Search

Tuesday, February 6, 2018

Khaleda in Sylhet: BNP activists chased off roadside


BNP leaders and activists were dispersed by law enforcers at different places as they gathered to greet party chief Khaleda Zia who was heading for Sylhet yesterday (Monday), just three days before a court is set to deliver verdict in a graft case against her.

A group of people chanted slogans in favour of the ruling Awami League and showed shoes and sandals when Khaleda's motorcade was crossing Narsingdi's Bhelanagr area around 11:20am.

However, a huge number of BNP men could stand on roadsides in some places, where they didn't face police obstructions, and chanted slogans welcoming the party chairperson. Their big gatherings were seen in Bhairab, Habiganj and Sylhet.

Law enforcers in large numbers were also deployed at important points on Dhaka-Sylhet highway.

Police allegedly chased away BNP leaders and activists in Narayanganj, Narsingdi and Nabiganj of Habiganj.

They detained a number of the party men, including four in Narayanganj, 12 in Kararchar area of Narsingdi, who tried to take to the streets to greet their party chief.

'NOT A POLITICAL TOUR'

Talking to reporters before Khaleda's tour began, BNP Standing Committee Member Amir Khasru Mahmud Chowdhury said their chairperson was going to Sylhet only to offer Fateha at the shrines of two great saints.

Replying to a query, he said Khaleda is not going to launch from Sylhet her party's campaign for the next election.

The tour came after the Special Court-5 in Dhaka fixed February 8 for delivering the verdict in the Zia Orphanage Trust graft case filed against Khaleda and five others.

Earlier on Tuesday, Prime Minister Sheikh Hasina at a rally in Sylhet sought vote for “boat”, the electoral symbol of the Awami League, beginning her polls campaign.

KHALEDA AT TWO SHRINES

Khaleda arrived at Sylhet Circuit House around 4:30pm and took   rest for a while. She then started    for the shrine of Hazrat Shahjalal (RA).

She reached the famous shrine around 6:00pm and offered Fateha and Munajat. On her way, she was greeted by hundreds of her supporters standing on roadsides.

Later, the BNP chief went to the shrine of Hazrat Shah Paran (RA) at Khadimnagar, nearly 7km away from the city, around 7:20pm. After offering Fateha and Munajat, she returned to Sylhet Circuit House.

Khaleda last visited Sylhet on October 4, 2013 and addressed a rally of BNP-led 20-party alliance there.

ARRESTS

Abdur Razzak, inspector (investigation) of Sadar Model Police in Narayanganj, said advocate Sakhawat Hossain Khan, vice     president of Narayanganj city BNP; advocate Anwar Prodan, former  entertainment affairs secretary of District Bar Association, and Moinuddin Reza, co-organising secretary of Narayanganj Lawyers Forum, were detained in Signboard area around 10:30am.

They were arrested in a case under the Explosive Substances Act, our Narayanganj correspondent reported.

Our Narsingdi correspondent added that police detained local BNP unit's international affairs secretary Sanaullah Mia and 12 others. Sanaullah was later released.

At least 123 BNP-Jamaat leaders and activists were arrested from Sunday night to early yesterday.


Of them, 69 were arrested in Jhenidah, 17 in Chandpur, 12 in Satkhira, seven in Jessore, two in Faridpur, eight in Bogra, four in Narayanganj and three in Mymensingh.

  •  Courtesy: The Daily Star Feb 6, 2018

Monday, February 5, 2018

হাজার কোটি টাকা লুট করে অদৃশ্য টিপু সুলতান

হাছান আদনান


এক সময় ছোট পরিসরে ভোগ্যপণ্যের ব্যবসা করতেন বগুড়ার টিপু সুলতান। ঢাকা ট্রেডিং হাউজের নামে সীমিত পরিসরে পণ্য আমদানি করতেন তিনি। ২০০৯ সাল থেকে অপ্রত্যাশিত উত্থান হয় তার। প্রায় এক ডজন ব্যাংক থেকে হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে পরিবহন ব্যবসায় নামেন। এ ব্যবসায়ীর মালিকানাধীন টিআর ট্রাভেলসের এসি-ননএসি বাসগুলো চলাচল করত ঢাকা থেকে বগুড়া, রংপুরসহ উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন রুটে। কিন্তু সেসবই এখন দূর অতীত।

পরিবহন ব্যবসায় গিয়ে অনেক আগেই বন্ধ হয়ে গেছে ভোগ্যপণ্যের ব্যবসা। এখন প্রায় বন্ধ টিআর ট্রাভেলসের চলাচলও। ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী সব বাসের চলাচলই বন্ধ রয়েছে। ধুলো জমেছে টিআর ট্রাভেলসের কাউন্টারগুলোর দরজায়।

বাছবিচার না করে জামানত ছাড়াই টিপু সুলতানকে ঋণ দেয়া ব্যাংকগুলো ঘুরছে আদালতপাড়ায়। জনতা ব্যাংকের ২৫০ কোটি টাকা আত্মসাতের ঘটনায় ২০১৬ সালের মার্চে দুদকের মামলায় গ্রেফতার হয়েছিলেন টিপু সুলতান। এরপর জামিন পেয়ে লাপাত্তা। ঋণের নামে হাজার কোটি টাকা লুটকারী এ ব্যবসায়ীকে খুঁজে পাচ্ছে না অর্থায়নকারী ব্যাংকগুলো।

টিপু সুলতানের কাছে প্রায় ৩০০ কোটি টাকার ঋণ রয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের। রূপালী ব্যাংকেরও রয়েছে ১১০ কোটি টাকার ঋণ। এর বাইরে টিপু সুলতানের কাছে ৯০ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেডের (বিডিবিএল)। এছাড়া এ ব্যবসায়ীর কাছে এবি ব্যাংকের ঋণের পরিমাণ ৭০ কোটি, এক্সিম ব্যাংকের প্রায় ১৫০ কোটি, সাউথইস্ট ব্যাংকের প্রায় ৫০ কোটি, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের ৩০ কোটি, ইসলামী ব্যাংকের ৩ কোটি, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ২ কোটি, ইউসিবির ৩ কোটি ও প্রাইম ব্যাংকের ৩ কোটি টাকা। ঢাকা ট্রেডিং হাউজ লিমিটেড, টিআর স্পেশালাইজড কোল্ডস্টোরেজ এবং টিআর ট্রাভেলসের নামে ব্যাংকগুলো থেকে এ ঋণ নিয়েছিলেন টিপু সুলতান। যার প্রায় পুরোটাই এখন খেলাপি। এর মধ্যে অধিকাংশ ঋণই দেয়া হয়েছে জামানত ছাড়া। টিপু সুলতানের কাছ থেকে অর্থ আদায়ের সম্ভাবনাও তাই ক্ষীণ।

জামানত ছাড়াই টিপু সুলতানকে ঋণ দেয়া হয়েছিল বলে জানান সাউথইস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) কামাল হোসেন। তিনি বলেন, ব্যাংকের সাবেক এমডি মাহবুবুল আলমের মেয়াদে ওই ঋণ দেয়া হয়েছিল। ব্যক্তিগত সম্পর্কের কারণেই তিনি টিপু সুলতানকে ঋণ দিয়েছিলেন। ঋণের পুরো অর্থই এখন মন্দ মানের খেলাপি।

টিপু সুলতানের সঙ্গে ব্যাংকের যোগাযোগ আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, টিপু সুলতান কোথায় আছেন, কী করছেন সে ব্যাপারে আমাদের কাছে কোনো তথ্য নেই। তার নিযুক্ত আইনজীবী আদালতে মামলা পরিচালনা করছেন। টাকা আদায়ের জন্য আমরা টিআর ট্রাভেলসের তিনটি গাড়ি জব্দ করেছিলাম। কিন্তু পরিবহন শ্রমিক নামধারী সন্ত্রাসীদের ব্যবহার করে টিপু সুলতান সেগুলো ছাড়িয়ে নিয়ে গেছেন। টাকা আদায়ে অর্থঋণ আদালতে মামলা চলমান রয়েছে।

টিপু সুলতানকে ঋণ দিয়ে বিপত্তিতে আছে বিডিবিএল। ব্যাংকটির দ্বিতীয় শীর্ষ ঋণখেলাপি ঢাকা ট্রেডিং হাউজ ও পঞ্চম শীর্ষ খেলাপি টিআর স্পেশালাইজড কোল্ডস্টোরেজ। এ দুটি প্রতিষ্ঠানেরই চেয়ারম্যান টিপু সুলতান। এ দুই প্রতিষ্ঠানের কাছে বিডিবিএলের পাওনা দাঁড়িয়েছে প্রায় ৯০ কোটি টাকা। ২০১২ সালে সাবেক এমডি জিল্লুর রহমানের মেয়াদে এ ঋণ দেয়া হয়েছিল। তত্কালীন এমডির এলাকার হওয়ায় অবাধে ঋণ সুবিধা পেয়েছিলেন এ ব্যবসায়ী। 

কোনো মাধ্যমেই টিপু সুলতানের নাগাল পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানান বিডিবিএলের বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনজুর আহমেদ। তিনি বলেন, বিডিবিএলের শীর্ষ গ্রাহকদের অন্যতম টিপু সুলতান। অথচ তিনি কোনোদিন আমার সঙ্গে যোগাযোগের প্রয়োজন বোধ করেননি। সেলফোনে তার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও পারিনি। লোক পাঠিয়েও তার সন্ধান পাওয়া যায়নি। মনে হচ্ছে, টিপু সুলতান অদৃশ্য লোক। টাকা আদায়ের জন্য অর্থঋণ আদালতে এরই মধ্যে মামলা করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়ায় যতটুকু সম্ভব অর্থ আদায়ের চেষ্টা চলছে।

জনতা ব্যাংকের ২৫০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে টিপু সুলতানের বিরুদ্ধে ২০১৬ সালের মার্চে রাজধানীর মতিঝিল থানায় মামলা দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সে মামলায় ওই মাসেই খুলনার দৌলতপুর থেকে গ্রেফতার হন তিনি। ২০১০ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে ব্যাংকটি থেকে এ অর্থ আত্মসাত্ করেন তিনি। সুদসহ তার কাছে রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের পাওনার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা। ঋণের পুরো অর্থ মন্দ মানের খেলাপি হয়ে যাওয়ায় মামলা করেছে ব্যাংকটি। ব্যাংকটির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, টিপু সুলতানের কাছ থেকে এক টাকাও এখনো আদায় করা সম্ভব হয়নি।

ঋণের টাকা আদায়ে টিপু সুলতানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে এক্সিম ব্যাংকও। এ প্রসঙ্গে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মোহাম্মদ হায়দার আলী মিয়া বলেন, খেলাপি হয়ে যাওয়া ঋণের অর্থ আদায়ে এরই মধ্যে মামলা করা হয়েছে। আদালতের কয়েকটি ডিক্রি ব্যাংকের অনুকূলে এসেছে। আইনি প্রক্রিয়ায় জামানত রাখা সম্পদ ক্রোক করে নিলামে তোলা হবে।

বগুড়া শহরের দক্ষিণ চেলোপাড়া-নারুলী এলাকার মৃত মালেক মন্ডলের সন্তান টিপু সুলতান। মালেক মন্ডল ক্ষুদ্র পরিসরে পাটের ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তবে বৈবাহিক সূত্রে অনেক দিন আগে থেকেই বসবাস করতেন খুলনার রেলিগেট এলাকায়।

ভোগ্যপণ্য ও পরিবহন খাতের ব্যবসায়ী হলেও খুলনায় টিপু সুলতানের পরিচিতি পাট ব্যবসায়ী হিসেবে। বেশি দামে পাট কিনে তা কম দামে রফতানি করে রাতারাতি খুলনার পাট ব্যবসায়ীদের মধ্যে পরিচিতি পান তিনি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পাট রফতানিতে স্বর্ণপদক পাওয়ার জন্য বাকিতে পাট কিনে এভাবে রফতানি করেছিলেন টিপু সুলতান। সে সময় বিতর্কিত এ ব্যবসায়ীকে উদারহস্তে ঋণ দিয়েছিল রূপালী ব্যাংকের দৌলতপুর শাখা। ঋণ হিসেবে দেয়া ব্যাংকটির ১১০ কোটি টাকা আর ফেরত আসেনি।

একের পর এক ব্যাংকঋণ খেলাপি হয়ে গেলেও খুলনায় টিপু সুলতানের জীবনযাপনে ছিল রাজকীয় হাল। পরিচিত মহলে নিজের অর্থবৃত্ত নিয়ে বাগাড়ম্বর করতেন টিপু সুলতান।

এ ব্যবসায়ীর মালিকানাধীন টিআর ট্রাভেলসের বিলাসবহুল বাস চলাচল করত ঢাকা থেকে বগুড়া, রংপুরসহ উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন রুটে। এছাড়া ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম রুটেও এ বাস চলাচল শুরু করেছিল। গতকাল রাজধানীর গাবতলী বাস টার্মিনালে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কয়েক মাস আগেই গাবতলী এলাকায় থাকা টিআর ট্রাভেলসের কাউন্টারগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। এখন ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী টিআর ট্রাভেলসের কোনো কাউন্টার গাবতলীতে সচল নেই। একই সংবাদ নিশ্চিত হওয়া গেছে রংপুর শহর থেকেও। রংপুর বাসস্ট্যান্ডে থাকা টিআর ট্রাভেলসের কাউন্টার বন্ধ হয়ে গেছে। সেখান থেকে গাড়িটি আর চলাচল করছে না।

  • Courtesy: Banik Barta Feb 5, 2018

রিজার্ভ চুরির ২ বছরে প্রতিবেদন দাখিলের সময় পিছিয়েছে ২০ বার


বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ২ বছরেও প্রকাশ হয়নি গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন। এই পর্যন্ত ২০ বার পিছিয়েছে সিআইডির তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিলের সময়। তাই এখনও শাস্তির আওতায় আসেনি কেউ। তবে চুরি যাওয়া অর্থের পুরোটাই ফেরত পাওয়ার ব্যাপারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের আট’শ কোটি টাকা চুরির ঘটনার ২ বছর আজ। এর মধ্যে ফিলিপাইনের রিজাল ব্যাংকের মাধ্যমে লোপাট অর্থের ৫৩০ কোটি টাকা এখনো ফেরত পাওয়া যায়নি।

সুইফট মেসেজিং সিস্টেম জালিয়াতি করে ২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি ভোরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ৮’শ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয় হ্যাকাররা। পরে ৫টি ভুয়া বার্তায় ফেডারেল রিজার্ভ থেকে বাংলাদেশের ৮’শ কোটি টাকা যায় শ্রীলংকা ও ফিলিপাইনে। এর মধ্যে সাড়ে ৬’শ কোটি টাকা ফিলিপাইন রিজাল ব্যাংকের মাধ্যমে চলে যায় ম্যানিলার কয়েকটি ক্যাসিনোতে।

প্রায় একমাস পর ঘটনা জানাজানি হলে নড়েচড়ে বসে সরকার। সমালোচনার মুখে গভর্নরসহ শীর্ষ পদে আসে পরিবর্তন। ঘটনা তদন্তে সাবেক গভর্নর ফরাসউদ্দিনকে প্রধান করে গঠিত কমিটি চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিলেও এখনো তা প্রকাশ করেনি সরকার। সিআইডির তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিলের সময়ও এ পর্যন্ত ২০ বার পিছিয়েছে।

গত সপ্তাহে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, ফিলিপাইন থেকে এখন পর্যন্ত এক কোটি ৪৫ লাখ ৪০ হাজার ডলার ফেরত এসেছে। আরও ১২ লাখ ডলার ফেরত আসার প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে। এর বাইরে ৫ কোটি ডলার ফেরত আনার বিষয়টি আদালতের প্রক্রিয়ায় আছে। আরও ৬০ লাখ ডলার আনার আলোচনা করতে ফিলিপাইনে গেছে বাংলাদেশ ব্যাংক ও সিআইডির একটি দল। পুরো টাকা ফেরত আনার বিষয়ে ফিলিপাইনের বিভিন্ন সংস্থার সাথে আলোচনা চলার কথা জানিয়েছেন দেশটিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত।

চুরি যাওয়া টাকা উদ্ধারে রিজাল ব্যাংকের বিরুদ্ধে মামলার পরিকল্পনা করছে সরকার। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, অর্থ ফেরতে রিজাল ব্যাংকের গড়িমসির কারণে ব্যাংকটিকে পৃথিবী থেকে বিদায় করতে চান তিনি।
  • Courtesy: AmaderShomoy.Com Feb 5, 2018

Retail power price goes up by 5.3pc from Dec 1

Staff Correspondent 


The Bangladesh Energy Regulatory Commission last Thursday increased retail power price by 5.3 per cent but did increase the bulk-level price despite the Power Development Board’s proposal for increasing 14.18 per cent.

With the latest increase, retail subscribers would have to pay Tk 0.35 more per unit or KW—HR. BERC chairman Monwar Islam announced the decision saying that the new tariff will come into effect from December.

The regulatory body announced its decision at 3:00pm on power tariff hike proposals placed by different state-owned companies.

Earlier, the BERC held a series of public hearings on the power price hike proposals between September 25 and October 4.

The state-run Power Development Board sought 14.78 per cent hike in price of bulk electricity while the power distribution utilities demanded up to 22 per cent in price of retail electricity.

The distribution utilities also requested the BERC to adjust the bulk tariff if it raised the price.

  • Courtesy: New Age/Feb 5, 2018

2 YEARS OF RESERVE HEIST - Not a penny recovered in last 12 months

Shakhawat Hossain


Bangladesh Bank could not bring back a single penny from Philippines in the last 12 months as the incident of country’s reserve theft enters into the third year today (Monday).

The central bank, since the unprecedented reserve heist by suspected hackers in February 5, 2015, was able to return only $14.55 million from Manila in November 2016. 

Since then there has been no success in bringing back the remaining $66.45 million which made the experts suspicious about the reserve recovery efforts by a taskforce, led by financial institutions division secretary, and frequent visits by BB and other government officials in Manila.

Moreover, a probe report on reserve theft, submitted by former BB governor Mohammad Farashuddin in May 2016, has not been made public yet by finance minister AMA Muhith despite repeated commitments during the past one and a half years.

Talking to New Age on Saturday, BB deputy governor Abu Hena Mohd Razee Hassan, however, claimed that reserve recovery efforts were on the right track. 

Noting that stolen money recovery process was lengthy and time consuming, he said initiatives on the basis of mutual understanding and legal ways were continuing.

A team comprising police and BB officials was now in Manila as part of the efforts to recover $8.2 million while the BB was awaiting settlement of legal process launched by the anti-money laundering unit of Philippines at the request of the BB, he said.

A senior finance ministry official said the taskforce constituted in April 2016 for recovering of the reserve fund met last time in August 2017. But, he said, there was little progress as regards the taskforce’s recommendations that include taking assistance from China and filing cases against Rizal Commercial Banking Corporation and the Federal Reserve Bank of New York.

Financial Institutions Division secretary Eunusur Rahman, who heads the taskforce, said scope of filing cases by the attorney general against Rizal Commercial Banking Corporation, main accused of the reserve heist, would remain valid until February 2019.

He said he would convene a meeting shortly to review the recommendations they made during the previous meeting to expedite the money recovery process. 

Experts noted that the government agencies failed to keep pressure on Philippines for returning the stolen fund as the initiatives were marked by ‘lack of coordination’ and ‘weakness’.

Former BB governor Saheluddin Ahmed said that not making the probe report public exposed serious weakness of the government.

Transparency International Bangladesh Executive director Iftrekharuzzaman noted that fund recovery efforts faced serious setback after Manila urged Dhaka to share the probe report on the BB reserve theft during a visit by a delegation, led by law minister Anisul Haq, in Philippines in December, 2016.

The government officials in Dhaka refused to share the findings of the probe report with Manila saying that it was an internal report. 
Besides, the BB also expressed reservation in making the report public. 

  • Courtesy: New Age/Feb 5, 2018

BNP 'upbeat' after chief's call for unity

Plans 'peaceful protest' if Khaleda convicted on February 8


Mohammad Al-Masum Molla


Saturday's national executive committee meeting was a big morale boost for the BNP as it helped remove confusions and divisions within the party, say its senior leaders.

At the meeting, BNP Chairperson Khaleda Zia called upon leaders and activists to remain united ahead of the next parliamentary elections. In response, fellow party men expressed absolute loyalty to her and said they would not participate in polls without her.

“We are happy and the executive committee members are also upbeat after the meeting. Madam [Khaleda] at the meeting said there is no room for any reckless decision and all have to remain united in the coming days,” BNP Secretary General Mirza Fakhrul Islam Alamgir told The Daily Star yesterday (Wednesday).

At the same time, he said executive committee members shared views on whether the party should participate in the election. They also vowed to wage a movement if Khaleda is convicted in the Zia Orphanage Trust graft case.

A special court has fixed February 8 for delivering the verdict in the case. If Khaleda is sentenced to more than a year in jail, she will be disqualified from contesting the next parliamentary elections, likely to be held in December.

BNP leaders had fear that the government might try to split the BNP and the 20-party alliance if Khaleda is convicted, party insiders said earlier.

“The government has been trying to split the party for the last 10 years but failed. It will not succeed this time as well,” Amir Khasru Mahmud Chowdhury, party's standing committee member, told this correspondent.

Ruhul Quddus Talukdar Dulu, organising secretary of the party, said, “In a big political party, there might be some grievances over posts and positions. But yesterday's [Saturday's] meeting brought us all together.”

Helaluzzaman Talukdar Lalu, an executive committee member, said, “Madam [Khaleda] told us that she has nothing to lose as she lost her husband, her one son and her house. So, she is not afraid of anything. We told her that we also have nothing to lose.”

Nazrul Islam Manju, another organising secretary, said, “We, all the central leaders, will take to the streets if Khaleda Zia is convicted. We will stage hunger strike and if required we will go to jail.”

KHALEDA GOING TO SYLHET
The BNP chief will go to Sylhet today (Monday) and offer Fateha at the shrine of Hazrat Shahjalal (RA). The tour is also part of her political campaign, according to party sources. Last night, Khaleda sat with the party's standing committee members at the BNP chief's Gulshan office to chalk out its future course of action.

Standing committee members were happy with the outcome of the national executive committee meeting. The committee decided on a large gathering of activists and leaders in Dhaka on February 8. It decided to go for “peaceful protest” programmes if Khaleda was convicted and that the BNP would not call programmes like hartals and blockades.

A number of standing committee members said Khaleda could hold a press conference on February 7 to explain the political situation in the country. However, she would decide on it after returning from Sylhet.

  • Courtesy: The Daily Star Feb 5, 2018

'Why police so ruthless to us?'

Rape victim asks; alleging her brother was sent to jail as the family refused to withdraw case


Our Correspondent, Dinajpur


The investigation officer of a rape case claimed to have found the involvement of the victim's brother more than a year and a half after the incident and the court based on that sent him to jail on January 29.

This happened, according to the victim, because her family refused to withdraw the rape case filed against their neighbour Paritosh Chandra Devsharma. Paritosh, 26, had been arrested after the case was filed with Dinajpur court on May 12, 2016, and sent to Dinajpur jail. 

The 18-year-old rape victim went public on Saturday. At a press conference, she said, “We still don't know why police have been so ruthless towards us instead of being sympathetic.”

Police had been mounting pressure on her family members to make an out-of-court settlement. On January 28, they were asked to go to Bochaganj Police Station and persuaded to withdraw the case, the victim said.

But when the family refused to do so, investigation officer Abu Taleb asked Prodip Chandra Devsharma, the girl's brother, to stay back at the police station and asked other family members to go home, she added.

“The next day, we heard that my brother had been sent to jail for raping me,” the girl who studied up to class-V said in tears.

“Police brought such heinous charges against my own brother to humiliate my family socially.”

The victim's neighbour Paritosh of Phulbari under Biral upazila raped her on December 2, 2016, when she was home alone at Basudevpur under Bochaganj in Dinajpur.  Her parents tried to arrange village arbitration for action against the rapist but to no avail, the victim said.

The family then went to Bochaganj police to file a case, but police turned them away. Later, the girl filed the rape case against Paritosh with a court.

Because of the rape, the victim had become pregnant, her family members said.

As Paritosh claimed that he was not the father of the child, IO Abu Taleb, a sub-inspector, sought the court's permission for a DNA test.

The IO took the victim and her new-born baby to Dhaka on September 25 last year in a rental microbus and went back the next day. 

The baby girl died a week later and the victim blamed the long journey for the death.  Police had sent the body of the infant to Dinajpur Medical College Hospital for autopsy.

Officer-in-Charge Abdur Rouf said police had arrested the brother on getting information about his involvement, but did not disclose the source. 

“Is it imaginable that my own brother raped me and made me pregnant?” the victim said at the press conference.

“The actions of the police officer are part of a conspiracy. He must be punished for the offense,” she said.

The investigation officer has continuously been threatening her family with arrest of other members and further harassment, she added. “Please help me get out of this,” she pleaded.

IO Abu Taleb over the phone said the investigation of the case was still on. He refused to speak any further. Police had received the DNA test report, but the IO refused to talk about the report.

  • Courtesy: The Daily Star/Feb 5, 2018

Police arrest 27 BNP activists in 3 districts


Police so far arrested 200 people for the attack on police and the vandalism of a prison van in the Supreme Court area on January 30, said DMP Commissioner Asaduzzaman Mia yesterday (Sunday).

“The attackers swooped on police in 'filmy style'. We are arresting the attackers after identifying them in footage run by the media,” said the commissioner in reply to a query regarding the number of arrests.

The DMP boss made the comments while inspecting the security arrangement at Amar Ekushey Bio Mela ground at Suhrawardy Udyan, reports our staff correspondent.

On January 30, a group of BNP men attacked a prison van and snatched two of their fellows from it in the Supreme Court area. The attackers also broke two rifles of policemen guarding the van.

It happened when the motorcade of BNP Chairperson Khaleda Zia was crossing the area.

Three cases have been filed with Ramna and Shahbagh police stations for assaulting police and vandalism of the prison van. Top BNP leaders accused in the cases include Ruhul Kabir Rizvi, Shawkat Mahmud, Asaduzzaman Ripon, Zainul Abedin Faruk, Mahbub Uddin Khokon, Habib-un-Nabi Khan Sohel and Shyama Obayed. 

The BNP supporters attacked police to create an unstable situation in the country and they were arresting the people involved, said the DMP boss. Meanwhile, police have arrested 28 BNP leaders and activists, including a municipality mayor, in Narayanganj, Sylhet and Jessore.

Those held in Narayanganj were shown arrested in various old cases filed in connection with “sabotage attempts”, reports our Narayanganj correspondent.

Sarafatullah, inspector of Special Branch of Narayanganj police, said 19 people had been arrested in old cases. One was held at Siddhirganj, 10 at Sonargaon, six at Rupganj and two at Bandar Police Station.

Majharul Islam, inspector of Detective Branch of police in Narayanganj, said BNP leader and Mayor of Kanchan municipality Abul Bashar Badshah was also arrested late Saturday night.

Abdus Sattar, officer-in-charge of Siddhirganj Police Station, said Babul Prodan, president of Siddhirganj ward-9 BNP, was arrested the same night.

Shafiqul Islam, a sub-inspector of Narayanganj Sadar Model Police Station, said Masukul Islam Rajib, organising secretary of district BNP, was arrested at his Mission Para home yesterday afternoon.

Meanwhile, police foiled a procession brought out by Chhatra Dal in Golapganj municipality area of Sylhet yesterday and arrested five men from the spot, reports our correspondent in Sylhet.

The procession was brought out to welcome BNP Chairperson Khaleda Zia's Sylhet visit today.

The arrestees are: Sufian Ahmed Khan, joint organising secretary of the municipality unit BNP, Chhatra Dal activists Jahangir Ahmed, Rayhan Ahmed, Foyez Ahmed and Kamal Ahmed.

Jubel Ahmed, a leader of JCD Golapganj municipality unit, said police foiled the procession charging truncheons. Witnesses said the JCD activists also attacked police with brick chunks.

In Jessore, police arrested Jhenidah unit BNP organising Secretary MA Mazid last night while he was on his way to Dhaka.

Mazid, also the upazila chairman of Harinakundo in Jhenidah, was arrested at Jessore airport. He was accused of being involved in “subversive activities”, Azmal Huda, officer-in-charge of Jessore Kotwali Police Station, told our Jhenidah correspondent.

  • Courtesy: The Daily Star/Feb 5, 2018

Sunday, February 4, 2018

সোনালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ - লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ১৮% আদায় বিদায়ী বছরে

হাছান আদনান



রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকের ১০৬টি শাখা নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির ঢাকা-১ অঞ্চল। একজন মহাব্যবস্থাপকের নেতৃত্বে এ আঞ্চলিক কার্যালয়ের অধীনে বিতরণকৃত ঋণ ৩ হাজার ৬৯৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১ হাজার ৭৯৮ কোটি টাকা বা ৪৮ শতাংশই ডিসেম্বর শেষে খেলাপির খাতায় চলে গেছে। খেলাপি হওয়া ঋণ থেকে ২০১৭ সালে ৭৫৫ কোটি টাকা আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল সোনালী ব্যাংকের। এর বিপরীতে আদায় হয়েছে মাত্র ৮৯ কোটি টাকা। এ হিসাবে বিগত বছরে লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ১১ দশমিক ৮৯ শতাংশ অর্জন করেছে ঢাকা-১ অঞ্চল। এ অঞ্চলেরই ১ হাজার ৪৪১ কোটি টাকার অবলোপনকৃত ঋণ থেকে গত বছর এক পয়সাও আদায় সম্ভব হয়নি।

ঢাকা-১ অঞ্চলের চেয়েও খারাপ অবস্থা সোনালী ব্যাংকের স্থানীয় কার্যালয়ের। শাখাটির বিতরণকৃত ১১ হাজার ১০১ কোটি টাকা ঋণের মধ্যে ৫ হাজার কোটি টাকাই গেছে খেলাপির খাতায়। খেলাপি ঋণ থেকে ২০১৭ সালে ১ হাজার ৬৪৭ কোটি টাকা আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল শাখাটি। কিন্তু বছর শেষে আদায়  হয় মাত্র ১৫৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ বিদায়ী বছরে স্থানীয় কার্যালয় লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ খেলাপি ঋণ আদায় করতে পেরেছে। শাখাটির অবলোপনকৃত ঋণ থেকে আদায়ের পরিস্থিতি আরো খারাপ।

সব মিলিয়ে বিদায়ী বছরে লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ১৮ শতাংশ খেলাপি ঋণ আদায় করেছে সোনালী ব্যাংক। ২০১৭ সালের শুরুতে খেলাপি ঋণ থেকে ৬ হাজার ৪৩ কোটি টাকা আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে ব্যাংকটি। কিন্তু আদায় করতে পেরেছে ১ হাজার ৯১ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৭৯৮ কোটি টাকা নগদ আদায় হয়েছে। বাকি ২৯৩ কোটি টাকা আদায় দেখানো হয়েছে খেলাপি ঋণ পুনঃতফসিলের মাধ্যমে। সোনালী ব্যাংকের বার্ষিক সম্মেলন-২০১৮ উপলক্ষে প্রকাশিত স্মরণিকায় এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

রাষ্ট্রায়ত্ত খাতে সবচেয়ে বড় ব্যাংকটির নীতিনির্ধারকরা বলছেন, প্রত্যন্ত অঞ্চলের এবং ছোট অংকের ঋণখেলাপিরা ব্যাংকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন। কিন্তু বড় ঋণখেলাপিদের কাছ থেকে মামলা করেও টাকা আদায় সম্ভব হচ্ছে না।

এ বক্তব্যের সমর্থন মিলছে পরিসংখ্যানেও। বিগত বছরে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী সর্বোচ্চ ৭১ শতাংশ খেলাপি ঋণ আদায় হয়েছে সোনালী ব্যাংকের ময়মনসিংহ অঞ্চলে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬১ শতাংশ আদায় সিলেট অঞ্চলে। এছাড়া রাজশাহীতে লক্ষ্যমাত্রার ৪৮ শতাংশ, ফরিদপুরে ৪৪, রংপুরে ৩৯, কুমিল্লায় ৩৮ ও বরিশালে ৩৭ শতাংশ খেলাপি ঋণ আদায় করেছে সোনালী ব্যাংক। বিপরীতে ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউ শাখা মাত্র ২ শতাংশ ও রমনা করপোরেট শাখা ৩ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পেরেছে।

বড় অংকের ঋণখেলাপিদের কাছ থেকে টাকা আদায় সম্ভব না হওয়ায় লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি বলে মনে করেন সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. ওবায়েদ উল্লাহ্ আল মাসুদ। তিনি বলেন, ছোট গ্রাহকদের কাছ থেকে টাকা আদায়ে মামলা করলে সফলতা আসছে। কিন্তু বড় ঋণগ্রহীতার কাছ থেকে আদায়ের ক্ষেত্রে আমরা অসহায়। একের পর এক রিট করার কারণে বড় খেলাপিদের কাছ থেকে টাকা আদায় করা সম্ভব হচ্ছে না। ২০১০ সাল থেকে সোনালী ব্যাংকের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে গেছে। অতীতে বিতরণ করা ঋণ খেলাপি হয়ে যাচ্ছে। তবে দুর্যোগের মধ্যেও আমরা ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছি। বিদায়ী বছরে অনেক ক্ষেত্রেই আমরা সফল হয়েছি।

প্রত্যাশিত হারে আদায় না হওয়ায় বিদায়ী বছরে সোনালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ বেড়েছে। ২০১৬ সাল শেষে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণ ছিল ১০ হাজার ৯১১ কোটি টাকা। বিদায়ী বছর শেষে তা বেড়ে ১৩ হাজার ৭৯৮ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। এ হিসাবে ২০১৭ সালে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণ ২ হাজার ৮৮৭ কোটি টাকা বেড়েছে। এছাড়া স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় আদায় অসাধ্য হওয়ায় অবলোপন হয়েছে প্রায় সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকার খেলাপি ঋণ। সব মিলিয়ে সোনালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ২১ হাজার ২৯৮ কোটি টাকায়, যা ব্যাংকটির বিতরণকৃত ঋণের প্রায় অর্ধেক।

বিদায়ী বছরের শুরুতে পরিকল্পনা অনুযায়ী আঞ্চলিক কার্যালয়গুলোকে খেলাপি ঋণ আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করে দেয় সোনালী ব্যাংক। কিন্তু মহাব্যবস্থাপকদের দ্বারা পরিচালিত সব কয়টি আঞ্চলিক কার্যালয় এক্ষেত্রে লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। ব্যাংকটির ঢাকা অঞ্চল-২ লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ১৫ শতাংশ খেলাপি ঋণ আদায় করতে পেরেছে। ৪৬৮ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে আদায় করেছে মাত্র ৭১ কোটি টাকা। একইভাবে খুলনা অঞ্চলিক কার্যালয় ১ হাজার ২৭৪ কোটি টাকা আদায়ের কথা থাকলেও মাত্র ১৬৬ কোটি টাকা আদায় করতে পেরেছে। ১৯৪ কোটি টাকা খেলাপি ঋণ আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও মাত্র ৪৫ কোটি টাকা আদায় করতে পেরেছে চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয়। সবচেয়ে খারাপ অবস্থা বঙ্গবন্ধু এভিনিউ করপোরেট শাখার। বিদায়ী বছরে ১২৫ কোটি টাকা খেলাপি ঋণ আদায়ের কথা থাকলেও মাত্র ৩ কোটি টাকা আদায় করেছে এ শাখা। হলমার্ক কেলেঙ্কারির জন্য বহুল সমালোচিত রমনা করপোরেট শাখা আদায় করেছে মাত্র ১২ কোটি টাকা। বিদায়ী বছর শাখাটির ৩৮৭ কোটি টাকা খেলাপি ঋণ আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল।

সোনালী ব্যাংকের এমডি বলেন, ব্যাংকের ১ হাজার ২০৯টি শাখার মধ্যে ৬০০ শাখায় খেলাপি ঋণ ১০ শতাংশেরও কম। কিন্তু ২০টি শাখায় মোট ঋণের ৮৪ শতাংশ এবং পাঁচটি শাখায় ৫৪ শতাংশ খেলাপি হয়েছে। কিছু অসৎ ঋণগ্রহীতার কাছে ব্যাংকের টাকা আটকে আছে। এটা বাদ দিলে সোনালী ব্যাংকের ঋণখেলাপি খুব বেশি নয়। মূল সমস্যা হচ্ছে, বড় শাখায় বড় ঋণগ্রহীতাদের কাছ থেকে টাকা আদায় করা যাচ্ছে না।

  • Courtesy: Bonikbarta.com/Feb 4, 2018

Govt too responsible for Sonali Bank’s rising defaulted loans: Muhith


Finance minister AMA Muhith on Saturday said that the government was also responsible for the rising defaulted loans in state-run Sonali Bank. ‘The amount of classified loans in Sonali Bank is high. We, the government, are partly responsible and KYC (know-your-client procedure of the bank) is partly responsible for the classified loans,’ said Muhith while addressing the Annual Meeting-2018 of Sonali Bank in Dhaka.

Pointing to the government pressure for approving loans, Muhith said, ‘We [government] are responsible [for the classified loans] as we mount pressure on six state-run banks. As the largest bank, Sonali Bank faces the highest pressure followed by Janata Bank.’ He said that the government was trying to reduce the pressure on Sonali Bank, which has been mired in scams including the Tk 4,000-crore Hallmark loan scams, in recent times.

The conference was told that around 33 per cent, or Tk 13,798 crore, of total disbursed loans of Tk 42,276 crore of Sonali Bank has become defaulted. In last one year the defaulted loans in the bank rose by around 26 per cent from a year ago.
‘We have decided that whenever you [bank] will recommend that any project is unfit after analysing it, we will try not to put pressure on you [for loan disbursement against the project],’ Muhith said. Muhith advised that the bank to strengthen its know-your-client procedure and to analyse any projects, for which loans are sought, properly.

Muhith expressed his dissatisfaction over the weaknesses of the banking sector saying that ‘I am not at all happy about it and I often admit that the banking sector has weaknesses.’

  • Courtesy:  New Age/Feb 4, 2018