Search

Thursday, October 18, 2018

Shrinking farm land

Editorial

All is not well in the agricultural sector. In sync with continuous decline in its contribution to the gross domestic product (GDP), per capita farm land holding has been shrinking for the last few decades. The rate of reduction in per-capita farm holding has got pace in recent years. The statistics might appear rather disturbing to many if the same are examined in the context of food and nutrition security of an ever-increasing population.

The state of per capita farm landholding and agricultural labourers has been depicted in a presentation made by the head of one of the country's leading farm research bodies at the Economic Relations Division. According to the presentation, the average per capita farm landholding, which was 1.7 hectares in 1960s, has now reduced to 0.10 hectares. Country's population is projected to reach 215 million in 2050. One can figure out well the overall land-man ratio with such a large population in place. 

But despite continuous shrinking of farm land -- an estimated 1.0 per cent arable land is lost every year to housing and other physical infrastructural facilities for a rising population-the country has made notable achievements in cereal, vegetables and fruit production. Bangladesh is now near self-sufficient in food as production of cereals has increased more than threefold over the last four decades. (The claim some quarters make about self-sufficiency in food is apparently exaggerated.  Note the near-crisis situation in the event of even a partial loss of a major rice crop.)   

There is no denying that per acre yield of rice, in particular, has gone up substantially with greater adoption of modern farm technology. But that has not been without a cost. As a natural consequence of expansion of rice crop acreage, particularly during the Rabi season, areas under some other crops have shrunk and the country is now largely dependent on their import. However, such a development is considered inevitable in land-scarce Bangladesh. Yet, adoption of modern farm technology here has not been to the fullest extent. There are flaws in the use of improved agricultural inputs; and farm mechanisation is progressing slowly.

In the present scenario, Bangladesh is left with one option, i.e., increased cropping intensity - to raise its farm-level productivity. The cropping intensity is now estimated at around 127 per cent. But the intensity varies from one area to another because of a number of factors, including locations of land and climatic conditions. Yet the cropping intensity, according to experts, can be increased further in many areas to offset the impact of loss of farm land. But while doing so, there is a need to exercise caution.

Soil fertility comes under threat when the cropping intensity is raised rather imprudently. It is thus important to give the cropping areas some rest and maintain nutritional balance and other natural properties of soil, among others. The task is difficult and it may be even more difficult in the future with changing circumstances. The policymakers would have to devise best and balanced ways to compensate for the loss of production due to the shrinking of farm land. 

  • Courtesy: The Financial Express/ Oct 18, 2018

ব্যাংক লুটেরা চক্রকে ধরা হচ্ছে না


একের পর এক অনিয়ম ও লুটপাটে পরিণত হচ্ছে দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত বিভিন্ন ব্যাংক। এসব লুটপাটের পরও অধরাই রয়ে গেছে ব্যাংক লুটেরা চক্র। ফলে ধরা-ছোঁয়ার বাইরে থেকে বেশ ভালোভাবেই জীবনযাপন করছেন অপরাধীরা। 

গত কয়েক বছরে সোনালী, রূপালী, জনতা ও অগ্রণী ব্যাংকের পর এবার হরিলুট ও দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে বেসিক ব্যাংক। সরকারি এই ব্যাংকটি থেকে ঋণ বিতরণের আড়ালে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে একটি দুর্নীতিবাজ চক্র। অন্যান্য ব্যাংকের মতো অনিয়মের খবর প্রকাশের পর বেসিক ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদ ও ব্যবস্থাপনায় রাজনৈতিক বিবেচনায় নিয়োগের মাধ্যমে পরিবর্তন আনা হয়।  

২০০৯-১৩ সাল পর্যন্ত লাগামহীন লুটপাট, জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত দেড় শতাধিক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অর্ধশতাধিক মামলাও করে দুদক। ঘাটতি মেটাতে মূলধন সরবরাহ করে সরকার। তবে দুর্নীতিতে মুখ থুবড়ে পড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বেসিক ব্যাংক আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। বরং এখনো অব্যাহত রয়েছে হরিলুট কান্ড। ফলে বারবার মূলধন সরবরাহ করে সরকার ব্যাংকটিকে টিকিয়ে রাখতে হিমশিম খাচ্ছে। সঙ্গত কারণে সেই টাকা ফেরত পাওয়ার আশা ছেড়ে দিয়েছে ব্যাংকটির বর্তমান পর্ষদসহ নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকও। সূত্রমতে, বর্তমান সরকারের সময়ে লুটপাট হওয়া রাষ্ট্রায়ত্ত বেসিক ব্যাংকের ঘাটতি মেটাতে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা মূলধন দেয়া হয়েছে সরকারের প থেকে। 

২০০৯-১৩ সালের মধ্যে দুর্নীতিতে ডুবে যাওয়া ব্যাংকটিতে ফের ঘটেছে অনিয়ম, লুটপাট ও ঋণ কেলেঙ্কারি। ফলে জনতা, সোনালীসহ রাষ্ট্রায়ত্ত অন্য ব্যাংকগুলোর মতো বেসিক ব্যাংকটিও এখন ফতুর। অথচ সরকারি এই ব্যাংকটি লুটের মূলহোতা ব্যাংকটির সাবেক চেয়ারম্যান আবদুল হাই বাচ্চুসহ সাবেক পর্ষদ এবং ব্যবসায়ী নামের ব্যাংক লুটের মাফিয়া চক্র অধরা থেকে বেশ ভালই আছেন। এর মধ্যে কেউ হয়েছেন পুরস্কৃত। কেউ পেয়েছেন রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা। কেউ আবার রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় অর্থ পাচারের পর নিজেরাও দেশ ছেড়ে পালিয়ে বিদেশে অবস্থান করছেন। 

বেসিক ব্যাংকের অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের মধ্যে কয়েকজন কারাগারে থাকলেও দুদকের ভূমিকাও প্রশ্নবিদ্ধ। ফলে বেসিক ব্যাংক লুটেরাদের আদৌ শাস্তি হওয়া ও লুট হওয়া অর্থ ফেরত পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা থেকেই যাচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকটি লুটপাটের পর ২০১৫ সালে গডফাদারদের কৌশলে আড়ালে রেখে ১৫৬ জনকে আসামি করে ৫৬টি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এরপর আদালতের নির্দেশে ব্যাংকের তৎকালীন চেয়ারম্যানসহ পর্ষদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করলেও তা শেষ হয়নি। বরং চলতি বছরের জানুয়ারিতে সময় পার হয়ে গেছে। 

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বেসিক ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ৮ হাজার ৫৯৪ কোটি টাকা। আর ৬৮টি শাখার মধ্যে ২১টিই লোকসানে। অন্য সূত্র বলছে, ২০১৪ সালে প্রথমে অনিয়ম, দুর্নীতি ও লুটপাট ধরা পড়ার পর ২০১৫, ২০১৬, ২০১৭ ও চলতি ২০১৮ সালেও ঋণ কেলেঙ্কারি হয়েছে ব্যাংকটিতে। বেড়েছে খেলাপি ঋণের পরিমাণ। অর্থাৎ কোনোভাবেই অনিয়ম, দুর্নীতির লাগাম টানা যাচ্ছে না সরকারি এই ব্যাংকটির। 

এদিকে দুর্নীতিতে ডুবন্ত বেসিক ব্যাংককে টেনে তোলার দায়িত্ব পাওয়া ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ আউয়াল খান ব্যর্থ হয়েছেন। গত ১৪ আগস্ট পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন। তবে এমডির পদত্যাগে ‘বিচলিত নন’ অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। সম্প্রতি তিনি বলেছেন, ‘এমডির পদত্যাগের কারণে বেসিক ব্যাংক নতুন করে কোনো সংকটে পড়বে না। পদত্যাগের বিষয়টি অপ্রাসঙ্গিক।’ 

সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, বেসিক ব্যাংকে ৮ হাজার ৫৯৪ কোটি টাকার ঋণ কেলেঙ্কারি, দুর্নীতি ও হরিলুট হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। এর বিশাল অংশ বিদেশে পাচার হয়েছে। তাছাড়া ভুয়া কোম্পানির নামে ঋণদানের অন্তরালে তা লুটপাট হয়েছে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ, কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ী নামের লুটেরাদের যোগসাজশে। ফলে সরকারের তথা জনগণের হাজার হাজার কোটি টাকা আর ফেরত পাওয়ার সম্ভাবনা দেখছেন না সংশ্লিষ্টরা। 

এদিকে, বেসিক ব্যাংকের ২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বরের স্থিতির ওপর বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশদ পরিদর্শন শেষ হয় গত বছরের ডিসেম্বরে। ১৯তম এ পরিদর্শন প্রতিবেদনে ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয় ও ৬৮টি শাখার কার্যক্রমের সার-সংপে তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে প্রধান কার্যালয় ও ৫টি বড় শাখার ওপর বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন। ২০১৫ সালেও এরকম একটি প্রতিবেদন তৈরি করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।  

প্রতিবেদন বিশ্লেষণে দেখা গেছে, নানা সমস্যায় থাকার পরও এককালীন পরিশোধের (ডাউন পেমেন্ট) শর্ত পরিপালন না করেই বড় অঙ্কের ঋণ পুনঃতফসিল করা হয়েছে। ঋণের গ্রেস পিরিয়ড বৃদ্ধি, জামানত গ্রহণ না করে ঋণ প্রদান, যাচাই ছাড়া এলসি খোলা এবং কৃষিঋণের সুদ হিসাবে অনিয়ম করেছে বেসিক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়সহ বিভিন্ন শাখা। পর্ষদ পরিবর্তন হলেও নতুন করে ব্যাংকটির মূলধন পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি হয়েছে। ২০১৬ সাল পর্যন্ত ব্যাংকটির মূলধন ঘাটতির পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৪৯৪ কোটি টাকা। ২০১৪ সালে সরকার ৭৯০ কোটি ও ২০১৫ সালে ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা মূলধন সরবরাহ করেছে। দুই বছরে সরকার ব্যাংকটিকে বাঁচিয়ে রাখতে ২ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা মূলধন দেয়। 

গত ডিসেম্বরের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৬ সালের ডিসেম্বর শেষে বেসিক ব্যাংকের মোট আমানত ছিল ১৫ হাজার ৮০৭ কোটি টাকা, যা ১০ বছর আগে ছিল ১৪ হাজার ৮১৬ কোটি টাকা। তবে এ আমানতের ১৩ হাজার ১৫৫ কোটি টাকা এসেছে মাত্র ১ হাজার ৪০১টি আমানত হিসাব থেকে। এসব হিসাবে ১ কোটি বা এর বেশি টাকা মেয়াদি আমানত হিসেবে রাখা হয়েছে। : কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাবে সামগ্রিকভাবে ২০১৬ সালে ব্যাংকটির তির পরিমাণ ৪ হাজার ৩১৯ কোটি টাকা। অর্থাৎ ৪,৩১৯ কোটি টাকা ফেরত পাওয়ার আর কোনো সম্ভাবনা নেই। এই টাকা লুট করা হয়েছে। 

১ বছরে মোট খেলাপি ঋণ বেড়েছে প্রায় ৯০০ কোটি টাকা। ২০১৬-এর ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির মোট খেলাপি ঋণ দাঁড়ায় ৬ হাজার ৯৮৭ কোটি টাকা, যা ২০১৫-এর ডিসেম্বরে ছিল ৬ হাজার ৯৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে শীর্ষ ২০ খেলাপির কাছে আটকে আছে ২ হাজার ৪০৬ কোটি টাকা। 

সীমাহীন অনিয়ম করে কয়েক বছর ধরে সমালোচনায় থাকা বেসিক ব্যাংকের অনিয়ম, দুর্নীতি, লুটপাট ও জালিয়াতিমূলক কর্মকান্ড থেমে নেই। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৬-এর শেষের দিকে বেসিক ব্যাংক অন্যান্য ব্যাংক থেকে ১ হাজার ৬৪০ কোটি টাকা আমানত নিয়েছে। ব্যাংকের নিট সুদ আয় ঋণাত্মক হওয়া সত্ত্বেও বছরের শেষ দিকে এমনকি শেষ কার্যদিবসেও বিরূপ শর্তে অন্য ব্যাংক থেকে আমানত নিয়েছে বেসিক ব্যাংক। 
  • কার্টসিঃ দিনকাল/ ১৮ অক্টোবর ২০১৮

Concentration of economic activities in city hurting growth

Experts opine, focus on decentralisation


Excessive concentration of population and economic activities in Dhaka is impeding the growth of Bangladesh, experts cautioned at a seminar in the capital on Wednesday.

The country's suburban areas, including the district towns, are not creating any significant impact in supporting the economic density, suggesting major weakness in urban development, they opined.

Such observations came at a seminar titled "Bangladesh's Economic Geography: Some Patterns and Policy Issues". Leading economic think-tank Policy Research Institute of Bangladesh (PRI) organised the event.

"In Bangladesh, economic activities and urban population are excessively concentrated in Dhaka even by international standards," said PRI Director Dr. Ahmad Ahsan in his keynote presentation.

Currently, 31.9 percent of the country's total urban population lives in Dhaka, the largest city. But in China, only 3.1 percent of the total urban population lives in the country's largest city Shanghai, the PRI expert noted.

In India, the share of the largest city in total urban population is only 6.0 percent; in Indonesia, it is only 7.4 percent; in Pakistan, it is 22.6 percent; and in Vietnam, it is 22.6 percent, he added.

Such huge concentration in Dhaka city is affecting growth, urban development, non-agricultural job growth, and poverty reduction, the expert opined.

"Traffic congestion in Dhaka alone is estimated to cost about 2.5 percent of annual income or Gross Domestic Product (GDP). In addition, there are costs related to pollution, strain on water resources and utility constraints," Dr. Ahsan said.

The PRI researcher also noted that the district towns are having statistically insignificant effect on SSI and commercial density.

"And it matters, because economic density is linked to poverty reduction and expenditures through non-agricultural employment," he added.

The country's northern border belt of districts and upazillas, from Dinajpur in the north-west to Sunamganj in the northeast, is lagging behind in both consumption expenditure and economic activities, the PRI expert noted.

There are also pockets of backwardness in Chittagong Hill Tracts, Barisal islands and upazilla clusters in Khulna, he added.

Dr. Ahsan also observed that relative urban poverty levels are extremely high in Bangladesh by international standards.While rural poverty rates declined from 35.2 percent to 26.4 percent, urban poverty reduction has decelerated sharply, falling from 21.3 percent to 18.9 percent, he noted.

Reflecting on the situation, experts at the seminar called for greater decentralisation as well as for making the local government system more autonomous and powerful.

"Why is the local government system not working in Bangladesh? Because, the governance problem is really acute," said former advisor and bureaucrat Dr. Akbar Ali Khan, who attended the programme as the chief guest.

"In Bangladesh, land is the most precious thing. But, we are not protecting our nature and agricultural land. Rather, we are misusing and wasting these. The best way to prevent such practices is effective governance."

Dr. Khan also propagated the idea of 'compact village system' to make the optimum use of rural land in the country.

"In terms of decision-making, we are becoming more and more centralised," said former finance secretary Dr. Mohammad Tareque.

"But for effective decentralisation, we need to focus more and more on upazillas," he added.

"The question is why Bangladesh is not able to develop a third or fourth city," said Research Director of Bangladesh Institute of Development Studies (BIDS) Dr. Binayak Sen.

"Even the second city Chittagong is facing deterioration in terms of expenditure growth or poverty reduction," he noted.

Research Director of PRI Dr. M A Razzaque noted that around 70 percent of the country's GDP is generated from Dhaka and Chittagong.

"In terms of manufacturing, 87 percent of the country's total output is generated from these two cities; while in terms of export, the share of Dhaka and Chittagong would be even higher."

Former finance minister M Syeduzzaman in his speech noted that although, there has been talks about introducing district budget in the recent years, no effective steps have been taken to take the initiative forward.

Chairman of PRI Dr. Zaidi Sattar also spoke on the occasion.

  • Courtesy: The Financial Express /Oct 18, 2018

Record oil purchase pushes up imports

Siddique Islam

Bangladesh's imports grew by more than 6.0 per cent in the first two months of fiscal year 2018-19, after a record 105.07 per cent increase in oil, officials said.

The actual import in terms of settlement of letters of credit (LCs) rose to $ 8.52 billion during the July-August period of FY 19 from $ 8.04 billion in the same period of the previous fiscal, according to the central bank's latest statistics.

But opening of LCs, generally known as import orders, decreased by more than 1.0 per cent to $ 10.02 billion in the first two months of FY 19 from $ 10.13 billion in the same period of the previous fiscal.

"The overall import expenses increased mainly due to higher import of petroleum products during the period," a senior official of the Bangladesh Bank (BB) told the FE while explaining main reason for the rising trend in import payments.

Import of petroleum products rose to $ 791.68 million from $386.06 million.

The rising trend in fuel oil prices in the global market has pushed up the overall import payment obligations during the period under review, the central banker explained. Besides, oil-based power plants have also boosted the import of petroleum products, he added.

On the other hand, import of capital machinery or industrial equipment used for production came down to $ 787.08 million from $825.02 million.

The declining trend in capital machinery import may continue in the coming months ahead of the upcoming general election, according to the central banker. He also said most of the businessmen are now adopting a 'wait-and-see' policy for either setting up new industrial units or expanding their existing businesses.

However, import of intermediate goods, like coal, hard coke, clinker and scrap vessels, increased by 13.46 per cent to $711.13 million from $626.75 million.

Industrial raw material import also rose by 5.78 per cent to $ 3.11 billion during the period under review from $ 2.94 billion in the same period of the FY 18.

Talking to the FE, Mehmood Husain, managing director (MD) and chief executive officer (CEO) of NRB Bank Limited, said the existing trend in overall import may continue in the near future.

"Higher import of fuel oil may continue in the coming months because the rising trend in both prices and quantity persists," the senior banker noted.

On the other hand, the falling trend in the imports of consumer goods and food grains may continue in the near future, Mr. Husain added.

"Import of intermediate goods is expected to continue in the coming months for the implementation of different construction projects across the country," he noted.

However, food grain imports, particularly of rice and wheat, dropped by 27.88 per cent to $ 221.18 million from $ 306.67 million.

Import of consumer goods decreased by 18.70 per cent to $ 889.06 million during the period under review from $1.09 billion, the BB data showed.

  • Courtesy: The Financial Express/ Oct 18, 2018

কারাগারে থেকেই দুই পুরস্কার

সাংবাদিকতায় বিশেষ অবদান রাখার জন্য সম্প্রতি লন্ডনের ফ্রন্টলাইন ক্লাব কর্তৃক ট্রিবিউট অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন বাংলাদেশি আলোকচিত্রী শহিদুল আলম। গত ৯ই অক্টোবর এ অ্যাওয়ার্ড ঘোষণা করা হয়। ১১ই অক্টোবর আলোকচিত্রী শহিদুলের পক্ষ থেকে পুরস্কারটি গ্রহণ করেন তার ভাগ্নি সোফিয়া করিম। তার বোন ড. কাজী নাজমা করিম অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। এসময় শহিদুলের মুক্তির বিষয়ে বিশ্ব নেতাদের কাছে আহ্বান জানান সোফিয়া করিম। ফ্রন্টলাইন ক্লাব সবসময় স্বাধীন ও নিরাপদ সাংবাদিকতায় বিশ্বাসী। এছাড়া আলোকচিত্রের মাধ্যমে সমাজে অবদান রাখার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের লুসি ফাউন্ডেশন শহিদুলকে এ বছর ‘হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাওয়ার্ড’ ২০১৮-এর জন্য নির্বাচিত করেছে। আলোকচিত্রের ‘অস্কার’ বলা হয় এ পুরস্কারকে।

২৮শে অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রে তার এ পুরস্কার গ্রহণ করার কথা রয়েছে। বাংলাদেশের আলোকচিত্রী, পাঠশালা সাউথ এশিয়ান মিডিয়া ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা, দৃক গ্যালারির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও মানবাধিকারকর্মী শহিদুল আলম। ওয়ার্ল্ড প্রেস ফটো প্রতিযোগিতায় এশিয়া থেকে একমাত্র তিনিই ছিলেন জুরি বোর্ডের সভাপতি।

পারিবারিক সূত্র জানায়, সম্প্রতি স্বজনরা কারাগারে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করছেন। শহিদুল কারাগারে বই পড়ে সময় কাটান। কিছু দিন ধরে তার দাঁতের ব্যথা দেখা দিয়েছে। জেলখানার ভেতরে থাকা একটি সেফালি ফুলের গাছ থেকে অনেকগুলো ফুল কুড়িয়ে পলিথিনে মুড়িয়ে তা স্বজনদের শুভেচ্ছা হিসেবে দিয়েছেন তিনি। তার দেয়া সেফালি ফুলগুলো ইতিমধ্যে টুইটার ও ইন্সটাগ্রামে স্থান করে নিয়েছে। অনেকেই তার সেফালি ফুলের ছবি দিয়ে টুইট করে লিখেছেন, ‘লাভ ফ্রম আওয়ার প্রিজনার অব শহিদুল আলম’। 

শহিদুল আলমের জন্ম ঢাকায় ১৯৫৫ সালে। তার বাবার নাম ডা. কাজী আবুল মনসুর এবং মায়ের নাম কাজী আনোয়ারা মনসুর। তারা দুই ভাই-বোন। নাজমা করিম ও শহিদুল আলম। তিনি রসায়ন নিয়ে লেখাপড়া করেন। পরে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জৈব রসায়নে পিএইচডি করেন। ১৯৮৯ সালে দৃক ফটো গ্যালারি প্রতিষ্ঠা করেন শহিদুল আলম। ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠা করেন দক্ষিণ এশিয়ার ফটোগ্রাফি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পাঠশালা। তিনি ছবি মেলারও পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি নেদার?ল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ডপ্রেস ফটো প্রতিযোগিতায় বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। প্রথম এশীয় হিসেবে তিনি এ সম্মান অর্জন করেন। ‘যেই যুদ্ধ আমরা ভুলে গেছি।’ তার বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ও গণহত্যা নিয়ে সবচেয়ে সফল চিত্রপ্রদর্শনীর একটি। ১৯৮৩ সালে তিনি হার্ভে হ্যারিস ট্রফি জেতেন। ১৯৯৩ সালে তথ্যচিত্রের জন্য জিতে নেন মাদার জোন্স পদক। ‘৯৮-এ তিনি আন্দ্রে ফ্রাঙ্ক ফাউন্ডেশন ও হাওয়ার্ড চ্যাপনিক অ্যাওয়ার্ডস লাভ করেন। ২০১৪ সালে শিল্পকলা পদক ও ২০১৭ সালে চীনের ডালি ইন্টারন্যাশনাল চিত্রপ্রদর্শনীতে আজীবন সম্মাননা লাভ করেন। 

সূত্র জানায়, ড. শহিদুলের বাবা ডা. কাজী আবুল মনসুর ছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একজন চিকিৎসক ও অণুজীব বিজ্ঞানী। তিনিই মনসুর’স ডায়েট বা ওরস্যালাইনের অন্যতম আবিষ্কারক। মনসুর’স মিডিয়া তার নামেই নামকরণ করা হয়েছে। যেটা দিয়ে ওলাওঠা বা কলেরার ব্যাকটেরিয়া বা জীবাণু চিহ্নিত করা যায় এবং বিশ্বব্যাপী এটা মনসুর’স মিডিয়া নামেই পরিচিত। চিকিৎসা ক্ষেত্রে অসাধারণ অবদানের জন্য ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশের ‘সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার’ হিসেবে পরিচিত ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’ প্রদান করা হয় তাকে। একই বছর শহিদুলের চাচাতো ভাই কাজী সালাহউদ্দীন (বর্তমানে বাফুফে সভাপতি) ক্রীড়াক্ষেত্রে স্বাধীনতা পুরস্কার পান। একই পরিবারের দুজন একই বছরে স্বাধীনতা পুরস্কার লাভ করেন। শহিদুলের মা ড. কাজী আনোয়ারা মনসুর ছিলেন অগ্রণী স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ। ছিলেন আজিমপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়েরও প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে একজন। নারী শিক্ষায় পেয়েছেন রোকেয়া পদক। ১৯৯৯ সালে তাকে রোকেয়া পদক প্রদান করা হয়।

নিরাপদ সড়কের দাবিতে গড়ে ওঠা শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সময় গুজব ছড়ানো ও উস্কানি দেয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার হন আলোকচিত্রী শহিদুল আলম। এরপর থেকে তিনি কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারে আছেন। 

  • কার্টসিঃ মানবজমিন/ ১৮ অক্টোবর ২০১৮

২৩, ২৭, ৩০ অক্টোবর সিলেট, চট্টগ্রাম ও রাজশাহীতে ঐক্যফ্রন্টের সমাবেশ


৩৬০ আউলিয়ার পুণ্যভূমি সিলেট থেকেই সারা দেশে বিভাগীয় সমাবেশের কর্মসুচি শুরু করবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। আগামী ২৩শে অক্টোবর সিলেট, ২৭ শে অক্টোবর চট্টগ্রাম ও ৩০শে অক্টোবর রাজশাহীতে জনসভার কর্মসূচি ঘোষণা করেছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। রাতে ফ্রন্টের বৈঠকের পর  এক সংবাদ ব্রিফিং এ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড.  খন্দকার মোশাররফ হোসেন এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন। 

তিনি বলেন, আগামী ২৩ অক্টোবর  সিলেটে হযরত শাহ জালাল ও হযরত শাহ পরানের মাজার জিয়ারত আমরা করবো। এরপর সেখানে জনসভা করবো। স্থানীয় নেতৃবৃন্দ জনসভার বিষয়টি স্থানীয় প্রশাসনের কাছে আলাপ-আলোচনা করছেন। আজকের বৈঠকে চট্টগ্রামে ২৭ অক্টোবর এবং রাজশাহীতে ৩০ অক্টোবর জনসভার করা সিদ্ধান্ত হয়েছে 

খন্দকার মোশাররফ জানান, বৃহস্পতিবার বিকাল তিনটায় গুলশানে হোটেল লেক শোরে কুটনীতিকদের ব্রিফিং করবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতৃবৃন্দ। পরবর্তিতে সুশীল সমাজের সাথেও ফ্রন্ট নেতারা মতবিনিময় করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে দিনক্ষন ঠিক হয়নি।

বিএনপির সিনিয়র এ নীতিনির্ধারক বলেন, বৈঠকে লিয়াজোঁ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে।

কমিটির সদস্যদের নাম আজ-কালের মধ্যে আমরা গনমাধ্যমকে জানাবো। কত সদস্যের লিয়াজোঁ কমিটি হবে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, সংখ্যা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। আমরা আশা করি যে, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে আরো দল অন্তর্ভুক্ত হবে সেজন্য সংখ্যা নির্ধারণ কবিনি।

রাত সাড়ে ৯ টায় গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতৃবৃন্দ বৈঠক বসে। এক ঘন্টা রুদ্ধদ্বার এই বৈঠক চলে। ফ্রন্টের মঙ্গলবারের বৈঠকে আগামী ২৩ অক্টোবর সিলেটে হয়রত শাহ জালাল ও হযরত শাহ পরানের মাজার জিয়ারত এবং সমাবেশ করার কর্মসূচি ঘোষণা করেছিলো।

জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ঘোষণার পর এই প্রথম ফ্রন্টের নেতারা বিএনপির কার্যালয়ম যান।এর আগে বেশিরভাগ বৈঠক হয়েছে ফ্রন্ট নেতাদের বাসায়। এর মধ্যে গুলশানে খন্দকার মোশাররফ হোসেনের বাসায়ও একটি বৈঠক হয়েছিলো।

উল্লেখ্য, গত ১৩ অক্টোবর জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ৭ দফা ও ১১ দফা লক্ষ্য নিয়ে গণফোরাম সভাপতি কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আত্মপ্রকাশ হয়।

সরকারবিরোধী নতুন জোটে বিএনপি, জেএসডি, নাগরিক ঐক্য, গণফোরাম রয়েছে। মতভিন্নতার কারণে অধ্যাপক একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর বিকল্পধারা এখানে নেই।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মওদুদ আহমদ, জেএসডির সহসভাপতি তানিয়া রব, সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন, কেন্দ্রীয় নেতা শহিদউদ্দিন মাহমুদ স্বপন, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, জাহেদুর রহমান, গণফোরামের কার্যনির্বাহী সভাপতি সুব্রত চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসিন মন্টু বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপিপন্থি পেশাজীবী নেতা ডা. জাফরুল্লাহ, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন  ও ডাকসুর সাবেক ভিপি সুলতান মো. মনসুরও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
  • কার্টসিঃ মানবজমিন/ ১৮ অক্টোবর ২০১৮

Illegal parking clogs busy roads

Editorial
Where are the law enforcers?

Abdul Gani road is a very important road in Dhaka. It leads to the Secretariat, the seat of the bureaucracy (along with a number of other important government buildings) and also heads to a very busy junction of the city. Unfortunately, though there are “no parking” signs on both sides of the road put up by police authorities, vehicles are parked in rows on the side, which has created a mess. A picture in this paper published on October 17 shows a long line of cars parked on the road that has shrunk in width by at least half! And it is not the first time that such a picture has been carried by this paper.

Our question here is twofold. First, whatever happened to the strict patrolling and fining by the police for illegal parking in the city? Are we to understand that since all the buildings on this road are government offices, the people who have kept their cars on it get carte blanche to break the law? The other question is, precisely what is Rajdhani Unnayan Katripokkho (Rajuk) doing to alleviate this situation? Where are the parking spaces in the city? When can we expect multi-storied parking spaces to become available so that car owners may safely park their vehicles (without fear of their vehicles getting a ticket or being towed away) and go about their business in peace?

These are valid questions that authorities will have to answer today or tomorrow. We hope the police higher-ups will look into this matter to expedite traffic on Abdul Gani road. And the sooner the authorities start work on freeing up parking space in buildings and constructing new parking lots, we can all breathe a little easier.

  • Courtesy: The Daily Star / Oct 18, 2018

Thorny issues remain thorny

Country ticks towards 90-day countdown to JS polls beginning Oct 31


Less than two weeks before the 90-day countdown for holding the general election begins, a number of contentious political issues remain unresolved.

The issues include the nature of the polls-time government and dissolution of parliament before announcement of the election schedule -- two key demands of the BNP and some other opposition parties.

Under the constitutional provision introduced in 2011, the next national election must be held within 90 days before the five-year term of the current parliament expires on January 28. And the Election Commission has said it would announce the schedule any day after the countdown begins on October 31. 

The government and the ruling Awami League have already rejected the opposition demand for a nonpartisan administration and dissolution of parliament, saying the election will be held in line with the constitutional provisions -- that is under the current government. 

However, the size of the government during the election remains unclear.

The prime minister and some of her cabinet colleagues have said the polls-time cabinet will carry out some routine work only and provide all assistance to the EC to hold the polls.

Another unsettled issue is the deployment of army during the election.

In the 2008 parliamentary election, armed forces personnel were deployed to work alongside regular law enforcement agencies. At the time, army personnel were given the power to arrest troublemakers without warrant. That power was curtailed by amending the law after the 2008 election.

At an EC meeting on Monday, Election Commissioner Mahbub Talukder sought to place a proposal about army deployment, but he was not allowed and no discussion on the matter took place.


The use of Electronic Voting Machine (EVM) appears to be another thorny issue.

The EC's plan for using EVMs on a large scale sparked widespread debates and opposition parties vehemently oppose it.

The EC has yet to clear the cloud over the matter.

Meanwhile, the ruling Awami League men are already campaigning across the country well in advance although the opposition parties need permission from the police even to hold rallies.

In addition, thousands of BNP men across the country have recently been sued in hundreds of “fictitious” cases, putting them in the back foot.

Political analysts and opposition leaders described this as an “absence of a level playing field” for all political parties, which is key to a fair election.    

"At the moment, the atmosphere is not congenial for a free and fair election," Mujahidul Islam Selim, president of the Communist Party of Bangladesh, told The Daily Star.

In its election roadmap unveiled in July last year, the EC said the "countrymen are waiting for a credible election".

But will the EC be able to hold one such election?

Former election commissioner Brig Gen (retd) M Sakhawat Hossain thinks it will be challenging, given the complicated issues facing the Commission.

  • Courtesy: The Daily Star /Oct 18, 2018

Wednesday, October 17, 2018

Jan-Sept overseas hiring falls 24pc

‘Target to send 1.2m workers abroad won’t be fulfilled’


The country's overseas employment dropped by more than 24 per cent in the first nine months of the current calendar year compared to that of the previous year, official statistics showed.

It happened, as manpower recruitment by Kingdom of Saudi Arabia (KSA) has declined significantly this year that has created a negative impact on overall overseas job scenario, sector insiders said.

A total of 555,393 Bangladeshis found job abroad from January to September of 2018. The number was 736,461 in the corresponding period of 2017, according to Bureau of Manpower Employment and Training (BMET).

KSA is the largest job market for Bangladeshis, which hired a total of 412,397 workers in the first nine months of 2017. The number reduced to 187,223 workers in the matching period of 2018.

Other middle-eastern (ME) countries also hired lower number of workers during the period this year than the previous year.

In the first nine months of the current year, Qatar recruited 56,708 workers from Bangladesh, Oman 53,372, and Kuwait 25,652.

But the three countries hired 64,396, 66,073, and 37,861 workers respectively in the first nine months of 2017, the official figure showed.

Some manpower recruiters and officials at Ministry of Expatriates' Welfare and Overseas Employment said the declining trend may continue in the remaining months of this year.

They said employment opportunities have shrunk significantly in KSA. Bangladeshi workers are not getting jobs there like before. A number of workers, being jobless, returned home, while many others are afraid of termination, they said.

Besides, Malaysia has also suspended manpower recruitment from Bangladesh through the existing system under 'G2G Plus' deal due to some alleged unethical practices.

The south-east Asian country is now working to launch a new system for hiring manpower. So until introduction of the process, labour migration to the country will remain stopped.

So, the goal of sending 1.2 million workers abroad in 2018, as fixed by the ministry, is likely to be failed, sector insiders said.

However, Benjir Ahmed, president of Bangladesh Association of International Recruiting Agencies (BAIRA), said the negative trend will not continue for long.

At the end of the year, the number of employment will increase notably, he added.

More than 11 million Bangladeshis went abroad with employment since 1976, as per BMET data.

  • Courtesy: The Financial Express/ Oct 17, 2018

Looking for alternatives to brick

Even on the official reckoning of the Department of Environment (DoE), one in three of the country's brick kilns is in operation without licence. But a top official of the DoE informally claims that 60 per cent of the kilns have been operating illegally and that too after the brick law came into force on July 01, 2014. The Paribesh Bachao Andolan (POBA) holds that no less than 50 per cent of the brick kilns have no approval and do not apply the advanced technology for brick-making. However, the number of kilns also varies. The DoE estimates those at 6,843 while the POBA and other sources put the number at 8,000 to 9,000. Although, the traditional chimneys of brick kilns have been mostly replaced and the improved version of burning bricks employed, kiln owners often resort to devious ploys for using banned wood or logs as fuel. In remote areas, the traditional ones operate clandestinely in violation of the 2013 brick law.

In case of operation of brick kilns, therefore, the violation of the law takes mainly on two fronts. First, there are those who do not feel the need for renewal of their kilns' licence and environmental certificate and others who have never sought approval for their kilns. The other type of violation is breaching the regulations by pretending that those are not violated. This concerns the surreptitious use of wood or logs in the kiln instead of coal. How this can happen is explained by the officials of the DoE. Understaffed, the department cannot monitor the brick kilns located all across the country. The claim is not totally unfounded but given the will, it could launch a campaign for making people aware of the enormous damage done to the environment.

A World Bank-aided project has introduced Hybrid Hoffman Kiln (HHK) technology after its improvement in China and still some readjustments to suit local condition. It has the advantage of bringing down the pollution by half. The other advantages are the improvement in working condition for labourers. They enjoy many facilities including fixed wages for less labour irrespective of men and women. Such kilns have even earned carbon credit and the extra money received is spent on medical needs of workers.

The HHK technology may comparatively look better, but a country of Bangladesh's size with such a large population should look for the best option open to it. It is intriguing why bricks should not be totally rejected as a construction material. Concrete blocks are far better an alternative to bricks. But those have not been promoted as such. Why? In terms of stress resistance, load-taking, durability, thermal insulation and ease of construction, the hollow concrete blocks are miles ahead of burnt bricks which even are affected by weather. Due to the hollow space, the blocks are lighter and need less material. Thus these keep the interior of a building cooler in summer and warmer in winter. Above everything else, they are competitive in price and environmentally friendly. This country cannot afford any further loss of its lands to brick kilns and pollution to environment. Brick kilns should be phased out and bricks rejected as construction materials in favour of concrete blocks.

  • Courtesy: The Financial Express/ Oct 17, 2018