Search

Sunday, September 9, 2018

মামলাটি বিশ্বাসযোগ্য নয়

সম্পাদকীয়

যাত্রী কল্যাণ সমিতির নেতাকে মুক্তি দিন


সড়ক দুর্ঘটনা ও পরিবহন নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী এখন কারাগারে। শুক্রবার প্রথম আলোর প্রথম পাতায় হাতকড়া পরা অবস্থায় তাঁর ছবিটি যেকোনো বিবেকবান মানুষকে নাড়া দেবে। তিনি কয়েক বছর ধরেই যাত্রী কল্যাণ সমিতির নামে সড়ক দুর্ঘটনার বিরুদ্ধে আন্দোলন করে আসছিলেন, কোনো সমস্যা হয়নি। হঠাৎ করে কেন তাঁকে কারাগারে যেতে হলো—এই প্রশ্ন না উঠে পারে না।

প্রথম আলোর খবর অনুযায়ী, যে চাঁদাবাজির মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, সেই মামলার বাদী তাঁকে চেনেনই না। অথচ বাদীর কাছ থেকে ২ লাখ টাকা চাঁদা চাওয়া এবং ১০ হাজার টাকা নেওয়ার আজগুবি অভিযোগ আনা হয়েছে মোজাম্মেল হক চৌধুরীর বিরুদ্ধে। মামলার সুলুকসন্ধান করতে প্রথম আলো যেসব তথ্য পেয়েছে, তা রহস্য-উপন্যাসকেও হার মানাবে। মামলার বাদী মো. দুলাল মিয়া বলেছেন, মালিক–শ্রমিক ঐক্য পরিষদ নামের একটি সংগঠনের দুই নেতা তাঁর কাছ থেকে সাদা কাগজে সই নিয়ে থানায় মামলা দিয়েছেন। দুলাল মিয়া যদি মোজাম্মেল হক চৌধুরীকে না-ই চেনেন, তাহলে চাঁদা চাওয়া বা দেওয়ার প্রশ্ন আসে কীভাবে?

যদি ধরেও নিই যে সংশ্লিষ্ট মালিক–শ্রমিক ঐক্য পরিষদের নেতারা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এই মামলা করিয়েছিলেন, তারপরও থানা-পুলিশ দায় এড়াতে পারে না।

কেউ মামলা দিলেই কি পুলিশ তদন্ত ছাড়াই অভিযুক্তকে হাতকড়া পরিয়ে গ্রেপ্তার করতে এবং জবানবন্দি আদায়ের জন্য রিমান্ডে নেবে? যেখানে একজন সাংবাদিক বাদীকে খুঁজে বের করে ভুয়া মামলার রহস্য ভেদ করতে পারলেন, সেখানে প্রশিক্ষিত পুলিশ কর্মকর্তা চাইলে সেটা পারতেন না, তা বিশ্বাসযোগ্য নয়। মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের হীন উদ্দেশ্যের কাছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পেশাদারি ভূমিকা পরাস্ত হয়েছে বলেই ধরে নিতে হচ্ছে। মামলাটি এতই অবিশ্বাস্য যে এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে প্রশ্ন করেও সাংবাদিকেরা সদুত্তর পাননি। তিনি বলেছেন, তদন্ত করে দেখে এ বিষয়ে বলতে পারবেন, তার আগে কিছু বলা সম্ভব নয়।

এখানে উদ্বেগের বিষয় হলো, যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিবের বিরুদ্ধে আনা মামলার রহস্য উন্মোচিত হওয়ার পর নতুন করে কোনো মামলায় তাঁকে ফাঁসানো হয় কি না। কেননা, তাঁর বিরুদ্ধে যাঁরা মামলা করেছেন, তাঁদের হাত অনেক লম্বা। মোজাম্মেল হক চৌধুরী কেন, যে কেউ আইনবিরুদ্ধ কিছু করলে সরকার তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবে, সেটাই স্বাভাবিক। তাই বলে যেখানে চাঁদাবাজির কোনো ঘটনাই ঘটেনি, সেখানে মোজাম্মেল হক চৌধুরীকে গ্রেপ্তার বা রিমান্ডে নেওয়া প্রতিহিংসামূলক আচরণ ছাড়া কিছু নয়।

প্রথম আলোর খবরে আরও যে তথ্য বেরিয়ে এসেছে, তাতে আমরা বিচলিত না হয়ে পারি না। ঈদুল ফিতরের সময়ে দুর্ঘটনায় কত মানুষ মারা গেছে, সে বিষয়ে তথ্য প্রকাশ না করার জন্য নাকি সংশ্লিষ্ট মহল থেকে তাঁকে চাপ দেওয়া হয়েছিল। তিনি সেই চাপ উপেক্ষা করে তথ্য প্রকাশ করার পর সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। তাঁর দাবি, যাত্রী কল্যাণ সমিতির দেওয়া তথ্য ভুয়া। কেউ ভুয়া তথ্য তুলে ধরলে তার জবাব হচ্ছে সঠিক তথ্য তুলে ধরা, প্রয়োজনে জবাবদিহি চাওয়া। যাত্রী কল্যাণ সমিতির কাছে কৈফিয়ত চাওয়াই হতে পারত যৌক্তিক পথ।

কিন্তু দেখা যাচ্ছে যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিবকে এমন একটি অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, যা আদৌ বিশ্বাসযোগ্য নয়। এবং প্রথম আলোর অনুসন্ধানে যা বের হয়ে এসেছে, তাতে একে সাজানো মামলা হিসেবেই ধরে নিতে হচ্ছে। একে প্রতিহিংসামূলক আচরণ হিসেবে বিবেচনা করারও যথেষ্ট কারণ রয়েছে। আমরা অবিলম্বে এই মামলা প্রত্যাহার এবং তাঁর মুক্তি দাবি করছি। 

  • কার্টসিঃ প্রথম আলো/ সেপ্টেম্বর ০৯,২০১৮

কবর ও শ্মশানের জমি দখল করলেন আওয়ামী লীগ নেতা

সম্পাদকীয়

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার সুন্দরপুর-দুর্গাপুর ইউনিয়নের কাদিরকোল গ্রামে চিত্রা নদীর পাড়ে শতবর্ষী একটি শ্মশান দখল করার চেষ্টা চালানোর খবরটি আমাদের আহত করেছে।

গত শুক্রবার প্রথম আলোয় প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, রেজাউল ইসলাম নামের স্থানীয় একজন প্রভাবশালী কাদিরকোল উত্তরপাড়া নামে ওই শ্মশানটি নিজের দখলে নিতে চাইছেন। তিনি শ্মশানের পাশের জমির মালিক। দখলচেষ্টার অংশ হিসেবে তিনি ইতিমধ্যে শ্মশানের জমির সবুজ ঘাস কীটনাশক ছিটিয়ে মেরে ফেলেছেন। আমরা রেজাউলের এ কাজের তীব্র নিন্দা জানাই।

কাদিরকোল উত্তরপাড়া শ্মশানের অবস্থান চিত্রা নদীর পাড়ে খাসজমিতে। শত বছরের বেশি পুরোনো এই শ্মশানটিতে হিন্দুসম্প্রদায়ের মানুষের সমাধি রয়েছে। এ ছাড়া এখানে নিয়মিত দাহকার্য অনুষ্ঠিত হয়। এমন একটি স্থান দখলের চেষ্টাকে কোনোভাবেই সমর্থন করা যায় না। এভাবে শ্মশানের জমি দখল হচ্ছে, অথচ স্থানীয় প্রশাসন নির্বিকার। বিষয়টি দুঃখজনক। কেননা, খাসজমি দেখভালের দায়িত্ব স্থানীয় প্রশাসনেরই। তারা যে তাদের দায়িত্ব ঠিকভাবে পালন করছে না, তা তো বোঝাই যাচ্ছে।

তবে শুধু ঝিনাইদহে নয়, দেশের আরও অনেক স্থানে শ্মশান ও কবরস্থানের জায়গা দখলের চেষ্টা হচ্ছে বা দখল হয়েছে। খোদ রাজধানীতেই শ্মশান ও কবরস্থানের জায়গা দখল করে কারখানা ও বিপণিকেন্দ্র নির্মাণ করছেন প্রভাবশালীরা। ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলায় স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে একটি গ্রামের কবর ও শ্মশানের জমি দখল করে বাগান করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বগুড়ার শিবগঞ্জেও এক আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে শ্মশানের জমি দখলচেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ রকম আরও বহু উদাহরণ রয়েছে।

জায়গা-জমির দাম ও চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের দেশে একশ্রেণির মানুষের ভূমির প্রতি সীমাহীন লোভ লক্ষ করা যাচ্ছে। তারা খাসজমি থেকে শুরু করে ব্যক্তিমালিকানাধীন এবং বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের জায়গা-জমি জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে নির্দ্বিধায় দখল করে নিচ্ছে। এসব ভূমিদস্যু নদী-নালা, খাল-বিল, মসজিদ-মাদ্রাসা, কবরস্থান, মন্দির-শ্মশান কোনো কিছুই দখলের ক্ষেত্রে বাদ দিচ্ছে না। ভূমি অফিসসহ সরকারের বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এসব জমি দখলের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। প্রশাসনিক দুর্বলতার কারণেই এমনটি ঘটতে পারছে।

শ্মশান-কবরস্থানের জমি নিয়ে দুর্নীতি, অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতা বন্ধ এবং ক্রমান্বয়ে বেপরোয়া হয়ে ওঠা ভূমিদস্যুদের প্রতিরোধ করে, তাদের হাত থেকে দখলকৃত জমি মুক্ত করতে সরকারকে কঠোর অবস্থান নিতে হবে। ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে শ্মশান দখলের ঘটনায় অভিযুক্ত রেজাউল ইসলামের ব্যাপারে প্রশাসন কী পদক্ষেপ নেয়, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
  • কার্টসিঃ প্রথম আলো/ সেপ্টেম্বর ০৯,২০১৮


Baffling case against road safety campaigner

Editorial

Fighting for public interest can't be a crime


A person rooting for public interest was arrested, ostensibly on charges of “extortion” on Thursday. The extraordinary circumstances surrounding the case against Mozammel Hoque, the road safety campaigner and general secretary of a passenger welfare organisation, raise lots of questions.

Firstly, it is highly unusual for police to arrest a person at 3am regarding a case of extortion. According to Hoque's colleagues, police officers who arrested him admitted to acting upon instructions of the high-ups. Secondly, and most astonishingly, reports in this newspaper and a few others revealed that the “accuser” did not have any knowledge of filing the case. He is a mere lineman at a local bus stop, not a leader of a labour organisation, as the case referred him to be. He told reporters that he couldn't read or write and that he had signed on the dotted line as asked by local labour leaders without knowing its contents. Thus the merit of the case is seriously questioned.

The Jatri Kalyan Samity, Hoque's organisation, may have earned the wrath of powerful quarters by releasing periodical basic data on road accidents, that too based on media reports. Given the public mood about the ever-deteriorating road safety in the country, the Samity's accident compilation report may have embarrassed a few. But to trump up a case and snub a person, whose work may not go down well with some, is a gross violation of the law. What the Samity is doing is a public good, and rather than seeing it as an adversary, it should be utilised to make the roads safer. Isn't that the government's objective?   

  • Courtesy: The Daily Star /Sep 09, 2018

Dev without democracy not sustainable

Speakers tell a roundtable in city


Lack of democracy and good governance was apparent in the country and it posed a challenge to achieving sustainable development, experts said at a discussion yesterday.

The country's economic growth was not achieved based on the principle of equality as the rich-poor gap increased in recent years, they observed.

The Dhaka Forum (TDF), a non-political platform of cross-section citizens, organised the roundtable on “Development, Democracy and Good Governance” at the Jatiya Press Club.

Speakers, including economists, former bureaucrats, political scientists and good-governance campaigners, at the programme stressed the need for establishing rule of law in the country and making the government institutions accountable to achieve prosperity.

In his keynote speech, former Bangladesh Bank governor Salehuddin Ahmed said it was not right to consider development and democracy separately as they were interrelated.

Development in some countries, where democracy was absent, had been brought to the fore at times as examples, he said.

Such development was neither sustainable nor equality-based, he said, adding that only materialism and consumerism flourished in those countries rather than values and individual freedom.

“We don't want Bangladesh to take a similar path.”

Salehuddin, also the president of TDF, said although there is no political tension in the country now, uncertainty is there.

Whichever political government takes over power, people don't see good governance, he said.

“This lack of good governance meant absence of transparency and accountability… if someone committed an offence, he was unpunished.”

The economist also said the country's banking sector has been facing multiple problems for long and its biggest problem now is lack of good governance.

There are international standard laws and rules for the sector, but those are not being implemented properly, Salehuddin added.

He said the government must ensure democracy and good governance and bring back discipline and dynamism in the financial sector to help sustainable and equality-based development.

“Democracy and development must go hand in hand. If you only ensure development and overlook democracy, you can't establish a sustainable, equality-based and meaningful society.”

Former cabinet secretary Ali Imam Majumdar said income disparity has worsened due to corruption. Besides, corruption grew within institutions due to a culture of impunity.

Pointing at the lack of quality in the evening courses of some public universities, he said this happened due to “governance failure” of the state's monitoring and regulatory bodies.

It would not have happened if the University Grants Commission and other related government bodies looked into the matter seriously, he said.

Political scientist Prof Dilara Choudhury said politicians would formulate policies and the citizen's role was to create pressure on them by holding them accountable for their activities.

“Unfortunately, the people don't speak out as the government is repressive.”

She said civil society members should also take the responsibility of making the government accountable.

About the upcoming parliamentary polls, former caretaker government adviser M Hafizuddin Khan said it was the Election Commission's constitutional responsibility to hold free and fair elections.

He said the EC would have to “face punishment” if it failed to deliver on its responsibility.

A movement should be waged demanding free and fair polls as the national polls are only months away, he observed.

Former caretaker government adviser Mainul Hosein said the country should be ruled based on “people's constitution”.

He also said party politics and partisanship would prove meaningless if the political parties failed to make the election process free and fair.

Mainul alleged that the police was made controversial as the force was used in doing politics.

Senior journalist Amanullah Kabir said decentralisation of the administration was necessary to ensure development.

The country's politics has been “polluted” since the businessmen got involved in it, he added.

  • Courtesy: The Daily Star /Sep 09, 2018 

Ghosts within Janata Bank

Central bank's repeated warnings not working with the public bank


Jebun Nesa Alo


Everything is happening at Janata Bank, and in the latest case it deliberately did not mark Tk 2,643 crore of its Tk 5,508 crore loans given to a single group AnonTex as classified, ignoring Bangladesh Bank's instructions.

In an investigation into Janata in January this year, BB unearthed the matter along with a number of irregularities involving AnonTex Group, a garment producer and exporter, and asked the state-owned bank to mark the loans as classified.

But for mysterious reasons, Janata defied repeated instructions from the central bank to classify the loans.

The central bank had first asked Janata to classify AnonTex's loans by May this year as the Group, which owns 22 firms, didn't pay instalments regularly. But Janata didn't care to comply with the instructions.

Two months later in July, Janata sought three months from the central bank to classify the Group's loans. The BB outright rejected the request.

Janata's deliberate hiding of loans becoming classified is worrisome as it destroys the financial discipline of a bank, having huge implications on the balance sheet because of the mandatory obligation of provisioning any classified loan.

On the other hand, if a business group's loan is classified, it cannot get further loans. In AnonTex's case, the Group continued to enjoy loans as Janata hid its bad loan status, ballooning its total loan beyond the level allowed by the central bank.

Seeking anonymity, a senior executive of Janata told The Daily Star that the Group's loans were not classified as the client paid its due instalment of March. Janata will request the BB not to classify the loans, he said.

His statement, however, does not reflect the fact that the company had defaulted on the December instalment and paid the March instalment only when the BB launched its probe.

Contacted, Mostofa Sarwar, a director of AnonTex Group, claimed that they have been paying the loan instalments regularly. 

According to a Memorandum of Understanding with the BB, Janata was allowed to lend up to 10 percent of its capital or Tk 423 crore to a single borrower as of December last year. But the bank lent 13 times the limit.

But now the situation has reached the extent that the AnonTex's loans are posing a serious threat to Janata's existence.

A BB probe report said, “If the huge amount of loan is classified, the existence of the state-owned bank will be in threat.”

In this perspective, the BB probe team recommended that the board of the state-owned bank take up an exit plan to recover the loan.

Contacted, BB Deputy Governor Abu Hena Mohd Razee Hassan said that though Janata was asked to classify the loans of Tk 2,600 crore, it was yet to do that. He, however, didn't say why the BB didn't take any action against the state-owned bank for not complying with its instructions.

“Meetings and discussions on the issue are taking place ... let's see when they carry out the instructions,” he added.

This correspondent tried to reach Janata's Managing Director Md Abdus Salam Azad over the phone several times, but he didn't pick it up. A text message was sent to his mobile phone on August 28, but he was yet to respond.

Janata has been at the centre of such dubious activities for quite some time, which have led to drastic deterioration in its health. For example, the BB last year detected another loan scandal at Janata's Imamganj corporate branch that gave 98.4 percent of its total loans to one client, Crescent Group.

The BB has also unearthed that in violation of its instructions, Janata had purchased export bills worth a few hundred crore taka from Crescent, a leather company, without verifying whether the export proceeds could be repatriated.

Janata's loans to Crescent account for about 55 percent of the bank's equity capital. It's a complete violation of the Banking Company Act which says a bank can in no way give more than 25 percent of its capital as loans to an individual or group.

Beximco was another group for which Janata Bank faced a fine of Tk 10 lakh from the BB in May this year for providing undue facilities.

JANATA'S IRREGULARITIES INVOLVING ANONTEX

The BB has investigated the loans given to AnonTex and found a number of irregularities. It has found that Janata had violated the laws by giving loans 13 times the ceiling set by the BB with the approval of Janata's board.

Though AnonTex couldn't repay instalments regularly and failed to complete most of its projects within the scheduled time, Janata's board approved further loans of Tk 150 crore for the Group in December last year.

At a meeting in 2011, the board okayed loans of Tk 95.28 crore against a project of Simi Knit, a concern of AnonTex.

As per the loan conditions, the project was supposed to be completed in November 2012, but it was not finished till January this year, found the BB probe team.

By this time, the board approved another loan of Tk 92 crore for AnonTex Knit Tex, a concern of the Group, at another meeting on August 6, 2014.

This project was supposed to be completed by November, 2016, but that too was not completed till January this year, the report mentioned.

The board also allowed the Group to have its loans rescheduled several times. The state-owned bank sent rescheduling proposals to the BB, hiding the overall loan status of the Group, it mentioned.

Besides, AnonTex had restructured its loan of Tk 1,094 crore from Janata in 2015 under the large loan restructuring package offered by the BB.

But the Group failed to pay loan instalments regularly and requested Janata last year for further rescheduling of the loans. Janata then sent the rescheduling proposal to the BB but it was rejected.

FORCED LOANS

Since 2013, Janata continued to provide LC (Letter of Credit) facilities to six firms of the Group to import raw materials though the entities had forced loans with the state-run bank.

A bank creates a forced loan when a client fails to make LC payments to the foreign bank concerned in due time.The total forced loan against the Group stood at Tk 1,720 crore as of December last year.

Moreover, Janata allowed the Group to convert its forced loans into term loans which later became classified, the report said.

The probe even found serious mismatch between the import value and imported goods kept at the Group's warehouse.

For instance, the total loan against imported goods of Suprov Composit, a concern of the Group, stood at Tk 526 crore as of December last year.

But the stock value of imported goods was found to be at Tk 198 crore which meant the client sold goods but didn't deposit money to the bank, according to the report.

MEETING WITH MUHITH

On August 20, high-ups of Janata Bank and AnonTex Group met Finance Minister AMA Muhith to convince him that the Group is running well and making significant contribution to the country's export earnings.

The Group even sought fresh loans at the meeting to run its business activities.

The minister also appeared impressed by the business Group as he highly praised its plant after the meeting.

“I visited the group and it is a first-class unit. The units are there,” the minister told reporters soon after the meeting that day.

“It is not that they took the money and got away. It [the Group] exports products to many European countries, including Germany.”

JANATA'S FINANCIAL HEALTH

The bank faced a capital shortfall of Tk 161.48 crore in December last year whereas it had a surplus of Tk 278 crore in the same month of the previous year.

Its defaulted loans went up to Tk 9,702 crore in March this year from Tk 5,818 crore in December last year.

The bank also saw a sharp decline in net profit to Tk 96.77 crore last year from Tk 260.55 crore in the previous year, according to BB data.

  • Courtesy: The Daily Star /Sep 09, 2018

গায়েবি মামলা - মৃত ব্যক্তিকেও ককটেল ছুড়তে দেখেছে পুলিশ!

মোহাম্মদ মোস্তফা


রাজধানীর চকবাজার থানা বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুল আজিজুল্লাহ মারা গেছেন ২০১৬ সালের মে মাসে। মৃত্যুর প্রায় ২৮ মাস পর তাঁকে একটি মামলার আসামি করেছে পুলিশ। 

প্রয়াত এই ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ, ৫ সেপ্টেম্বর ঢাকার পুরাতন কেন্দ্রীয় কারাগার এলাকায় পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়েছেন তিনি। এমনকি অন্য নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ককটেলের বিস্ফোরণও ঘটিয়েছেন। এই মামলার আরেক আসামি বিএনপির সমর্থক আব্দুল মান্নাফ ওরফে চাঁন মিয়া গত ৪ আগস্ট হজ করতে সৌদি আরবে যান। তিনি এখনো দেশে ফেরেননি।

চকবাজার মডেল থানা-পুলিশের করা এই মামলা নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল আরও ভয়ংকর তথ্য। তাঁরা বলছেন, হামলা ও ককটেল বিস্ফোরণের যে কথা পুলিশ বলছে, সে রকম কিছু ওই দিন ঘটেইনি।

প্রয়াত আব্দুল আজিজুল্লাহর বড় মেয়ে আফরোজা সুলতানা প্রথম আলোকে বলেন, পুলিশের এই মামলা হাস্যকর, দুঃখজনক। অন্যদিকে চাঁন মিয়ার ছেলে সাব্বির আহমেদ বলেন, হয়রানি করতেই এই মামলা করেছে পুলিশ। 

মামলায় পুলিশ বলেছে, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়ার বিচার ৫ সেপ্টেম্বর থেকে নাজিমুদ্দিন রোডের পুরাতন কেন্দ্রীয় কারাগারে শুরু হয়। বিচারকাজ বাধাগ্রস্ত করতে এবং নৈরাজ্য সৃষ্টির উদ্দেশ্যে বিএনপির নেতা-কর্মীরা বেলা ১১টার দিকে বেচারাম দেউড়ি আজগরি মঞ্জিলের (কারাগারের ফটক থেকে প্রায় ২০০ মিটার দূরে) সামনে জড়ো হন। তাঁরা সেখানে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। পুলিশ বাধা দিলে নেতা-কর্মীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। এতে মামলার বাদীসহ (চকবাজার থানার এসআই কামাল উদ্দিন) দুজন আহত হন। পুলিশ হামলাকারীদের আটক করতে গেলে তারা পরপর দুটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পালিয়ে যায়।

এই মামলায় বিএনপির ৩৭ নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৩১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর রফিকুল ইসলাম, বিএনপি নেতা (প্রয়াত) আজিজুল্লাহ, এম এ কাইয়ুম, নাজিম উদ্দিন, চাঁন মিয়া প্রমুখ।

আসামি ওয়ার্ড কাউন্সিলর রফিকুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ৫ সেপ্টেম্বর সকাল থেকে পুরাতন কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে বিভিন্ন গণমাধ্যমের শতাধিক সাংবাদিক খালেদা জিয়ার মামলার তথ্য সংগ্রহের জন্য উপস্থিত ছিলেন। সেদিন ওই রকম কোনো ঘটনা ঘটলে অবশ্যই তা গণমাধ্যমে আসত।

তবে এজাহারে মৃত ও বিদেশে অবস্থানরত ব্যক্তিদের নাম থাকার বিষয়টি ঠিক নয় বলে দাবি করেন মামলার বাদী চকবাজার মডেল থানার এসআই কামাল উদ্দিন। তিনি বলেন, ককটেল বিস্ফোরণের শব্দ যাঁরা শোনেননি, তাঁদের জিজ্ঞাসা করলে কীভাবে তাঁরা বলবেন যে ককটেল বিস্ফোরিত হয়েছে।

এই মামলার মতোই চকবাজার থানায় ৩ সেপ্টেম্বর আরেকটি গায়েবি মামলা হয়েছে। এজাহারের বর্ণনা একই, শুধু ঘটনাস্থল এবং আসামিদের নাম ভিন্ন। এতে যে ঘটনার কথা বলা হয়েছে, তা ১৪ আগস্ট রাতে। এজাহারেও বলা হয়েছে, বিএনপির মিছিল থেকে পুলিশের ওপর ইটপাটকেল ছোড়া হয়। ককটেল বিস্ফোরণও ঘটানো হয়।

তবে স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচিকে ঘিরে ১৪ আগস্ট রাতে চকবাজারের বিভিন্ন পাড়ায় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা কাঙালিভোজের আয়োজন নিয়ে ব্যস্ত ছিল। এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটলে হইচই পড়ে যেত।

স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা শফিকুর রহমানের বাসা এজাহারে উল্লেখিত ঘটনাস্থলের প্রায় ১০০ ফুট দূরে। পুলিশের ওপর হামলার বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ৫ সেপ্টেম্বর আজগরি মঞ্জিলের সামনে বিএনপির নেতা-কর্মীদের অবস্থান করতে তিনি দেখেননি। চকবাজার থানা বিএনপির নেতা-কর্মীরা কারাগারে গিয়ে নৈরাজ্য করবে, এমন শক্তি তাদের নেই।

৩ সেপ্টেম্বর করা মামলায় বিএনপির ৩৯ জন নেতা-কর্মীর নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় আরও ৩১ জনকে আসামি করা হয়। ৪ নম্বর আসামি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক খতিবুর রহমান গত ১০ আগস্ট হজ পালনের জন্য সৌদি আরবে যান। তিনি এখনো সেখানে অবস্থান করছেন। মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে বিএনপির এই নেতা বলেন, শুনেছেন তাঁকে মিথ্যা মামলায় পুলিশ আসামি করেছে।

এ বিষয়ে চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীমুর রশীদ তালুকদার প্রথম আলোকে বলেন, ‘একটা মামলায় ৩০-৪০ জন আসামি থাকেন। সব আসামির বিষয়ে অনেক সময় যাচাই করা যায় না। আর পলিটিক্যাল মামলাগুলো এ রকমই হয়। যদি এঁদের কেউ বিদেশে থেকে থাকেন বা মারা গিয়ে থাকেন, তবে তদন্তে বাদ যাবেন। দেখতে হবে তাঁদের নামে অভিযোগপত্র হয়েছে কি না। এটা তদন্তের সময় আমরা দেখব।’

ঘটনা না ঘটলেও নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন এলাকায় এ ধরনের মামলা হচ্ছে বলে গতকাল রাজধানীতে এক মতবিনিময় উল্লেখ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘যে মামলা হচ্ছে সেগুলোর কথা একই রকমের। মনে হয় যেন ফরম্যাট (ছক) তৈরি করে দিয়েছে, সেই ফরম্যাটে এফআইআরগুলো (এজাহার) তৈরি করা হয়েছে। তারা নিজেরাই কিছু ককটেল-টকটেল ফুটাচ্ছেন, ফুটিয়ে সবকিছুর অবশিষ্টাংশ নিচ্ছেন, রাস্তা থেকে কয়েকটা পাথর কুড়িয়ে নিচ্ছেন, কয়েকটা লাঠি আনছেন, বলছেন আলামত পাওয়া গেছে। আসলে সেখানে কোনো ঘটনাই ঘটেনি।’
  • কার্টসিঃ প্রথম আলো/ সেপ্টেম্বর ০৯,২০১৮

Saturday, September 8, 2018

‘ব্যাংকিং খাতে দুর্নীতি-অব্যবস্থাপনা জেঁকে বসেছে


বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, সবমিলিয়ে ব্যাংকিং খাতে এখন সুশাসনের অভাব, দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনা জেঁকে বসেছে। অর্থনৈতিক বৈষম্য দিনদিন বাড়ছে। উন্নয়নটা সমতাভিত্তিক হচ্ছে না। সমতাভিত্তিক উন্নয়ন না হলে তা টেকসইও হয়না।

শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘উন্নয়ন, গণতন্ত্র ও সুশাসন’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। এর আয়োজন করে দ্য ঢাকা ফোরাম নামের একটি সংগঠন। সালেহউদ্দিন এই সংগঠনের সভাপতি।

সালেহউদ্দিন আরও বলেন, ব্যাংকিং খাত দীর্ঘদিন ধরেই নানা সমস্যায় জর্জরিত হয়ে আছে। এখন এই খাতের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো সুশাসনের অভাব। অভ্যন্তরীনভাবে ব্যাংকিং খাতে সুশাসন বলতে কিছু নেই। ব্যাংকিং খাতের জন্য যেসব নীতিমালা, আইনকানুন, আন্তর্জাতিক রীতি আছে সেগুলো সঠিকভাবে পালন করা হচ্ছে না। তিনি মনে করেন, সামগ্রিক অর্থনীতির সূচকগুলোর অর্জন ভালো। প্রবৃদ্ধি ৬ এর বৃত্ত থেকে বের হওয়া গেছে। এটি ইতিবাচক। সার্বিক উন্নতি সন্তোষজনক।

দেশের রাজনৈতিক চর্চা জনগণের স্বার্থে হচ্ছে না বলে মন্তব্য করেন সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, দেশের রাজনৈতিক সহনশীলতা ও সুস্থ রাজনৈতিক চর্চার অভাব প্রকট। সবচেয়ে মারাত্মক হলো আইনের শাসনটা নেই। আইন আছে কিন্তু এর বাস্তবায়নের দীর্ঘসূত্রতা আছে। সুশাসন ছাড়া কোনো দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্ভব নয়।

অনুষ্ঠানে বক্তারা সুষ্ঠু নির্বাচনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। গোলটেবিলে আরও বক্তব্য দেন, সাবেক তত্ত্ববধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এম হাফিজউদ্দিন খান ও মইনুল হোসেন, সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী দিলারা চৌধুরী, অর্থনীতিবিদ আবু আহমেদ, প্রকৌশলী এনামুল হক প্রমুখ।

  • কার্টসিঃ প্রথম আলো/ সেপ্টেম্বর ০৮,২০১৮ 

Thursday, September 6, 2018

Asia’s best and worst countries for doing business

Singapore, closely followed by South Korea, remains the best country in which to run a business, according to the World Bank.  While ​Brunei, Thailand and India have registered the most notable improvement in the ease of doing business​, Pakistan, Myanmar and Bangladesh are the region’s lowest ranked economies.

In the World Bank’s Ease of Doing Business list, Singapore has been ranked as the second best country in the world in this year’s ease of doing business. It has consequently also proven to be the best country in Asia​. It is followed by South Korea as the second best economy to do business in Asia.

Hong Kong, Taiwan, Malaysia and Thailand are the other countries in Asia which have been ranked high in the ease of doing business report. While Hong Kong has scored the fifth rank in the report, Taiwan and Malaysia have been ranked 15th​ ​and 24th respectively. Thailand has been ranked 26th overall, and has registered strong improvement in the ease of doing business.

The World Bank report, covering the period from June 2 last year to June 1 this year, tracks indicator areas such as the ease of starting a business, connecting to power grids, contract enforcement, taxes and bankruptcy proceedings.

The third largest economy in the world, Japan, has been ranked 34th, while Brunei and Mongolia have both been ranked 56th and 62nd. Importantly Brunei has been named the most improved economy in the world for the third year in a row.

China trails countries like Bhutan, Indonesia and Vietnam all of whom have been placed ahead of it in the ease of doing business report. The country has been placed at the 78th position in the report, same as last year.

South Asian neighbors India, Nepal and Sri Lanka have grabbed the 100th, 105th and 111th spot in the rankings. India moved up 30 positions in the ease of doing business rankings report as compared to last year, mostly driven by reforms in access to credit, power supplies and protection of minority investors. However, the World Bank report noted that India lags in areas such as “starting a business”, “enforcing contracts” and “dealing with construction permits.”

Bangladesh, Pakistan and Myanmar are the lowest ranked Asian countries in the ease of doing business report.  Bangladesh has been ranked the lowest at 177, while Pakistan has been ranked 147th. Myanmar, which recently opened up its economy to the world, has been ranked 171th overall.
Source : https://goo.gl/b5a5sA

BoP hits negative territory in seven years

IMF's assistance may be necessary, say economists

Jasim Uddin Haroon

Bangladesh's overall balance of payments (BoP) posted US$ 885 million deficit during the last fiscal year (FY 2018), compared with a surplus of $ 3.2 billion in FY 2017.
This means the BoP hit the negative territory for the first time in seven years, driven by wider current account deficit.

The last time when the overall balance was in the negative, was during the fiscal 2010-11. The deficit was $ 676 million then.

However, the central bank said the deficit in current account was mainly due to high import payables along with the shortfall in the primary income from services.

Such type of deficit on the external front affects foreign exchange holdings, making the regime volatile.

The current account balance also traversed to the negative territory for the first time in four years during fiscal 2016-17.

Many believe that the current account deficit widened on the imports meant for government mega projects, including the Rooppur nuclear power plant project.

Economists say that the country needs to depreciate its currency further to boost exports and remittances to avoid its chain impacts on other macroeconomic indicators.

"The BoP deficit is large in FY18 and it has many implications for the other macroeconomic indicators," said Dr Mustafa K Mujeri, executive director at the Institute for Inclusive Finance and Development.

The BoP situation implies that Bangladesh is borrowing to offset its imbalances in external trade.

He said the import of food, capital machinery and raw cotton increased, which is beyond the norm.

"If we fail to utilise the 'borrowed money' then it will adversely impact on other economic indicators, including the economic output," said Dr Mujeri, also a former chief economist at the Bangladesh Bank said.

During 2017-18, import surged by over 25 per cent while exports grew by only 6.0 per cent.

Such trade balance recorded a deficit of $ 18.26 billion during FY18 as compared to the deficit of $ 9.47 billion in FY17.

Dr Ahsan H Mansur, executive director at the Policy Institute of Bangladesh (PRI), said despite financial account surplus of nearly 1.0 billion, the overall balance registered a deficit.

"This is a matter of concern," Dr Mansur noted.

He sees no other measures excepting the depreciation of local currency against dollars to remain competitive.

Dr Mansur said if the situation continues the country would need to turn to the International Monetary Fund (IMF), which help countries overcome their BoP-related problems.

  • Courtesy: The Financial Express/ Sep 03, 2018

Govt's borrowing from banks may go up this month

Bankers see no impact on money market

Siddique Islam

The government is set to raise bank borrowing significantly in September as part of financing its budget deficit for the current fiscal year (FY), officials said.
It may borrow upto Tk 130 billion from the banking system this month by issuing treasury bills (T-bills) and bonds, according to the auction calendar of the Bangladesh Bank (BB) released recently.

The gross bank borrowing figure was Tk 18 billion for August, but it was Tk 138 billion in July.

The net bank borrowing is set to reach Tk 30.50 billion by the end of this month after deducting Tk 99.50 billion as maturity of the government securities from the gross borrowing, according to BB officials.

The government will have to pay Tk 90 billion out of Tk 99.50 billion against the maturity of its securities, particularly 91-Day T-bills in September, the officials said.

The government's net bank borrowing was nearly Tk 40.39 billion as on August 19, according to a BB report.

Senior bankers, however, did not see any major impact on such borrowings, saying that it might not create any pressure on the money market.

"The market is now pretty stable," a senior treasury official of a leading private commercial bank (PCB) told the FE.

He would not elaborate.

The central bank officials said the government has already availed partially both overdraft (OD) drawing facilities and ways and means advances (WMAs) from the central bank to meet its budgetary expenses.

The government is now empowered to borrow up to Tk 40 billion from the central bank under the advances to meet its day-to-day expenditures without issuing any securities.

Besides, the government's limit for overdraft drawing from the central bank has been capped at Tk 40 billion.

Currently, the government is holding negative balance amounting to nearly Tk 45 billion in its accounts, a senior official familiar with the government debt-management activities told the FE.

"The trend in government's bank borrowing for the next month will depend on the overall revenue collection until the last week of September," the official noted.

The ministry of finance had set a bank-borrowing target of Tk 420.29 billion for the FY 2018-19 to finance the budget deficit.

Under the proposed bank borrowing, the government will borrow Tk 239.65 billion issuing long-term bonds while the remaining Tk 180.64 billion through T-bills.

Currently, four T-bills are being transacted through auctions to adjust the government's borrowings from the banking system.

The T-bills have 14-day, 91-day, 182-day and 364-day maturity periods.

Also, five government bonds, with tenures of two, five, 10, 15 and 20 years respectively, are traded in the market.

  • Courtesy: The Financial Express/ Sep 06, 2018