H Khan emphasised empowerment of RJSC to regulate private sector with the data it has.

He said the companies are burdened with multiple audits like statutory, commercial and tax.

"In the Act, there is a provision of secretarial audit. What is the need for that? I think, it is just creating an additional burden for the businesses."

Chief Executive Officer (CEO) of Standard Chartered Bangladesh Naser Ezaz Bijoy highlighted the need for synchronisation of the multiple regulatory bodies, like - RJSC, NBR, BB and BSEC, that will help reduce the cost of doing business here.

"We may have acts and regulatory bodies, but the businesses will not get the benefits unless these are coordinated and enforced in a proper manner," he opined.

Managing Partner of Akhtar Imam and Associates Barrister Rashna Imam termed colossal backlog of cases in the High Court (HC) division a serious concern for doing business in the country.

She said only one bench in the HC deals with the company matters. But the bench, simultaneously, has power to deal with a host of other matters.

"This is a problem, and disposal of company disputes in the HC has no connection with the speed (at which) the business is being done today. There has to be a connection."

"The problem can be solved by increasing the number of benches or forming special tribunals like India, which can help reduce the load from the HC."

About merger and acquisition, she said there is not enough legislative ground to deal with these matters.

"What is the benchmark against which merger should be adjudicated or sanctioned? This is not clear. We need to look at the issue very seriously," she noted.

Commerce Secretary Shubhashish Bose was present in the programme as the special guest.

He said his ministry talked with all the stakeholders concerned about possible areas of changes in the act over the recent months as part of the government's plan to make it an investment-friendly act.

"We hope we'll be able to complete the draft within a week," he opined.

The state minister for finance and planning said the government has been carrying out reforms in various areas to enable the country to cope with the challenges even in the post-LDC regime.

"We (the government) are giving enough space to the businesspeople in the policy-making level, and are working accordingly, so that the common people can benefit from such space," he added.

Former DCCI presidents Matiur Rahman and Asif Ibrahim, and CEO of IDLC Arif Khan also spoke at the programme.

  • Courtesy: The Financial Express/ May 25, 2018

বদির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে না সরকার!

  • বদির বিরুদ্ধে অভিযোগ অনেক পুরোনো।
  • মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের তালিকায় এক নম্বরে বদির নাম।
  • বদির বিরুদ্ধে কোনো সাক্ষী পাইনি: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
  • কেউ প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করব: বদি


মাদকবিরোধী অভিযানের আগে পাঁচটি রাষ্ট্রীয় সংস্থার সমন্বয়ে মাদক ব্যবসায়ী ও পৃষ্ঠপোষকদের একটি তালিকা তৈরি করে সরকার। সেই তালিকায় মাদকের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে আছে কক্সবাজার-৪ আসনের (উখিয়া-টেকনাফ) সাংসদ আবদুর রহমান বদির নাম। তবে মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হলেও তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।

আবদুর রহমান বদির বিরুদ্ধে ইয়াবা ব্যবসায়ীদের পৃষ্ঠপোষকতা করার অভিযোগ অনেক পুরোনো। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের তালিকায় এক নম্বরে আছে বদির নাম। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের করা টেকনাফের শীর্ষ মানব পাচারকারীর তালিকাতেও তাঁর নাম ছিল। তাঁর সংশ্লিষ্টতা নিয়ে বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমে প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাধিক সদস্য প্রথম আলোকে বলেছেন, সরকারি দলের সাংসদ বলে যদি বদির নাম বাদ যায়, তাহলে পুরো অভিযানই প্রশ্নের মুখে পড়বে।

জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল প্রথম আলোকে বলেন, ‘বদির বিরুদ্ধে কোনো সাক্ষী আমরা পাইনি। নাম থাকলে তো চলবে না। প্রমাণ তো করতে হবে তিনি অপরাধী।’

অভিযোগ থাকায় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তো তাঁকে গ্রেপ্তার করেছিল, এখন কেন বলছেন অভিযোগ নেই? জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সাক্ষ্য-প্রমাণ পায়নি বলে দুদক তাঁকে ছেড়ে দিয়েছিল। তাহলে আমরা কী করে ব্যবস্থা নেব?’

তাহলে প্রতিদিন অভিযান হচ্ছে, লোকজন ‘ক্রসফায়ার’ হচ্ছে কিসের ভিত্তিতে? মন্ত্রী বলেন, ‘“ক্রসফায়ার” কোথাও হচ্ছে না। যা হচ্ছে সেটা বন্দুকযুদ্ধ। খোঁজখবর নিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করতে গেলে তাঁরা পুলিশের ওপর গুলি ছুড়ছেন। তারপরও আমরা তিন হাজারের বেশি লোককে গ্রেপ্তার করেছি।’

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, দেশে মাদকের ব্যবহার ব্যাপক আকারে বৃদ্ধি পাওয়ার পর সরকার এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। পাঁচ সংস্থার তৈরি করা তালিকার ভিত্তিতে একটি অভিন্ন তালিকা তৈরি করা হয়। এ জন্য একটি কমিটিও গঠন করা হয়। সরকারের সিদ্ধান্ত ছিল, অভিন্ন তালিকায় যাঁদের নাম থাকবে, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী গত মঙ্গলবারও গণমাধ্যমে বলেছেন, তাদের করা প্রতিবেদনে যার নাম আছে, তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এর আগে এই তালিকা গণমাধ্যমে প্রকাশ করার কথা ঘোষণা করা হলেও পরে সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে সরকার।

৩ মে র‍্যাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জঙ্গি নির্মূলের মতো এবার মাদকের বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দেন র‍্যাবকে। এরপর সারা দেশে মাদকবিরোধী সাঁড়াশি অভিযানে নামে এই এলিট বাহিনী। র‍্যাবের অভিযান শুরুর পর কথিত বন্দুকযুদ্ধে ৩৯ জন নিহত হয়েছেন।

র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) বেনজীর আহমেদ এ নিয়ে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমার দায়িত্ব মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো, কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে নয়।’

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দেশজুড়ে মাদক ব্যবসায়ীদের গ্রেপ্তার করা হলেও মূল হোতারা ধরাছোঁয়ার বাইরে। এমন অভিযোগের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম গতকাল বিবিসিকে বলেছেন, ‘এই ধরনের গডফাদাররা অনেক পেছনের স্তরের। এটা ১০-১২ স্তর পেছনে হতে পারে। ওই পর্যন্ত পৌঁছাতে হলে তাঁদের বিষয়ে এখনই কোনো কিছু প্রকাশ করা যাবে না। প্রকাশ করা হলে তো তাঁরা টের পেয়ে যাবেন এবং সটকে পড়বেন। কাজেই আমি মনে করি, র‍্যাবসহ সব গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন তৎপর রয়েছেন। তাঁরা মূল হোতাদের আটক করতে সক্ষম হবেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রকৃত হোতারা যে দেশীয় অপরাধী, তা বলা যাবে না। এরা সম্ভবত আন্তর্জাতিক অপরাধী। প্রধানমন্ত্রী তো বলেই দিয়েছেন, কেউ ছাড় পাবে না। যদি আমাদের দলের লোকও হয়, তারপরও তাদের ছাড়া হবে না।’

এদিকে দেশে মাদক ইয়াবার গডফাদার ও ব্যবসায়ীর তালিকায় টানা ১০ বছর ধরে বদির নাম ছিল। কিন্তু গত মার্চ মাসে একটি সংস্থার তালিকা থেকে সেই নাম বাদ দেওয়া হয়। তবে সেই তালিকায় বদির পাঁচ ভাই, এক ফুপাতো ভাই, দুই বেয়াই ও এক ভাগনের নাম আছে। তালিকায় সব মিলিয়ে ইয়াবা ব্যবসায়ী হিসেবে কক্সবাজারের ৮ উপজেলার ১ হাজার ১৫১ জনের নাম আছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত মে মাসে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর শীর্ষ ১৪১ ব্যবসায়ী ও পৃষ্ঠপোষকের তালিকা দুদকে জমা দেয়। এই তালিকায় আবদুর রহমান বদির নাম ছিল। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, সাংসদ আবদুর রহমান বদি দেশের ইয়াবা জগতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী। তাঁর ইশারার বাইরে কিছুই হয় না। সরকারদলীয় সাংসদ হওয়ার সুবাদে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক অনুসারী নিয়ে তিনি ইচ্ছামাফিক ইয়াবা ব্যবসা থেকে আয় করেন। শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ীরাও তাঁর অনিচ্ছার বিরুদ্ধে ইয়াবা ব্যবসা করার সাহস রাখেন না।

জানতে চাইলে সাংসদ আবদুর রহমান বদি গতকাল বুধবার টেলিফোনে প্রথম আলোকে বলেন, ‘কেউ যদি প্রমাণ করতে পারে আমি কোনো ইয়াবা ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলেছি, তাহলে আমি পদত্যাগ করব। বরং আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সারাক্ষণ যোগাযোগ করি মাদকবিরোধী কর্মকাণ্ড নিয়ে কী করা যায়।’

তাহলে জড়িত না থাকলেও বারবার আপনার নাম আসে কেন, জানতে চাইলে বদি বলেন, ‘কক্সবাজারের চারটি আসনের মধ্যে তিনটিতে জামায়াতে ইসলামীর আধিপত্য বেশি। একটি আসন আমি ধরে রেখেছি। ওই আসনে আমি যেন নির্বাচন করতে না পারি, সে জন্য এসব কথা বলা হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘এই আসনে জয় এনে আমি সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছি। এখন সরকারের বদনাম করতেই এসব বলা হচ্ছে।’

এর আগে জাতীয় সংসদ অধিবেশনের বক্তব্যেও বদি চ্যালেঞ্জ করে বলেছিলেন, কোনোভাবে তিনি ইয়াবা ব্যবসা বা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সম্পৃক্ততা রয়েছে প্রমাণ করতে পারলে তাঁর পদ থেকে পদত্যাগ করবেন।

সরকারি সূত্র জানায়, রাজনীতিক হিসেবে তিনি দলের ভেতরে নিজের অবস্থান পাকাপোক্ত করে ফেলেছেন। দলের শীর্ষস্থানীয় নেতারাও এখন তাঁর গুণকীর্তন করছেন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের গত ১২ ফেব্রুয়ারি কক্সবাজারে এক সভায় বলেন, কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফে) আসনে আলোচিত সাংসদ বদির কোনো বিকল্প নেই।

তবে উখিয়া-টেকনাফের সাবেক সাংসদ ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী বলেন, কক্সবাজার বা টেকনাফে সাংসদ বদি তাঁর ভাই, জনপ্রতিনিধিসহ এলাকার ৩০ থেকে ৩২ জনকে নিয়ে এই ব্যবসা করছেন। কিন্তু তিনি যত দিন ক্ষমতাসীন দলের সাংসদ থাকবেন, তত দিন তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। কেননা এতে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে।

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা, মানবাধিকারকর্মী সুলতানা কামাল বলেন, ‘সরকারের তালিকায় মাদকের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে যদি সাংসদ বদির নাম থাকে, আর সে যদি নিজেকে নির্দোষ দাবি করে, তবে তো তার উচিত সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করা। অন্যদিকে সরকার তো বদির বিষয়ে প্রমাণ চাইছে, তাহলে প্রতিদিন বন্ধুকযুদ্ধে যাদের মারা হচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে কী প্রমাণ ছিল? আর প্রমাণ পাওয়ার প্রক্রিয়া কী, সেটাও সরকারের পরিষ্কার করা উচিত।’
  • Courtesy: Prothom Alo/ May 24, 2018

Anti-drug drive

Being pursued on a flawed strategy


We remain deeply skeptical and concerned about the strategies employed by the security forces to curb the drug trade. So far, 42 alleged drug traders have been killed in so-called shootouts across the country.

There's no doubt that the drug problem is a grave threat to our society, which must be addressed in a holistic manner. But a large number of those killed in the operations, we feel, were mere foot soldiers; the godfathers who control the narcotics business remain at large. To contain the pervasive menace, the government must go after the financiers, manufacturers and distributors and bring them to book.

In the case of the ongoing operation, the extrajudicial handling of the entire affair creates a scope for innocent people to be targeted and harmed. Already, there are reports that security forces had gunned down an innocent man in Chittagong on the basis of inaccurate information from a source, who was also later killed. In Feni and Gazipur, families of men killed in “shootouts” have alleged that the local police sought bribe in exchange for their release. In Feni, relatives have alleged that the failure to pay the bribe led to their deaths, while in Gazipur's Tongi, the police allegedly killed a detained man even after having been paid the bribe.

Apart from concerns about the rule of law, international experts who have extensively studied such “war on drugs” have concluded that they were failed, and often counterproductive, strategies. They have found no positive long-term impact of this method of anti-drug campaign.

The stated objective of the security force's ongoing operation is, of course, good, but the method employed to achieve the objective is erroneous. Not only is such a strategy unlikely to be successful, it gives a carte blanche to law enforcement agencies and makes them wantonly indiscriminate. That is a situation the nation cannot afford.
  • Courtesy: The Daily Star /Editorial /My 25, 2018

Teenager dies in police custody in Brahmanbaria

A teenager, who was arrested over an alleged theft, died in police custody in Brahmanbaria, according to his family.

The victim, Russell Miah, 19, was the son of Robi Miah from Madhapara area in the municipal town. He was a night guard of the city centre branch of Shahjalal Islami Bank.

He died around 3 am on Thursday while he was undergoing treatment at Dhaka Medical College Hospital.

Police detained Russell three days ago and he reportedly died in the police custody, said his elder brother Liton Miah.

His uncle Khabir Miah claimed that he was severely beaten, before he jumped from the rooftop to avoid police torture.

Police detained him with other workers for questioning on charges of theft in Swapnalok Fashion House located in the same area on Monday night, according to police.

Denying the allegation of torture, Iqbal Hossain, additional superintendent of police, said police arrested Russell and others by viewing CCTV footage installed in parts of the city. “He jumped from the third floor of the building around 9 am as he tried to flee.” 

Russell was taken to the DMCH where he died hours later.

Brahmanbaria Police Station Chief Ziaul Haque said the police opened an investigation into the matter, reports bdnews24.

  • Courtesy: The Financial Express /May 25, 2018


Banks spend too little on human resources development: Study


The commercial banks in Bangladesh spend only 0.25 per cent of their total operating cost to develop human resources, though staff are the main driving force for profit making, a study has showed.
The spending for training and development of the banks' human resources has declined to 0.25 per cent in 2017 from 0.50 per cent the year before, it revealed.

Globally good banks spend some 2.0 to 3.0 per cent of their total operating cost for human resources development.

The Bangladesh Institute of Bank Management (BIBM) showed the findings of its latest survey on 'Human Resources Management of Banks', unveiled at a workshop on its campus in the capital on Thursday.

Associate Professor of the BIBM Mohammad Tazul Islam and his team conducted the study on different commercial banks and Bangladesh bank.

The study also showed that commercial banks in Bangladesh failed to fully spend their total allocated funds for training and development last year as they spent 73 per cent of Tk 359.44 million outlay.

  • Courtesy: The Financial Express /May 25, 2018

Banks face dearth of ethical leaders: BIBM


The banking sector faces an acute crisis of ethical leaders, resulting in a rise in default loans, violation of codes of conduct, fraudulence and a decline in profitability, a survey found.

More than 60 percent of employees believed that there is an absence of ethical leaders in the banking sector, according to the survey of the Bangladesh Institute of Bank Management (BIBM).

The survey – Human Resources Management of Banks 2017 – was presented by Mohammad Tazul Islam, an associate professor of the institute, at a workshop at the BIBM in Dhaka yesterday.

Some 64 percent of employees believe that the malpractice of violating codes of conduct is alarmingly increasing among bankers.


“It should be controlled and immediate steps should be taken,” the report suggested.

The survey found that 29 percent of employees experienced forced resignations from jobs last year.

“This has begun in the banking sector and this is not a good practice as it hinders employee development,” it said.

According to the survey, 13 percent of banking jobs were held by females last year and their presence in higher ranks was increasing.

Last year, 8 percent of the total female executives were of the assistant general manager or assistant vice president rank.

“The number of female employees working as departmental heads or branch managers is gradually increasing, which is a positive sign from the viewpoint of women empowerment,” the report said. 

Average annual salary of a managing director has increased: a chief executive earned Tk 1.14 crore last year on an average, up from Tk 93 lakh a year ago, according to the survey.

In 2017, the number of employees totalled 81,245 in the banking sector, down from 90,265 in 2016.

Toufic Ahmad Choudhury, director-general of the BIBM, chaired the session. Ahmed Jamal, a deputy governor of Bangladesh Bank, was present.
  • Courtesy: The Daily Star/ May 25, 2018

এমপি বদিই বাংলাদেশে ইয়াবা এনেছে — আ.লীগ নেতা



মাদক নির্মূল অভিযানে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ প্রতি রাতেই ৮-১০ জন মারা যাচ্ছেন। অথচ যাকে নিয়ে শুরু থেকে আলোচনা, সেই আব্দুর রহমান বদির বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাই নেয়া হয়নি। বদি কক্সবাজারের টেকনাফ-উখিয়া এলাকার এমপি।

টেকনাফ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল বশর বলেন, আমরা কী বলব, আপনি টেকনাফ থানার ওসি আর বিজিবির এই ব্যাটেলিয়নের কমান্ডারের সঙ্গে কথা বলেন, তারাই বলে দেবে বাংলাদেশে ইয়াবা কে এনেছে। ২০০৮ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত এমপি আছেন বদি সাহেব। আমরা দেখি যারা ইয়াবা আমদানির মূল কারিগর, তারা সবাই এমপি সাহেবের আশেপাশে থাকে। আশ্রয়-প্রশ্রয়ে থাকে। এমপি তাদের শেল্টার দেন। তাহলে মানুষ কী বুঝবে? আপনি টেকনাফে এসে মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। শতকরা ৯৫ জনই বলবেন এমপি বদির মাধ্যমেই ইয়াবা এসেছে বাংলাদেশে৷ মূল হোতাদের এখন এলাকায় দেখছিই না।

মাদকবিরোধী অভিযানের আগে পাঁচটি রাষ্ট্রীয় সংস্থার সমন্বয়ে মাদক ব্যবসায়ী ও পৃষ্ঠপোষকদের একটি তালিকা তৈরি করে সরকার। সেই তালিকায় মাদকের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে আছে আব্দুর রহমান বদির নাম।

এছাড়া মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের তালিকায় এক নম্বরে আছে বদির নাম। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের করা টেকনাফের শীর্ষ মানব পাচারকারীর তালিকাতেও তার নাম ছিল। দেশে মাদক ইয়াবার গডফাদার ও ব্যবসায়ীর তালিকায় টানা ১০ বছর ধরে ছিল বদির নাম।




Thursday, May 24, 2018

City water retention area shrinks fast

Kamrun Nahar 

The water retention area, proposed in Dhaka's Detailed Area Plan (DAP), has declined alarmingly over the last seven years, said an official of the Rajdhani Unnayan Kartripakkha (RAJUK).

In its wake, the city's waterlogging problem aggravated, he added. There is an area of 1,590 sq km under the DAP gazetted in 2010.

Of the area, 5,540 acres or 22.42 sq km were proposed to be protected as a water retention area including ponds, canals, lakes and other water bodies.

But a Rajuk study in 2016-17 found that only 1,744 acres or 7.06 sq km existed as the water retention area.

The city development authority conducted the study for preparing a revised DAP for the period of 2016-35.

RAJUK can’t shirk responsibility


On the condition of anonymity, an official said the Rajuk cannot shirk its liability for the city's awful situation.

Rajuk prepared the master plan that other agencies like city corporations, Dhaka WASA, Water Development Board, Rajuk and Cantonment Board were supposed to implement, he added.

"Rajuk has failed to monitor and coordinate the master plan as the custodian of it," he said.

"It should have strictly monitored what the other agencies were doing," he further said.

He said the Dhaka WASA could not save the 26 canals under its jurisdiction.

Some of them have been grabbed while others have become moribund. Some of them are being used for making concrete walkways while the others are silting up.

The natural flow of the canals must not be obstructed, the official observed.

Bangladesh Institute of Planners General Secretary Adilur Rahman Khan gave even more disturbing information on the extinction of flood flow zones under the DAP area.

He said 2,000-3,000 acres of flood flow zones are lost every year in the DMDP area.

Rajuk as the city's development authority and regulator has no comprehensive data on it due to a weak monitoring system.

Govt. made 158 amendments


The Rajuk source said a high-powered cabinet committee made 158 amendments to the DAP in eight years.

It paved the way for influential quarters to fill the water bodies and flood flow zones, he added.

A seven-member ministerial committee was assigned to approve the DAP in 2010. But it turned into a committee allowing the conversion of land use, he said.

Dhaka city had 43 canals. Of them, 17 have been grabbed fully. Twelve are on the verge of extinction.

Only eight canals are maintained by the deputy commissioner of Dhaka and 26 by the Dhaka WASA as part of a storm drainage system.

The canals under the WASA, each 75 kilometres long, remain mostly clogged with solid waste.

Most of these canals need regular dredging and cleaning, but WASA has failed to do so over the years.

Ten kilometres of the canals have been turned into concrete box culverts to make way for roads on them, significantly reducing their capacity to carry water.

Drainage system messed up


According to experts, the drainage system depends on the topography of any particular city.

After the devastating flood in 1988, Japan International Cooperation Agency (JICA) prepared a Flood Action Plan.

It recommended that a minimum of 12 per cent area be kept as water retention reservoir in the forms of pond, canal, lake, agricultural land and flood plain to save Dhaka city from damaging floods.

Besides, there should be a system to pump out extra water. If the pump system is not kept, the water retention reservoir or flood plains should be increased, it said.

Experts say rainfall above 40 millimetres at a time in Dhaka floods the city with water which takes at least three hours to recede.

The available pumping facility can drain out up to 20mm rain. Rainwater is supposed to be carried away instantly to low-lying retention areas by a well-networked storm drainage system.

They said the city's temperature increased from 28-32 degrees Celsius a few years ago to 38-42 degrees Celsius in recent years.

The experts find a link of the weather conditions with the climate change. Waterlogging is a big problem nowadays due to the erratic rainfall.

Experts say the situation may aggravate with the monsoon approaching fast. The rainy season usually begins in June.

Talking to the FE, DAP project director Ashraful Islam said the present roadside drainage network does not have the capacity to drain out excess rainwater as downpour's intensity has increased.

"Areas like Dhanmondi, Mirpur and Karwan Bazar are inundated even after a brief spell of rain," he commented.

He suggested that the capacity of the roadside drainage network be increased along with regular cleaning.

Rainwater harvesting can also be a major way out for conserving excess rainwater for some time, said Mr Ashraf.

The city has some 0.15-0.2 million houses with rooftops where tanks can be installed for rainwater harvesting, he said.

This should be made mandatory and enforced by taking community initiatives and motivating the people, he added.

Aggressive tree plantation or mandatory green space has to be ensured by city corporations and other authorities to reduce the city's temperature, he mentioned.

"The residents may be given incentive to create green space in their houses."

  • Courtesy: The Financial Express/ May 24, 2018