Search

Thursday, January 10, 2019

চট্টগ্রামে ৮ দিনে ৮ খুন

নির্বাচন পরবর্তী আট দিনে চট্টগ্রামে ৮টি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এরমধ্যে চট্টগ্রাম মহানগরে তিনটি আর জেলার চার উপজেলায় ঘটেছে ৫ খুনের ঘটনা।  এসব ঘটনাকে নির্বাচনী সহিংসতা নয় উল্লেখ করলেও ক্ষমতাসীন দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণেই ঘটেছে বলে জানান চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (অপরাধ ও অভিযান) অতিরিক্ত কমিশনার আমেনা বেগম। 

তিনি বলেন, রাজনৈতিক ছত্রছায়ার কারণে আধিপত্য বিস্তার করতে গিয়ে সংঘাত-সংঘর্ষ ও খুনোখুনির মতো ঘটনা ঘটছে চট্টগ্রামে। তবে নির্বাচন পরবর্তী আট দিনে ৮টি খুনের ঘটনা পুলিশের উদ্বেগের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে।

৭ই জানুয়ারি সকালে চট্টগ্রাম মহানগরীর ডবলমুরিং থানার পাহাড়তলী বাজার এলাকায় রেললাইনের পাশ থেকে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক মহিউদ্দিন সোহেলের (৩৫) লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। 

চাঁদাবাজির ঘটনায় বাজারের ব্যবসায়ীদের গণপিটুনিতে সোহেল খুন হন, প্রথমে এমন খবর প্রচার পায়। ডবলমুরিং থানার ওসি একেএম মহিউদ্দিন সেলিমও একই ভাষ্য দেন চট্টগ্রামে কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীদের। এমনকি সোহেলকে এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী বলেও আখ্যা দেন।

কিন্তু সোহেলের ময়নাতদন্ত রিপোর্টে বেরিয়ে আসে অন্যরকম তথ্য। রিপোর্টে সোহেলের শরীরে তিনটি ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। তাতে প্রকাশ পায় সোহেল খুনের আসল রহস্য। সরজমিন অনুসন্ধানে মেলে দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও আধিপত্য বিস্তারের নতুন কাহিনী। 

এলাকাবাসী জানান, সোহেল চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসী ছিল ঠিকই। পাহাড়তলী বাজারের ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে সে নিয়মিত চাঁদা আদায় করত। একইভাবে চাঁদাবাজি করত তার প্রতিপক্ষ সন্ত্রাসী ওসমান খান। চাঁদাবাজির আধিপত্য বিস্তার নিয়ে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছিল দ্বন্দ্ব। আর ঘটনার দিন ওসমান গ্রুপের সন্ত্রাসীরা ছুরিকাঘাতে সোহেলকে হত্যা করে। 

সোহেলের পরিবার জানায়, ওসমান গ্রুপের লোকজন ওইদিন সোহেলের ওপর হামলা চালায়। সোহেল নিজেকে বাঁচাতে নিজ বাড়িতে আশ্রয় নেয়। এ সময় তারা বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেয়। পুড়ে যাওয়া থেকে বাঁচতে সোহেল বাজারের দিকে ছুটে গেলে ওসমান গ্রুপের সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে ছুরি মেরে তাকে হত্যা করে। আর তা ব্যবসায়ীদের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়। 

ওই দিনগত গভীর রাতে ডবলমুরিং থানার মোল্লাপাড়া এলাকায় ইউসুফ মিয়ার বাড়ির সীমানা দেয়ালের ভেতরে একটি আমগাছের নিচে প্লাস্টিকের বস্তাবন্দি অবস্থায় আনুমানিক ৩০ বছর বয়সী এক নারীর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। 

ডবলমুরিং থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জহির হোসেন জানান, ওই নারীর শরীরের আঘাতের কোনো চিহ্ন নেই। ধারণা করা হচ্ছে, শ্বাসরোধ করেই তাকে হত্যা করা হয়েছে। অজ্ঞাত ওই নারীর পরনে সালোয়ার কামিজ ছিল। স্থানীয়রা কেউ তাকে চিনতে পারেনি। বিছানার চাদরে মুড়িয়ে লাশটি বস্তায় ভরে এর চারপাশ রশি দিয়ে সেলাই করে ফেলে দেয়া হয় বলে জানান তিনি।

একই দিনে নগরীর পতেঙ্গা থানার মাইজপাড়া এলাকায় মো. ফারুক (২৮) নামের এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত ফারুক পতেঙ্গা থানার মাইজপাড়া এলাকার মৃত খাজা আহমেদের ছেলে। 

এ ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানান পতেঙ্গা থানার ওসি উৎপল বড়ুয়া। তিনি জানান, অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জের ধরে ফারুককে পিটিয়ে হত্যা করে গ্রেপ্তারকৃত রাশেদ (৩৫), মামুনুর রশিদ (৩০), সজীব (২০) ও ইলিয়াছ (৩২)সহ আরও কয়েকজন সহযোগী। 

এদিকে একইদিনে জেলার সন্দ্বীপ উপজেলায় ইয়াবা বিক্রির টাকা ভাগবাটোয়ারা নিয়ে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে খুন হন এলাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী ইউসুফ মনির ওরফে কালা মনির (৩২)। মনির সন্দ্বীপ উপজেলা যুবলীগের কর্মী বলে জানিয়েছেন পুলিশ। 

৬ই জানুয়ারি হাটহাজারী উপজেলার শ্রীকারপুর ইউনিয়নের সালাম সাহেবের বাড়ির পাশের ধানক্ষেত থেকে নুরুল আলম নামে (৫৫) এক ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। 

আগের দিন রাউজান উপজেলার উরকিরচর ইউনিয়নের নিজ বাড়িতে নুরুল আলমকে কুপিয়ে আহত করার পর দুর্বৃত্তরা তাকে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায় বলে জানান রাউজান থানার ওসি মো. কেফায়েত উল্লাহ। 

একই সময়ে চট্টগ্রাম থেকে অপহৃত এক ব্যবসায়ীর লাশ বাঁশখালী উপজেলার কালীপুর থেকে উদ্ধার করে বাঁশখালী থানার পুলিশ। 

৩১শে ডিসেম্বর রাতে সীতাকুণ্ড উপজেলার কলেজ মোড় এলাকায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে দাউদ সম্রাট (৩৫) নামে এক যুবককে খুন করে প্রতিপক্ষ। দাউদ সম্রাট ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি। অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জের ধরে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে বলে জানান সীতাকুণ্ড থানার ওসি দেলোয়ার হোসেন। 

সর্বশেষ ৮ই জানুয়ারি মঙ্গলবার ভোর রাতে সীতাকুণ্ডু উপজেলার বাড়বকুণ্ডু রেলওয়ে কলোনির নিজ বাসার ভেতরে খুন হন এমরান হোসেন রিয়াদ (২৮) নামের এক মাদরাসা শিক্ষক। 

পুলিশের ধারণা, এলাকায় মাদকদ্রব্য বিস্তার রোধ করতে গিয়ে খুন হন রিয়াদ। তিনি সীতাকুণ্ডু আলিয়া মাদরাসার ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষক বলে জানান ওসি দেলোয়ার হোসেন। 

চট্টগ্রামের পুলিশ সুপার নুরে আলম মিনা এ প্রসঙ্গে মানবজমিনকে বলেন, খুনের ঘটনাগুলো বিছিন্ন ঘটনা। এসব ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা অবনতিরও কিছু নেই। তবে পুলিশ সর্তক রয়েছে। প্রত্যেক ঘটনায় মামলা হয়েছে থানায়। পুলিশ তদন্ত করছে। 

  • Courtesy: Manabzamin/ Jan 10, 2019

Murders after rape attempt

Police say about killing of two 5yr-olds in Demra


Two men who allegedly killed two five-year-old girls on Monday had lured the children to a flat offering them lipsticks, police said, adding, the culprits wanted to rape them.

The accused confined the kids to a room and pretended that they would “keep the promise”. In the meantime, they took yaba and played songs on a speaker.

At one stage, the men tried to rape the victims who started screaming. At this, the culprits strangled them to death.

Police came up with these information yesterday, hours after arresting the alleged killers -- Golam Mostafa, 28, and his cousin Azizul Bawani, 30 -- in the capital's Jatrabari and Demra areas on Tuesday night.

Azizul strangled Faria Akter Dola to death while Mostafa killed Dola's friend Nusrat Jahan with a towel, Farid Uddin Ahmed, deputy commissioner (Wari Division) of the Dhaka Metropolitan Police, told reporters at a press briefing.

Later in the day, police produced the two before a metropolitan magistrate who recorded their confessional statements, court sources said.

Both confessed that they were intoxicated during the time of the crime and that they murdered the children when they screamed, the sources said.

During the briefing at the DMP media centre, the DC said, “The accused played songs on loudspeakers so that no one could hear the victims' cries for help.”

Police recovered the bodies of the children from Mostafa's flat in Demra on Monday night, hours after they had gone missing from near their homes in the same area.

The brutal incident sparked protests in the locality and also captured the attention of social media users. The locals formed a human chain and held a rally demanding capital punishment for the killers.

A case was filed against Mostafa and Azizul with Demra Police Station on Tuesday night.

The DC said Mostafa called Azizul over phone, called him to his home and planned the rape instantly. Mostafa went to the girls and lured them to his house. His wife and child were away. 

The accused are drug addicts and Mostafa was also accused in a robbery case filed with Jatrabari Police Station, he said.

Police recovered the sandals of the victims, the speaker and the towel from Mostafa's house.

Meanwhile, the National Human Rights Commission yesterday formed a committee to investigate the double murder. The committee members yesterday visited the spot.

DAUGHTER TESTIFY AGAINST FATHER

A girl yesterday testified before a Dhaka court that her father, Nahid, killed a two-year-old baby by throwing her off the second floor of a building in Gendaria on Saturday.

In her statement, the girl, 12, said she went to her father's room, hearing the victim's screams. Minutes later, the man killed the baby, said DC Farid. 

“The circumstantial evidence suggested that Nahid took the baby in his house to rape her,” the police officer said, adding that they recovered the baby's clothes and a doll from the scene.

Earlier, locals had staged a demonstration in Gendaria, demanding capital punishment for Nahid over the incident.

  • Courtesy: The Daily Star/ Jan 10, 2019

Extrajudicial killing goes on as govt remains noncommittal

EDITORIAL


DESPITE worldwide criticism of extrajudicial killing in the name of drug abuse control, the government seems unperturbed. Two suspected peddlers were killed in ‘gunfight’ with the Rapid Action Battalion Teknaf in Cox’s Bazar early Tuesday, taking the death toll to 299 in anti-drug drive that began in May 2018. Since the Awami League assumed office in 2009, as Odhikar says, at least 1,822 people were killed extrajudicially the party’s election manifestos professed zero tolerance to extrajudicial killing. But it did nothing to prevent criminal misconduct of the law enforcement agencies. 

The Awami League in its election manifesto for the 2018 national elections sidestepped burning issues and committed nothing in terms of custodial torture and death of crime suspects without trial. Its pledges to make the law enforcement agencies people-friendly included improvement in police ration and the modernisation of the law enforcement agencies through infrastructural development and the upgrade of weaponry with advanced security technology.

The relentless extrajudicial killing is particularly shocking as Bangladesh is a member state of the UN Human Rights Council. The Asian Legal Resource Centre, in the 39th regular session of the UN Human Rights Council, has expressed concern about the way the government was unleashing violence against its own citizens. What is even more shocking is the AL lawmakers in September 2017 said that drug dealers should be killed in firing squads and that they do not deserve to live. Instead of investigation of the death without trial and enforcement of the Torture and Custodial Death (Prevention) Act in 2013 to curb criminal misconduct of the police, the AL-led government has enacted laws that further empower the law enforcement agencies to search, seize and arrest ordinary citizens. The Digital Security Act and the Narcotics Control Act are cases in point. Moreover, during the election year, the government used the police to maintain political control and maintained an appeasing attitude when it came to holding law enforcement agencies to account. 

The promotion of 286 assistant superintendents of police to the rank of additional superintendent in December 2018 for electoral gains is one example of such appeasement. The prevailing situation demonstrates the eschewed and fatally flawed legal values the ruling quarters have internalised in Bangladesh.

The government must acknowledge that without redressing the corruption and criminal misconduct, only modernising the force with advanced security technology as described in its election manifesto will be superficial and will not help it to gain back people’s trust. In what follows, the incumbents must strictly enforce the Supreme Court guideline and the 2013 anti-torture act to afford citizens the needed justice and reduce the level of wrongs that the law enforcement agencies commit against citizens.

  • Courtesy: New Age/ Jan 10, 2019

RMG Workers' Pay Disparity: Protest rages on

Amid demos, clashes for four consecutive days, state minister for labour calls for calm; govt sits today with factory owners, workers


Garment workers' protests over disparity in their new wage structure once again turned violent yesterday as they clashed with law enforcers and vandalised some factories and vehicles in Savar, Ashulia and Gazipur -- the apparel manufacturing hub of the country.

At least 72 people, including 15 policemen and two journalists, were injured in the clashes that led to long tailbacks on both sides of Dhaka-Aricha and Dhaka-Mymensingh highways.

Operation of around 170 garment factories was suspended, fearing further unrest. Members of Border Guard Bangladesh had been deployed in the areas around 10:00am to keep the situation under control, reports our Savar correspondent.

A number of workers alleged that they had been beaten up by law enforcers during peaceful protests.

Talking to The Daily Star yesterday evening, Monnujan Sufian, state minister for labour and employment, said her ministry called an emergency meeting today to discuss the situation with the members of the committee formed on Tuesday to review the wage structure for garment workers.

At a press conference at her residence last night, Monnujan urged the agitating workers to calm down and not to resort to violence at factories or on the streets.

She further said any discord would be resolved through discussions in the light of labour law, and that she would seek the prime minister's intervention, if necessary.

Commerce Minister Tipu Munshi also called upon the agitating workers to return to work, saying their concern would be addressed within a month.

Garment workers took to the streets for the fourth consecutive day yesterday, a day after the government assured them that it would address the disparity in the new wage structure within a month.

A number of trade union leaders said the workers might have not been informed properly about the decision made at a tripartite meeting between government officials, union leaders and garment factory owners on Tuesday.

The meeting unanimously agreed to redress the disparity in the new wage structure implemented last month. It also formed a 10-member body to review the wage structure.

“There were some problems in the third and fourth grades of the minimum wage structure,” said Shamsunnahar Bhuiyan, workers' representative in the minimum wage board formed for garment workers in January last year.

“We tried to discuss openly the disparity in wages at different grades, but there was not enough time to do that,” she told this newspaper over the phone. It is true that the wages were not hiked proportionately in all grades, Shamsunnahar pointed out. The increase in wages in other grades, except for the seventh one, was relatively low, she added.

Amirul Haque Amin, president of the National Garment Workers Federation, a workers' rights platform, said they wanted to submit written complaints to the wage board about the wage discrimination in different grades, but they were not given the chance.

It is sad that the workers took to the streets even after the announcement of a review of the wage structure, he mentioned. “I think the message has not been conveyed properly to the workers ... There is a chance of misunderstanding among them.”

He further said the difference in the wage structure in various grades should have been addressed earlier.

Sirajul Islam Rony, a union leader and workers' representative in the 2010 wage board for garment workers, said there is a disparity in the grades.

Union leaders also alleged that factory owners did not add five percent annual increment to the hiked basic and gross salaries set in the new wage structure.

Meanwhile, Garments Sramik Trade Union Kendra in a statement claimed that some people identifying themselves as law enforcers picked up its Vice President Ziaul Kabir Khokon from his Gazipur house on Tuesday night.

In Savar, a group of garment workers of Al-Muslim Group refused to join work and blocked Dhaka-Aricha highway in Ulail area around 7:30am, demanding a revision of the new wage structure, according to witnesses and police.

They also called for justice over the death of Sumon Mia, a worker at Anlima Textile Ltd, who was killed during protests in Savar on Tuesday.Later, police rushed to the spot, charged batons on the demonstrators and cleared the highway within half an hour.

Almost at the same time, workers of Anlima Textile Ltd and Standard Group launched a protest and blocked Ulail-Shadhapur road over revision of the new wage structure. Around 10:00am, workers from several other garment factories joined them and blocked the Dhaka-Aricha road in Ulail bus stand area.

Police fired several tear gas canisters, used water cannons and charged batons to disperse them.

Sporadic clashes, and chase and counter-chase between workers and police took place at different points in Savar till noon. During the two-hour clash, at least 25 workers and eight policemen were injured.

“We were demonstrating peacefully in the morning. But police along with plainclothes men attacked us,” alleged a worker of Al-Muslim Group. Besides, some female garment workers said policemen charged batons on them during the clash.

In Ashulia, hundreds of workers from several factories blocked different spots on Abdullahpur-Bypile and Nabinagar-Chandra highways, and fought with law enforcers, leaving at least 10 workers and seven policemen wounded.

In the evening, Sana Shaminur Rahman, superintendent of police of industrial police Dhaka-1, told journalists that 15 policemen were injured in clashes.

About the death of Sumon, he said the worker was not killed in police firing and that police were probing it. Sumon's sister Hashi Begum told this newspaper yesterday afternoon that they were taking his body to their ancestral village in Shariatpur for burial.

In Gazipur, at least 20 workers and two journalists were injured in clashes at different places, including Gazipura, Naojora and BSCIC areas.

To keep the situation under control, BGB personnel were deployed in Gazipura, Hotapara, Konabari and Mouchak areas and other places in Tongi.

Vehicular movement on Dhaka-Mymensingh and Dhaka-Tangail highways slowed down due to the demonstrations.

Meanwhile, several owners claimed that their factories were vandalised by agitating workers yesterday.

Md Iqbal Hossain, managing director of Patriot Eco Apparels Limited, said his factory in Tongi BSCIC area was running well despite the protests over the last three days.

But yesterday, agitating workers from nearby factories, closed for an indefinite period, vandalised it and took away goods, he said.

Iqbal said it all happened between 10:30am and 11:00am when 1,800 workers were on duty at his factory.“They [the outsiders] also torched a motorbike on the factory premises. But the workers of my factory did not damage anything.”

The protesters also allegedly vandalised some factories in Savar, Ashulia and Gazipur.

Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) could not give any number of affected factories.

BGMEA President Siddiqur Rahman said many factories have been shut fearing massive unrest.

“We are observing the situation as the government has formed a committee for reviewing the wage structure,” he said.

Garment exports accounted for 82 percent of Bangladesh's exports worth $36.66 billion in fiscal 2017-18. More than 40 lakh people work in the sector.

  • Courtesy: The Daily Star /Jan 10, 2019

Wednesday, January 9, 2019

Three pharmas to enjoy quicker port clearance

Sohel Parvez


Three drug makers are set to enjoy the privilege of being the revenue authority's trusted traders soon, meaning they would be able to clear their imported and exported goods from the ports faster than others, said officials yesterday.

Square, Beximco and Incepta Pharmaceuticals are set to be treated as Authorised Economic Operators (AEOs) on a pilot basis.

As AEOs they will enjoy 10 benefits, including the assurance to clear goods from ports in the least amount of time and cost.

AEOs would be able to save 7-10 days as assessment of duties would be completed prior to the arrival of import consignment and the goods would go directly to the factory premise. Examination would be done on the premises by VAT officials from the area.

“We have agreed in principle to provide these firms the AEO licences for six months,” said Moinul Khan, convener of an eight-member panel on AEO.

The panel yesterday sent a letter to the National Board of Revenue for its consent.

The three firms are expected to get their AEO licences within this month, said Khan, also the commissioner of Customs Valuation & Internal Audit.

The AEO concept, which was introduced by the World Customs Organization (WCO) under the Framework of Standards to Secure and Facilitate Trade (SAFE), was adopted in 2005 with a view to facilitating trade and creating a secure, transparent and predictable trading environment.

The NBR took the initiative to introduce AEOs in 2014 and framed rules in June last year to facilitate trade, said Md Reyadul Islam, second secretary of customs modernisation of the NBR.

AEO is recognition for compliance of businesses and a quality mark that indicates the supply chain is secure. Firms having the AEO status get green channel to do overseas trade. According to the WCO, 77 countries have AEO programmes.

The NBR's rules say that an AEO seeker should have a 'satisfactory compliance record' and there should be proven record that the applicant was not involved in any wrongdoing in the previous three years. This is an acknowledgment that AEOs are trustworthy business enterprises and they are more acceptable to the government, Khan said.

“There is also a security aspect. We become certain that there will no security threat from imports by AEOs. We will mostly accept their declarations (of imports). We will examine compliance through post-clearance audit.”

By giving quick clearance to the firms that are less risky from the viewpoint of duty evasion and security, the NBR will be able to allocate more resources and pay more attention to the firms, goods and import sources where the levels of risks are high, Khan said.

Bangladesh is introducing AEOs for the first time, so licences would be issued on an experimental basis for six months.

“We do not have enough experience and infrastructure. We will evaluate the performance of the AEOs one month ahead of the expiry of the six-month period. If we find that things are running well, we will allow them to continue and open it up for others,” said Khan. 
  • The Daily Star / Jan 9, 2019 

গুলি করে শ্রমিক হত্যা বিরাজমান নৈরাজ্যের প্রতিচ্ছবি — মির্জা আলমগীর


ঘোষিত মজুরি কাঠামোর সংশোধনীর দাবিতে গার্মেন্টস শ্রমিকদের চলমান বিক্ষোভে গুলি চালিয়ে শ্রমিক হত্যার ঘটনাকে দেশে বিরাজমান নৈরাজ্যের প্রতিচ্ছবি বলে অভিহিত করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বুধবার, জানুয়ারি ৯, এক প্রেস বিবৃতির মাধ্যমে বিএনপির মহাসচিব এ অভিযোগ তোলেন। বিএনপির সহদপ্তর সম্পাদক মুহম্মদ মুনির হোসেনের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তি থেকে এ কথা জানা যায়।

রাজধানীর সাভার-উত্তরা-মিরপুরে চলমান বিক্ষোভে গার্মেন্টস শ্রমিকদের ওপর দমন-পীড়নের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘সাভারে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে গার্মেন্টস শ্রমিকদের ন্যায্য দাবি-দাওয়া নিয়ে চলা মিছিলে সুমন নামের একজন শ্রমিক গুলিতে নিহত হওয়ার ঘটনা দেশে বিরাজমান নৈরাজ্যেরই প্রতিচ্ছবি। অধিকার আদায়ের জন্য প্রতিবাদী মানুষের নিরাপত্তা এখন সংকটাপন্ন হয়ে পড়েছে। মহাভোট জালিয়াতির নির্বাচনের পর সরকার আরো বেশি বেপরোয়া হয়ে উঠেছে।’

‘এই আন্দোলনে শ্রমিকের প্রাণ হরণের ঘটনায় মনে হয়, এ দেশে প্রতিবাদ-সভা-সমাবেশের মতো গণতান্ত্রিক অধিকারকে আর কোনোভাবেই সহ্য করা হবে না। যে শ্রমিকরা দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি, তাদের যৌক্তিক দাবি-দাওয়ার প্রতি তাচ্ছিল্য ও অবহেলাই নয়, এখন তাদের ন্যায্য দাবিকে দমাতে নিষ্ঠুর দমন-নীতি অবলম্বন করা হচ্ছে। সরকার জনবিচ্ছিন্ন বলেই শ্রমিকের ন্যায্য দাবিকে ভয়ের চোখে দেখছে,’ বলেন মির্জা ফখরুল।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও দলীয় সন্ত্রাসীদের দিয়ে দেশ শাসন করাটাই সরকারের লক্ষ্য অভিযোগ করে বিএনপি নেতা বলেন, ‘দুঃশাসনের প্রকোপ ক্রমশ বিপজ্জনক রূপ ধারণ করছে। সর্বব্যাপী নিপীড়নের যে ছবি আমরা দেখতে পাচ্ছি, তাতে জনজীবন নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন থাকাটা আরো কঠিন হয়ে উঠছে। দেশ শোক-সংকটে নিমজ্জমান, এই অরাজক পরিস্থিতির অবসান ঘটাতে হবে।’

মির্জা ফখরুল আরো বলেন, ‘জনগণের ঐক্যই আমাদের একমাত্র ভরসা। এই ঐক্যের ওপর ভর করেই আমরা গণতন্ত্র, ভোটাধিকার পুনরুদ্ধার করব। আমি গার্মেন্টস শ্রমিকদের ন্যায্য দাবি মেনে নেওয়ার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি। আমি নিহত শ্রমিক সুমনের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকাহত পরিবারের প্রতি জানাচ্ছি গভীর সমবেদনা।’

  • কার্টসিঃ এনটিভি / জানু ৯ ,২০১৯ 

‘পুলিশ আমাকে লোহার রড দিয়ে পিটিয়েছে’


তৈরি-পোশাক কারখানার শ্রমিকদের বিক্ষোভ চলাকালে গাজীপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে শ্রমিক-পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার সময় একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের একজন সাংবাদিককে পেটানোর অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে।

আমাদের জেলা সংবাদদাতা জানান যে আহত সাংবাদিকের নাম মনিরুল ইসলাম। তিনি সময় টেলিভিশনের গাজীপুর সংবাদদাতা।

আহত মুনিরুল বলেন, “আমি সময় টেলিভিশনের সাংবাদিক- এ কথা বার বার বলার পরও পুলিশ সাইনবোর্ড এলাকায় আমাকে লোহার রড দিয়ে পিটিয়েছে।”

দুপুর পৌনে ১টার দিকে এই প্রতিবেদন লেখার সময় মনিরুলকে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল।

গাজীপুর শিল্প পুলিশের পরিদর্শক রফিকুল ইসলাম দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, সাভার এবং গাজীপুরে পোশাক শ্রমিকদের চলমান বিক্ষোভের প্রেক্ষিতে আজ সকাল ৯টা থেকে ১১টার সময় মহাসড়কের বিভিন্নস্থানে অবরোধ করা হয়।

“আমরা কাঁদানে গ্যাস ছুঁড়ে তাদেরকে ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছি,” যোগ করেন রফিকুল।
  • The Daily Star/ Jan 9, 2019 

Address RMG workers' grievances

EDITORIAL

These agitations could have been avoided


The Dhaka-Mymensingh highway near the Hazrat Shahjalal International Airport has been the flashpoint for ongoing workers' protest the last two days. Authorities had stepped in after 5,000 workers from around 20 garment factories located in the Azampur and Abdullahpur areas started protesting on January 7 about the wage disparity in the seventh wage board and its implementation. Though factory workers' demands are justified, in the sense that the new wage board has been gazetted and its implementation was supposed to start from December 1, there remains much confusion amongst workers about how much raise they are entitled to under which grade. For instance, in the new wage structure, a seventh grade salary has been increased to Tk 8,000 from Tk 5,300 but the rate of increase for other grades did not increase at the same rate.

RMG owners have told us that they are implementing the new wage board, but it seems that there is both a gap in information about what is owed at the various salary grades and of course the nonpayment of salaries under the new wage board by a section of factories. While protesting is a democratic right, when protest turns violent and there is damage done purposefully to vehicles plying the highway, such protest becomes unacceptable. People were stuck near Uttara for around five hours and goods-laden vehicles could not reach their respective destinations because of this disruption. The confusion over salaries and the issue of non-payment of salaries under the new structure are serious issues that have to be cleared up by BGMEA, the labour unions and the government immediately. The frustrations and grievances of the RMG workers must be addressed.

  • Courtesy: The Daily Star /Jan 09, 2019

BB Heist: Court wants CID probe report by Feb 10


A Dhaka court today directed Criminal Investigation Department (CID) to submit by February 10 the probe report on the case filed over the cyber heist of $101 million from the account of Bangladesh Bank in 2016 -- one of the biggest cyber crimes in the world.

Metropolitan Magistrate Sadbir Yeasir Ahsan Chowdhury passed the order after the investigation officer of the case failed to submit the probe report yesterday.

THE HEIST

Unidentified hackers stole $101 million from Bangladesh's central bank account with the Federal Reserve Bank of New York by using fake orders on the SWIFT payments system in February 2016.

Later, $81 million was sent to accounts in Manila-based Rizal Commercial Bank Corporation (RCBC), from where it disappeared into the casino industry in the Philippines. 

So far, Bangladesh was able to retrieve $15 million from the Philippines. $20 million was sent to a bank in Sri Lanka which Bangladesh also recovered.

  • Courtesy: The Daily Star /Jan 09, 2019

RMG unrest: Journo hurt in ‘cop action’ in Gazipur


A journalist of a private television channel was allegedly beat up by police during a chase and counter chase with protesting garment workers on Dhaka-Mymensingh highway in Gazipur today.

The injured journalist Monirul Islam is a Gazipur correspondent of Somoy TV, our district correspondent reports.

“Despite repeatedly saying that I am a journalist of Somoy TV, police attacked me with iron rods while they were dispersing the protesters at Signboard area,” Monirul Islam said.

He is undergoing treatment at a local clinic till last reported at 12:45pm.

As a part of the ongoing unrest in Savar and Gazipur, the workers today blocked different points of the highway several times from 9:00am to 11:00am which created severe traffic congestion, said Inspector Rofiqul Islam of Gazipur Industrial Police.

“We dispersed the workers using tear-gas shells,” he told The Daily Star.

WHAT ARE THE WORKERS DEMANDING?

The workers have alleged that the monthly wage in the seventh grade increased to Tk 8,000 from Tk 5,300 as per the latest gazette published by the government last year. But, the salary of the workers in other grades did not increase at the same rate.

The salary hike for the entry-level workers was more than that of their senior operators, who have been working for more than seven to eight years. The new wage has been effective from December 1. Major disparity in the salary hike was noticed in the third and fourth grades as their salaries were not raised like that of entry-level workers.

In most of the grades, other than the seventh, only Tk 500 was raised in the new salary structure, whereas an entry-level worker's salary had increased by Tk 2,700 at one go.

  • Courtesy : The Daily Star/ Jan 09, 2019