Search

Tuesday, August 30, 2016

রামপাল তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পে ভারতের বিতর্কিত ভূমিকা

অনিল চট্টোপাধ্যায়, নতুন দিল্লি / dw.com
বাংলাদেশের পরিবেশকামী জনগণের বিরোধীতার মুখে রামপাল তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে ভারতের সরে আসা উচিত বলে মনে করছে ভারতের পরিবেশবাদীরাও৷ এতে সুন্দরবনের সংবেদনশীল পরিবেশের অপূরণীয় ক্ষতি হবে, অভিঘাত পড়বে জনজীবনেও৷

 ভারতের জাতীয় তাপবিদ্যুৎ কর্পোরেশন এবং বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন পর্ষদের যৌথ উদ্যোগে কয়লা-ভিত্তিক এই তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নিয়ে এখন দেখা দিয়েছে ঘোর বিতর্ক৷ ভারতের পরিবেশবিদ শায়ন চৌধুরির অভিমত, বাংলাদেশের সুন্দরবনের মতো সংবেদনশীল এলাকায় প্রস্তাবিত ১৩২০ মেগাওয়াটের তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মিত হলে বিশ্ব হারাবে পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ অরণ্য৷ শুধু রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের একমাত্র আবাসভূমিই নয়, সুন্দরবনে রয়েছে অসংখ্য দুর্লভ প্রজাতির জৈব-চেন, যা পরস্পরের সঙ্গে শৃঙ্খলাবদ্ধ৷ সেই চেন বা শৃঙ্খল যদি একবার নষ্ট হয়ে যায়, তাহলে সব জৈববৈচিত্র্যই বিপন্ন হয়ে পড়বে৷ ইকো-সিস্টেম সুরক্ষিত রাখতে গ্রিন হাউজ গ্যাস নির্গমন নিয়ন্ত্রণ আজ একটা আন্তর্জাতিক ইস্যু৷ উন্নয়ন বা দেশের আর্থিক বিকাশের সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই৷ এটা হলো জীবনের প্রতি মানুষের দৃষ্টিভঙ্গী বা সংবেদনশীলতার প্রশ্ন৷ মানুষের মধ্যে পরিবেশ সচেতনতা বাড়ছে৷ শুধু বাংলাদেশেই নয়, ভবিষ্যত জীবনের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে ভারতেও চলছে কয়লা-ভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ নির্মাণের বিরুদ্ধে আন্দোলন৷ এর বিকল্প হিসেবে জোর দেওয়া উচিত সৌরবিদ্যুৎ, বায়ুবিদ্যুৎ এবং নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ শক্তির ওপর৷

 ভারতের মধ্যপ্রদেশের গজামারা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনে জাতীয় তাপবিদ্যুৎ কর্পোরেশনকে স্থানীয় অধিবাসীদের বিরোধিতায় অনুমতি দেয়নি রাজ্য সরকার৷ তাঁদের আশঙ্কা, কয়লা-ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে নির্গত উড়ন্ত ছাই, কয়লা গুঁড়ো, বিষাক্ত গ্যাসে আশেপাশের কৃষিজমির একটা বড় অংশ দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হবে৷ একই বিতর্ক ছত্তিশগড় রাজ্যেও৷ ঝাড়শুকুদা জেলার লখনপুরে প্রস্তাবিত চার হাজার মেগাওয়াটের অতিকায় তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প বন্ধ করার দাবি উঠেছে৷ তাঁদের আশঙ্কা, মহানদীর জল নেওয়া হলে দেখা দেবে জলাভাব৷ স্থানীয় জনজীবনে দেখা দেবে বিপর্যয়৷

শুধু তাপবিদ্যুতের প্রল্পই নয়, ভারতে পরামাণু বিদ্যুৎ নিয়েও একই সমস্যা৷ স্থানীয় বাসিন্দারা এবং পরিবেশ সংস্থাগুলির আন্দোলন ক্রমশই জোরদার হয়ে উঠছে৷ বছর দুই আগে ফরাসি সহযোগিতায় মহারাষ্ট্রের জাইতাপুরে প্রস্তাবিত প্রায় ১০ হাজার মেগাওয়াটের পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিরুদ্ধেও প্রতিবাদ বিক্ষোভ সহিংস হোয়ে উঠলে পুলিশকে গুলি চালাতে হয়৷ পশ্চিমবঙ্গের হরিপুরে একই কারণ দেখিয়ে রাজ্য সরকার পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের অনুমতি দিতে অস্বীকার করে৷ জাপানের ফুকুশিমা পরমাণু কেন্দ্রের বিপর্যয়ের প্রেক্ষিতে জনজীবনের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে অসামরিক পরমাণু বিদ্যুৎ দপ্তরের বিরুদ্ধে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয় সুপ্রিম কোর্টে৷ তাপবিদ্যুৎ বা পরমাণু বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সরকারের পরিবেশ রিপোর্টের নিরপেক্ষতার দিকেও আঙুল উঠেছে৷

বাংলাদেশের রামপাল যৌথ বিদ্যুৎ প্রকল্পের মতো শ্রীলঙ্কাতেও ভারতীয় সহযোগিতায় তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প নির্মাণের পক্ষে-বিপক্ষে শুরু হয়েছে বিতর্ক৷ কারণটা একই, সেই পরিবেশ-দূষণ৷ এ বিষয়ে শ্রীলঙ্কা সরকার দ্বিধাবিভক্ত৷ প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য, পরিবেশগত দিক থেকে তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প বাঞ্ছনীয় না হলেও দেশের আশু প্রয়োজনে তা বাতিল করা যায় না৷ বিপক্ষবাদীদের বক্তব্য, কয়লার বদলে তরল প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) ব্যবহার করা হচ্ছে না কেন? সরকারের যুক্তি, সেটা অত্যন্ত ব্যয়বহুল হয়ে পড়বে৷ ফলে সরকারকে দিতে হবে বিরাট ভরতুকি সেটা বহন করা কঠিন হবে৷

 ভারতের নাগরিক সমাজ কী বলছে? পরিবেশ সচেতন অনেকেই মনে করছেন ঘরে-বাইরে যখন এই নিয়ে এত গণঅসন্তোষ, তখন বিদেশের তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে ভারত সরে আসছে না কেন? ভৌগলিক দিক থেকে সুন্দরবনের একটা অংশ ভারতের৷ বাংলাদেশের সুন্দরবনে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপিত হলে তার অভিঘাত অবধারিতভাবে সুন্দরবনের ভারতীয় অংশে এসে পড়বে৷ তা সত্ত্বেও ভারত এই প্রকল্পে এত আগ্রহী কেন? তাহলে কি বুঝতে হবে যে অন্য কোনো স্ট্র্যাটিজিক কারণ আছে? বৈদেশিক সুসম্পর্কের ভিতটা তাহলে কি আলগা হয়ে যাবে? যদি তাই হয়, তাহলে ইকো-সিস্টেমের নির্দেশিকা মেনে তা করা হচ্ছে না কেন? সুন্দরবন থেকে ২৫ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বে তা করা এমন কোনো কঠিন কাজ নয় বলেই মনে করছে ভারতের পরিবেশবাদীরা৷

সুন্দরবনের গায়ে রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি হলে আরও অনেক ক্ষতিকর দিক আছে৷ ১০ লাখেরও বেশি গরিব পরিবারের জীবন ও জীবিকা নির্ভরশীল সুন্দরবনের ওপর, যাঁদের একটা বড় অংশ মত্সজীবি এবং বনসম্পদ আহরণকারী৷ যেমন মধু, ঘাস, পাতা ইত্যাদি৷ সুন্দরবনের বাদাবন, সামুদ্রিক তুফান এবং জলোচ্ছ্বাস রোধে এক প্রাকৃতিক বর্মের কাজ করে৷ শুধু তাই নয়, সুন্দরবনের খাঁড়িগুলি বিভিন্ন প্রজাতির মাছ এবং জলজ প্রাণীর আঁতুড় ঘর, যা বিলুপ্ত হবার আশংকা অমূলক নয়৷

Monday, August 29, 2016

Bangladeshi jail ‘cover-up’ by UK


Mark Townsend, Home affairs editor / The Guardian

The UK government is refusing to release a report that it secretly commissioned into Bangladeshi prisons as concern grows ahead of a court appearance on Tuesday [Aug.30] of an elderly British journalist being held in a notorious Dhaka jail.

Shafik Rehman, 81, will face a supreme court hearing over allegations of sedition. His family claim that the Foreign Office has effectively abandoned him and fears that, if charged and convicted, he could be sentenced to death. Even though no charges have been brought, Rehman has been detained for four months, during which his health has deteriorated. A prominent figure in Bangladesh, Rehman is a former BBC journalist and talkshow host and is the third pro-opposition editor to be detained in the country since 2013.

The commercial arm of the UK’s Ministry of Justice – Just Solutions International (JSI) – completed a consultation on Bangladesh’s prisons last year. However, the findings of the report have never been made public, despite concerns over the treatment of elderly prisoners. Freedom of information requests have been rejected by the MoJ on the basis of “protecting national security”, alongside diplomatic reasons.

Critics claim the UK government is effectively protecting Bangladesh by refusing to release potentially damning information about the conditions within its prisons.
JSI was forced to close earlier this year after winning a contract to train prison staff in Saudi Arabia. Set up by former UK justice secretary Chris Grayling, JSI had contracts with numerous governments with questionable human rights records, including Nigeria, Pakistan, Turkey and Libya.

Maya Foa, director of the death penalty team of legal charity Reprieve, which is representing Rehman, said: “By covering up these files, the UK government is helping Bangladesh whitewash its abuse and mistreatment of prisoners like Shafik.

“This 81-year-old British journalist spent a month in solitary confinement lying on the floor of a Bangladeshi prison cell as his health collapsed.He has now spent over 100 days in detention without charge and could face a death sentence, just for doing his job. The Foreign Office needs to urgently step up its assistance for imprisoned journalists like Shafik and support his release.”

Shumit Rehman, the 57-year-old son of the former journalist, said that he was afraid his father would never be free again. “I’m terrified that my dad’s health will fail,” he said. “He has a stent in his artery and had to be rushed to hospital once already. He’s missed important medical appointments in London. The UK government has information about conditions in Bangladeshi prisons that it is keeping secret. I want to know if ministers think these jails are safe for a frail old man like my dad.

“Instead of covering up poor conditions in Bangladesh’s jails, the Foreign Office should call for my father’s immediate release.”

A Foreign Office spokesman said it “continues to provide consular assistance” in the case.

FORUM-ASIA 'deeply concerned' about ‘Digital Security Act’


Bangkok/Kathmandu, 26 August 2016:  

The Asian Forum for Human Rights and Development (FORUM-ASIA) is deeply concerned over the approval by the Cabinet of Bangladesh of the proposed legislation, ‘Digital Security Act’ with provisions that restrict online freedom of expression.

The proposed legislation[1] was adopted by the Cabinet on 22 August 2016. The proposed legislation provides for a wide range of draconian penalties that will seriously curtail the freedom of expression and exacerbate further shrinking of space for dissent.

The proposed legislation includes a provision for a maximum penalty of life imprisonment and fines up to 10 million taka for ‘dishonouring’ the Liberation War, judicial decisions related to it, or spreading false information about Father of the Nation Sheikh Mujibur Rahman[2]. Accessing information illegally from any online site will attract an imprisonment of 14 years and 10 million taka as pecuniary punishment or both. Five years’ imprisonment is prescribed for use of a false identity online to threaten someone.

The proposed provision also includes punishment for loosely defined offences, such as the use of electronic devices to ‘harm country’s stability and its law and order’, ‘hurt religious sentiments and act of defamation’, or ‘carry out propaganda’. It further proposes the creation of an agency to be called the Bangladesh Cyber Emergency or Incident Response Team (Bangladesh-CERT) and subsidiary bodies, like the Digital Forensic Lab to monitor offences deemed ‘cyber terrorism’ and a National Digital Security Council to be headed by the Prime Minister to formulate national policies related to digital security.

The proposed legislation is formulated to incorporate section 54, 55, 56 and 57 of the Information and Communication Technology (Amendment) Act, 2013 (ICT Act).[3] These sections have been grossly abused in recent years to suppress dissent. Another area of great concern is that the proposed legislation claims jurisdiction over both Bangladeshi citizens, residing in and outside the country, but also over non-citizens residing in or outside Bangladesh.

“Any attempt to stifle freedom of expression, whether online or otherwise, is unacceptable,” says Mukunda Kattel, Director of FORUM-ASIA, “Freedom of expression is not just a fundamental human right that should be respected with accountability, it is also an indication of the existence of the rule of law.”

In Bangladesh, cyber laws have been grossly misused as a tool to silence free thinkers, journalists, human rights activists and political opponents. On 9 August 2016, three journalists were jailed without bail for their alleged role in spreading rumours about the plane crash involving the Prime Minister’s son.[4] Booked under section 57 of the ICT Act, they risk 14 years of imprisonment.

Scores of bloggers have been booked under the same act for using social media to express their opinion on issues of religious extremism, secularism and atheism. In the face of such a systematic clampdown on freedom of expression, the justice system continues to fail to display the will and capacity to hold the perpetrators accountable and provide redress to victims.

FORUM-ASIA strongly urges the Government to immediately suspend the enactment of the proposed draconian legislation, which contravenes Bangladesh’s international human rights obligations and the central principle of democratic governance. FORUM-ASIA reiterates that the violation of human rights cannot be condoned under any circumstances.

Saturday, August 27, 2016

Trash talk in politics


By Fazal M. Kamal


There’s no sliver of evidence or any glimmer of indication that the incumbent administration has an iota of interest in resolving outstanding issues in the political arena. It all too obviously is hell bent on hounding its political adversaries—as well as anyone who is deemed by government honchos as being a critter indulging in critical annoyance and a meddlesome bleeding heart.

Of course as has been made more than adequately clear to the entire nation the consequences of “getting outa line” can be mindboggling (and you shouldn’t be wanting to ever try any of them for size): They can range from simple intimidation all the way to plain disappearance, as has befallen a large number of people already, with heartrending results for families after families.

The relentless foul-mouthed bad-mouthing of their adversaries by ruling alliance supercilious moaners—not to mention those who are evidently bereft of all civility, perhaps due to their unfortunate heritage and sheer lack of knowledge—is definitely signal enough to convey to even someone with just a modicum of intelligence that the government specifically believes that it cannot under any circumstances suffer the existence of any opposing views.

Now that it’s arming itself with evermore restrictive rules, regulations and laws encompassing everything on Earth and some that have gone beyond, depending on the momentary inclination of an administration official, anyone sotto voce expressing an obiter dictum can be incarcerated, harassed and/or disappeared on the whim of even the lowest of the lowest in the purported administrative apparatus.

While on the topic of law enforcers, let it be noted, if nothing else, they’re indeed masters in meting out super-quick justice a la police forces particularly in earlier times in South America and Africa. The primary modus operandi of this country’s police is to haul in someone vulnerable, beat him/her till s/he makes a “confession”--unless, of course, s/he is foolish enough not to sign on the proverbial dotted line, in which case as also in the interest of fast-paced justice, s/he conveniently dies in “an exchange of fire.”

As noted earlier, these are by no standard new methods of serving the interests of ruling cabals; they have been abundantly utilized in Latin America, Africa and Southeast Asia (one is, in these instances, often reminded of Indonesian president Suharto’s killing spree) as well as in the northeastern regions of India and unrelentingly in what is known as Indian Kashmir. In Bangladesh they’re now the state-of-the-art mechanism in vogue with the powers that be.

It’s certainly likely that even such observations can be viewed with extreme prejudice by some persons in the country and some more right across the border. But, au contraire, law enforcement personnel have been given complete freedom to regurgitate precisely like political activists with gay abandon. Which naturally raises the question: Given the foregoing fact how are citizens to interact with the police and allied entities? 

This and similar questions arise especially when perceived against the backdrop where law enforcers have exhibited an enormous penchant for not being able to “get their man”--as in the case of Sagar and Runi’s double murders, as in the case of Sohagi Jahan Tonu whose unnatural death in Comilla yet remains unsolved, or as in the case of the wife of a once-celebrated police officer, or as with the very recent murder of Afsana Firdous, to enumerate only a few. And yet there isn’t any let up in their virulent verbal deluge.

A recent New York Times editorial stated unequivocally: “Unlawful detentions and disappearances have become routine in Bangladesh. Authorities act with impunity even when under the international spotlight. A thorough reform of law enforcement in Bangladesh is in order. A good place to start would be to release all those detained without charge. …The use of plainclothes officers, in an attempt to disguise official involvement, plus a failure to punish police and intelligence officers who participate in such abuses, feeds a culture of impunity.”

In view of the reality that many of those supposedly practicing politics in the ruling alliance are doing so by emulating one D. Trump, the presidential aspirant of the US Republican Party, i.e. more akin to fungal growth in a petri dish and naturally not in possession of any positive mental abilities, it’s very unlikely that in the short term at least conditions for salubrious politics are going to return to Bangladesh. Even though it’s merely logical to conclude that the present trends in absolutist politics are a definite bane for the nation. Yeah, sure, sad.

PS: It’s surely way beyond the realm of credibility that those who’d nothing whatsoever to do with the country’s war of independence are unabashedly articulating unadulterated garbage about those who actually actively fought in that war and even led on the battlefield. I guess, all any rational and informed person can do is pray: Lord, forgive them for they know not what escapes their maws.