Search

Thursday, March 24, 2016

13 indigenous people killed extra-judicially in 2015, says report


Rights activists have expressed serious concerns over the persistent violation of human rights of the indigenous peoples living in the CHT and the plains for the last two decades.

They alleged that the indigenous people at times are treated as enemies of the state.

The views came at a program arranged to present the Human Rights Report 2015 on the indigenous peoples at the capital's The Daily Star Center Wednesday. Kapaeeng Foundation published the report with support from Oxfam Bangladesh.

The speakers also strongly criticised the negative mindset of the government and alleged that the law enforcers and the security personnel had been behind most of the attacks on the indigenous peoples of the Chittagong Hill Tracts (CHT) and the plains.

“The indigenous peoples have been made marginalized by the state machinery. The state should take necessary actions to ensure human rights of all the people including the indigenous peoples of the country,” said Ain o Salish Kendra Executive Director Sultana Kamal, who was present as the chief guest.

“Democracy prevails when security is ensured for all the citizens, regardless gender, lifestyle or expressions,” she added.

Kapaeeng Foundation Executive Director Pallab Chakma presenting the annual report said that  13 indigenous peoples were killed extra-judicially in the CHT and the plains last year. Besides, at least 74 people including women and schoolgirls were arrested and false cases were lodged against 117 others.

During the same period, at least 134 indigenous peoples – 101 from the CHT and 33 from the plains – were tortured by influential Bangali non-state actors, and in many instances, members of the security forces and the law enforcement agencies played either supportive or passive roles in the commitment of such crimes, said Pallab.

Moreover, at least 84 houses belonging to the indigenous peoples in the plains were vandalised and looted while 35 houses in the plains and the CHT were set on fire and burnt to ashes by the land grabbers.

The report says that at least 85 indigenous women and girls fell victim to sexual and physical violence last year. Among them, 44 victims are from the CHT. Since 2007, a total of 434 indigenous women and girls were made victims of multiple forms of human rights violation.

In 2015, Kapaeeng Foundation documented at least 26 cases of rape and gang-rape, three killings, 11 physical assaults, 16 cases of attempted rape, five cases of abduction, six cases of sexual harassment and two cases of trafficking in the CHT.

Of the 69 cases of violence against indigenous women and girls, 38 were reported from and documented in the CHT.

The victims were aged between four and 50, the report says, adding that 78% of the perpetrators were non-indigenous and 15% indigenous.

Source: Dhaka Tribune

Thursday, March 17, 2016

বিএনপির জন্য যে যে উপদেষ্টা জরুরী


By ডঃ মুনির উদ্দিন আহমেদ
                    
বিএনপির ষষ্ঠ কাউন্সিলের প্রস্তুতি চলছে   দলকে নতুন করে সাজাতে এবং শক্তিশালী করতে দলের কাঠামো এবং বিধি বিধান  পর্যালোচনা করা হচ্ছে  " এক নেতা এক পদ"  নীতি গ্রহণ করতে যাচ্ছে দল,  কার কি দায়িত্ব তাও নির্দিষ্ট করা হবে এমন কথাও প্রচার হচ্ছে  বাদ যাচ্ছে না, উপদেষ্টা পরিষদের কথাও বলা হচ্ছে, দুইটি উপদেষ্টা পরিষদ থাকবে একটি দলের  উপদেষ্টা পরিষদ এবং আরেকটি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা পরিষদ খুব আশার কথা তাই  এখানে উপদেষ্টা পরিষদ নিয়ে কিছু কথা বলতে চাই, বলার প্রয়োজন মনে করছি

প্রথম কথা হচ্ছে, শুধু উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করলে হবে না উপদেষ্টাদের কাছ থেকে উপদেশ বা পরামর্শ চাইতে হবে বিগত সময় আমরা কখনো এমন কোন খবর পড়ি নাই যে,  বিএনপি চেয়ারপারসন  উপদেষ্টাদের নিয়ে নিয়মিত বসেছেন একদিকে  উপদেষ্টাদের নিয়ে  নিয়মিত বিরতিতে বসতে হবে অন্যদিকে তাদেরকে এটাও বলে দিতে হবে, কখনো যদি তারা পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে কোন ব্যাপারে উপদেশ বা পরামর্শ দেওয়া উচিত মনে করেন,  তারা যেন নিজ থেকে  এগিয়ে এসে নিঃ সংকোচে তা  দেন

গুরুত্বপুর্ন কথা হচ্ছে, উপদেষ্টা পদ যেন সাধারণ পদ না, বিষয় ভিত্তিক হতে হবে  যার যে বিষয়ে বিশেষ জ্ঞান আছে, বিশেষজ্ঞতা আছে তাকে সেই বিষয়েই উপদেষ্টা বা পরামর্শক নিয়োগ দিতে হবে  যিনি পররাষ্ট্র নীতি বিষয়ে পড়াশোনা করছেন বা এই ফিল্ডে কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে তাকেই যেন সেই বিষয়ের উপদেষ্টা করা হয় তেমনি বিজ্ঞান বিষয়ক উপদেষ্টা পরিষদে  অবশ্যই বিজ্ঞানী থাকবেন
        
প্রতিটি বিষয় ভিত্তিক উপদেষ্টা পরিষদে নুন্যতম তিনজন উপদেষ্টা থাকবেন কারণ, একা একা কোন মানুষই ভুলত্রুটি বা সীমাবদ্ধতার উর্ধ্বে না নুন্যতম তিনজন বিশেষজ্ঞ থাকলে ভুল ত্রুটির সম্ভাবনা কমবে, পর্যবেক্ষন থেকে কিছু বাদ পড়া বা ব্লাইন্ড স্পট এর সীমা বা পরিধি কমবে আর এরকম বিষয় ভিত্তিক উপদেষ্টা সবাইকে যে বয়স্ক বা রিটায়ার্ড হতে হবে তাও না বয়স্কের সাথে সাথে তারুণ্যের মিশ্রণ থাকলে তার ফলাফল বরং ভাল হওয়ার সম্ভাবনাই বেশী বাংলাদেশ এবং বিএনপির বর্তমান প্রেক্ষাপটে যে বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদ থাকা জরুরী তা হচ্ছে,

     নেতৃত্ব বিষয়ক উপদেষ্টা  - নেতৃত্বের গ্রামার বা ব্যাকরণ জানেন, এরকম লোকদের নিয়ে একটা উপদেষ্টা পরিষদ বিএনপির জন্য অতীব জরুরী  নেতৃত্বের বিষয়ে বলা হয়- Leader must be seen and heard. এটা রাজনৈতিক নেতৃত্বের জন্য প্রযোজ্য এবং ক্রান্তিকালে আরও বেশী প্রযোজ্য কিন্তু এই মুহুর্তে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বকে ( দুই জনকে) কদাচিৎই দেখা যাচ্ছে এবং শোনা যাচ্ছে এমনকি বিগত আন্দোলনের সময়ে যখন প্রতিদিন শীর্ষ নেতৃত্ব “ seen and heard”  হওয়ার দরকার ছিল, তখনও উনাদেরকে দেখা যায় নাই এবং শোনা যায় নাই উনাদেরকে এই রকম পয়েন্টে পরামর্শ দেওয়ার মত কেউ আছেন বলে মনে হচ্ছে না নেতৃত্ব বিষয়ক আরেকটা কথা আছে  " Increase your visibility, maintain your availability and control  accessibility.” কিন্তু  বিএনপির দুই শীর্ষ নেতৃত্বের কেউই পর্যাপ্ত ভিজিবল না বর্তমানে;  না অফলাইনে, না অনলাইনে এইসব জরুরী কিন্তু সূক্ষ্ম বিষয়ে পরামর্শ দেওয়ার মত বাস্তবজ্ঞান সম্পন্ন উপদেষ্টা বা পরামর্শক নিয়োগ বিএনপির উপদেষ্টা পরিষদের ব্যাপারে সর্বোচ্চ গুরুত্ব পাওয়া উচিত বলে মনে হয় এই উপদেষ্টা পরিষদ শুধু বর্তমান শীর্ষ নেতৃত্বকেই পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে প্রাসঙ্গিক পরামর্শ দিবেন তা নয়, দলের ভবিষ্যত নেতৃত্বকে কিভাবে উন্নত করা যায়, সারা দেশে ছাত্র এবং যুব সংগঠনের নেতৃত্বের মান কিভাবে উন্নত করা যায়, তার কৌশল এবং পন্থা নির্ধারণও এই উপদেষ্টাদের দায়িত্বের মধ্যে থাকা উচিত এই পরিষদ তাদের দৃষ্টি সীমা স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বিজ্ঞান, শিল্প, বাণিজ্য তথা প্রশাসনিক  নেতৃত্বের মান  কিভাবে  উন্নত করা যায়, সেই পর্যন্তও প্রসারিত করতে পারে কারণ মনে রাখতে হবে, “ Everything falls and rises on Leadership” - স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বিজ্ঞান, শিল্প এবং বাণিজ্য তথা প্রশাসন এর উত্থান পতনও এসব প্রতিষ্ঠানের নেতৃত্বের উপরই নির্ভর করে দেশকে এগিয়ে নিতে হলে শুধু রাজনৈতিক নেতৃত্ব না,  স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বিজ্ঞান, শিল্প  এবং বাণিজ্য তথা প্রশাসনিক নেতৃত্বের উন্নয়নও করতে হবে
 
পাবলিক কমিউনিকেশন বা যোগাযোগ উপদেষ্টা - এই পৃথিবীতে অধিকাংশ সমস্যার কারণ হচ্ছে কমিউনিকেশন গ্যাপ বা দুর্বল কমিউনিকেশন দুর্বল কমিউনিকেশনের ফলে কানেকশনও  দুর্বল হয় - নেতায় নেতায়, নেতা কর্মীতে এবং নেতায় জনগণে এই দুর্বল কানেকশনের কারণেই  ব্যাপক জনসমর্থন থাকার পরেও  কার্যকর আন্দোলন গড়ে উঠছে না  তাই তাই এই দুর্বলতা দূর করার জন্য বিএনপিকে অবশ্যই পাবলিক  কমিউনিকেশন  এর  বিষয়ে এক্সপার্টাইজ আছে  এরকম একটা উপদেষ্টা পরিষদ  গঠন করতে  হবে

       এর বাইরে আরও যে বিষয় ভিত্তিক উপদেষ্টা পরিষদ থাকা জরুরী তা হচ্ছে, " বিজ্ঞান প্রযুক্তি" বিষয়ে একটা মান সম্পন্ন এবং কার্যকর উপদেষ্টা পরিষদ থাকতেই হবে কারণ বিজ্ঞান প্রযুক্তির উন্নয়ন ছাড়া বিপুল জনগোষ্ঠীর এই ছোট্ট ভূমির বাংলাদেশের সমস্যার টেকসই সমাধান করা সম্ভব না

       শুধু দল বা চেয়ারপারসন না, দলের মহাসচিবেরও কিছু উপদেষ্টা থাকা দরকার উনার কার্যক্রম, কমুনিকেশন (বডি ল্যাংগুয়েজ, শব্দ চয়ন) এবং পারফরমেন্স মনিটর করে ফিডব্যাক দেওয়ার জন্য  দল বা উনি নিজে এরকম উপদেষ্টা, পরামর্শক বা পর্যবেক্ষক এর উপদেশ, পরামর্শ এবং পর্যবেক্ষনকে ফিডব্যাক হিসেবে নিয়ে নিজের এবং দলের উন্নয়ন করতে পারেন  উন্নত দেশ গুলিতে নেতাদের এরকম উপদেষ্টা থাকেন বা নেতারা রাখেন সাধারণভাবে যে কথাটা বলা দরকার তা হচ্ছে, নেতাদের ব্যক্তিগত উদ্যোগেই নিজের জন্য  অন্তত " নেতৃত্ব পাবলিক কমিউনিকেশন "  বিষয়ে জ্ঞান ধারনা দুইটাই রাখেন এরকম তিন পাঁচ জন পরামর্শদাতা বা উপদেষ্টা বা পর্যবেক্ষক রাখা দরকার যাদের কাছ থেকে উনারা সময় সময় কিছু ফিডব্যাক বা রিভিউ নিতে পারেনতাহলে ক্রমান্বয়ে উনার নেতৃত্বের মান উন্নতহবে এবং সিড়ি বেয়ে উপড়ে উঠা সহজ হবেউনাদের সাথে সাথে দল দেশ এগিয়ে যাবে

-      লেখক, নেতৃত্ব পাবলিক কমিউনিকেশনের উৎসাহী ছাত্র 

Possible Solutions

By Alexandra Stark 

In order to curb the influence of organizations like ISIS in Bangladesh, policymakers should focus on preventing the politically motivated violence perpetrated by these outlawed groups. However, in addition to providing increased protection for atheist bloggers and minority religious groups, the Awami-led government of Bangladesh needs to be pushed to compromise on political issues that have historically set off violent protests and contributed to the polarization of the political space. Specifically, the international community should pressure and provide support to the government in holding free and fair elections that are contested by all parties.

The international community should also put pressure on the government to halt the ICT trials and executions, eliminate the death penalty, and ideally redesign the reconciliation process to operate in a less partisan way. As Human Rights Watch’s Asia director, Brian Adams, has noted, “Justice and accountability for the terrible crimes committed during Bangladesh’s 1971 war of independence are crucial, but trials need to meet international fair trial standards. Unfair trials can’t provide real justice, especially when the death penalty is imposed.”
While these are important correctives, the sad reality is that given the current intransigence of the Bangladesh government, the international community will be hard-pressed to get Dhaka to comply. Nevertheless, because of the sizable amount of aid that Bangladesh receives from the United States, European countries, and international organizations, the West has significant untapped leverage that could be used to push the government in the right direction.

Finally, the international community can invest in inter-faith peace building measures to prevent violence against religious minorities and build social cohesion. By taking these measures to counter homegrown radical organizations, policymakers can begin to curb the violence and political polarization that provides fertile recruiting ground for organizations like ISIS.

- Alexandra Stark is pursuing a PhD in International Relations at Georgetown University, and is a Research Assistant for the World Faiths Development Dialogue in Washington, D.C. She holds an MSc from the London School of Economics.

[Excerpted from “To Counter ISIS, Bangladesh Needs to Solve Its Homegrown Violence”; The Diplomat]