Search

Monday, September 24, 2018

সমালোচক মানেই কি ভয়ংকর অপরাধী?

মহিউদ্দিন আহমদ  

১৯ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদে পাস হলো ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন। এই আইনের পক্ষে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের মন্ত্রী সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছেন, ‘এই যুদ্ধে যদি রাষ্ট্রকে নিরাপত্তা দিতে না পারি, রাষ্ট্র যদি বিপন্ন হয়, তাহলে অপরাধটা আমাদেরই হবে।’ অতি উত্তম কথা। রাষ্ট্র নিয়ে তিনি এবং তাঁর সরকার খুবই চিন্তিত। আইনটি না করা গেলে রাষ্ট্রের ওপর গজব নেমে আসবে বলে তাঁদের আশঙ্কা।

গণমাধ্যমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট যাঁরা, তাঁদের একটা বড় অংশ সরকারের সমর্থক। তাঁদের অনেকেই এই আইনের সমালোচনা করছেন। তাঁদের দাবি, এই আইন অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা এবং মুক্তচিন্তার পথকে বাধাগ্রস্ত করবে। সবচেয়ে বড় বিপদ হলো, মামলা হলে থানায় দারোগার বিবেচনার ওপর ছেড়ে দিতে হবে বিষয়টি ‘অপরাধের’ পর্যায়ে পড়ে কি না, বা ‘অভিযুক্ত’ কত ভয়ংকর যে তাকে গ্রেপ্তার করে রিমান্ডে নিতে হবে।

পাশের দেশ মিয়ানমার। সেখানে দশকের পর দশক ধরে চলছে কর্তৃত্ববাদী শাসন। মিয়ানমার রাষ্ট্রটি যে মারাত্মক রকম গণবিরোধী এবং মিয়ানমার সরকার যে নিরীহ মানুষের ওপর নির্বিচারে গণহত্যা চালাচ্ছে, এ ব্যাপারে বাংলাদেশের সরকার ও গণমাধ্যম মোটামুটি একমত। তো সে দেশের একটি সংবাদ খুব ছোট করে ছেপেছে এ দেশের একটি দৈনিক, ভেতরের পাতায়।

কিন্তু খবরটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ মনে হলো। খবরে প্রকাশ, মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চিকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য ফেসবুকে পোস্ট করার অভিযোগে দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের সাবেক এক কলাম লেখককে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সাজা পাওয়া এই লোকের নাম নাগার মিন সোয়ে। স্টেট কাউন্সেলর সু চির বিরুদ্ধে ফেসবুকে আপত্তিকর পোস্ট লেখার জন্য তিনি আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। সু চি সম্পর্কে জনগণের মধ্যে খারাপ অনুভূতি তৈরি করতেই তিনি এ কাজ করেছেন বলে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ (সূত্র: এএফপি, ইয়াঙ্গুন)।

মিয়ানমারেও ৫৭ ধারা বা ৩২ ধারা অথবা এ–জাতীয় ব্যাপারস্যাপার আছে কি না, জানা নেই। তবে সে দেশে বাক্স্বাধীনতা আছে, এমন দাবি আমাদের দেশের কট্টর মিয়ানমারপ্রেমীও করবেন কি না সন্দেহ। কিছুদিন আগে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে একটি প্রতিবেদন লেখায় রয়টার্সের দুই সাংবাদিককে মিয়ানমারের একটি আদালত কারাদণ্ড দিয়েছেন। এ নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম সরব হলেও আমাদের এখানে তা কোনো ঢেউ তুলতে পারেনি। মনে হয়, এই দুই দেশের গণমাধ্যমের অবস্থায় সাদৃশ্য হয়েছে। সরকারকে চটালে তার ফল ভালো হয় না।

এ দেশে এই আইন তৈরির শুরুটা কখন কীভাবে হয়েছিল, জানি না। অনেকেই বলাবলি করেন, ফেসবুকে নানান উসকানিমূলক তথ্য ও মন্তব্যের লাগাম টেনে ধরার জন্যই নাকি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন। সম্প্রতি ঘটে যাওয়া নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের সময় ফেসবুকে হত্যা ও ধর্ষণের গুজব ছড়ানোর অভিযোগ আছে। এটা মানতেই হবে যে এসব গুজব যাঁরা ছড়ান, তাঁদের অন্য মতলব থাকতে পারে।

প্রশ্ন হলো, সবাই কি গুজবে বিশ্বাস করেন? সবাই কি ফেসবুক ঘেঁটে তথ্য নেন এবং সে অনুযায়ী রাজপথে ঝাঁপিয়ে পড়েন? গুজব ছড়ানো যেমন নিন্দনীয়, তেমনি এ নিয়ে অতি প্রতিক্রিয়া দেখানোর কোনো মানে হয় না।

পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই গণমাধ্যমের সঙ্গে সরকারের আড়াআড়ি। গণমাধ্যমকে তুমুল প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে টিকে থাকতে হয়। টিকে থাকার জন্যই তাকে ক্রমাগত পেশাদার হয়ে উঠতে হয়। মিথ্যা বা ভুল তথ্য ছেপে খুব বেশি পাঠক বা দর্শককে বেশি দিন ধরে রাখা যায় না। তা যদি যেত, তাহলে চটকদার সংবাদ পরিবেশনকারী ট্যাবলয়েড বা অনলাইন মাধ্যমগুলো আরও জনপ্রিয় হতো। কিন্তু তা হয়নি।

মিথ্যা বলব না, তবে অপ্রাসঙ্গিক ও গুরুত্বহীন সংবাদ প্রচার করে আমাদের বিটিভি তার আবেদন হারিয়েছে অনেক দিন আগেই। বিটিভি অনেক মানসম্মত অনুষ্ঠান তৈরি ও প্রচার করে, যেখানে বেসরকারি চ্যানেলগুলো অনেক ক্ষেত্রেই পিছিয়ে আছে। কিন্তু বিটিভির সংবাদ একেবারেই নীরস, একঘেয়ে এবং ক্লান্তিকর।

তবে সরকার যদি গণমাধ্যমের ‘অবাধ স্বাধীনতা’ না চায়, তাহলে বিটিভি ছাড়া অন্যদের সংবাদ প্রচার বন্ধ করে দিতে পারে। এ দেশে যখন বিটিভি ছাড়া অন্য কোনো টিভি চ্যানেল ছিল না, তখন সবাই কি বিটিভির সংবাদের জন্য মুখিয়ে থাকত? বিশ্বাস করত?

গণমাধ্যম যদি নিয়ন্ত্রিত হয়, কিংবা যদি এতে মনোপলি তৈরি হয়, তখন যোগাযোগের অনেক বিকল্প মাধ্যম ও প্রক্রিয়া তৈরি হয়ে যায়। আর এভাবেই এ দেশে সামরিক শাসন বা স্বৈরাচারবিরোধী জনমত তৈরি হয়েছিল। আন্দোলন গড়ে উঠেছিল।

আমরা যখন উপনিবেশ ছিলাম, আমাদের যখন গোলাম করে রাখা হয়েছিল, তখন আমাদের সবকিছু নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা ছিল। পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী শুরু থেকেই ছিল অসহিষ্ণু। সবকিছুর মধ্যেই তারা ষড়যন্ত্র দেখত। সরকারের সমালোচনা মাত্রই ছিল রাষ্ট্রদ্রোহ। ‘ডিফেন্স অব পাকিস্তান’ আইন বানিয়ে তারা বিরোধীদের দিনের পর দিন বিনা বিচারে জেলে আটকে রাখত। এর অন্যতম ভুক্তভোগী ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

এটা ১৯৫৬ সালের গোড়ার দিকের কথা। পাকিস্তান গণপরিষদে সংবিধান তৈরির তোড়জোড় চলছে। ৩ ফেব্রুয়ারির অধিবেশনে গণপরিষদ সদস্য শেখ মুজিবুর রহমান স্পিকারের উদ্দেশে সংবিধানে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ও বাক্স্বাধীনতার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানিয়ে বলেছিলেন, ‘আপনারা বলে থাকেন যে বাক্স্বাধীনতা মানেই সংবাদপত্রের স্বাধীনতা।

আপনি কি জানেন যে, পূর্ববঙ্গে সম্পাদকদের ডেকে বলা হয়, আপনারা এটা ছাপাতে পারবেন না; আপনারা ওটা ছাপাতে পারবেন না। স্যার, তাঁরা সত্য কথা পর্যন্ত লিখতে পারেন না এবং আমি সেটা প্রমাণ করে দিতে পারি। পূর্ব বাংলা সরকার লিখুক আর কেরানি লিখুক, সেটা বড় কথা নয়। নির্দেশটা যায় সচিবালয় থেকে যে আপনি বিষয়গুলো সম্পর্কে লিখতে পারবেন না। সরকারের তরফ থেকে একজন ইনসপেক্টর গিয়ে নির্দেশনা দেন যে, আপনি একটা নির্দিষ্ট বিষয়ে লিখতে পারবেন না।...

‘স্যার, আমরা সারা দেশের জন্য একটা সংবিধান তৈরি করতে যাচ্ছি। এখানে বসা ৮০ জন ব্যক্তির জন্য শুধু নয়। আমরা চাই সংবাদপত্রের স্বাধীনতা সুনির্দিষ্টভাবে নিশ্চিত করতে।...

‘এটা পরিষ্কারভাবে লিপিবদ্ধ থাকতে হবে যে, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা থাকবে, তাঁরা তাঁদের ইচ্ছামতো বক্তব্য লিপিবদ্ধ করতে পারবেন এবং জনমত গড়ে তুলতে পারবেন।’

বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে তাঁর অনুগত সৈনিকদের আস্ফালন দেখে কি বিস্মিত হতেন? রাষ্ট্রকে হাতের মুঠোয় আনতে পারলে রাজনীতিবিদেরা কেমন বদলে যান!

  • মহিউদ্দিন আহমদ: লেখক ও গবেষক
  • কার্টসিঃ প্রথম আলো/ সেপ্টেম্বর ২৪,২০১৮ 

Waning grant flow creating pressure on budget financing

BD's graduation to MIC

Jasim Uddin Haroon

The availability of foreign grant has been declining over the past few years, putting the government's budget financing under pressure.
Development partners now view that Bangladesh's gross national income (GNI) has increased, and that's why the country can get less grant or the aid which need not be repaid.

The government had received Tk 58.71 billion in fiscal year (FY), 2013-14 as grant. It dropped by nearly 58 per cent in FY 2014-15.

In FY 2015-16, the foreign grant fell by Tk 3.15 billion to Tk 21.69 billion, according to official statistics.

In FY 2016-17, the decline was Tk 7.01 billion at a time when the country's GNI rose to US$ 1,610 (per capita), up by $145 per capita from the previous FY.

In the last FY, 2017-18, the foreign grant flow was recorded Tk 7.51 billion, according to the government's estimate.

The fall was much lower than the government's expectation of Tk 40.0 billion a year on an average.

Bangladesh's per capita GNI in FY 2017-18 stood at $1,752, in FY 2016-17 at $1,610, in FY 2015-16 at $1,465, in FY 2014-15 at $1,316, and in FY 2013-14 at $1,184.

The Finance Division officials told the FE that the foreign grant flow has been gradually waning, as the country has become a lower middle-income country (MIC).

They said such type of fall hits hard the government's budget financing.

"This fall means the government has to raise domestic financing or borrow from external sources at higher cost," said an official concerned.

"If the present declining trend continues, the grant will drop to zero at one time," he opined.

In the meantime, the development partners said the grant inflow might rise to some extent in this FY, 2018-19, following Rohingya influx to Bangladesh, where they are funding in different infrastructure, shelter and other humanitarian projects.

However, an official said the grant pertaining to the Rohingya people is not meant for budget financing.

"World Bank (WB) and Asian Development Bank (ADB) have two big projects for the Rohingya people, but these are not part of the budget," he added.

ADB board of directors has approved grant assistance amounting to $100 million, the first of an envisaged package totaling $200 million to help Bangladesh develop basic infrastructure and services for the displaced Rohingyas.

WB has announced $480 million grant-based support to help Bangladesh address the needs of Rohingya refugees in health, education, water and sanitation, disaster risk management, and social protection.

Dr Zahid Hussain, lead economist at WB Dhaka office, told the FE that Bangladesh's GNI has increased in recent years, and for this many development partners are cutting their aid flow to the country.

The grant should go to the poor people across the globe for developing human skills through education, healthcare and disaster management, he added.

  • Courtesy: The Financial Express /Sep 24, 2018

Grand alliance's demands

EDITORIAL

Credible election is the overarching need


The three-point demand made by the Jatiya Oikya Prokriya should be looked at carefully by the government and not be dismissed off-hand. Although the first of their demands, which is the formation of a polls-time neutral government, is a matter that has been settled already by the Supreme Court, and the PM has talked about a poll-time government, it is important to ensure that the poll-time government is credible and acquires the trust of all stakeholders.

The second demand, which is the reconstitution of the Election Commission, however, should be made clearer. Given that the elections aren't too far away, we wonder whether tinkering with the EC would help at this point. However, what is important is for the EC to perform according to its mandate, rather than appear to be dancing to the tune of the administration, as it has been accused of doing in the recent past city corporation elections. Without a fair EC, elections will again be mired in controversy and people's right to choose their own representatives as guaranteed by the Constitution cannot be ensured.

Lastly, the third demand, dissolving the parliament before the announcement of election schedule, merits serious consideration. To contest in parliament seats that are not vacant is an unusual arrangement. And certainly a sitting MP contesting election for the seat he is holding will carry more weight and influence with the government functionaries in his constituency. That will not ensure a level playing field. And that is why parliaments are dissolved before elections in all democratic countries in the world.

In order to have credible elections, all political parties must have a say in the way elections are conducted. We hope the ruling party would recognise this and work towards holding elections that are acceptable to all parties and, most importantly, to the general public.

  • Courtesy: The Daily Star / Sep 24, 2018

Unpaid Wages: Workers block highway for over 5 hours


Garment workers of a factory blocked the Dhaka-Mymensingh highway for around five hours at Chhoydana Degerchala in Gazipur yesterday morning demanding arrears.

They also vandalised several vehicles and clashed with police, resulting in long tailbacks on the busy highway.

The workers of Knit and Knitex Private Ltd also claimed that the factory provided them with unsafe drinking water that made 50 of them sick.

They had blocked the highway around 10:00pm on Saturday but police drove them away. Around 10:00am yesterday, they put up a barricade in Chhoydana Degerchala area.

Jamil Yusuf, who was heading for Jamalpur in a bus from Dhaka, said he got stuck in Board Bazar area around 11:30am and his bus did not move for a couple of hours.

Sohel Borhan said he headed for Dhaka from Mymensingh in a car around 11:00am. He returned home after being stuck in traffic for two hours.

Ismail Hossain, officer-in-charge of Gachha Police Station, said the factory has around 1,200 workers. A few thousand workers of nearby factories joined in their agitation yesterday.

The agitating workers said the factory authorities paid them half their pay for August before Eid-ul-Azha and promised the rest at the beginning of this month.

The factory owners set several dates for payment but failed to pay, the workers alleged.

Shahed Pathan, additional superintendent of Gazipur Industrial Police, said the workers vandalised some vehicles. Police tried to persuade them to leave and later tried to chase them away to clear the highway.

At one stage, the workers started hurling brick chunks at police, who retaliated with teargas.

The workers left around 2:45pm following meetings with police, labour organisations and factory authorities.

Mostak Ahmed, knitting operator of the factory, claimed that the owners were planning to close the factory without paying the workers. More than 50 workers became sick Saturday night after drinking unsafe water given in the factory, he added.

Shamim Parvez, administrative officer of Tairunnessa Memorial Medical College and Hospital in Gazipur, said about 40 workers of the factory took treatment there on Saturday night and all of them were released in the morning.

Pronoy Bhusan Das, resident physician of Gazipur Shaheed Tajuddin Ahmad Medical College Hospital, said 10 workers were released yesterday morning after treatment.

The factory authorities could not be reached for comments.

  • Courtesy: The Daily Star /Sep 24, 2018

Writ seeks independent body to probe 4,000 ‘fictitious cases’



A writ petition was filed with the High Court on Sunday seeking its directive to the home secretary for the formation of an independent committee for probing 4,000 ‘fictitious cases’ filed against BNP leaders and activists across the country in September.

Three senior lawyers of BNP - former vice-chairman of Bangladesh Bar Council Khandaker Mahbub Hossain, former minister lawyer Nitai Roy Chowdhury and BNP’s law affairs secretary lawyer Sanaullah Mia - filed the writ petition.

The home secretary, inspector general of police, Dhaka metropolitan police commissioner, deputy commissioner of detective police (north zone), additional deputy commissioner of Ramna zone police commissioner, Ramna and Shahbagh police stations officers-in-charge were made defendants in the write petition.

The petitioners also demanded a directive to include representatives from the United Nations Human Rights Commission, Human Rights Watch, Amnesty International and Asian Human Rights Commission.

Besides, they sought issuance of a rule for taking action against those who were involved in filing the ‘fictitious cases’.

Khandaker Mahbub Hossain said the cases were filed to create panic among BNP leaders and activists ahead of the national election.

The hearing on the writ is likely to be held at the HC bench of Justice Hasan Arif and Justice Ahmed Sohel, he said.

  • Courtesy: New Age /Sep 24, 2018

Religious minorities in Bangladesh to hold demo in Dhaka on Sept 28 over next election


Bangladesh Hindu Buddhist Christian Unity Council on Sunday announced that it would hold a rally in the capital on September 28 over the next parliamentary election.

The council’s general secretary, Rana Dasgupta, while addressing a news conference at the National Press Club, said, ‘The national coordination committee comprising 21 religious minority organisations have arranged the rally at Suhrawardy Udyan. The minorities will voice their concerns over the state, the government, political parties and their alliance. National Professor Anisuzzaman will grace the rally as the chief guest.’

He said they were very much concerned over the security of the religious and ethnic minorities of the country ahead of 11th national election likely to be held in December.

Both the local and general elections that were held in the country after 1990 did not become the matter of celebration, but misery for the minorities, said Rana. 

As the election was nearing, there was a rising concern, anxiety and a sense of insecurity among the minority groups, he added.

Around 1,004 incidents of violence on religious and ethnic minorities took place in 2017 while the figure was 1,471 in the previous year, he also said.

  • Courtesy: New Age /Sep 24, 2018

Sunday, September 23, 2018

Seven banks in 'red zone'

BB is likely to take measures as their financial health deteriorates

AKM Zamir Uddin


The central bank is concerned about seven banks, including three state-run lenders, for their deteriorating financial health stemming largely from rising default loans and declining capital and profits.   

These lenders belong to the “red zone” in the Bangladesh Bank's Bank Heath Index (BHI) report. 

The banks are: state-run Sonali, Rupali and BASIC, private commercial banks Farmers, Bangladesh Commerce and AB as well as foreign lender National Bank of Pakistan.

In the second week this month, the Financial Stability Department (FSD), a wing of the central bank, recommended the BB's policy and inspection departments take special supervisory and regulatory measures to improve the financial health of the lenders.

Since 2015, the central bank has been preparing the half-yearly BHI report on the basis of six financial indicators: asset quality, capital adequacy ratio, efficiency, profitability, liquidity and lending ratio against capital.

Banks that perform well in line with the indicators are placed in the 'green' category, while lenders with worst performance belong to the red zone. The yellow zone consists of banks that stay between the red and the green zones.

Among the seven lenders, Sonali, BASIC, Bangladesh Commerce, Farmers and Rupali have failed to meet the minimum capital requirement in the recent quarters.

Default loans at the seven banks also continued to go up as they had disbursed a huge amount of loans in violation of credit norms in the past.

The central bank also unearthed a number of financial scandals at most of the banks in recent years. Because of the irregularities, they have entered the red zone, a BB official told The Daily Star.

The latest BHI report, prepared on the basis of the financial health as of December last year, showed that 32 banks stayed in the yellow zone and 14 banks in green zone.

The FSD also advised the departments concerned at the central bank to take special measures to supervise six other lenders in the yellow zone as their financial health worsened significantly in recent times. The banks are Agrani, Janata, Prime, Islami, Shahjalal Islami and First Security Islami.

Bangladesh Krishi Bank, Rajshahi Krishi Unnayan Bank and ICB Islamic Bank are not included in the BHI report as their financial health is “too bad”, the BB official said. Shimanto Bank was also excluded as it received licence in 2016.

  • Courtesy: The Daily Star/ Sep 23, 2018 

Corruption rampant at Mongla, Burimari ports - TIB


Transparency International Bangladesh has found massive corruption by customs house and port authorities of Mongla port as well as cases of extortion and corruption at Burimari land port.  

The study ‘Burimari Land Port & Customs Station and Mongla Port & Custom House: Governance Challenges in Import-Export and Way Out’ found that employees of Customs House at the Mongla port were involved with corruption worth Tk 15.69 crore in 2016-17 fiscal.

TIB also found corruption worth Tk 4.61 crore conducted by Mongla port authorities during the same period, TIB Executive Director Dr Iftekharuzzaman revealed at a press conference today.

Meanwhile, at the Burimari Land Port corruption estimated Tk 17.10 lakh were committed by Land port authorities and Customs station in the fiscal year 2017-18 fiscal.

Along with that, Transport Workers Union extort Tk 900 from each truck with a total of Tk 5.41 crore extortion each year at the Burimari Land port.

TIB held the press conference at their office today.

  • Courtesy: The Daily Star /Sep 23, 2018

Assault on leftwing protest

Editorial

Betrays a shrinking political space


We are appalled by the way police baton-charged left-leaning protesters who were marching toward the office of the Election Commission on September 20, leaving scores injured. The protest was entirely peaceful, yet it was violently dispersed. Such an intolerant approach towards harmless protests runs contrary to the democratic spirit.

As enshrined in our Constitution, people are entitled to protest and ventilate their grievances through peaceful means. One may not agree with everything the other side of the political aisle has to say, but to stifle their voice so vehemently is unacceptable. This only reinforces the claim by opposition parties that the political space has shrunk greatly.

The assault on the leftwing protesters occurred just months before the elections. This begs a question: if one cannot organise political activities now, when should they? Moreover, their views about the Election Commission should be heard. Given that the commission's track record is disappointing, that political parties would try to exert pressure on the commission to make it accountable and effective is only to be expected.

Democracy thrives on dissent and divergent views. It's imperative that we ensure an environment in which people feel comfortable to voice their frustration and dissent, in order to retain our political system's democratic character which has suffered considerable damage in recent years.

  • Courtesy: The Daily Star/Sep 23, 2018

পেট্রোবাংলার তদন্তেও তিতাসে দুর্নীতির চিত্র

  • গাজীপুর অঞ্চলে শতাধিক কোম্পানির ৬০০% পর্যন্ত অতিরিক্ত গ্যাস ব্যবহার
  • তিতাসের কর্মকর্তাদের যোগসাজশেই এই দুর্নীতি
  • গ্যাস কারচুপির কারণে এক কোম্পানির কাছে তিতাসের পাওনা ৭৫ কোটি টাকা
  • টাকা আদায়ের কোনো উদ্যোগ নেই

বাংলাদেশ তেল, গ্যাস ও খনিজ সম্পদ করপোরেশনের (পেট্রোবাংলা) তদন্তেও তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের শীর্ষ কর্মকর্তাদের দুর্নীতির চিত্র উঠে এসেছে। পেট্রোবাংলা তদন্ত করে অবৈধ গ্যাস ব্যবহারকারী চিহ্নিত করেছে, যার সঙ্গে যোগসাজশ রয়েছে তিতাসের কর্মকর্তাদেরও।

পেট্রোবাংলার কাছে অভিযোগ ছিল, গাজীপুর অঞ্চলে শতাধিক কোম্পানি ২০০ থেকে ৬০০ শতাংশ পর্যন্ত অনুমোদনের অতিরিক্ত গ্যাস ব্যবহার করে এবং এ কাজে তিতাসেরই কর্মকর্তারা জড়িত। পেট্রোবাংলা পরে অনুমোদনের অতিরিক্ত ১২০ শতাংশের বেশি গ্যাস ব্যবহারকারী বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর গ্যাস ব্যবহারের ওপর তদন্ত করতে ২০১৭ সালের ১১ অক্টোবর সংস্থার এক পরিচালককে আহ্বায়ক করে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে।

তবে তদন্তের জন্য কমিটি শুধু ফার সিরামিক নামক একটি কোম্পানিকে বেছে নেয়। কমিটির প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১২ সালের অক্টোবর থেকে ২০১৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত গ্যাস কারচুপির কারণে ফার সিরামিকের কাছে তিতাসের পাওনা দাঁড়িয়েছে ৭৫ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। ফার সিরামিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে তিতাসের চলতি দায়িত্বের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মীর মশিউর রহমানের কাছে কোম্পানিটির পরিদর্শন বিভাগ নথি উপস্থাপন করেছে। তা সত্ত্বেও ফার সিরামিক থেকে টাকা আদায়ে কোনো পদক্ষেপ নেননি তিনি।

পরে প্রতিবেদনের পর্যবেক্ষণ বিবেচনায় নিয়ে পেট্রোবাংলা গত ৭ জুন তিতাসের এমডিকে চিঠি দিয়ে আবার এই টাকা আদায়ের নির্দেশ দেয়। তবে তিতাসের এমডি ফার সিরামিকের কাছ থেকে অর্থ উদ্ধারে কোনো পদক্ষেপ নেননি।

এ বিষয়ে তিতাসের এমডি মীর মশিউর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি আমরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছি এবং পেট্রোবাংলার কাছে নির্দেশনা চেয়েছি।’ পেট্রোবাংলা তো চিঠি দিয়ে জানিয়েই দিয়েছে, নতুন কী নির্দেশনা চেয়েছেন—এমন প্রশ্নের জবাবে এমডি বলেন, ‘চাওয়ার কারণ হচ্ছে, ফারকে আমরা চিঠি দিতে পারি না।’

ফার সিরামিক তিতাসের যে অঞ্চলের গ্যাস ব্যবহারকারী, কোম্পানিটির পাইপলাইন ডিজাইন বিভাগের একটি শাখার ব্যবস্থাপক সাব্বের আহমেদ চৌধুরী সেই গাজীপুরের ব্যবস্থাপক ছিলেন ২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৭ সালের নভেম্বর পর্যন্ত। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই সময়েই ফার সিরামিক অতিরিক্ত গ্যাস ব্যবহার করেছে ১৪ কোটি টাকার।

ফার সিরামিকের পরিচালক ইরফান উদ্দিন গত বুধবার প্রথম আলোকে বলেন, ‘পেট্রোবাংলার হিসাবে ভুল আছে। আর তিতাস থেকে আমরা কোনো চিঠি পাইনি বলে এখন কিছু বলতে পারছি না।’

তবে ফার সিরামিককে গ্যাস-সংযোগ দেওয়া ও বিচ্ছিন্ন করা এবং কোম্পানিটির মাধ্যমে গ্যাসের অবৈধ লোড ব্যবহার করার চিত্র উঠে এসেছে সরকারেরই একটি নজরদারি সংস্থার তথ্যে। দেখা যায়, সাব্বের আহমেদ চৌধুরী তিতাসের এমডিকে ২০১৬ সালের ৩১ আগস্ট এক খুদে বার্তায় জানান, ফার সিরামিকের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে। কারণ, কোম্পানিটি অতিরিক্ত লোড ব্যবহার করছে।

তবে তিতাস সূত্রে জানা গেছে, লাইন বিচ্ছিন্ন করার বিষয়ে তিতাসের গ্রাহক ফাইলে কোনো তথ্য নেই। তথ্য না থাকা ঘুষ খাওয়ারই একধরনের কৌশল বলে মনে করা হয়।

তথ্যে আরও দেখা যায়, ২০১৬ সালের ২৭ নভেম্বর বেলা ১টা ২৩ মিনিটে এক খুদে বার্তায় সাব্বের তিতাসের এমডিকে জানান, ফার সিরামিকের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে দল পাঠানো হয়েছে। তিতাস সূত্রে জানা গেছে, ওই দিন ঠিকই সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। কিন্তু তিন দিনের মাথায় ফারকে পুনঃসংযোগ দেয় তিতাস।

কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) জ্বালানিবিষয়ক উপদেষ্টা শামসুল আলম প্রথম আলোকে বলেন, ‘তিতাস গ্যাসের শীর্ষ কর্মকর্তাদের ঘুষ-দুর্নীতির কৌশলের কথা সবারই জানা। এখানে একটি ভয়ংকর চক্র রয়েছে। আশ্চর্যজনক যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ এ ব্যাপারে বরাবরই নিশ্চুপ।’

  • কার্টসিঃ প্রথম আলো/ সেপ্টেম্বর ২৩,২০১৮