Search

Thursday, August 16, 2018

Importers avail tax waiver using system's loopholes


Govt losing revenue 

The National Board of Revenue (NBR) is losing a significant amount of revenue due to the lack of relevant orders against duty-free code of import items.
All duty-free items have separate Customs Procedure Code (CPC) issued by ASYCUDA world system.

Field level customs officials found that some importers are availing full tax waiver, including Advance Trade VAT (ATV) and Advance Income Tax (AIT) under the code, which are payable for those items.

In Benapole customs house, the largest land port of the country, importers have been getting exemption from ATV and AIT on raw materials of biscuits for years under the CPC.

Beanpole customs commissioner Belal Hossain Chowdhury said last year's claim for revenue arrears would be around Tk 1.0 billion against the import of the items on account of AIT and ATV.

He made a written proposal to the National Board of Revenue (NBR) to address the issue immediately. In the proposal, he said there is a separate Statutory Regulatory Order (SRO) for duty-free products under the CPC.

He proposed each of the SRO on duty-free items must have another separate order from the NBR defining all applicable taxes. In some cases, ASYCUDA world system shows exemption from AIT and ATV for particular items, which is wrong.

In that case, the customs officials collect AIT or ATV through treasury chalan (invoice) from the importers.

To resolve such complexities, the NBR should issue orders defining all payable duty taxes of items under CPCs.

Addressing the issue, the revenue board recently formed a body to review the CPC in the Asycuda world system aiming to check revenue loss.

Officials said the newly-formed committee comprising first secretaries of customs, income tax and VAT and information technology officials of the NBR would match the codes of duty-free items with the existing customs orders.

The committee would thoroughly examine the orders, special orders, circulars and other duty-free benefits in the ASYCUDA world system to verify CPC containing duty-waiver. It would prepare a draft order by updating the CPC list.

The customs policy member will have to submit a report to the NBR on the basis of Terms of Reference of the Committee.

  • Courtesy: The Financial Express /Aug 16, 2018

Tuesday, August 14, 2018

আসামি ছেড়ে দেয়ার প্রতিবাদ করায় কনস্টেবলকে পেটালেন পুলিশ!

গাঁজাসহ আটককৃত আসামি ছেড়ে দেয়ার প্রতিবাদ করায় পুলিশ কনস্টেবলকে পিটিয়ে হাসপাতালে পাঠিয়েছেন ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার সুবর্ণসরা পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ এসআই দাউদ হোসেন। গত শুক্রবার ঘটনাটি ঘটলেও ঘটনাটি গোপন রাখা হয়েছিল। বিষয়টি জানাজানি হলে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন কনস্টেবল সাইদুর নির্যাতনের বর্ণনা দিয়েছেন। তবে এসআই দাউদ হোসেন অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, সাইদুরকে জ্বীনে ধরেছিল।

আহত সাইদুর যশোর সদর উপজেলার নোঙ্গরপুর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা চাঁদ আলীর ছেলে ও কালীগঞ্জের সুবর্ণসরা পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত।  আহত কনস্টেবল বলেন, গত শুক্রবার কালীগঞ্জের বাদুড়গাছা গ্রাম থেকে দুটি গাঁজা গাছসহ একজনকে আটক করে সুবর্ণসরা ফাঁড়িতে নিয়ে যাই। এরপর ফাঁড়ি ইনচার্জ এসআই দাউদ ঘুষ নিয়ে ওই লোককে ছেড়ে দেন। এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে আমি বলেছিলাম আপনি টাকা খেয়ে আসামি ছেড়ে দিলে আমাদের অসুবিধা হয়।পাবলিক আমাদের খারাপ বলে।

এই কথা শুনে এসআই দাউদ রেগে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজের এক পর্যায়ে তিনি আমার বুকে লাথি মারেন। তারপর এলোপাতাড়ি মারপিট করেন।

বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে জানালে তিনি চিকিৎসা নেয়ার পরামর্শ দেন। ওই দিনই যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের মেডিসিন ওয়ার্ডে ভর্তি হই। তিনদিনেও শারীরিক অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় গত রোববার পুনরায় সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছি।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সুবর্ণসরা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) দাউদ হোসেন বলেন, মারপিটের অভিযোগ সঠিক নয়। সাইদুরকে জ্বীনে ধরেছিল। অসুস্থ হয়ে পড়ায় তাকে বাড়ি পাঠানো হয়েছিল। এর আগেও তার জ্বিনের সমস্যা ছিল।

দাউদ হোসেন আরও বলেন, কারো কাছ থেকে কোনো টাকা পয়সা নেই না। চ্যালেঞ্জ করে বলছি, গ্রামের হাজার মানুষের কাছে শোনেন, কেউ বলতে পারবে না, আমি কারো কাছ থেকে টাকা নিয়েছি।

কালীগঞ্জ থানার ওসি মিজানুর রহমান বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। আপনার কাছে শুনলাম। খোঁজ নিয়ে দেখছি। 
  • কার্টসিঃ মানবজমিন/ আগস্ট ১৪,২০১৮ 

বসবাসের অনুপযোগী শহরের তালিকায় দ্বিতীয় ঢাকা


সারা বিশ্বে বসবাসের জন্য অনুপযোগী শহরের তালিকায় বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা দ্বিতীয় হয়েছে। গতবার এ তালিকায় ঢাকার স্থান ছিল চতুর্থ। এবার দুই ধাপ অবনতি হয়েছে। যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক একমাত্র শহর যা ঢাকার নিচে স্থান পেয়েছে।

বিশ্বজুড়ে রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতা, অপরাধ প্রবণতা, শিক্ষার হার এবং স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তির মান বিবেচনায় নিয়ে এই তালিকা প্রকাশ করেছে ইআইইউ। সারা বিশ্বের ১৪০টি শহরের ভালো-মন্দ দিক বিবেচনায় নিয়ে তালিকাটি করা হয়েছে।

মঙ্গলবার, আগস্ট ১৪, রয়টার্সসহ আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম এ খবর দিয়েছে।

এ বছর বিশ্বের সবচেয়ে বাসযোগ্য নগরীর মর্যাদা অর্জন করেছে অস্ট্রিয়ার ভিয়েনা। এর জন্য ভিয়েনাকে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নকে পেছনে ফেলতে হয়েছে। এর ফলে ইকোনমিস্ট ইনটেলিজেন্স ইউনিটের বৈশ্বিক এই বার্ষিক সমীক্ষায় এই প্রথম ইউরোপের কোনো শহর প্রথম স্থান অর্জন করলো।

স্থিতিশীলতা (মান ২৫), স্বাস্থ্য পরিসেবা (মান ২০), সংস্কৃতি ও পরিবেশ (২৫), শিক্ষা (১০) এবং অবকাঠামো (২০) মোট পাঁচটি মুখ্য সূচক ধরে শহরগুলোর বাসযোগ্যতা নিরূপণ করা করা হয় বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

বাসযোগ্যতার দিক থেকে ভিয়েনার পরই রয়েছে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন (২), জাপানের ওসাকা (৩), কানাডার ক্যালগেরি (৪), অস্ট্রেলিয়ার সিডনি (৫), কানাডার ভ্যাঙ্কুভার (৬), জাপানের টোকিও (৭), কানাডার টরন্টো (৮), ডেনমার্কের কোপেনহেগেন (৯) ও অস্ট্রেলিয়ার এডিলেড (১০)।

তালিকার তলার দিক থেকে বিবেচনা করলে সিরিয়ার দামেস্কের ওপর রয়েছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা (২), নাইজেরিয়ার লাগোস (৩), পাকিস্তানের করাচি (৪) ও পাপুয়া নিউগিনির পোর্ট মোরেসবাই (৫), জিম্বাবুয়ের হারারে (৬), লিবিয়ার ত্রিপলি (৭), ক্যামেরুনের ডাউলালা (৮), আলজেরিয়ার আলজিয়ার্স (৯) এবং সেনেগালের ডাকার (১০)।   

  • কার্টসিঃ কালেরকণ্ঠ/ আগস্ট ১৪,২০১৮ 

Dhaka 2nd least liveable city in world


Bangladesh capital Dhaka has ranked the second least liveable city in the world, according to the Economist Intelligence Unit annual global survey.

The worldwide league table ranks 140 cities on a range of factors, including political and social stability, crime, education and access to healthcare.

Austrian capital, Vienna, has beaten Australia's Melbourne to be named the world's most liveable city.It's the first time a European city has topped the rankings of the Economist Intelligence Unit annual global survey.

The others in the most liveable cities in 2018 are 2. Melbourne, Australia, 3. Osaka, Japan, 4. Calgary, Canada, 5. Sydney, Australia, 6. Vancouver, Canada, 7. Tokyo, Japan, 8. Toronto, Canada, 9. Copenhagen, Denmark, 10. Adelaide, Australia

At the other end of the scale, war-torn Damascus in Syria was ranked the least liveable city while Lagos of Nigeria was third, Pakistan's Karachi in fourth and Port Moresby of Papua New Guinea was on the fifth position.

The Economist said that crime, civil unrest, terrorism or war played a ‘strong role’ in the ten-lowest scoring cities.

Courtesy: New Age/ Aug 14, 2018

Govt should settle quota issue before fresh student protests

Editorial 


THE students who had held protests since mid-February seeking reforms in the public service recruitment quota, called off their protests on April 11 after the prime minister had announced the cancellation of all quotas in public service recruitment, then took to the streets again in the first week of July to be beaten and harassed by both the law enforcers and Chhatra League activists have given the government till August to release all their detained fellows before Eid-ul-Adha, falling on August 22, and to make an official notification on reforms in the quota system by end-August. The students, banded together under the Bangladesh General Students’ Rights Protection Council, in Dhaka on Sunday, also threatened a tougher movement if the government does not meet their demands, which also includes an immediate arrest and punishment of the attackers on the students during the protests. 

The government in the middle of July made an about-turn from its earlier position saying that the quota for freedom fighters in public service recruitment would remain, citing a court order, which was, in fact, an observation of the court.

The students, who rose up in protest seeking reforms in the quota system fearing an uncertainty looming large over them as regards employment in an environment where the creation of jobs has almost stopped both in the public and the private sector, came to be beaten up, harassed and intimidated by both the law enforcers and Chhatra League activists whenever they took to the streets to peacefully raise their voice and concern. Twenty-two of them have been arrested. The handful of teachers and civil society actors who came forward in support of the just demand of the students also came to be attacked and harassed by Chhatra League activists. Now that the government has yet to do anything meaningful in plain sight about this all — effecting reforms in the quota system, making an official notification on the issue and arresting the people who attacked the student protesters, the next obvious step for the protesters is to take to the streets again to push for their demands. And they have now announced their next step. 

The students sought reforms in or rationalisation of the quota in public service recruitment, that too out of uncertainty created by the socio-economic issues. It has been reported that a fourth of the educated youth, or more than a fourth of them, are unemployed. In a situation like this, the students, along with their guardians who are mostly from rural areas, have every right to be concerned about their future. 

A situation like this is enough to prompt students willing to take up government jobs to seek reforms in public service recruitment quota and, thus, dispel the worry of their parents and guardians. The government now must understand that in such circumstances, the students would take to the streets again to press home their demands. 

The government should, therefore, understand that it needs to attend to the issue in some way or the other. The government must also work to create jobs and facilitate job creation in the private sector if it means a sustainable solution to the problem that prompted the students to take to the streets. 

Courtesy: New Age/Aug 14, 2018

'People want to see law enforcers follow the law first'

Says ACC chairman









SO MUCH FOR TRAFFIC WEEK: A policeman drives his motorbike on the wrong side right down the middle of a busy road, with a pillion rider sans helmet. Pedestrians, drivers and motorcyclists on city streets are often blamed for violating traffic rules but when a law enforcer breaks the law in broad daylight, one must wonder what the recent student movement for safe roads, or the ongoing traffic week, has accomplished. The photo was taken from the Segun Bagicha area in the capital yesterday. PHOTO: AMRAN HOSSAIN


People want to see law enforcers themselves following laws, Anti-Corruption Commission (ACC) Chairman Iqbal Mahmood said yesterday.

Speaking about the traffic chaos on the streets during a views-exchange meeting on 'Role of FM Radio in Preventing Corruption and Best Practices' organised by ACC at its Segunbagicha headquarters, he said phenomena like vehicles plying on the wrong side and jaywalking despite footbridges being present need to be stopped. “People want to see that we, who enforce laws, follow the law first,” he said.

Highlighting ACC's initiatives in ensuring rule of law, he said the commission has conducted the highest number of drives against irregularities at Bangladesh Road Transport Authority (BRTA). A number of cases have been filed and arrests have been made but still there is no end to complaints against them, the ACC chief said, adding that the commission is closely monitoring BRTA's activities.

Thousands of complaints are filed to the ACC through various media including its complaint hotline number 106, Mahmood said, adding that the commission cannot take actions against most of these because they are outside its jurisdiction. This sends a wrong message to the complainant and frustrates them, he said, seeking support of the FM radios to publicise ACC's mandate.

Among others, Shams Sumon of Radio Bhumi, Abdul Awal from People's Radio, Shoyebul Haque from Radio Today and Talat Mahmood from ABC Radio spoke at the programme.

  • Courtesy: The Daily Star /Aug 14, 2018

Trade deficit widens further, crosses $18b in FY 18


The country’s trade gap widened further by 92.76 per cent in the just concluded fiscal year (FY18) due to higher import payments than lower export receipts.

The trade gap with the rest of the world rose to $18.26 billion in the July-June period of the FY18 from $9.47 billion in the same period of the previous fiscal, according to the latest Bangladesh Bank (BB) statistics released on Monday.

The trade deficit widened by 87.54 per cent in the first 10 months till April of the just concluded fiscal, added the statistics.

The BB data showed that import jumped by more than 25 per cent while export recorded over 6.0 per cent growth during the June-July period of FY18.

The overall import rose to $54.46 billion in the FY18 from $43.49 billion in the same period in FY17.

In contrast, export income stood at over $36.20 billion in the last fiscal against $34.02 billion in the same period of the previous fiscal.

  • Courtesy: The Financial Express /Aug 14, 2018

Outcome of traffic week


Extension of the on-going traffic week by three more days is claimed to have been made following 'good response from the masses to discipline the chaotic public transport'. Commuters on the capital's roads are unlikely to agree with the Dhaka Metropolitan Police's (DMP's) contention. Nor do the pictures carried in newspapers subscribe to this view. 

Traffic chaos relapsed into old ways with lackadaisical vehicles like one's picture this newspaper carried on its Sunday issue making their rounds all the same. Even a man was killed near Gulistan zero point on August 12 by a speeding bus. What is more, a bus hit the home minister's car in the city. But this is not just a capital-centric traffic week, but a national traffic week. And the country-wide count does not quite go with a disciplined traffic week. Nine people were perished under the wheels of vehicles in six districts on Saturday alone.

After the unprecedented school and college students' demonstration for road safety, this traffic week should have scored a few notable points. But largely it has failed to impress upon the transport operators the urgent need for following traffic rules and discipline themselves. In one case, for example, a bus driver - sleepy as he was - drove his bus off the road with two scores of passengers. 

One passenger was killed when the bus turned on its side. Others survived the accident with injuries. Now the question is, was the driver overworked or simply physically unfit for the job? There should be a regular check-up of physical condition of drivers driving public transports. Then again, has the traffic week made it a point to ensure that a driver does not drive public buses or goods truck for more than six hours at a stretch as the Prime Minister has suggested? Drivers must have adequate rest and sleep.

On the other hand, some basic issues of traffic management remain out of sight as if those are no longer of any use. But without minding those, the DMP or the Bangladesh Road Transport Authority (BRTA) cannot make any progress. The first thing is to designate the bus stops without which no passenger can be picked or dropped. Passenger sheds built earlier are now used as shops. How can this happen, who realises rent from those? Just probe into it and an ugly truth will come out.

It is hardly any secret that the officials who are responsible for issuing licences or other documents for drivers and vehicles have long been involved in malpractices. Meanwhile, drivers and vehicle owners have learnt the tricks of acquiring fake documents. When the authorities themselves are at fault, the whole system breaks down. Let the authorities put their house in order first, then go for streamlining the traffic system on roads. Things will definitely improve.

  • Courtesy: The Financial Express /Editorial/ Aug 14, 2018  

নির্বাচনের আগে বিচারের মুখে চট্টগ্রামের ৪৫৩ নেতা-কর্মী

সংসদ নির্বাচনের আগে বিচারের মুখোমুখি হচ্ছেন চট্টগ্রামের বিএনপি-জামায়াতের সাড়ে চার শ নেতা-কর্মী। মামলার জালে আটকা পড়া নেতাদের মধ্যে আগামী নির্বাচনে সম্ভাব্য মনোনয়নপ্রত্যাশীরাও রয়েছেন। চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানায় করা এ-সংক্রান্ত মামলাটি আগামী সেপ্টেম্বর মাসে মহানগর হাকিম আদালত থেকে বিচারিক আদালতে পাঠানোর দিন ধার্য হয়েছে।

বিএনপির নেতারা মনে করছেন, অক্টোবর মাসের শেষ দিকে সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে দলের ৪৫৩ জনের বিরুদ্ধে বিচার শুরু হতে পারে। এটা নির্বাচনের আগে বিএনপিকে কোণঠাসা করার কৌশল।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচনের বর্ষপূর্তিতে (২০১৫ সাল) চট্টগ্রামের কাজীর দেউড়িসংলগ্ন নাসিমন ভবনের সামনে সমাবেশ ডেকেছিল ২০-দলীয় জোট। ওই দিন সভা চলাকালে পুলিশের সঙ্গে হাতাহাতি হয় নেতা-কর্মীদের। একপর্যায়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন নেতা-কর্মীরা। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে আসলাম চৌধুরীসহ ৩০২ জনকে গ্রেপ্তার করে। আসামিদের মধ্যে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরী এখনো কারাগারে। তাঁর বিরুদ্ধে ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের এজেন্টের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ‘বাংলাদেশের সরকার উৎখাতে ষড়যন্ত্র’ করার অভিযোগ আনা হয়। ২০১৬ সালের ১৫ মে রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এজাহারভুক্ত ৩০২ জনসহ ৪৫৩ জনের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইন, বিস্ফোরক আইন ও পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগ আনা হয়েছে। গত ৪ জুলাই কোতোয়ালি থানার পুলিশ এই অভিযোগপত্র দাখিল করে। পরে চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম মেহনাজ রহমান এই মামলার তিনটি পৃথক নথি করেন। ফলে আসামিদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক, সন্ত্রাসবিরোধী ও পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় পৃথক তিন আদালতে বিচার আলাদাভাবে চলবে। আগামী ৯ সেপ্টেম্বর তিনটি নথি তিন আমলি আদালতে (যেখানে বিচার হবে) পাঠানোর আদেশ দেন মহানগর হাকিম মেহনাজ রহমান।

সংঘর্ষের ওই ঘটনায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম নগর বিএনপির সভাপতি শাহাদাত হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম, দলের যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সহসভাপতি মো. এনামুল হক, বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য শামসুল আলম এবং জামায়াতের সাবেক সাংসদ শাহজাহান চৌধুরীকে আসামি করা হয়েছে। তাঁরা সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রামের বিভিন্ন আসনে বিএনপি-জামায়াতের মনোনয়নপ্রত্যাশী।

একসঙ্গে ৪৫৩ জনকে অভিযুক্ত করা প্রসঙ্গে জাফরুল ইসলাম চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি নাসিমন ভবনের সামনে কী ঘটেছে, তা সবাই দেখেছে। কিন্তু চট্টগ্রামের শীর্ষস্থানীয় নেতা ও সক্রিয় নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে, তা আইনগতভাবে মোকাবিলা করা হবে।

চট্টগ্রাম নগর বিএনপির সভাপতি শাহাদাত হোসেন এ প্রসঙ্গে প্রথম আলোকে বলেন, চট্টগ্রাম বিএনপির সম্ভাব্য প্রায় সব প্রার্থীর নাম অভিযোগপত্রে রয়েছে। আওয়ামী লীগ আরেকটি ভোটারবিহীন নির্বাচনের আয়োজন করতে বেছে বেছে বিএনপির শীর্ষ এবং সক্রিয় নেতাদের মামলার জালে আটকে দিয়েছে।

আদালত সূত্র জানায়, ২০১৫ সালের জানুয়ারির ঘটনায় করা মামলায় বিএনপি-জামায়াতের ৩৫৫ জন আদালতে নিয়মিত হাজিরা দিচ্ছেন। বাকি ১৯৮ জনের মধ্যে কয়েকজন মারা গেছেন।

চট্টগ্রাম নগর বিএনপির সহসভাপতি ও মহানগর দায়রা জজ আদালতের সাবেক সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) আবদুস সাত্তার বলেন, পুলিশ যে ধারা প্রয়োগ করেছে, তা অভিযোগের বক্তব্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।

চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানার ওসি মোহাম্মদ মহসিন বলেন, অভিযোগপত্র যথাযথ পদ্ধতিতে হয়েছে কি না, সেটা আদালত ও প্রসিকিউশন (রাষ্ট্রপক্ষ) দেখবে। অভিযোগপত্রে ত্রুটি আছে কিংবা নেই, তা আগাম বলার সুযোগ নেই।
  • কার্টসিঃ প্রথম আলো/ আগস্ট ১৪,২০১৮ 


Thursday, August 9, 2018

The Guardian view on Shahidul Alam: Bangladesh should let him go

Editorial


The acclaimed photographer and activist is one of many targeted under a draconian law. He should be freed, and the legislation changed 

Renowned Bangladeshi photographer Shahidul Alam pictured in a hospital in Dhaka on Wednesday. After the medical checkup he was later back in police custody. He accused police of assaulting him after his arrest on Sunday. Photograph: AFP/Getty Images 

The work of renowned photographer and social activist Shahidul Alam has appeared in publications worldwide, including the Guardian. Now attention is on the 63-year-old himself. Police in Bangladesh have arrested him over “provocative comments” on Facebook; he was seized just after giving an interview about protests that have convulsed the country. As Mr Alam observed, demonstrations initially about road safety were fuelled by anger over issues including corruption and gagging of the media by the ruling Awami League. The resulting crackdown has seen police use teargas and rubber bullets on the streets – and the notorious section 57 of the information and communication technology act against Mr Alam. It has been employed against scores of citizens, and more than 20 journalists recently, for perfectly normal criticism or discussion of leaders. Even the government concedes it should go; unfortunately, the proposed replacement is in some ways worse.

Britain and others should press for proper reform of the law, as well as urging the authorities to release Mr Alam, drop the charges and thoroughly investigate allegations of mistreatment in custody; friends of the photographer said he was unable to walk by himself into court and told them he had been assaulted. Governments and international bodies have a special duty to press this case. Mr Alam’s contribution to photography has been truly global: he founded Drik, Bangladesh’s first picture library and its Majority World agency, promoting photographers from Asia, Africa, Latin America and the Middle East; has trained hundreds of photographers in South Asia; and indeed is a visiting professor at the University of Sunderland. Charging such a high-profile figure is surely intended to have a chilling effect. To defend Mr Alam is to defend the right of journalists, and citizens in general, to speak out in Bangladesh.