Search

Sunday, February 25, 2018

NINE YEARS OF BDR REBELLION

No suggested probe done to identify plotters, plot


The reason, plot and plotters of the massacre during soldiers’ rebellion at the headquarters of Bangladesh Rifles, now renamed as Border Guard Bangladesh, in Dhaka and elsewhere in February 25-26, 2009 are yet to be identified even nine years after the rebellion.


The government even so far initiated no further investigation recommended by the two probe bodies the government had instituted to identify the reason, plot and plotters.

On February 25, 2009, several hundred BDR soldiers took weapons against their officers deputed from army at Durbar Hall during their annual gathering at the paramilitary headquarters in Dhaka. In the two-day rebellion, 75 people – 57 army officers, wives of two army officers, nine BDR soldiers, five civilians, an army soldier and a police constable – were killed.

Families of both slain officers and convicted soldiers said that the nation should know the reason behind the rebellion and the plot and plotters of the massacre, as neither any investigation nor any trial revealed them although the trials of all cases but one were completed.

‘The godfathers are untouched. Deep conspiracy theories are factually evident but no one dares to point the finger. Somebody will open the Pandora one day,’ retired major general Rezaqul Haider told New Age. Like him, many retired senior officials wanted to know who were behind the scene.

Slain colonel Kudrat Elahi’s son Saquib Rahman said, ‘I think the reason for this is that people are of the opinion that there were men behind the guns, who are yet to be unveiled.’ 

He said, ‘Unsure of what reasons they might have had to instigate such bloodshed, or who they were, but it was certainly not just the BDR soldiers. Thus, my honest answer would be, yes, I have received justice, but partially. I feel that demanding the trial of the conspirators will be a cry in the wilderness.’

Kamrul Hassan, eldest brother of a soldier initially convict but later acquitted by the High Court, said his family lost everything to get justice.

Families of the victims and convicts demanded that the reports of the government inquiry committee headed by former secretary Anis-uz-Zaman Khan and the investigation conducted by the army be made public, although none of the probes could reportedly identify the plot and plotters.

The report by Anis-uz-Zaman Khan recommended an investigation into the failure to gather intelligence about the planned mutiny. The government report also stated the committee was unable to determine the identity of the individuals who planned the mutiny and set it in motion.

The committee also found that many mutineers took up arms spontaneously, either because they believed the propaganda that the army was taking over, or because they were coerced or found it expedient to do so. The report emphasised the lack of cooperation it received from the various security forces in the country, including Directorate General of Forces Intelligence and Rapid Action Battalion. 

The committee noted that because they ‘did not have proper tools, technology, and technique for questioning the suspected persons to reveal the truth, almost no person presented or brought to the committee for questioning provided any important information or proof.’

A 20-member army team conducted an investigation, but the army did not make the results public. The Human Rights Watch obtained the army report and stated that the army report faulted the government for not having taken a stronger line against BDR before the rebellion. 

The rights group also urged the government to establish an independent investigative and prosecutorial task force with sufficient expertise, authority, and resources to rigorously investigate and, where appropriate, prosecute all allegations of unlawful deaths, torture, and mistreatment of suspects in the BDR mutiny, regardless of the perpetrator’s rank or institutional affiliation.

Home minister Asaduzzaman Khan on Saturday said that he found no move to launch further investigation into the incident.

According to a study conducted by Odhikar, at least 47 BDR personnel died while in custody. Over 17,000 soldiers faced different trials for their alleged involvement in the third rebellion took place in the force since the country’s independence in 1971.

Border guard special courts sentenced 5,926 soldiers for varying terms on munity charge in 57 cases, including 11 in Dhaka. The Dhaka Additional Metropolitan Sessions Judge’s Court on November 5, 2013 sentenced 152 soldiers and a civilian to death, 161 people to imprisonment for life term and 256 others for varying terms ranging from three to 10 years with fine on charge of murder, arson and other criminal offences committed during the rebellion. The court acquitted 277 others of the charges. They were, however, yet to be released as they were either convicted by other courts or named in the explosives case.

In November 2017, a three-member special High Court beach of Justice Md Shawkat Hossain, Justice Md Abu Zafor Siddique and Justice Md Nazrul Islam Talukder upheld death sentences of 139 BDR soldiers.

Death sentences of seven other BDR solders and Md Zakir Hossain, then a local Awami League leader, were reduced to life terms. Four other BDR solders were acquitted of the charges and BDR deputy assistant director Habibur Rahman died in jail custody in February 2014 while his appeal against death sentence was pending with the High Court.

The court upheld life terms of 146 BDR soldiers, cancelled life term sentences of 12 others while two others died during pendency of their appeals.

‘Look, we have done investigation, and identified the plotters and their plot. The real perpetrators have already been identified by the investigation,’ said additional chief prosecutor Musharraf Hossain Kajol. 

Defence counsel Faruque Ahmed alleged that the prosecution was delaying the trial of the explosive substance case and only 52 prosecution witnesses had so far testified in the case. Due to the case, none of the former riflemen could come out of the jail over four years.

  • Courtesy: New Age, Feb 25, 2018

সরকার দাবি করে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি, কাজ করে বিপরীত - সুলতানা



সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা সুলতানা কামাল বলেছেন, অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইনের বাস্তবায়ন নিয়ে নানা ধরনের বাহানা সৃষ্টি করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, ১৭ বছর ধরে এই আইনের কোনো কার্যকর প্রয়োগ নেই। আইনমন্ত্রীর ভূমিকা নিয়ে  নানা প্রশ্ন তুলেছেন মানবাধিকার নেত্রী অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল। গতকাল শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের এই উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইনের জনবিরোধী বিধিমালা প্রণয়নের উদ্যোগের প্রতিবাদ এবং আইন বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া দ্রুততর করার দাবিতে নয়টি সংগঠন যৌথভাবে ওই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। সুলতানা কামাল বলেন, অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইন করা হয়েছিল অর্পিত সম্পত্তির নামে যাদের জমিজমা দখল করে  নেয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, সেই জমিজমার আসল মালিক যারা, তাদের কাছে তা ফেরত দেয়ার জন্য আইনটি করা হয়েছিল।  আর এই বিষয়ে লক্ষাধিক মামলা এখন পর্যন্ত নিষ্পত্তির অপেক্ষায় রয়েছে। ঠিক সে সময় একটি উদ্যোগ নেয়া হলো।  যে জমিগুলো অর্পিত সম্পত্তির নামে রয়ে গেছে, সেগুলো এখন পর্যন্ত প্রকৃত মালিকদের কাছে ফেরত যায়নি।

সুলতানা কামাল বলেন, আইনমন্ত্রী নানা ধরনের বাহানা সৃষ্টি করে এই আইনটার প্রয়োগ বাধাগ্রস্ত করে রেখে দিয়েছেন। একবার বলছেন আপিল হবে, একবার বলছেন এটার বিরুদ্ধে রিট হবে, একবার বলছেন অনুশাসন, একবার বলছেন এটার বিরুদ্ধে অন্য কোনো পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে। কিন্তু তার সঙ্গে যোগাযোগ করে কোনো সদুত্তর পাওয়া যায়নি। : তিনি বলেন, ‘এটা অত্যন্ত দুঃখজনক অভিজ্ঞতা, অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। যাকে আমরা মনে করেছি মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষ শক্তির একজন মানুষ। তার ব্যক্তিগত ইতিহাস, সেটাও আমরা অনেকে জানি। কিন্তু আজকের দিনে একটি অবস্থানে গিয়ে যে ভূমিকা নিচ্ছেন, সেটি আমাদের জন্য ভীষণভাবে হতাশাব্যঞ্জক। একেবারেই পাল্টে গেছেন তিনি। কিসের জন্য তিনি অনবরত বিপরীত কথাবার্তা বলে যাচ্ছেন?’

সুলতানা কামাল বলেন, ‘যদিও সরকার দাবি করে তারা মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি। প্রকৃতপক্ষে দেখা যাচ্ছে অনবরত তারা একেবারে বিপরীতমুখী কাজ করে যাচ্ছে।’ সংবাদ সম্মেলনে আট দফা দাবি সংবলিত লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আইনজীবী রানা দাশগুপ্ত। অন্যদের মধ্যে নিজেরা করির সমন্বয়কারী খুশী কবির, অর্পিত সম্পত্তি আইন প্রতিরোধ আন্দোলনের সুব্রত চৌধুরী, এএলআরডির নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা উপস্থিত ছিলেন।

  • Courtesy: Dainik Dinkal, Feb 25, 2018

১৭ দিনে ১২ বিষয়ের প্রশ্নপত্র ফাঁস

• ১ ফেব্রুয়ারি থেকে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়।
• শনিবার শেষ হলো প্রশ্নবিদ্ধ এসএসসির লিখিত পরীক্ষা। 



একের পর এক প্রশ্নপত্র ফাঁসের মধ্য দিয়ে এসএসসির লিখিত পরীক্ষা গতকাল শনিবার শেষ হয়েছে। প্রশ্নপত্র ফাঁসকারীদের ধরিয়ে দিলে পাঁচ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণাসহ এক ডজন সিদ্ধান্ত নিয়েও প্রশ্ন ফাঁস ঠেকাতে পারেনি সরকার। ১৭ দিন লিখিত পরীক্ষা ছিল। এর মধ্যে ১২ দিনে আবশ্যিকসহ ১২টি বিষয়ের প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে, যা প্রশ্নপত্র ফাঁসের রেকর্ড।

প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সারা দেশে ১৫৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সরকার প্রশ্ন ফাঁসের ছয়টি সম্ভাব্য ক্ষেত্র চিহ্নিত করলেও কোথা থেকে প্রশ্নগুলো ফাঁস হচ্ছে, সেটি বের করতে পারেনি। এই পরিস্থিতিতে আগামী বছরের এসএসসি পরীক্ষায় নির্ধারিত সফটওয়্যারের মাধ্যমে ‘প্রশ্নব্যাংক’ করে সেখান থেকে পরীক্ষার আগমুহূর্তে প্রশ্নপত্র তৈরি করে পরীক্ষা নেওয়া, বহু নির্বাচনী প্রশ্ন (এমসিকিউ) উঠিয়ে দেওয়াসহ পরীক্ষা পদ্ধতিতে ব্যাপক পরিবর্তন আনার উদ্যোগ নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। যদিও শিক্ষাবিদেরা বলছেন, ভেবেচিন্তে পরীক্ষায় পরিবর্তন আনতে হবে।

প্রথম দুই দিনের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের পর ব্যাপক সমালোচনার মুখে ৪ ফেব্রুয়ারি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা বিভাগের সচিব মো. আলমগীরকে প্রধান করে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ যাচাই-বাছাইয়ে আন্তমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন করা হয়। প্রশ্নপত্র ফাঁসের প্রাথমিক সত্যতা পেলেও এখন পর্যন্ত কমিটি পরীক্ষা বাতিল হবে কি না, সেই সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। কমিটির একজন সদস্য জানিয়েছেন, তাঁরা আজ রোববার তৃতীয়বারের মতো বসছেন।

তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে মনে হয়েছে, তাঁরা পরীক্ষা বাতিলের বিপক্ষে। তাঁদের যুক্তি হলো, এবার পরীক্ষা শুরুর আগমুহূর্তে প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে, এতে পরীক্ষার্থীদের ওপর বড় ধরনের প্রভাব পড়েনি।

এ ছাড়া প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় উচ্চ আদালত বিচারিক ও প্রশাসনিক নামে দুটি কমিটি করে দিয়েছেন। প্রশাসনিক কমিটির নেতৃত্বে রয়েছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক মোহাম্মদ কায়কোবাদ। অন্যটির নেতৃত্বে রয়েছেন ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ। জানতে চাইলে প্রশাসনিক কমিটির সদস্য বুয়েটের অধ্যাপক মোহাম্মদ সোহেল রহমান গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, তিনি আদালতের প্রত্যয়িত কপি পেয়েছেন। এখনো কমিটি পূর্ণাঙ্গভাবে গঠিত হয়নি। অনানুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরু করেছেন।

১ ফেব্রুয়ারি থেকে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। গতকাল ভূগোল ও পরিবেশের পরীক্ষার মাধ্যমে শেষ হয় আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের এসএসসির লিখিত পরীক্ষা। আজ থেকে শুরু হবে ব্যবহারিক পরীক্ষা।

প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে পরীক্ষা শুরুর সাত দিন আগে কোচিং সেন্টার বন্ধ, পরীক্ষার্থীদের আধা ঘণ্টা আগে পরীক্ষা কক্ষে বসা এবং কেন্দ্রের ভেতর মোবাইল ফোন না নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল সরকার। কিন্তু তাতে প্রশ্নপত্র ফাঁস বন্ধ হয়নি। বরং দিন যত গেছে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনা ততই বেড়েছে। পরে প্রশ্ন ফাঁসকারীদের ধরিয়ে দিলে পাঁচ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা ও পরীক্ষা চলাকালীন কেন্দ্রের ২০০ মিটারের মধ্যে কারও কাছে মোবাইল পেলে তাকে তাৎক্ষণিকভাবে গ্রেপ্তার করাসহ আরও বেশ কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু কোনো উদ্যোগই কাজে আসেনি।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক ফাহিমা খাতুন প্রথম আলোকে বলেন, প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনায় অনেককে ধরা হচ্ছে, কিন্তু মূল উৎসে যেতে না পারাটা ব্যর্থতা। উৎস বের করতে না পারলে এটা বন্ধ হবে না। তিনি বলেন, নতুন পদ্ধতিতে হয়তো প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে কিছুটা পরিবর্তন আসবে। কিন্তু বোর্ডসহ পরীক্ষা-সংশ্লিষ্ট কাজে যাঁরা জড়িত, তাঁদের মধ্যেও পরিবর্তন, স্বচ্ছতা আনতে হবে।

  • Courtesy: Prothom Alo Feb 25, 2018

BRT project cost doubles

Increase in budgets for all components cited as reason


Cost of the Bus Rapid Transit (BRT) project has more than doubled due to an increase in budgets for its all components, sources said.

They said Roads and Highways Department (RHD), leading implementing agency of the project, has already revised the development project proposal (DPP), showing a significant increase in costs from consultancy to procurement stages.

"Cost of some components such as salary for the project staff and land acquisition etc has increased more than double," said a source.

For this, he said, revision of the project titled "Greater Dhaka Sustainable Urban Transport (GDSUT)" has been necessary within three years after the first revision in July 2015.

According to the latest revision, the total cost of the project has been fixed at Tk 44.41 billion, up by Tk 24.04 billion from earlier DPP.

The first revised DPP fixed the project cost at Tk 20.39 billion with the completion target by December 2018.

Now the tenure of the project has been extended to June 2020. In the original DPP approved by the Executive Committee of the National Economic Council (ECNEC) in 2012, the project was scheduled to be completed by December 2016.

Sources said though the project office has awarded the works of all four packages starting from December 2016, it has been able to achieve only 18 per cent progress as of January.

Only Tk 3.7 billion was spent during the period.

But except for depot development work, progress in all works is slow, sources said.

But official sources said cost and time of the GDSUT project was revised in accordance with the contracts signed with the contractors. All the contracts will expire after 2019.

They said the versatile project work needs time to ensure best coordination with three other state agencies - Bangladesh Bridge Authority, Local Government Engineering Department and Public Works Department.

Under the strategic transport plan for  greater Dhaka city, RHD took the BRT project to develop a 20.5-kilometre BRT corridor from Gazipur to Hazrat Shahjalal International Airport for establishing a bus-based mass transit system.

According to the DPP, 20,000 passengers are likely to cross the corridor uninterrupted in an hour after establishment of the BRT line, now known as BRT-3.

Under the GDSUT project, 20-kilometre dedicated bus lane, 4.5-km elevated bus lane, 10-lane Tongi bridge, seven flyovers, one bus terminal, 113 access road development and 24-km drainage system on both sides from Joydevpur crossing to Turag River will be developed.

Besides, the project is to buy modern articulated buses, set up intelligent transport system and carry out programme to compensate the owners and workers of buses now operating on the corridor.

The project was funded by Asian Development Bank, Agence Francaise de Development and Global Environment Facility (GEF).

The latest revised DPP was sent to the Ministry of Road Transport and Bridges (MoRTB) for taking necessary actions.

The MoRTB recently sat with the steering committee to review proposed increase in the costs, sources said, adding that the steering committee approved the changes.

The meeting was informed that the total cost of the project goes up by 117 per cent. But in some cases, cost increases by more than 400 per cent.

According to the proposed revision, procurement cost of buses and manpower to operate those surged 612 per cent due to an increase in the number of buses from 50 to 110.

Cost of land acquisition was shown to go up by 450 per cent. According to DPP, Tk 660 million shown in the original DPP in 2012 was not matched with the latest land prices and compensation rate for land owners.

Besides, a significant increase in salary for project staff was proposed on the grounds of an extension of the project tenure and introduction of new pay scale.

The project director said the steering committee has approved the DPP and it will soon be sent to the Planning Commission for getting nod.

  • The Financial Express/25-2-08


Loan-recovery drive falters as defaulters bamboozle Sonali



Sonali Bank's classified credits bloated to Tk 137.98 billion in 2017 with its recovery drive dropping to 8.0 per cent as the defaulters allegedly duped the bankers.

Sources in the biggest bank of Bangladesh said its loan-recovery rate had been on a fast decline, year on year, at least over the last five years since 2013 as the bad borrowers took recourse to various ploys.

The repayment rates have fluctuated sharply between 50 per cent and 8.0 per cent in the five years to the last calendar year, according to official statistics prepared by the state-owned commercial bank -- Sonali Bank Limited -- which also witnessed a big loan forgery.

People at the bank told the FE in the past week that the recovery rate had been dwindling getting caught in long litigation processes as well as dilatory moves by the debtors.

They said the default clients submit notices to the courts seeking to go for "mutual arbitration" but, in the end, they backtrack and deprive the bank of getting its money back.

On the other hand, contradicting the bank's view, some experts in the financial sector told the FE that there are some loans which have never been realized partly on political considerations, partly for negligence and partly poor 'due diligences'.

They think there is need for a strong political commitment to give the commercial bank a strong footing in matters of its operations.

Sonali Bank, the country's biggest bank in terms of paid-up capital, had a recovery of over Tk 51.76 billion against the total classified credits worth Tk103.77 billion in 2013. The recovery was approximately 50 per cent.

Amid the ups and downs in the drive the recovery slightly rose to 52 per cent in 2014, when the bank recovered Tk 45.06 billion against the classified loan amounting to Tk 86.43 billion.

An ebb tide thereafter brought the rate deep down in 2015 by 21 percentage points to Tk 27.26 billion against Tk 86.85 billion worth of classified loans.

In the subsequent year (2016) its recovery rate just stood at 12 per cent with the bank netting back Tk 12.88 billion against Tk 109.11 billion.

In a turn for the worst so far, its recovery rate in 2017 plummeted just to 8.0 per cent or Tk 10.91 billion against its classified-loan hangover of Tk 137.98 billion.

The Sonali Bank had a total loan until 2017 amounting to Tk 422.76 billion -- more than 5.0 per cent of the aggregate loans in the country.

Of the outstanding loans, Sonali has got over Tk 214.87 billion trapped in cases pending with both lower and high courts since the inception of 'Artha Rin Adalat' sometime in 2003.

In the banking-system parlance, there are four types of classified loans: special-mention account if clients fail to repay within 90 days. In this case, banks' accrued interest on the loans will not be shown as profit.

If the clients fail to repay instalments within 180 days, the loans are treated as substandard, and in this case banks have to maintain provisioning at the rate of 20 per cent from their earnings.

If clients fail to repay within 270 days, the loans become doubtful and banks maintain 50 per cent provisioning.

Lastly, if clients fail to make repayment within 360 days, the loans emerge as bad and loss where cent-per cent provisioning is required.

Banks usually lodge cases with the Artha Rin Adalat in the last resort at the 'bad & loss' stage.

After filing cases, banks in many cases write off the loans to show their accounts clean but claim their money back through litigation.

Khondaker Ibrahim Khaled, a former deputy governor of the central bank of Bangladesh, elaborated on the whole spectrum of bank lending and the tricks of the trade in the sector. There are some big loans "never been realized", he told the FE.

And there are some loans marked with lack of proper due diligence, some negligence from the officials concerned. "So I believe that some big loans will never be recovered," he said.

The noted banker recommended the formation of an enquiry committee to assess the real causes behind the failures in loan recovery.

Dr Mirza Azizul Islam, another financial-market expert, thinks the loans with "political connections" would never be realised.

He also said there are some big cases where immovable assets given as mortgage and other sorts of property remained so low that the banks would never get the amount it lent out.

There are many default loans outside the courts and why the bank has failed to realise that portion is a moot question, he said.

"In my view there are some negligence and corruption…," Dr Islam added.

In the meantime, the state-owned commercial bank, which also failed to provide any dividend to the national exchequer following its negative retained earnings, is now pursuing a new strategy to raise the volume of recovery.

The measures are: strengthening arbitration with default parties, raising personal contact with the defaulters and, finally, filing cases against the clients.

The bank officials told the FE that they had a total "cash recovery" of nearly Tk 8.0 billion in 2017. It also shows "others" in recovery that includes, among others, recovery from the rescheduling of loans.

The Sonali Bank turned nationalised commercial bank in 1972, under the Bangladesh Banks (Nationalisation) Order, through the amalgamation and nationalisation of the branches of the National Bank of Pakistan, the Bank of Bahawalpur and the Premier Bank branches located in the then East Pakistan.

At the inception, after Bangladesh's independence from Pakistan, the Sonali Bank had a paid-up capital of 30-million taka. Its paid-up capital now stood at Tk 38.30 billion with the number of employees and branches counting 18,806 and 1,212 respectively.
  • The Financial Express/25-2-08

কালো পতাকায় বাধা, আলালসহ আটক ২০


বিএনপির শনিবারের কালো পতাকা প্রদর্শনের কর্মসূচি পুলিশের প্রবল বাধার মুখে পড়েছে। দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে সকালে ঢাকার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ কর্মসূচি শুরু হলে পুলিশ তা ভন্ডুল করে দেয়। এ সময় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলালসহ অন্তত ২০ জন নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়। 

পুলিশ বলেছে, অনুমোদন ছাড়া রাস্তায় দাঁড়ানোর জন্য সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করা হয়। বিএনপির কয়েক নেতা-কর্মীকে আটক করা হলেও সংখ্যাটা পুলিশ জানাতে পারেনি।

বেলা ১১টার দিকে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে কালো পতাকা প্রদর্শনের কর্মসূচি ছিল। এ উপলক্ষে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির নেতা-কর্মীরা জড়ো হতে থাকেন। নির্দিষ্ট সময়ের আগে পতাকাও প্রদর্শন শুরু করেন অনেকে। এ সময় হঠাৎ করেই জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের নেতা-কর্মীদের ওপর পুলিশ চড়াও হয়। সেখান থেকে ১০ নেতা-কর্মীকে আটক করে পুলিশ। পরে সেখানে দাঁড়িয়ে থাকা অন্য নেতা-কর্মীদের ধাওয়া করে পুলিশ। বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর জলকামান থেকে পানি ছিটানো হয়। তাদের ধাওয়ায় কেন্দ্রীয় নেতারা কার্যালয়ের ভেতর ঢুকে পড়েন। পুরো এলাকায় হুড়োহুড়ি শুরু হয়। এরপর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের কলাপসিবল ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়।

ওই ফটকের কাছ থেকে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী সাংবাদিকদের বলেন, সরকারের এটা কোন ধরনের আচরণ? সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ একটা কর্মসূচির মধ্যে এভাবে জলকামান দিয়ে পানি ছিটানো, লাঠিপেটা, নির্বিচারে গ্রেপ্তার কোনো সভ্য গণতান্ত্রিক দেশের আচরণ হতে পারে না। রিজভী বলেন, ‘দলের মহাসচিবকেও তারা পানি দিয়ে ভিজিয়ে দিয়েছে। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই।’

বিএনপির সূত্র জানায়, আজকের কর্মসূচি চলাকালে পুলিশের ধাওয়ার সময় হুড়োহুড়ির মধ্যে পড়ে আহত হন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ফজলুল হক মিলন ও স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর রায়ের পুত্রবধূ বিএনপি নেতা নিপুণ রায় চৌধুরী।

বেলা সোয়া ১২টার দিকে কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে বিএনপির নেতা-কর্মীরা বের হয়ে যাওয়ার সময় যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলালকে আটক করা হয়। সবমিলিয়ে অন্তত ২০ নেতা-কর্মীকে আটক করে পুলিশ।

তবে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মতিঝিল অঞ্চলের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) শিবলী নোমান আটকের কথা স্বীকার করলেও এর সংখ্যা বলতে পারেননি। এ ঘটনার পর সাংবাদিকদের তিনি বলেন, আজকে তাঁদের কর্মসূচিতে রাস্তায় দাঁড়ানোর কোনো অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অনুমোদন ছাড়া রাস্তায় দাঁড়ানোর জন্যই তাঁদের পানি ছিটিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া হয়।

  • Courtesy: Prothom Alo Feb 25, 2018

Saturday, February 24, 2018

ডিএসইর অংশীদার হতে চাপ


·         শেয়ার কিনতে চায় জোট।
·         জোটের অংশীদার ফ্রন্টিয়ার বাংলাদেশের নাম প্যারাডাইস পেপারে।
·         ডিএসইর শেয়ার কিনতে নানামুখী তদবিরের অভিযোগ।



দর প্রস্তাবে পিছিয়ে থেকে এখন নানাভাবে চাপ প্রয়োগ করে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মালিকানার অংশীদার হতে চাচ্ছে ভারতের ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ, যুক্তরাষ্ট্রের নাসডাক ও বাংলাদেশের কোম্পানি ফ্রন্টিয়ারের সমন্বয়ে গঠিত জোট। এ জোটের অংশীদার ফ্রন্টিয়ার বাংলাদেশের নাম এসেছে বিশ্বজুড়ে বহুল আলোচিত অর্থ পাচার-সংক্রান্ত ঘটনা প্যারাডাইস পেপার কেলেঙ্কারিতে। অর্থ পাচারের জন্য অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানকে নিয়ে গঠন করা জোট এখন ডিএসইর শেয়ার কিনতে নানামুখী তদবির চালাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।



জানা গেছে, ডিএসইর কৌশলগত অংশীদার হতে দর প্রস্তাবে অংশ নিয়ে শেয়ার কেনার আগ্রহ দেখায় চীনের বৃহৎ দুটি স্টক এক্সচেঞ্জ সেনজেন ও সাংহাইয়ের সমন্বয়ে গঠিত জোট এবং ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ, নাসডাক ও ফ্রন্টিয়ারের সমন্বয়ে গঠিত জোট। এ দুটি জোট আলাদাভাবে দর প্রস্তাব করে। তাতে সর্বোচ্চ ২২ টাকা দর প্রস্তাব করে সেনজেন ও সাংহাই জোট। আর ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ, নাসডাক ও ফ্রন্টিয়ারের জোট শেয়ারের জন্য দর প্রস্তাব করে ১৫ টাকা। এ অবস্থায় গত শনিবার ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের সভায় সর্বোচ্চ দরদাতা চীনের সেনজেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জকে কৌশলগত অংশীদার করার বিষয়ে একমত হয় ডিএসইর পর্ষদ। এরপরই দেখা দেয় বিপত্তি। দর প্রস্তাবে পিছিয়ে থাকা জোটের হয়ে বিভিন্ন পর্যায় থেকে চাপ তৈরি হয়। এ নিয়ে ডিএসইর বর্তমান শেয়ারধারীদের মধ্যে একধরনের অসন্তোষ তৈরি হয়েছে একাধিক সূত্রের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নানা মহল থেকে চাপ প্রয়োগ করে ডিএসইকে এখন বলা হচ্ছে চীনের দুই প্রতিষ্ঠানের জোট এবং ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ, নাসডাক ও ফ্রন্টিয়ার জোটের মধ্যে সাড়ে ১২ শতাংশ করে মোট ২৫ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করার। এতে আপত্তি জানিয়েছে ডিএসইর বর্তমান শেয়ারধারীরা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ডিএসইর শেয়ারধারী প্রভাবশালী একাধিক সদস্য বলেন, দর প্রস্তাবের নিয়ম অনুযায়ী, সর্বোচ্চ দরদাতার কাছেই শেয়ার বিক্রি করা হবে, এটাই স্বাভাবিক ঘটনা। এখন এসে যদি ভাগ-বাঁটোয়ারা করে বিক্রি করতে বাধ্য করা হয়, তাহলে দর প্রস্তাব ডাকার বিষয়টি নিয়েই প্রশ্ন দেখা দেবে।

এ বিষয়ে জানতে ডিএসইর চেয়ারম্যান আবুল হাশেমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি কোনো কথা বলবেন না বলে টেলিফোনের লাইন কেটে দেন।

 

জানা গেছে, সম্প্রতি পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) পক্ষ থেকে অনানুষ্ঠানিকভাবে ডিএসইর ওপর চাপ তৈরি করা হয় ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ, নাসডাক ও ফ্রন্টিয়ার জোটের কাছে শেয়ার বিক্রির বিষয়ে।

জানতে চাইলে বিএসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘যে কেউ যেকোনো অভিযোগ তুলতে পারে। তবে কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে বৃহত্তর নানা বিষয় বিবেচনা করে। এখনো আমাদের কাছে ডিএসইর শেয়ার বিক্রি-সংক্রান্ত কোনো প্রস্তাব আসেনি। যতক্ষণ পর্যন্ত নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন না হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত বিষয়টি চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে না। এমনকি এ বিষয়ে ডিএসইর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আইনগত এখতিয়ার নেই। নানা বিষয়ে বিএসইসি আনুষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিকভাবে বাজার-সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলতে পারে। পরামর্শ করতে পারে। এটিকে চাপ প্রয়োগ বলে ব্যাখ্যার কোনো সুযোগ নেই।’

 

সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, ডিএসইর অংশীদার হতে এখন আরও বেশি দাম দিতে রাজি ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ, নাসডাক ও ফ্রন্টিয়ার বাংলাদেশ জোট। সেনজেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জ জোটের প্রস্তাব করা দামেই ডিএসইর শেয়ার কিনতে আগ্রহ দেখাচ্ছে জোটটি।

ডিমিউচুয়ালাইজেশন আইন অনুযায়ী, মালিকানা থেকে ব্যবস্থাপনা আলাদা করার পর ডিএসইর মোট শেয়ার ২৫০ সদস্যের মধ্যে সমানভাবে বণ্টন করা হয়। এসব শেয়ারের মধ্যে ৪০ শতাংশ সদস্যদের নিজেদের জন্য আলাদা করা হয়। বাকি ৬০ শতাংশ শেয়ার সদস্যদের বাইরে বিক্রির জন্য আলাদা করে ব্লক হিসেবে রাখা হয়। এ ৬০ শতাংশ শেয়ারের মধ্যে ২৫ শতাংশ শেয়ার কৌশলগত বা স্ট্র্যাটেজিক বিনিয়োগকারীর কাছে বিক্রির জন্য আইনিভাবে নির্দিষ্ট করা ছিল। বাকি ৩৫ শতাংশ শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে বিক্রির জন্য আইনিভাবে নির্দিষ্ট করে রাখা হয়েছে।

আইন অনুযায়ী, আগামী ৮ মার্চ বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে কৌশলগত বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রির প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। তিন দফা বাড়িয়ে এ সময়সীমা নির্ধারণ করেছে বিএসইসি। বিএসইসির নির্দেশনায় এ সময়সীমা আরও বাড়ার আইনি সুযোগ রয়েছে।

২০১০ সালে শেয়ারবাজার ধসের পর গঠিত তদন্ত কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে স্টক এক্সচেঞ্জের ডিমিউচুয়ালাইজেশনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ২০১৩ সালে আইনের মাধ্যমে এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। এ প্রক্রিয়ায় আইনের মাধ্যমে ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদে স্বতন্ত্র পরিচালকদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিশ্চিত করা হয়। ১৩ সদস্যের পর্ষদে স্বতন্ত্র পরিচালক রাখা হয়েছে সাতজনকে। আইনে বিধান করা হয়েছে, সাত স্বতন্ত্র পরিচালকের মধ্য থেকেই সভাপতি নির্বাচিত করতে হবে।

এ ছাড়া পর্ষদে শেয়ারধারী পরিচালক থাকবেন চারজন। পর্ষদে কৌশলগত বিনিয়োগকারীর জন্য একটি পরিচালক পদও সংরক্ষিত রাখা হয়েছে। চীনের দুই স্টক এক্সচেঞ্জের জোট চূড়ান্তভাবে কৌশলগত মালিকানার অংশীদার হওয়ার অনুমোদন পেলে তাদের একজন প্রতিনিধি থাকবেন ডিএসইর পর্ষদে।

 

Courtesy: Protham Alo Feb 24, 2018

EEU trade deal gets delayed as Dhaka not ready


Syful Islam February 24, 2018

Signing of a deal with Eurasian Economic Union (EEU) to expand trade with East European countries mainly targeting duty-free market access to Russia was deferred again as the text of the agreement could not be finalised yet, officials said.
 
 

A Bangladesh delegation was scheduled to visit Moscow last week to finalise the text of a memorandum of understanding (MoU), but the visit was cancelled at the last moment as top bosses of the ministry of commerce (MoC) showed reluctance.

Rather, they decided that the Bangladesh ambassador in Russia will handle the issue of text finalisation and the MoU will be signed later.

Subsequently, a copy of the draft MoU and related documents have been sent to Bangladesh embassy in Dhaka for next course of action.

However, trade officials in Dhaka argue that special expertise is needed for finalising the text of such an important deal and the ambassador may not have that kind of skills to deal with the matter.

When contacted over telephone Friday, commerce secretary Shubhashish Bose, however, told the FE that before a visit of Dhaka's trade officials to Moscow, more discussions are needed.

That's why the scheduled visit was cancelled at the last moment, he said.

However, Mr Bose could not confirm when the visit will take place and the text of MoU be finalised for signing.

Replying to a query, the secretary said signing of the MoU may boost Bangladesh's trade with EEU member states. It may also pave the way to get duty-free market access to the regional trade bloc.

According to the sources, a top official of the EEU is scheduled to visit Dhaka in March to sign the MoU if the text can be finalised by February. Now the possibility of signing the MoU in March seems to be bleak, said a trade official.

The EEU comprises five northern Eurasian countries such as Armenia, Belarus, Kazakhstan, Kyrgyzstan and Russia. These nations have common customs border and a single market of 183 million people and gross domestic product of over US$ 4.0 trillion.

Trade officials said the aim of the deal between Bangladesh and EEU is to promote trade and economic relations. It also aimed at comprehensive cooperation between EEU member states and Bangladesh towards a higher volume of mutual trade and investments, and eliminating barriers, according to the draft MoU.

 

Despite having immense potential of Bangladeshi goods in East European countries, market access is still very limited. Presently, Bangladeshi goods have to take a detour to enter these countries mainly through Germany and Turkey.

Signing of the MoU will open the door for direct entry of goods, leading to an increase in exports to those countries, trade officials said.

"We are particularly interested to sign the MoU to create an environment to get duty-free market access to Russia for which we have been trying for years," said a trade official in Dhaka.

Bangladeshi goods have immense potential in the Russian market. Export of Bangladeshi products to Russia increased significantly during the last couple of years. Bangladesh exported goods amounting to US$ 314.29 million in the fiscal year 2015-16.

Bangladesh mainly exports apparels, jute, frozen foods, tea, leather, home textiles and ceramic products to Russia while it imports cereals, minerals, chemical products, plastic products, metal, machinery, and mechanical equipment, among others.

 

syful-islam@outlook.com

 

Courtesy: The Financial express Feb 24, 2018

BASIC seeks fresh fund for capital replenishment


Shortfall now over Tk 34 billion

 Rezaul Karim | Updated:  February 24, 2018

Scam-hit BASIC Bank has requested the government to make available a fresh fund worth Tk 25 billion (Tk 2,500 crore) to meet its huge capital shortfall urgently, officials concerned said.

Managing Director of BASIC Bank Muhammad Awal Khan in a letter to the Ministry of Finance on February 18 last made the request, they added.


"We have sought an allocation of Tk 25 billion from the government for BASIC Bank to reduce its capital shortfall. The bank needs fresh injection of a huge amount of funds urgently," a source in BASIC Bank Ltd told the FE on Tuesday.

"We have received the proposal sent by the specialised bank, seeking funds to meet its capital shortfall," a senior official of the banking division said.

When contacted, Mr Awal Khan said, "Some state-owned banks (SoBs) have requested the government to provide funds. We have also sought fund to meet capital shortage."

Data available until December last show that BASIC Bank suffered capital inadequacy worth over Tk 34.10 billion (Tk 3,410 crore).

Officials of the banks said they immediately need recapitalisation to strengthen their capital base, restore depositors' confidence and maintain minimum capital requirement in line with Basel-III guideline.

The government provided the bank with funds between fiscal years (FYs) 2013-2014 and 2016-2017 to meet its capital shortage.

In the past, the bank was given Tk 23.90 billion to meet its capital shortage. Tk 12 billion and Tk 10 billion were given to the bank in 2015 and 2017 respectively for capital replenishment.

In recent years, loans were sanctioned without following rules properly which resulted in increased volume of classified loan, negative shifting of the level of classified loan and erosion in the value of collateral given against loans, according to a senior official of the bank.

This is why, he said, the provisioning requirement has increased against classified loans.

In September 2009, Sheikh Abdul Hye Bachchu was made chairman of BASIC Bank. The government appointed him on contractual basis for three years. Later, his tenure was extended for two years in September 2012.

After his appointment, the bank's performance started deteriorating as Sheikh Bachchu and other directors of the board allegedly indulged in "gross irregularities in sanctioning loans in violation of rules and regulations of Bank Company Act", according to sources in BASIC Bank.

The government dismissed the board of directors of the bank in 2014.

Some Tk 35 billion in loans had allegedly been illegally disbursed from Gulshan, Dilkusha and Shantinagar branches of the bank between 2009 and 2011, the Bangladesh Bank's findings showed.

Presently, the problem-ridden bank has taken a three-year plan of action including various initiatives to reduce its huge amount of default loans at a tolerable level.

 

rezamumu@gmail.com

 

Courtesy: The Financial Express Feb 24, 2018

Bangladesh budgeting 'least transparent' in South Asia, says IBP


Mehdi Musharraf Bhuiyan
Bangladesh's budgeting process is least transparent in South Asia as the system lacks sufficient public participation or oversight, says a survey that attributed the lapses to institutional shortcomings.

 
The survey on budget transparency across the world noted that, since 2015, Bangladesh had decreased the availability of budget information by "failing to publish the In-Year Reports online in a timely manner and also by failing to produce the Citizens Budget."


 
An independent agency styled 'International Budget Partnership' (IBP) has conducted the global survey on budgeting practices in countries and come up with such observations on Bangladesh situation on the basis of scores.

 
Moreover, IBP said in its latest 'Open Budget Index 2017', Bangladesh also couldn't make progress in budget transparency for not making the pre-budget statement available to the public and not producing an audit report.

 
Such deficiencies mean that Bangladesh's score in budget transparency has decreased drastically -- from 56 in 2015 OBI to 41 in the latest 2017 OBI.

 
Such squeeze in score has also placed Bangladesh behind all its South Asian peers, as even Pakistan has fared better in terms of budget transparency as per the IBP survey.

 
The Open Budget Survey of IBP is based on 109 equally weighted indicators that assess whether the central government makes eight key budget documents available to the public online in a timely manner and whether these documents present budget information in a comprehensive and useful way.

These documents are: Pre-Budget Statement, Executive's Budget Proposal, Enacted Budget, Citizens Budget, In-Year Reports, Mid-Year Review, Year-End Report and Audit Report.

 Among these aforementioned documents, it was noted that Bangladesh currently produces no 'citizens budget' or 'audit report' while 'pre-budget statement' is produced for internal use only.

 Meanwhile, the 'mid-year review' is not published online while 'in-year reports' are published late.

The IBP report also bears a critical note about the budget-oversight process in Bangladesh. It says legislatures and supreme audit institution provide limited budget oversight in this country while any independent fiscal institution is virtually nonexistent.

 
Highlighting the limited budgetary oversight of the legislature, the report noted that the Budget Proposal should be provided to legislators at least two months before the start of the budget year, which is not happening.

 
At the same time, a legislative committee should ideally examine or publish reports on in-year budget implementation online, which is not taking place in Bangladesh either.

 
"In practice, as the budget is implemented, the legislature is not consulted before the government spends unanticipated revenue or reduces spending due to revenue shortfalls," the report further said about the flip side of budgeting and fiscal matters of the country.

 The watchdog, in its survey report, was also sceptic about the independence of the supreme audit institution of Bangladesh.

"While the head of the institution cannot be removed without legislative or judicial approval, they are not appointed by the legislature or judiciary, which calls into question its independence," IBP said in its country summary on Bangladesh.

It also pointed out that the supreme audit institution is provided with sufficient resources to fulfil its mandate, but its audit processes are not reviewed by an independent agency.

Apart from transparency, the OBS survey also assessed the degree to which the government provides opportunities for the public to engage in budget processes.

 In this parameter, Bangladesh's score is only 13 out of 100- which, although not the lowest in South Asia, is still low compared to global standards.

 Asked about significance of the latest Open Budget Index findings, experts opined that the OBI rightly pointed out the need for greater budget transparency in the country.

"Although the budgeting process in Bangladesh has become more consultative than it was 15 years ago, still the progress is not enough compared to other parts of the world," said Professor Mustafizur Rahman, Distinguished Fellow of the Centre for Policy Dialogue.

"There are immense scopes for making the budgeting process more consultative," the CPD economist told FE.

For example, he added, in many countries of the world opposition political parties and civil societies come up with 'shadow budget' which can be introduced in Bangladesh.

Meanwhile, International Budget Partnership, in its report, has recommended that Bangladesh publish a Mid-Year Review and a Pre-Budget Statement online. In-Year Reports should also be posted online in a timely manner.

 simultaneously, it has also called for producing and publishing an audit report and a citizens' budget for the country.
When it comes to budget oversight, IBP suggests ensuring that the Budget Proposal is provided to legislators at least two months before commencement of the budget year.

 
At the same time, it also called for ensuring that a legislative committee examine and publish reports on in-year budget implementation online and that audit processes are reviewed by an independent agency.

 
The IBP also recommended setting up an independent fiscal institution to further strengthen budget oversight.

 
To ensure enough public participation in budget making, it has called for introducing a pilot mechanisms for members of the public and executive branch officials to exchange views on national budget matters during both the formulation of the national budget and the monitoring of its implementation.

 It has also recommended holding legislative hearings on the Audit Report, during which members of the public or civil-society organizations can testify.

 
Lastly, the IBP has called for establishing a formal mechanism for the public to assist the supreme audit institution in formulating its audit programme and to participate in relevant audit investigations.

 

Courtesy: The Financial Express Feb 24, 2018