Search

Wednesday, December 19, 2018

TIB airs concern over attacks on opposition candidates

Criticises EC for self-contradictory stance


Transparency International, Bangladesh (TIB) expressed its grave concern over 'rampant attacks on and harassment of' the opposition party candidates, contesting in the 11th general election due on December 30. The organisation, in a statement on Tuesday, also criticised Election Commission (EC) for its inaction to this effect.

TIB also drew EC's attention towards the opposition candidates facing 'various barriers and repression' in conducting their electoral campaigns, and filing of cases against them ahead of the general election.

The independent watchdog also expressed worry over the 'self-contradictory' stance of EC in barring live media streaming from election centres and use of cell-phone there.

TIB observed that these steps would further decrease people's confidence on the country's election conducting body.

It urged EC to take steps in accordance with the country's constitution, and play its due role with self respect and courage to hold a credible election.

"Since the beginning of election campaigning, opposition candidates are being attacked, sued, intimidated and harassed," TIB Executive Director Dr. Iftekharuzzaman mentioned in the statement.

EC's inaction and indifference in dealing with the situation is raising worries, he further said.

"The opposition candidates are not only being harassed and oppressed by the ruling party members, but policemen are also playing a discriminatory role against the opposition candidates."

Instead of taking strong steps in controlling these incidents, EC is maintaining silence, which is shameful and unexpected from such a constitutional institution.

EC is yet to be successful in ensuring a level-playing field for all, he added.

TIB also urged EC to ensure a congenial environment for media personnel, so that they can work independently and uninterruptedly during the election.

In order to ensure it, TIB urged EC to provide a guideline for media by taking suggestions from the authorities concerned.

  • Courtesy: The Financial Express/ Dec 19, 2018

Imbroglio over LNG supply

Editorial

That the government agencies are incapable of delivering designated services due to their incompetence and lack of coordination has again been proved in the case of an important energy sector operation---import of liquefied natural gas (LNG) and supply of the same to the transmission pipeline through re-gasification at a floating terminal. Their incapability is responsible for a couple of negative outcomes--- the consumers are not getting sufficient gas and the government is counting financial loss in the form of 'capacity payment'. The entire LNG operation is dependent on external sources. The LNG is an imported energy item and its re-gasification is done at a floating terminal under contract with a US-based company at a substantial cost. Projects of this type do demand meticulous planning and efficient operations. But those are the areas where the state enterprises have been faltering. Things have not been in right order since the beginning. The government struck deals with external supplier of LNG and commissioned FSRU (floating, storage and regasification unit), but could not make available gas to the consumers since the transmission line was not in place.

Another state-agency, the Gas Transmission Company Limited (GTCL) could not complete the construction of the transmission line.  The Petrobangla had to count a large amount as capacity payment on daily basis for its failure to use the capacity of the FSRU for nearly three and a half months. Now the situation is altogether reverse. The long-awaited Anwara_Fouzdarhat section of gas transmission line is fully functional, but it is receiving a very small quantity of gas from the FSRU for scarcity of imported LNG.  And the Petrobangla is now making capacity payment to the FSRU since it does not have enough LNG for regasification.

The Petrobangla, to be honest, has been in a difficult situation since it started its LNG operation. The delay in laying the transmission line made things difficult for it. The corporation had made deals with external LNG supplier/s and floating terminal contractor as per the schedule given by the GTCL. When the latter failed to complete the laying of the transmission line, the Petrobangla got into troubles. Now the transmission line is ready, but there is scarcity of LNG. The import of a fresh LNG consignment takes at least three months.

The government has gone for LNG import to help consumers suffering badly due to poor supply of this cheap and clean energy. But the lack of coordination among relevant state agencies has largely defeated the very purpose of the move. Rather, anomalies of all sorts have been subjecting the national exchequer to unnecessary compensation payments. In this case, it would have been better for the Petrobangla to wait for completion of the transmission line before going for deals with external agencies. The delayed execution of projects has emerged as a serious national problem in recent years. It is taking a heavy toll on the national economy, in terms of cost overruns, in addition to creating other problems. Allegations have it that the delay is often caused deliberately. However, the government instead of addressing the problem has taken a lenient approach to it. Issues like the failure to supply gas in adequate volume would continue to crop up in greater numbers in the future if the government is not serious about dealing with the problem of delayed implementation of projects and programmes.

  • Courtesy: The Financial Express /Dec 19, 2018

Tuesday, December 18, 2018

আচরণবিধির ব্যাপক লঙ্ঘন রোধে ইসি’র নিস্ক্রিয়তায় উদ্বিগ্ন টিআইবি

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে প্রকাশ্যে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের নির্বাচনী কার্যক্রমে উপর্যুপরি বাধাদান, হামলা-মামলার মাধ্যমে হয়রানি, ভীতিপ্রদর্শনসহ বিভিন্নভাবে নির্বাচনী আচরণবিধির ব্যাপক লঙ্ঘনের প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশনের দৃশ্যমান নিস্ক্রিয়তায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। এছাড়া নির্বাচনী কার্যক্রমে বিঘ্ন সৃষ্টি করবে উল্লেখ করে নির্বাচনী কেন্দ্র থেকে গণমাধ্যমের সরাসরি সম্প্রচার না করার অনুরোধ এবং ভোটকেন্দ্রে মোবাইল ফোন ব্যবহারে কমিশনের স্ববিরোধী অবস্থান জনমনে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন নিয়ে নির্বাচন কমিশনের উপর আস্থার সংকট আরো বাড়াবে বলে আশংকা প্রকাশ করেছে সংস্থাটি। নির্বাচনী মাঠে সমান প্রতিযোগিতার ক্ষেত্র ও পরিবেশ নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশনকে সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে সক্রিয় হয়ে আত্মসম্মানবোধ ও সৎসাহসের সাথে নিরপেক্ষভাবে তৎপর ও দৃশ্যমান কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছে টিআইবি।

আজ প্রকাশিত এক বিবৃতিতে টিআইবি’র নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘বিভিন্ন গণমাধ্যম থেকে প্রাপ্ত সংবাদ অনুযায়ী, বহুল প্রতীক্ষিত একাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রচারণার শুরু থেকেই প্রকাশ্যে প্রতিপক্ষের প্রার্থীদের নির্বাচনী কার্যক্রমে উপর্যুপরি মামলা-হামলার মাধ্যমে বাধাদান, হয়রানি, ভীতিপ্রদর্শন মোকাবেলায় নির্বাচন কমিশনের ক্রমাগত ব্যর্থতা এমনকি আত্মমর্যাদাশীল উদাসীনতা উদ্বেগজনক পর্যায়ে উপনীত হয়েছে। বিভিন্ন বিরোধী পক্ষের প্রার্থীরা শুধু ক্ষমতাসীন দলের কর্মীদের হাতেই লাঞ্ছিত ও নিগৃহীত হচ্ছেন না; আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও তাদের প্রতি চরম বৈষম্যমূলক আচরণ করছে বলে সংবাদমাধ্যমে প্রতিদিনই সংবাদ প্রকাশিত হচ্ছে। বিভিন্ন মহল থেকে হতাশা ও উদ্বেগ প্রকাশ করা সত্ত্বেও প্রকাশ্যে, এমনকি ঘোষণা দিয়ে আইন-শৃংখলা বিরোধী কার্যক্রমের মাধ্যমে নির্বাচনী পরিবেশকে কলুষিত করার হীন প্রচেষ্টা কঠোর হস্তে দমনের উদ্যোগের পরিবর্তে নির্বাচন কমিশনের নির্লিপ্তভাব যেন নিজেকে পাথরের মূর্তিতে পরিণত করেছে, যেমনটি নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের প্রত্যাশিত ভূমিকা সম্পর্কে বলতে গিয়ে ইসি থেকে বলা হয়েছিল। 

নির্বাচন কমিশনের মত সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের কার্যকরতার এ ধরনের দৃষ্টান্ত লজ্জাজনক ও সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য।’ তফসিল ঘোষণার পর থেকে জনপ্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নির্বাচন কমিশনের অধীনে বিধায় নিরপেক্ষ ভূমিকা পালনে তাদের ব্যর্থতার দায় কমিশনের উল্লেখ করে ড. জামান বলেন, ‘নির্বাচনে সমান প্রতিযোগিতার পরিবেশ নিশ্চিতের লক্ষ্যে কিছু ফাঁকা বুলি ছাড়া কোন প্রকার ইতিবাচক দৃষ্টান্ত এখনো কমিশন স্থাপন করতে পারেনি, যা অত্যন্ত বিব্রতকর। অন্যদিকে আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতিও আমরা আহ্বান জানাই নিজেদের পেশাগত দায়দায়িত্বের ওপর শ্রদ্ধাবোধে সচেতন হয়ে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালনের দৃষ্টান্ত স্থাপন করে জনগণের আস্থা অর্জনের প্রয়াস করার জন্য।’

সম্প্রতি নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ভোটকেন্দ্রের ভেতর থেকে গণমাধ্যমের সরাসরি সংবাদ প্রচার না করার অনুরোধ সম্পর্কে ড. জামান বলেন, ‘বিগত বেশ কয়েকটি নির্বাচনে এ প্রথা চালু থাকলেও নির্বাচনী কার্যক্রমে বিঘœ ঘটাবে উল্লেখ করে এ ধরণের পরামর্শের পিছনে যুক্তি বোধগম্য নয়। ভোটকেন্দ্রে ফোন ব্যবহার করার ক্ষেত্রে কমিশনের স্ববিরোধী অবস্থান কমিশনের দুর্বলতার বহিঃপ্রকাশ।

ফোন ব্যবহার করার মাধ্যমে অপরাধ সংঘটিত হতে পারে এই যুক্তিতে ফোনের ব্যবহার বন্ধ করা মাথাব্যথার কারণে মাথা কেটে ফেলার সমতুল্য। তদুপরি ফোন ব্যবহার বন্ধ করা বাস্তবে কোন বিশেষ মহলের কার্যক্রম বিশেষ করে কারচুপি ও সহিংসতামূলক তৎপরতাকে সুরক্ষা প্রদানের নামান্তর কিনা এ প্রশ্ন উঠাও স্বাভাবিক।’ পাশাপাশি, নির্বাচনকালে গণমাধ্যমকর্মীদের স্বাধীন ও নিরবিচ্ছিন্নভাবে কাজ করার পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় গাইডলাইন প্রণয়নে অংশীজনদের সম্পৃক্ত করার আহ্বান জানান ড. জামান।

অব্যবস্থাপনা ও বাস্তবায়ন জটিলতায় হাই-টেক পার্ক - উদ্যোক্তাদের নিরুৎসাহিত করবে

সম্পাদকীয়

সারা দেশে ২৮টি হাই-টেক পার্ক নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। দাবি করা হচ্ছে, ২০২১ সালের মধ্যে এসব হাই-টেক পার্কের কাজ শেষ হলে তিন লাখ মানুষের কর্মসংস্থান ও পরোক্ষভাবে ২০ লাখ উপকারভোগী হবে। এরই মধ্যে কয়েকটি জেলায় হাই-টেক পার্ক নির্মাণের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। কিন্তু সেগুলোয় আশাতীতভাবে কর্মচাঞ্চল্য পরিলক্ষিত হচ্ছে না। সম্প্রতি বণিক বার্তার প্রতিনিধি যশোর থেকে ঘুরে এসে লেখা প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন, দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে আইসিটি শিল্পের সুষম বিকাশ ও উন্নয়নে যশোর সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক প্রকল্পটি অনুমোদন হয় ২০১৩ সালে। প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয় ৪৭ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। একই বছরের সেপ্টেম্বরে এটি বাস্তবায়নের মেয়াদ ধরা হয়। প্রকল্পের দ্বিতীয় সংশোধনী গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে অনুমোদন দেয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এতে ব্যয় বেড়ে হয় ২৫৩ কোটি ৯ লাখ টাকা। মেয়াদ বাড়ানো হয় একই বছরের জুন পর্যন্ত। বাস্তবায়ন শেষে গত বছরের ১০ ডিসেম্বর এটি উদ্বোধন করা হয়। যদিও অব্যবস্থাপনায় প্রকল্পটির কাঙ্ক্ষিত সুফল মিলছে না। ১৯৯৯ সাল থেকে হাই-টেক পার্ক সম্পর্কিত আলোচনা চললেও এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান কোনো উন্নতি চোখে পড়ছে না কারো। জিডিপি প্রবৃদ্ধিতেও এ খাতের অবদান উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বাড়েনি।

হাই-টেক পার্ক থেকে কাঙ্ক্ষিত সুফল না পাওয়ার অন্যতম কারণ হিসেবে অব্যবস্থাপনার কথা বলা হচ্ছে। উদ্যোক্তারা বলছেন, কোম্পানির অব্যবস্থাপনার কারণে শুরু থেকেই নানা সমস্যায় জর্জরিত তারা। সেই সঙ্গে সরকার ঘোষিত সুবিধাদি না পেয়ে আর্থিকভাবে ক্ষতির শিকার হচ্ছেন তারা। বিশেষায়িত এ পার্কে প্রাণ সঞ্চার করতে দক্ষ জনবল পাচ্ছেন না উদ্যোক্তারা। যে কারণে আগ্রহ হারাচ্ছেন পুরনো ও নতুন উদ্যোক্তারা। ঠিক একই কারণে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা এখানে বিনিয়োগে উৎসাহ দেখাচ্ছেন না। আইটি খাতের অগ্রগতির সঙ্গে দক্ষ মানবসম্পদের বিষয়টি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ভারতের আইটি খাতে অগ্রগতির পেছনের কারণ বিশ্লেষণ করলে বিষয়টি আরো স্পষ্ট হয়ে উঠবে। আইটি খাত উন্নয়নে দেশটি প্রথমেই সংশ্লিষ্ট খাতের জন্য বাজার উপযোগী দক্ষ জনবল তৈরির জন্য আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলে। পরবর্তী ধাপে তাদের কর্মসংস্থানের জন্য গড়ে তোলে আইটি পার্ক। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ হাঁটছে উল্টোপথে, পর্যাপ্ত দক্ষ জনবল তৈরি না করেই দেশের বিভিন্ন স্থানে হাই-টেক পার্ক গড়ে তুলতে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করেছে। এর মধ্যে যে কয়েকটি পার্ক চালু হয়েছে, তার অধিকাংশই দক্ষ জনবল সংকটের কারণে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে না। যশোর হাই-টেক পার্কে প্রথম দফায় লোক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেয়া হলে শিক্ষিত বেকারদের রীতিমতো ঢল নামে। কিন্তু তাদের অধিকাংশেরই এ খাত সম্পর্কে তেমন অভিজ্ঞতা নেই। তাই সরকারকে সর্বাগ্রে এসব হাই-টেক পার্কের জন্য দক্ষ জনবল তৈরির উদ্যোগ নিতে হবে। প্রশিক্ষণ প্রদান কার্যক্রমেও রয়েছে অনিয়মের অভিযোগ।

দক্ষ জনবল ছাড়াও অবকাঠামোগত কিছু সমস্যা রয়েছে হাই-টেক পার্কে। হাই-টেক পার্কগুলোয় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সংযোগ ও উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবা এখনো নিশ্চিত করা যায়নি। ফলে কাজ বিঘ্নিত হচ্ছে। এছাড়া হাই-টেক পার্কের ব্যবস্থাপনা নিয়ে বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। যশোর হাই-টেক পার্ক সম্পন্ন হলেও জায়গা বরাদ্দের কাজই শেষ করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। এ কারণে বিপুল জায়গা অব্যবহূত রয়ে গেছে। শুধু হাই-টেক পার্ক নির্মাণ করলেই হবে না, পাশাপাশি থাকা-খাওয়া-বিনোদন-শিক্ষা-স্বাস্থ্যসেবার জন্য মানসম্পন্ন প্রতিষ্ঠানও গড়ে তুলতে হবে। নতুবা দক্ষ জনবল সেখানে ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়বে। ঢাকা থেকে কাউকে সেখানে কাজে রাখাও কঠিন হয়ে পড়বে। হাই-টেক পার্ক একটি সমন্বিত প্রকল্প। একে বিচ্ছিন্নভাবে দেখলে কাঙ্ক্ষিত সুফল আসবে না। কর্মসংস্থান সৃষ্টির যে উদ্যোগ সামনে রেখে সরকার আইটি খাতকে গুরুত্ব দিয়ে বিপুল বিনিয়োগ করছে, তা থেকে বাস্তব ফল লাভে পরিকল্পনার মধ্যে সামঞ্জস্য থাকাও আবশ্যক। শুধু পরিকল্পনা নয়, বাস্তব রূপও দিতে হবে এসবের। হাই-টেক পার্কে বিদ্যমান সমস্যা দ্রুত চিহ্নিতপূর্বক তা সমাধানে উদ্যোগ নেয়া উচিত কর্তৃপক্ষের। এক্ষেত্রে কালক্ষেপণের কারণে বিনিয়োগ হারিয়ে উদ্যোক্তারা নিরুৎসাহিত হয়ে পড়তে পারেন। তখন হাই-টেক পার্কগুলো ভবনসর্বস্ব হয়েই থাকবে, অর্থনীতিতে এর কোনো প্রভাব থাকবে না।
কার্টসিঃ বনিক বার্তা/  ১৮ ডিসেম্বর ২০১৮

TIB alleges rampant electoral violation today


Independent watchdog Transparency International Bangladesh (TIB) in its latest report  today alleged rampant violation of electoral code in the country ahead of the election.

It conveyed grave concerns over Election Commission’s inaction over the violation, attacks, intimidation and harassment on opposition activists in a statement.

TIB said the commission might lose its trust if it moves to curb live cast from voting centres, mobile phone and restrict the media in carrying out its responsibilities.

It called upon the commission to be active in upholding its constitutional duty and carry it with the virtues of self-respect and righteousness.

“Since the start of electioneering, opposition activists have been attacked, sued, intimidated and harassed,” TIB Executive Director Iftekharuzzaman said.

“The commission’s lax in addressing these issues are concerning. Not only the opposition activists are facing challenges from the ruling party, but also the police,” he said.

“Media reports indicate that opposition men are facing discrimination from police,” he said.

  • Courtesy: The Daily Star/ Dec 18, 2018

কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি নেই সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকার কাজে

সমন্বয়হীনতায় রাজধানীর উন্নয়ন প্রকল্প 


রাজধানীর তেজগাঁও থেকে উত্তরা হাউজ বিল্ডিং পর্যন্ত ১১টি ইউটার্ন নির্মাণ করছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। আগামী বছরের জুনে নির্মাণ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত কাজ এগিয়েছে মাত্র ৬ শতাংশ। জমি অধিগ্রহণ জটিলতাকে এ ধীরগতির কারণ বলছেন ডিএনসিসি কর্মকর্তারা। কারণ প্রকল্পের জন্য যে জমি দরকার, তার পুরোটাই সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরসহ বিভিন্ন সরকারি সংস্থার। এ সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে সময়মতো জমি পায়নি প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা।

ঢাকার শ্যামপুর, দনিয়া, মাতুয়াইল ও সারুলিয়ায় সড়ক অবকাঠামো ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা উন্নয়নে ২০১৭ সালে ৭৭৩ কোটি টাকার একটি প্রকল্প হাতে নেয় দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। নির্ধারিত সময়ে প্রকল্পটির কাজ শেষ হওয়া নিয়ে সংশয় রয়েছে। ধীরগতির কারণ খুঁজতে গিয়ে জানা গেছে, এসব এলাকা সদ্য দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, যা আগে ইউনিয়ন ছিল। ইউনিয়ন থেকে সিটি করপোরেশনে যুক্ত হওয়ায় বাস্তবায়নকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয়ের ঘাটতিই ধীরগতিতে রেখেছে প্রকল্পটিকে।

রাজধানীজুড়ে প্রায় সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকার ১৪টি বিভিন্ন ধরনের উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। কোনোটির অগ্রগতিই কাঙ্ক্ষিত মানের নয় বলে স্থানীয় সরকার বিভাগের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাবকেই এর কারণ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

স্থপতি ও নগর পরিকল্পনাবিদ মোবাশ্বের হোসেন এ প্রসঙ্গে বণিক বার্তাকে বলেন, শহরের রক্ষণাবেক্ষণ ও উন্নয়নকাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রয়েছে ৫৪টি প্রতিষ্ঠান ও সাতটি মন্ত্রণালয়। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানই আবার একে অন্যের ওপর প্রাধিকারপ্রাপ্ত বলে মনে করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই সমন্বয়হীনতা দেখা যায়। উদাহরণ হিসেবে ফ্লাইওভার কিংবা মেট্রোরেল প্রকল্পের কথা বলা যায়। এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন ও পরবর্তী কার্যক্রম পরিচালনায় সংশ্লিষ্ট থাকছে একাধিক প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমন্বয়ের অভাবও দৃশ্যমান। রাজধানীর রাস্তার বাতি পরিবর্তনের দায়িত্ব সিটি করপোরেশনের হলেও বাতির খুঁটি স্থাপন কিংবা সেগুলো স্থানান্তরের ক্ষমতা নেই তাদের হাতে। সব মিলিয়ে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও সমন্বয়ের অভাবে নগরীতে উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে জটিলতা তৈরি হচ্ছে।

জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে বাস্তবায়নাধীন পাঁচটি প্রকল্প বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) অন্তর্ভুক্ত আছে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতায় শ্যামপুর, দনিয়া, মাতুয়াইল ও সারুলিয়া এলাকায় সড়ক অবকাঠামো ও ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়নে ৭৭৩ কোটি টাকার প্রকল্পটি এর মধ্যে অন্যতম। প্রকল্পটির মেয়াদ শেষ হবে ২০২০ সালের জুনে। এখন পর্যন্ত প্রকল্পটির ভৌত অগ্রগতি ৫৮ শতাংশ। মাতুয়াইল স্যানিটারি ল্যান্ডফিল্ড উন্নয়নের একটি প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে। ৭২৪ কোটি টাকা ব্যয়ের প্রকল্পটি ২০২০ সালে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত কাজের অগ্রগতি ৫৫ শতাংশ। ঢাকা দক্ষিণের ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়নে ৯৮ কোটি টাকার প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী বছরের জুনে। এখন পর্যন্ত এ প্রকল্পের অগ্রগতি ৫৫ শতাংশ। ডেমরা, মাণ্ডা, নাসিরাবাদ ও দক্ষিণগাঁও এলাকার সড়ক অবকাঠামো ও ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়নে একটি প্রকল্প শুরু হয় চলতি বছরের জানুয়ারিতে। মেয়াদ ধরা আছে ২০২০ সাল পর্যন্ত। ৪৭৬ কোটি টাকা ব্যয়ের এ প্রকল্পের কাজে টেন্ডার আহ্বান ছাড়া আর কোনো অগ্রগতি নেই।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়নে ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে একটি প্রকল্প নেয়া হয়। প্রকল্পটিতে বরাদ্দ দেয়া রয়েছে ১ হাজার ২১৬ কোটি ৫৫ লাখ টাকা, যার মেয়াদ ধরা হয়েছে আগামী বছরের জুন পর্যন্ত। গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রকল্পটির বাস্তব অগ্রগতি হয়েছে ৫৬ দশমিক ৪৫ শতাংশ। নির্দিষ্ট সময়ে প্রকল্পটির কাজ শেষ করতে হলে বাকি ৪৩ শতাংশ বাস্তবায়ন করতে হবে পরবর্তী নয় মাসে।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে বিভিন্ন ধরনের নয়টি প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বয়হীনতার কারণে প্রকল্পগুলোর সার্বিক অগ্রগতি কাঙ্ক্ষিত মানের নেই। ফলে সংশয় রয়েছে নির্দিষ্ট সময়ে এসব প্রকল্প শেষ হওয়া নিয়ে।

ভৌত অগ্রগতিতে আরো নাজুক অবস্থায় আছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় এলইডি সড়কবাতি, সিসিটিভি কন্ট্রোল সেন্টার সরবরাহ ও স্থাপন শীর্ষক একটি প্রকল্প। চলমান এ প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত। প্রকল্পটির মাধ্যমে ডিএনসিসি এলাকায় ৪০ হাজারটি আধুনিক এলইডি সড়কবাতি স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে। অথচ প্রকল্পের ভৌত অগ্রগতি হয়েছে মাত্র ১০ শতাংশ।

২০১৬ সালের জুনে নেয়া ১ হাজার ২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক ও অবকাঠামো উন্নয়নসহ নর্দমা ও ফুটপাত নির্মাণের একটি প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। এ প্রকল্পেরও ভৌত অগ্রগতি ৬২ শতাংশ।

৭৪৬ কোটি টাকা ব্যয়ে আরবান রেজিলিয়েন্স প্রজেক্ট (ইউআরপি ডিএনসিসি অংশ) প্রকল্পের কাজ চলছে, যার মেয়াদ ২০১৫ সালের জুন থেকে ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত। এ প্রকল্পের মাধ্যমে ভূমিকম্প ও অন্যান্য দুর্যোগ মোকাবেলায় একটি ইমার্জেন্সি অপারেটিং সেন্টার ও কয়েকটি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অফিস স্থাপন করার কথা রয়েছে। বিভিন্ন আধুনিক যন্ত্রপাতিও স্থাপন করা হবে এ প্রকল্পের আওতায়। প্রকল্পটির ভৌত অগ্রগতি এখন পর্যন্ত ৩০ দশমিক ৭৪ শতাংশ।

২৭৯ দশমিক ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের উন্মুক্ত স্থানগুলোর উন্নয়ন ও সবুজায়ন প্রকল্প চলমান রয়েছে, যা ২০১৯ সালের জুনে শেষ হবে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে ২২টি পার্ক ও চারটি খেলার মাঠ উন্নয়ন, ১৫টি ফুটওভার ব্রিজ উন্নয়ন ও সৌন্দর্যকরণ, ৭৩টি স্বাস্থ্যকর পাবলিক টয়লেট নির্মাণ এবং চারটি কবরস্থানের উন্নয়নকাজ করা হবে। এ প্রকল্পের ভৌত অগ্রগতি ৮ শতাংশ।

৬১২ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘ইসিবি চত্বর থেকে মিরপুর পর্যন্ত সড়ক প্রশস্তকরণ ও উন্নয়ন এবং কালশী মোড়ে ফ্লাইওভার নির্মাণ’ শীর্ষক প্রকল্পের কাজ চলমান আছে, যার মেয়াদ আগামী বছরের জুন পর্যন্ত। এ প্রকল্পের মাধ্যমে ৩ দশমিক ৭০ কিলোমিটার সড়ক প্রশস্তকরণ ও উন্নয়ন এবং কালশী মোড়ে ৮৪৪ মিটার ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হবে। প্রকল্পের মাধ্যমে মিরপুর, পল্লবী, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, উত্তরা ও মহাখালীর মধ্যে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নতকরণ হবে। এখন পর্যন্ত প্রকল্পের ভৌত অগ্রগতি মাত্র ১০ শতাংশ।

২৪ দশমিক ১৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সড়ক উন্নয়নকাজের জন্য অ্যাসফল্ট প্লান্ট-সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি ক্রয় ও স্থাপন শীর্ষক প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে আগামী বছরের জুন পর্যন্ত। এ প্রকল্পের আওতায় গাবতলীতে একটি অত্যাধুনিক অ্যাসফল্ট প্লান্ট স্থাপন ও আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি ক্রয় করা হবে। এখন পর্যন্ত প্রকল্পের ভৌত অগ্রগতি ১০ শতাংশ।

১৭৭ দশমিক ৭৩ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে গাবতলী সিটি পল্লীতে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ক্লিনারদের জন্য বহুতলবিশিষ্ট আবাসিক ভবন নির্মাণ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে আগামী বছরের জুনে। ২০১৭ সালের জুনে নেয়া প্রকল্পটির মাধ্যমে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ক্লিনার কর্মীদের জন্য চারটি ১৫ তলা আবাসিক ভবন ও একটি স্কুল নির্মাণের কথা রয়েছে। যদিও এখন পর্যন্ত প্রকল্পের ভৌত অগ্রগতি মাত্র ৬ শতাংশ।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (নগর উন্নয়ন) মো. মাহবুব হোসেন বণিক বার্তাকে বলেন, কোনো প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হলে সাধারণত সময় বাড়িয়ে দেয়া হয়। তবে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে অবশ্যই যৌক্তিক কারণ ব্যাখ্যা করতে হবে। কেস টু কেস ভিত্তিতে সুনির্দিষ্ট কারণ বলতে পারলে সময় বাড়িয়ে দেয়া হয়। তবে নির্দিষ্ট সময়ে কেন কাজ সম্পন্ন হয়নি, প্রকল্প পরিচালকই তা ভালো বলতে পারবেন।

  • কার্টসিঃ বনিক বার্তা/ ১৮ ডিসেম্বর ২০১৮

Political jitters sink stocks

Tk 6,134cr vanishes in seven days


The stock market is feeling the pinch of rising political tension centring the upcoming parliamentary election, stakeholders and investors said yesterday. They apprehend that if the fear intensifies, the market indicators would fall further and burn down investors' money. The benchmark index of the Dhaka Stock Exchange, DSEX, has been falling for seven consecutive days. It dented investors' confidence and was well-reflected in the turnover.

Turnover came down to a nine-month low of Tk 314 crore, down 37 percent from that of the previous day. On March 27, the turnover stood at Tk 311 crore.

The market lost nearly Tk 6,134 crore, or 1.60 percent, of its value, in the last seven working days.

“Political situation centring the national polls is the main reason behind the recent volatility,” said Khairul Bashar Abu Taher Mohammed, secretary general of the Bangladesh Merchant Bankers' Association and chief executive officer of MTB Capital.

He said political tensions affecting stock markets were a common scenario globally. Investors are now adopting a wait-and-see stance, so the market has been affected. He expressed hope that the market would return to normalcy after the election.

Md Saifuddin, managing director of IDLC Securities, said investors had a perception that the market would be affected ahead of the election.

The benchmark index of the premier bourse dropped 33 points, or 0.62 percent, finishing the day at 5,218.01.

The index fell 143.1 points, or 2.67 percent, in the last seven trading days, according to the DSE.

A top official of another stock brokerage said institutional and foreign investors were in a wait-and-see mode.

“Some people are even playing at this time. The regulators should be careful about the manipulation, which may erode investors' confidence further,” he added.

DSE data showed that stocks of Paramount Insurance rose 44.78 percent to Tk 19.4, Sunlife Insurance was up 43 percent to Tk 28.7 and JMI Syringes advanced 28 percent to 256 Tk in the last two weeks.

Yesterday Square Pharmaceuticals dominated the turnover chart with 4.07 lakh shares worth Tk 10.18 crore changing hands, followed by JMI Syringes, United Power, Brac Bank and Anlima Yarn Dyeing.

Among the major sectors, only telecommunication witnessed an increase. The energy sector stayed flat while sectors such as banking, pharmaceuticals, food, non-banking financial institutions, and engineering all fell, according to IDLC Securities.

The top three negative index contributors were Olympic, City Bank and GPH Ispat.

Of the traded issues, 61 advanced and 231 declined while 47 securities closed unchanged.

Sunlife Insurance was the day's best performer with a 9.96 percent gain while Jute Spinners was the worst loser, shedding 9.88 percent.

Chittagong stocks also fell with the bourse's benchmark index, CSCX, declining 56.51 points, or 0.57 percent, to finish the day at 9,697.83.

  • Courtesy: The Daily Star/ Business/ Dec 18, 2018

Between facts and reality

EDITORIAL

CEC's statement ludicrous


Either one has to be stone deaf and hopelessly blind or be living in another world to utter what the CEC said regarding the playing field being absolutely level and that, to quote him, the candidates are being able to conduct campaigns and are not facing any obstacles. One would have to stretch one's level of credulity to believe an iota of the statement. The statement comes very soon after he had felt “embarrassed” to see the inter-party violence and the attacks on an opposition motorcade by ruling party members a few days before, which is in stark contrast to his latest characterisation of the electioneering atmosphere.

In fact, there has been no abatement in violence and what is very clear is that the space for the opposition to conduct its campaign is shrinking. Opposition rallies are being thwarted by the ruling party members, with the police in most cases a silent spectator, their role a suspect. The opposition cadres and activists are running helter-skelter to avoid arrest. And one met his end jumping off the roof trying to give a slip to the police. Quite a few senior BNP leaders have been arrested in old cases, and even people long dead are cited in the arrest warrants.

This is not the idea of a level playing field. Unfortunately, the referee and the adjudicator, the EC, seems to have chosen to turn a blind eye, evading actions that they are empowered to take to ensure that everybody can play his or her part freely in the election process.

We urge the EC to remove its tinselled glasses, acknowledge the reality and do what it is obligated to the nation to do. Much damage had been done to the institution by its immediate predecessor. Nothing so far that the EC has done since it assumed responsibility, has redeemed the image of the Commission.

  • Courtesy: The Daily Star /Dec 18, 2018

Election Talks with Dr Iftekharuzzaman


The Daily Star is launching a new series of talk show ‘The Election Talks 2018’ where experts will be analysing all aspects of the upcoming general elections, contemporary politics, events and incidents.

In today’s episode, Dr Iftekharuzzaman, executive director of Transparency International Bangladesh (TIB), talks with the show host Shakhawat Liton, planning editor of The Daily Star.

The show is the sixth episode of The Daily Star’s political talk show series ahead of the December 30 election.

"Law needed to prevent conflict of interest"

In the election manifesto of Jatiya Oikyafront revealed today, it has announced that a significant number of chairman posts in the parliamentary standing committees will be preserved for the representative political parties.

Commenting on this issue, Dr Iftekharuzzaman said that the main barrier for the parliamentary committees on the way to be effective is the clash of interests. Those who become the members or heads of the committees try to fulfil their own interests.

As an example, it has been seen in earlier parliaments that the members of parliament (MPs) who own businesses are kept in the committees related to their business, he added.  

Iftekharuzzaman considers this conflict of interest to be the main hindrance towards establishing good governance in Bangladesh.

He hopes that to solve this problem all the politicians will agree to formulate laws preventing such conflict of interests.

Commenting on the work culture of the Anti Corruption Commission, Dr Iftekharuzzaman said that these commissions are formed by the government and are run by government money, but their responsibility is not to become a government institution.

They are created to ensure accountability of the government, he said.    

But when the commissioners are recruited based on party considerations, there's nothing to do other than just sitting idly, he added.  

  • Courtesy: The Daily Star /Dec 18, 2018

Monday, December 17, 2018

অব্যবস্থাপনা ও বাস্তবায়ন জটিলতায় হাই-টেক পার্ক


তথ্যপ্রযুক্তি খাতে কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে ছয়টি প্রকল্পের অধীনে সারা দেশে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে ২৮টি হাই-টেক বা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক। এসব পার্ক বাস্তবায়নের দায়িত্বে রয়েছে হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ। যদিও নানা জটিলতায় সময়মতো বাস্তবায়ন হচ্ছে না এসব টেকনোলজি পার্ক। বাস্তবায়ন হলেও থাকছে অব্যবস্থাপনা। এতে বিনিয়োগে আগ্রহ হারাচ্ছেন এ খাতের উদ্যোক্তারা। এ নিয়ে অসন্তোষও রয়েছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে।

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে আইসিটি শিল্পের সুষম বিকাশ ও উন্নয়নে যশোর সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক প্রকল্পটি অনুমোদন হয় ২০১৩ সালে। প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয় ৪৭ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। একই বছরের সেপ্টেম্বরে এটি বাস্তবায়নের মেয়াদ ধরা হয়। প্রকল্পের দ্বিতীয় সংশোধনী গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে অনুমোদন দেয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এতে ব্যয় বেড়ে হয় ২৫৩ কোটি ৯ লাখ টাকা। মেয়াদ বাড়ানো হয় একই বছরের জুন পর্যন্ত। বাস্তবায়ন শেষে গত বছরের ১০ ডিসেম্বর এটি উদ্বোধন করা হয়। যদিও অব্যবস্থাপনায় প্রকল্পটির কাঙ্ক্ষিত সুফল মিলছে না।

সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, শহরের বেজপাড়া-শংকরপুরে স্থাপন করা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক এলাকায় মুখোমুখি দাঁড়িয়ে দৃষ্টিনন্দন ও সুউচ্চ দুটি ভবন। এর একটি মূল ভবন ও অন্যটি আবাসন সুবিধার জন্য নির্মাণ করা হয়েছে। এর বাইরে রয়েছে আরো দুটি ভবন। সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক এলাকার মধ্যেই এক পাশে স্থাপন করা হয়েছে জাতীয় ডাটা সেন্টারের ডিজাস্টার রিকভারি সেন্টারটি। উদ্বোধনের এক বছর পরও এলাকাটির ভেতরে এখনো কর্মচাঞ্চল্যের ছাপ পড়েনি। ১৫ তলা মূল ভবনে গিয়েও দেখা যায়, বিভিন্ন তলার অধিকাংশ স্থান এখনো অব্যবহূত।

জানা গেছে, স্থানীয় একটি তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানকে জায়গা বরাদ্দ দিতে গত বছরের ২৭ অক্টোবর প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে চুক্তি করে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ (বিএইচটিপিএ)। প্রতি বর্গফুট ১০ টাকা হারে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে চুক্তি হয়। একই মাসের ৩১ তারিখে প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি হিসেবে বিএইচটিপিএর সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয় টেকসিটি বাংলাদেশ। পরবর্তী সময়ে টেকসিটির সঙ্গে চুক্তি করা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে যশোরের শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কে (এসএইচএসটিপি) জায়গা নিতে ভাড়া হিসেবে গুনতে হয়েছে প্রতি বর্গফুটে ১২ টাকা হারে।

প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি (পিএমসি) হিসেবে শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কের সার্বিক ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম পরিচালনায় গত বছরের ৩১ অক্টোবর বিএইচটিপিএর সঙ্গে চুক্তি করে টেকসিটি বাংলাদেশ। চুক্তির আওতায় ১৫ বছর এ সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কের সব ধরনের রক্ষণাবেক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করবে প্রতিষ্ঠানটি।

টেকসিটি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়াহিদ শরীফ বণিক বার্তাকে বলেন, হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আগেই কিছু প্রতিষ্ঠানের চুক্তি হয়েছে। ফলে এক্ষেত্রে আমাদের করণীয় নেই। তবে পিএমসি নিয়োগের আগে এ ধরনের চুক্তিতে সমস্যা তৈরি হতে পারে বলে জানানো হয়েছিল।

বৈষম্যের অভিযোগ শুধু বিএইচটিপিএর সঙ্গে চুক্তি করা প্রতিষ্ঠানগুলোরই নয়, বরং পিএমসির সঙ্গে চুক্তি করা একাধিক প্রতিষ্ঠানও এমন অভিযোগ করেছে। বিএইচটিপিএকে এ বিষয়ে গত আগস্টে ইমেইলের মাধ্যমে জানানোও হয়েছে। এমনই একটি প্রতিষ্ঠান মাইলাইটহোস্টের স্বত্বাধিকারী রকিবুর রহমান বলেন, অন্যদের চেয়ে আমাদের বেশি ভাড়া পরিশোধ করতে হচ্ছে। চুক্তির মেয়াদও দুই বছর, যেখানে তাদের সঙ্গে বিএইচটিপিএ চুক্তি করেছে পাঁচ বছর মেয়াদে। এসব বিষয় নিয়ে কর্তৃপক্ষকে জানানো হলেও এখন পর্যন্ত কোনো জবাব পাওয়া যায়নি।

বিষয়টি খতিয়ে দেখতে শিগগিরই উদ্যোগ নেয়া হবে বলে জানান বিএইচটিপিএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (সচিব) হোসনে আরা বেগম। বণিক বার্তাকে তিনি বলেন, তাদের সমস্যা হলে জানাতে পারে। তবে এখন পর্যন্ত এ ধরনের কোনো অভিযোগ পাইনি।

সামগ্রিকভাবে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগে উদ্যোক্তারা আরো আগ্রহী হয়ে উঠেছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কগুলোয় কর অবকাশসহ নানা সুবিধা দিচ্ছে সরকার। এতে পার্কে স্থান বরাদ্দ পেতে প্রচুর আবেদন আসছে। ফলে আরো সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক স্থাপন করা যেতে পারে।

শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কের স্থান বরাদ্দে এরই মধ্যে ৫০টির বেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি হয়েছে। এখন পর্যন্ত ২৫টি প্রতিষ্ঠান কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এর মধ্যে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পিএমসি নিয়োগের আগে চুক্তি করে বিএইচটিপিএ। এতে কাজ করছে প্রায় ৫০০ জনবল।

কালিয়াকৈরে স্থাপন করা বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটি বাস্তবায়নেও সময় লেগেছে দুই দশক। সাম্প্রতিক কালে এটিতে বেশকিছু প্রতিষ্ঠানকে ভূমি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এটিতেও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দোদুল্যমানতায় ছিলেন উদ্যোক্তারা।

হাই-টেক পার্কগুলোর অন্যতম ঢাকার জনতা টাওয়ার সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক। এখানে ১৫টি স্টার্ট-আপ কোম্পানিকে জায়গা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এর বাইরে আরো ৪০টি স্টার্ট-আপ কোম্পানিকে কো-স্পেস সুবিধা দেয়া হয়েছে। সরকারি হিসাব বলছে, এখানে ৮০০ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে।

গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈরে হাই-টেক পার্ক স্থাপনের নীতিগত সিদ্ধান্ত হয় ১৯৯৯ সালে। এজন্য বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) মালিকানাধীন ২৩২ একর জমি হাই-টেক পার্ক প্রকল্পে দেয়া হয়। প্রাথমিকভাবে ২০০৭ সালের মধ্যে এটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হয়। বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসার পর থমকে যায় এ প্রকল্পের কাজ। বর্তমান সরকারের মেয়াদে প্রকল্পের অনেকখানি অগ্রগতি হলেও পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন এখনো হয়নি।

২০১১ সালের আগস্ট থেকে ২০১৬ সালের জুন পর্যন্ত স্থায়ী এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয় ৫৪৫ কোটি ২৩ লাখ টাকা। এ প্রকল্পের মাধ্যমে হাই-টেক পার্কে প্রশাসনিক ভবন, সীমানাপ্রাচীর, আন্তর্জাতিক মানের গেটওয়ে, অভ্যন্তরীণ রাস্তা, বৈদ্যুতিক সাবস্টেশন, পাম্প হাউজ ও গভীর নলকূপ, গ্যাস লাইন, ইন্টারনেট সংযোগ, টেলিফোন সাব-এক্সচেঞ্জ এবং আনসার শেড নির্মাণ করা হয়। হাই-টেক সিটিতে ডেভেলপার নিয়োগে নতুন করে দরপত্র আহ্বান করা হলে আবেদন করে সাত প্রতিষ্ঠান। এর মধ্য থেকে দুটি প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ দেয়া হয়। প্রতিষ্ঠানগুলো নিজ নিজ ব্লকে উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

সারা দেশে ছয়টি প্রকল্পের আওতাধীন হাই-টেক বা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কগুলোর অন্যতম রাজধানীর জনতা টাওয়ার সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক। ২০১০ সালে ডিজিটাল বাংলাদেশ টাস্কফোর্সের প্রথম সভায় জনতা টাওয়ারকে দেশের প্রথম সফটওয়্যার পার্ক হিসেবে গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত হয়। বিভিন্ন প্রক্রিয়া শেষ করে সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক হিসেবে এটিকে গড়ে তুলতে দায়িত্ব দেয়া হয় টেকনোপার্ক লিমিটেডকে। তবে যথাযথভাবে ও নির্ধারিত সময়ে কাজ সম্পন্ন করতে না পারার অভিযোগে ২০১৩ সালে টেকনোপার্কের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করা হয়। পরবর্তী সময়ে মামলাসহ নানা জটিলতা শেষে এটির উদ্বোধন হয় ২০১৫ সালের অক্টোবরে। এতে ১৫টি স্টার্ট-আপ ছাড়াও ৪০টি স্টার্ট-আপ কোম্পানিকে কো-স্পেস সুবিধা দেয়া হয়েছে। বিএইচটিপিএর তথ্যমতে, এটিতে ৮০০ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে।

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় বাস্তবায়ন করা হচ্ছে ‘সিলেট ইলেকট্রনিকস সিটি’। ২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া এ প্রকল্প শেষ হওয়ার কথা চলতি বছরের ডিসেম্বরে। এতে কর্মসংস্থানের লক্ষ্যমাত্রা ৫০ হাজার মানুষের। বিভাগীয় শহর রাজশাহীতে হচ্ছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাই-টেক পার্ক। এটি বাস্তবায়নের মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০১৬ সালের জুলাই থেকে ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত। এখানে ১৪ হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এমনকি খোদ রাজধানীতে রাজধানীর কড়াইল মৌজায় ৪৭ একর জমি মহাখালী আইটি ভিলেজ স্থাপনের জন্য নির্বাচন করা হলেও এখন পর্যন্ত সেটির কোনো অগ্রগতি নেই।

হাই-টেক পার্ক নির্মাণের পাশাপাশি তথ্যপ্রযুক্তি খাতে দক্ষ জনবল তৈরির লক্ষ্যে সাতটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার নির্মাণ করছে বিএইচটিপিএ। সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ, চট্টগ্রাম বন্দর, নাটোরের সিংড়া, কুমিল্লা সদর, নেত্রকোনো সদর, বরিশাল সদর ও মাগুরা সদরে ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টারের জন্য স্থান নির্বাচন করা হয়েছে।

সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বণিক বার্তাকে বলেন, তথ্যপ্রযুক্তিকেন্দ্রিক এ ধরনের বিশেষায়িত ব্যবস্থা তৈরির উদ্যোগটি ইতিবাচক। বিশ্বের অনেক দেশই এ ধরনের উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে গেছে। আমাদের এখানে এগুলো বাস্তবায়ন করতে গিয়ে ছোটখাটো যেসব সমস্যা দেখা দিচ্ছে তা মূলত অভিজ্ঞতা না থাকার কারণে। সরকারের সঙ্গে উদ্যোক্তাদের কোনো বিরোধ নেই। বরং আমাদের দেশে উদ্যোক্তারা শুরুতে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগের বিষয়ে কিছুটা দোদুল্যমানতায় ছিলেন। ধীরে ধীরে সে অবস্থা পাল্টাচ্ছে।

  • কার্টসিঃ বনিকবার্তা/ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৮