লক্ষ্মীপুরে আটিয়াতলীতে লাহারকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ফজলুর রহমানকে কুপিয়ে আহতের জের ধরে সৃষ্ট ঘটনায় পুলিশের ওপর হামলা চালিয়েছে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীরা। এতে ৪ পুলিশ সদস্য ও সাংবাদিকসহ ১০ জন আহত হয়েছে। এ ঘটনায় সংগঠনটির ১০ নেতাকর্মীকে আটক করেছে।
জানা যায়, আজ সকালে পূর্বশত্রুতার জের ধরে দেলোয়ার হোসেন নামে এক যুবক লাহারকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ফজলুর রহমানকে কুপিয়ে আহত করে। কিছুক্ষণ পর দেলোয়ার হোসেনকেও পিটিয়ে ও কুপিয়ে আহত করে পুলিশে খবর দেয় ফজলুর রহমানের লোকজন। পরে পুলিশ দু’জনকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এদিকে দুপুরে হাসপাতালে ফজলুর রহমানকে দেখতে আসে যুবলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা উত্তেজিত হয়ে দেলোয়ার হোসেনের ওপর হামলা করে। এতে পুলিশ বাধা দিলে পুলিশের ওপর হামলা করে তারা। এ নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
জানা যায়, আজ সকালে পূর্বশত্রুতার জের ধরে দেলোয়ার হোসেন নামে এক যুবক লাহারকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ফজলুর রহমানকে কুপিয়ে আহত করে। কিছুক্ষণ পর দেলোয়ার হোসেনকেও পিটিয়ে ও কুপিয়ে আহত করে পুলিশে খবর দেয় ফজলুর রহমানের লোকজন। পরে পুলিশ দু’জনকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এদিকে দুপুরে হাসপাতালে ফজলুর রহমানকে দেখতে আসে যুবলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা উত্তেজিত হয়ে দেলোয়ার হোসেনের ওপর হামলা করে। এতে পুলিশ বাধা দিলে পুলিশের ওপর হামলা করে তারা। এ নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
এতে সদর থানার এসআই আবদুল আলীম, এএসআই গিয়াস উদ্দিন, পুলিশ সদস্য নয়ন ও মেহেদী হাসানসহ ৪ পুলিশ, সাংবাদিক মীর ফরহাদ হোসেন সুমন, জেলা যুবলীগ সভাপতি সালাহ উদ্দিন টিপু, সদর উপজেলা যুবলীগ নেতা ও জেলা পরিষদ সদস্য মাহবুবুর রহমানসহ ১০ জন। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। পরে যুবলীগ নেতা মাহাবুবুর রহমান,রুপম হাওলাদার ও ইকবাল হোসেন হিমলক্বারীসহ ১০ যুবলীগ নেতাকে আটক করা হয়েছে।
হাসপাতাল, পুলিশ ও যুবলীগ সুত্রে জানা যায়, সদর উপজেলার লাহারকান্দি ইউনিয়নের আঠিয়াতলী গ্রামের যুবক দেলোয়ার হোসেন স্থানীয় লাহারকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ফজলুর রহমানকে হত্যার চেষ্টা মামলায় মঙ্গলবার কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে এলাকায় ফেরেন। বুধবার সকালে সে একটি ছোরা নিয়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফজলুর রহমানের ওপর হামলা চালায় দেলোয়ার হোসেন। পরে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ নেতাকর্মীরা তাকে মারধর করে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ আহত দু’জনকে উদ্ধার করে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
খবর পেয়ে শহরের যুবলীগ নেতা-কর্মীরা হাসপাতালে যান। এ সময় দেলোয়ারের ওপর হামলার চেষ্টা করেন তারা। পুলিশ তাদের বাধা দিলে এক পর্যায়ে পুলিশের ওপর হামলা ও দুই পক্ষের সংঘর্ষ বাধে। এ সময় আহত হন পুলিশ কর্মকর্তা এস আই আব্দুল আলীম, এএসআই গিয়াস উদ্দিন, সদস্য নয়ন, মেহেদী, সাংবাদিক মীর ফরহাদ হোসেন সুমন, জেলা যুবলীগ সভাপতি সালাহ উদ্দিন টিপু, সদর উপজেলা যুবলীগ নেতা ও জেলা পরিষদ সদস্য মাহবুবুর রহমানসহ ১০ জন।
পরে হাসপাতালে পুলিশ ও শহরে অভিযান চালিয়ে সদর উপজেলা (পশ্চিম) যুবলীগের যুগ্ম-আহবায়ক ও জেলা পরিষদের সদস্য মাহাবুবুর রহমান, সদর পূর্ব যুবলীগের যুগ্ম-আহবায়ক রুপম হাওলাদার, পৌর যুবলীগের যুগ্ম-আহবায়ক ইকবাল হোসেন হিমলক্বারী, যুবলীগ নেতা আজগর হোসেন, মিজানুর রহমান ও মোহাম্মদ উল্যাহসহ ১০ জনকে আটক করে পুলিশ। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ১০ টি মটরসাইকেল জব্দ করে নিয়ে যায়।
এদিকে জেলা যুবলীগের সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান একেএম সালাউদ্দিন টিপু হামলার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, আমিসহ ১০জন নেতাকর্মী আহত হয়। সামান্য ভূল বুঝাবুঝিতে নেতাকর্মীদের আটক করে নিয়ে পুলিশ।
পুলিশ সুপার আসম মাহাতাব উদ্দিন জানান, পূর্বশত্রুতায় আওয়ামী লীগ নেতার ওপর হামলা চালায় প্রতিপক্ষ দেলোয়ার হোসেন। দু’জনকে হাসপাতালে ভর্তি নিয়ে সংঘর্ষ হয়। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনণ করতে গেলে পাল্টা হামলার শিকার হয় পুলিশ। এতে ৪ পুলিশ আহত হয়। হাসপাতাল ও শহরের বিভিন্নস স্থানে অভিযোন চালিয়ে কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে হাসপাতাল ও শহরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
হাসপাতাল, পুলিশ ও যুবলীগ সুত্রে জানা যায়, সদর উপজেলার লাহারকান্দি ইউনিয়নের আঠিয়াতলী গ্রামের যুবক দেলোয়ার হোসেন স্থানীয় লাহারকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ফজলুর রহমানকে হত্যার চেষ্টা মামলায় মঙ্গলবার কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে এলাকায় ফেরেন। বুধবার সকালে সে একটি ছোরা নিয়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফজলুর রহমানের ওপর হামলা চালায় দেলোয়ার হোসেন। পরে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ নেতাকর্মীরা তাকে মারধর করে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ আহত দু’জনকে উদ্ধার করে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
খবর পেয়ে শহরের যুবলীগ নেতা-কর্মীরা হাসপাতালে যান। এ সময় দেলোয়ারের ওপর হামলার চেষ্টা করেন তারা। পুলিশ তাদের বাধা দিলে এক পর্যায়ে পুলিশের ওপর হামলা ও দুই পক্ষের সংঘর্ষ বাধে। এ সময় আহত হন পুলিশ কর্মকর্তা এস আই আব্দুল আলীম, এএসআই গিয়াস উদ্দিন, সদস্য নয়ন, মেহেদী, সাংবাদিক মীর ফরহাদ হোসেন সুমন, জেলা যুবলীগ সভাপতি সালাহ উদ্দিন টিপু, সদর উপজেলা যুবলীগ নেতা ও জেলা পরিষদ সদস্য মাহবুবুর রহমানসহ ১০ জন।
পরে হাসপাতালে পুলিশ ও শহরে অভিযান চালিয়ে সদর উপজেলা (পশ্চিম) যুবলীগের যুগ্ম-আহবায়ক ও জেলা পরিষদের সদস্য মাহাবুবুর রহমান, সদর পূর্ব যুবলীগের যুগ্ম-আহবায়ক রুপম হাওলাদার, পৌর যুবলীগের যুগ্ম-আহবায়ক ইকবাল হোসেন হিমলক্বারী, যুবলীগ নেতা আজগর হোসেন, মিজানুর রহমান ও মোহাম্মদ উল্যাহসহ ১০ জনকে আটক করে পুলিশ। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ১০ টি মটরসাইকেল জব্দ করে নিয়ে যায়।
এদিকে জেলা যুবলীগের সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান একেএম সালাউদ্দিন টিপু হামলার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, আমিসহ ১০জন নেতাকর্মী আহত হয়। সামান্য ভূল বুঝাবুঝিতে নেতাকর্মীদের আটক করে নিয়ে পুলিশ।
পুলিশ সুপার আসম মাহাতাব উদ্দিন জানান, পূর্বশত্রুতায় আওয়ামী লীগ নেতার ওপর হামলা চালায় প্রতিপক্ষ দেলোয়ার হোসেন। দু’জনকে হাসপাতালে ভর্তি নিয়ে সংঘর্ষ হয়। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনণ করতে গেলে পাল্টা হামলার শিকার হয় পুলিশ। এতে ৪ পুলিশ আহত হয়। হাসপাতাল ও শহরের বিভিন্নস স্থানে অভিযোন চালিয়ে কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে হাসপাতাল ও শহরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
Courtesy: Manabzamin Jan
02, 2019