Search

Thursday, April 19, 2018

Create level-playing field for all - Oli Ahmed


Liberal Democratic Party president Oli Ahmed on Tuesday demanded the government come up with a specific declaration for creating a level-playing field for all parties ahead of the next general election.

‘As the election gets closer, I demand the government create a level-playing field so that all parties can hold meetings at their desired venues. The government should make a specific announcement in this regard,’ he said.

The LDP president made the demand at a press conference at the National Press Club in the capital.

He alleged that the ruling party has long been carrying out meetings and election campaign across the country keeping BNP, LDP and all other parties restricted to indoor meetings.

Oli observed that the Election Commission cannot exert its constitutional power as it has become a government-backed institution.

He urged the government to engage in talks with political parties for holding the next general election in credible and peaceful manner.

Mentioning that BNP chairperson Khaleda Zia has been kept in jail unfairly, the LDP chief said no step is taken for ensuring the better treatment for her. ‘She can at least be sent to United Hospital for treatment.’

The LDP chief also demanded the government immediate release of Khaleda Zia from jail and show proper respect for her as she is not only a former prime minister but also the wife of a freedom fighter.

Describing the student movement demanding reform of quota system, as justified one, he said the government should reform quota system instead of revoking it for building a merit-based administration.

  • Courtesy: New Age /Apr 18, 2018

গ্রাহকের ৩৫ কোটি টাকা পকেটে পুরে বসে আছে গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ

মামুনুর রশীদ

এখন পর্যন্ত মন্ত্রণালয় উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) অনুমোদন দেয়নি। জমি অধিগ্রহণের ক্ষেত্রেও রয়েছে মামলার বাধা, আদালতের নিষেধাজ্ঞা। এই পরিস্থিতিতে  ধানমন্ডি ও মোহাম্মদপুর ফ্ল্যাট প্রকল্পের আওতায় গ্রাহকের কাছ থেকে জামানত হিসেবে ৩৫ কোটি টাকা নিয়ে বসে আছে জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ।

গত বছর গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর ও এলিফ্যান্ট রোডে পরিত্যক্ত ঘোষিত ১০টি প্লটে ২ দশমিক শূন্য ৭ একর জমির ওপর ২৫৩টি ফ্ল্যাট নির্মাণের প্রকল্প হাতে নেয়। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৭৩ কোটি টাকা। তবে এখন পর্যন্ত এই প্লটগুলোর কোনোটিই গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের দখলে আসেনি।

প্রকল্পসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, সাধারণত গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ নিজ অর্থায়নেই তাদের সব প্রকল্প বাস্তবায়ন করে থাকে। পরবর্তী সময়ে প্লট বা ফ্ল্যাট বিক্রির টাকা দিয়ে প্রকল্পের অর্থ পরিশোধ করা হয়। কিন্তু প্রসপেক্টাস (প্রকল্প পরিচিতি) তৈরি কিংবা প্লট বা ফ্ল্যাট বিক্রির ঘোষণা দেওয়ার আগে প্রকল্প প্রস্তাব সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন করিয়ে নেওয়ার নিয়ম রয়েছে। তবে ধানমন্ডি-মোহাম্মদপুর ফ্ল্যাট প্রকল্পের ক্ষেত্রে এই নিয়ম মানা হয়নি। এ ক্ষেত্রে ডিপিপি ও ফ্ল্যাটের নকশা অনুমোদনের আগেই প্রসপেক্টাস বিক্রি ও জামানত হিসেবে প্রায় ৮৫০ জন গ্রাহকের কাছ থেকে ৩৫ কোটি টাকার বেশি অর্থ নেওয়া হয়েছে। পরে ডিপিপি অনুমোদন না হওয়ার খবর পেয়ে কয়েকজন গ্রাহক জামানতের টাকা ফেরত নেওয়ার জন্য আবেদন করেছেন।

জানতে চাইলে জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান খন্দকার আখতারুজ্জামান গতকাল মঙ্গলবার প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের প্রতিটি প্রকল্প তো এভাবেই বাস্তবায়ন হয়। ডিপিপি অনুমোদনের জন্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। আশা করি, আগামী সপ্তাহের মধ্যে অনুমোদন হয়ে যাবে। এরপরই আমরা টেন্ডারে যাব। সবাইকে বরাদ্দপত্র দিয়ে দেওয়া হবে।’

আর জমি অধিগ্রহণের বিষয়ে গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানের বক্তব্য, ‘জমি অধিগ্রহণের জন্য ডিসি অফিসে টাকা জমা দেওয়া হয়েছে। অধিগ্রহণ প্রক্রিয়াও দ্রুত শুরু হবে।’

তবে এ বিষয়ে ভিন্নমত পোষণ করেন গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, ধানমন্ডির তিনটি ও মোহাম্মদপুরের একটি প্লট অধিগ্রহণের বিরুদ্ধে আদালত থেকে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এ অবস্থায় গত সপ্তাহে ১০টি প্লটের ডিপিপি অনুমোদনের জন্য গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হলেও তা ফেরত পাঠানো হয়েছে।

এ ছাড়া প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে আরেক অনিশ্চয়তার কথা জানান ওই কর্মকর্তা। তিনি বলেন, চারটি প্লট অধিগ্রহণে আদালতের নিষেধাজ্ঞার বাইরে সবগুলো প্লটেই মালিকানা নিয়ে মামলা আছে। অথচ জমি অধিগ্রহণের জন্য গ্রাহকের জামানতের টাকাসহ মোট ৮১ কোটি টাকা জমা দেওয়া হয়েছে ডিসি অফিসে।

গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা যায়, গত বছরের ২৭ আগস্ট থেকে দেড় হাজার বর্গফুট, দুই হাজার বর্গফুট ও আড়াই হাজার বর্গফুট আয়তনের তিন ক্যাটাগরিতে মোট ২০২টি ফ্ল্যাটের বিপরীতে সাধারণের কাছ থেকে আবেদনপত্র নেওয়া হয়। ধানমন্ডিতে প্রতি বর্গফুটের দাম নির্ধারণ করা হয় সাড়ে ৯ হাজার টাকা আর মোহাম্মদপুরে ৫ হাজার ২০০ টাকা। ধানমন্ডি এলাকার ফ্ল্যাটের জন্য ক্রেতাদের কাছ থেকে ৬ লাখ ও মোহাম্মদপুর এলাকার ফ্ল্যাটের জন্য আয়তনভেদে ৪ লাখ ও ৩ লাখ টাকা জামানত নেওয়া হয়। প্রতিটি ৩ হাজার টাকা করে প্রসপেক্টাস বিক্রি করা হয় প্রায় ১ হাজার ৩০০টি। নির্ধারিত সময় শেষে জামানতসহ আবেদন জমা পড়ে ৮৫০টি। সব মিলিয়ে এ বাবদ সংস্থাটির কাছে জমা পড়ে ৩৫ কোটি টাকার বেশি।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের আরেক কর্মকর্তা বলেন, সব জটিলতা কাটিয়ে মন্ত্রণালয় যদি প্রকল্প অনুমোদনের সময় জমির দাম ও নির্মাণ ব্যয় নতুন করে নির্ধারণ করে দেয়, তাহলে সেটা সমন্বয়ের ক্ষেত্রে আরেক দফা ঝামেলায় পড়তে হবে।

পরিত্যক্ত ঘোষিত যে ১০টি প্লটে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা বলা হচ্ছে, তার ৬টির অবস্থান ধানমন্ডিতে। ৩টি মোহাম্মদপুরে ও একটি এলিফ্যান্ট রোডে অবস্থিত। প্লটগুলোর আয়তন আট কাঠা থেকে এক বিঘার মধ্যে। প্লটগুলোতে তৈরি ২৫৩টি ফ্ল্যাটের মধ্যে ২০২টি সরকারি চাকরিজীবী ও সাধারণ মানুষের কাছে বিক্রির পরিকল্পনা রয়েছে। বাকি ৫১টি ফ্ল্যাট সরকারি আবাসন পরিদপ্তরকে উপহার হিসেবে দেওয়া হবে।

  • Courtesy: prathom Alo/ Apr 18, 2018

লন্ডনের রাস্তায় বিলবোর্ড নিয়ে বিএনপির বিক্ষোভ


প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এলেই বিক্ষোভ করে যুক্তরাজ্য শাখা বিএনপি। তাদের সেই বিক্ষোভে এবার যুক্ত হয়েছে বিশাল বিলবোর্ড লাগানো ভ্যানগাড়ি। খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরের বিরুদ্ধে বার্তা নিয়ে লন্ডনের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে বেড়াচ্ছে এসব ভ্রাম্যমাণ বিলবোর্ড।

বাংলাদেশের রাস্তায় যেমন মিছিল হয়, ঠিক একই রকমভাবে গতকাল মঙ্গলবার লন্ডনের কয়েক কিলোমিটার সড়ক প্রদক্ষিণ করেন যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা-কর্মীরা। লন্ডনে ভিনদেশি রাজনৈতিক বিরোধ নিয়ে এমন মিছিল বিরল।

কমনওয়েলথ শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখন লন্ডনে আছেন। তিনি স্থানীয় সময় গত সোমবার মধ্যরাতে যুক্তরাজ্যে পৌঁছান। ২২ এপ্রিল তাঁর ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করার কথা।


প্রধানমন্ত্রী লন্ডনে আসার আগের দিন সোমবার থেকেই বিক্ষোভ শুরু করে বিএনপি। ওই দিন ওয়েস্টমিনস্টার পার্লামেন্টের বাইরে জড়ো হয়ে যুক্তরাজ্য বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যুক্তরাজ্য সফরের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকে। একই সঙ্গে ওয়েস্টমিনস্টার পার্লামেন্টের আশপাশে ঘুরে বেড়ায় বিএনপির ভ্রাম্যমাণ বিলবোর্ড। পরদিন মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী কমনওয়েলথ শীর্ষ সম্মেলনের একটি অধিবেশনে অংশ নিতে ওয়েস্টমিনস্টারের দ্বিতীয় কুইন এলিজাবেথ হলে যান। বিএনপির নেতা-কর্মীরা হলের বাইরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে থাকেন। এরপর বিকেলে প্রধানমন্ত্রী লন্ডনের ব্ল্যাকফায়ার্সে ওভারসিস ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে যান। বিএনপির নেতা-কর্মীরা ওয়েস্টমিনস্টার থেকে মিছিলসহ সেখানে গিয়ে হাজির হন। যোগ দেয় তাঁদের ভ্রাম্যমাণ ভ্যানগুলোও।

বুধবার কমনওয়েলথ সরকারপ্রধানদের সভাস্থলের সামনে বিক্ষোভ করছে বিএনপি।

যুক্তরাজ্য শাখা বিএনপির সভাপতি এম এ মালেক প্রথম আলোকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী যেখানে যাবেন, সেখানেই তাঁরা বিক্ষোভ করবেন। তাঁদের ক্ষোভের কারণগুলোতে ব্যাপক দৃষ্টি আকর্ষণের লক্ষ্যে কয়েকটি ভ্রাম্যমাণ বিলবোর্ড নামিয়েছেন বলে জানান তিনি। 

তিনি বলেন, বিক্ষোভস্থলের পাশাপাশি কমনওয়েলথ সম্মেলন স্থল, ব্রিটিশ পার্লামেন্ট ও এর আশপাশের এলাকা প্রদক্ষিণ করে এসব ভ্রাম্যমাণ বিলবোর্ড।

বিএনপির সভাপতি এম এ মালেক প্রথম আলোকে বলেন, রাষ্ট্রের যাঁরা ক্ষমতায়, তাদের আগে ভাবমূর্তির বিষয়ে চিন্তা করতে হবে। একটি উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি যদি চাই পরিবারে আমার সন্তানেরা আমার বিরুদ্ধে কথা বলবে না, তাহলে আমাকেও ওইভাবে চলতে হবে।’ 

এম এ মালেক বলেন, সরকারকে বুঝতে হবে বাংলাদেশের মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের বিষয়ে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো যে নেতিবাচক প্রতিবেদন দিচ্ছে, তাতে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে। অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলে ভাবমূর্তি নষ্ট হওয়ার কোনো কারণ নেই।

ভ্রাম্যমাণ বিলবোর্ড নিয়ে প্রচারণা বা বিক্ষোভ লন্ডনে নতুন নয়। সম্প্রতি সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের যুক্তরাজ্য সফরকে ঘিরে পক্ষে-বিপক্ষে এমন প্রচারণা হয়েছে। গত জানুয়ারিতে সাড়া জাগানো ‍হলিউড সিনেমা ‘থ্রি বিলবোর্ডস আউটসাইড এবিং, মিসৌরি’ মুক্তি পাওয়ার পর থেকে প্রতিবাদের ভাষা হিসেবে বিলবোর্ড ব্যবহারের প্রবণতা বেড়ে গেছে।
  • Courtesy: Prothom Alo /18, 2018

Wednesday, April 18, 2018

Hasina, the ODI and human rights in Bangladesh

 David Bergman




Is the reputable, and supposedly independent, Overseas Development Institute helping the Bangladesh government to enforce here in London the draconian restrictions that journalists experience in Bangladesh?

And is it, in light of how ODI dealt with a question from a Channel Four News journalist at the meeting itself, protecting the prime minister from having to respond to tough questions?

It certainly appears so.


ODI Vetting?
When I applied a week ago to attend the ODI event at which Sheikh Hasina, the Bangladesh Prime Minister, was due to speak. I got a very welcoming response. from Ben Tritton, the event organiser. "We'd be delighted to welcome you to ODI" he said. 

So I was rather astonished to receive an e-mail on Monday morning, the day before the talk, disinviting me from the event.

    "Apologies but over the weekend we have received a large number of high level responses and this event is highly over-subscribed. We will therefore be unfortunately not able to welcome you to the event"

This seemed rather odd and I therefore immediately responded with this e-mail

    "Could you please clarify whether you have allowed the Bangladesh delegation/government/representatives to vet the list of those who can attend the talk."

I received no response. 

On Tuesday, the morning of the talk, I called Mr Tritton and asked him why I had been disinvited. He kept me holding for about a minute and then repeated what he has written in his e-mail. I asked him how many people, like me, had been disinvited and he said 15 people

I then asked him the same question I had earlier e-mailed - about whether he allowed the Bangladesh government or representatives to vet the list of those who could attend the talk. If the ODI had not allowed vetting, one would have expected the answer to be a direct "No." Indeed one would have expected an independent think-tank to immediately respond in this way. However, he said:

    "I am afraid I cant comment at all on that"

This is as close to a confirmation as you will ever get without the ODI saying "yes". If they hadn't allowed the Bangladesh government an ability to vet the invite list, the ODI would surely have just denied it.

In Bangladesh, media censorship has become increasingly restrictive. The government refuse to allow journalists from certain independent newspapers to attend government press conferences; the military intelligence agency has ordered large companies not to advertise in two major newspaper's reducing their advertising income by over one third; the prime minister has denounced a newspaper editor for publishing stories that were seeking to "destroy the country.” Government party activists have filed dozens of criminal cases against the same newspaper editor; dozens of journalists and editors have been arrested under the vague and arbitrary Information, Communication, Technology and Communication Act; and there is a high degree of censorship and - rather obviously - self-censorship. Televsion is particularly controlled.

The ODI must know about all this so why would it participate in apparently allowing the Bangladesh government to dictate who could and could not come to the meeting?

Channel Four News
In addition, of course, and more significantly, the ODI did everything to prevent Channel Four News to ask a difficult question to Sheikh Hasina about human rights issues in Bangladesh. 

Source  —  https://bangladeshpolitico.blogspot.co.uk

Bangladesh PM refuses to answer questions on human rights record



Alex Thomson

Chief Correspondent/Channel 4





The Prime Minister of Bangladesh Sheikh Hasina has refused to answer questions about her country’s human rights record. She is in the UK as part of the Commonwealth Summit. This programme has been investigating the many cases of the so-called “missing” in Bangladesh who are political opponents of her government.
Bangladesh PM refuses to answer questions on human rights record

Watch the exclusive report on Bangladesh PM refuses to answer questions on human rights record



Rule of law blindfolded

Shakhawat Liton

In 2016, the Supreme Court in a verdict on widespread abuse of police's powers over arrest and detention strongly denounced all sorts of torture by the law enforcement agencies and directed magistrates to take action against errant policemen in case of any such incident.


That verdict may be recalled in the wake of allegation that three leaders of quota reform movement were dragged into a microbus, blindfolded and taken to the Detective Branch's (DB) office in the name of interrogation.


The way the law enforcement agency members allegedly behaved with the trio runs counter to their fundamental rights guaranteed by the constitution and the action by DB men may be considered a criminal offence punishable under the existing law as per the SC verdict.


The three students are neither criminals nor accused of any criminal offence. Even an offender, as evident in the landmark SC verdict, cannot be treated the way the trio was treated by the DB men. 


Last week, the trio along with others led the student movement demanding reforms in the quota system in government jobs. In response to their agitation, Prime Minister Sheikh Hasina announced cancellation of all quotas in the public service. Her announcement led to postponement of the agitation.

But they could not imagine their successful movement would bring a horrific experience in their lives. On Monday they were in a rickshaw and heading towards Chankharpul to take their lunch. When they were at Dhaka Medical College areas, all of a sudden, a group of gun-toting men appeared there, identified themselves as detectives and dragged them into a white microbus. The vehicle left the place. They were made to wear helmets. The plainclothes men brought towels and “blindfolded” them after the vehicle reached Gulistan, narrated the trio after being released after an hour.


"I thought I was about to die. I asked for forgiveness from the Almighty,” said Nurulhaq Nur, one of the three leaders.


Although the DB men said they took the three students for verifying of some information and “showing them some video clips” in connection with vandalising Dhaka University VC's residence during the agitation, the trio claimed that they were neither quizzed nor shown any videos.


The way the three were picked up prompted many of their fellow students to compare the incident with enforced disappearance. Their narratives say they were terrorised and became evidence of torture on them both physically and mentally.   


An examination of the incident in the light of the Supreme Court verdict delivered in 2016 on widespread abuse of police's powers concerning arrest, detention in custody under section 54 of the Code of Criminal Procedure will explain how the DB men committed grievous wrong. 

 

In the verdict, the apex court highlighted constitutional provisions, national laws and international convention imposing stringent ban on any sort of torture by the law enforcement agencies.


The DB men's action undermines Bangladesh's commitment to the Convention against Torture and Other Cruel, Inhuman or Degrading Treatment or Punishment, 1984.


According to Article 1 of the convention, torture means any act by which severe pain or suffering, whether physical or mental, is intentionally inflicted on a person for such purposes as obtaining information from him.


Bangladesh is a partner to the convention after it became a signatory to this in 1998 during the then Awami League government-led by Sheikh Hasina. Being a signatory, Bangladesh government promised to take effective legislative, administrative, judicial or other measures to prevent acts of torture in any territory under its jurisdiction.


In addition, article 35(5) of the country's constitution prohibits torture and cruel, inhuman, degrading treatment and punishment. This provision provides citizens with protection in respect of trial and punishment. But it could not protect the trio from cruel and degrading treatment by the DB men who dragged them into a microbus pointing guns at them and blindfolding them inside the vehicle.


When the DB men blindfolded the three student leaders, they ignored the Torture and Custodial death (prevention) Act enacted by the Jatiya Sangsad in 2013 to uphold the international convention and the constitutional provision.


Like article 1 of the convention, the anti-torture law prohibits any act causing either mental or physical torture. The law is so tough on torture that it prohibits any type of torture in any situation including political unrest, state of emergency or war-like situation leaving no room for any excuse for torture.


For torturing anybody be it physically and mentally, a police man may be sentenced to at least five years' imprisonment.  


In the verdict, the SC considers the anti torture law one of the finest legislations in Bangladesh to safeguard people from being subjected to torture by the law enforcement agencies.


"By this law the safeguards of human dignity, personal liberty, undue harassment and torture of a detainee in the hands of law enforcing agency, deprivation of life and liberty, honour and dignity, and also payment of compensation to the victim's family has been protected," reads the verdict.


But what happened to the three leaders of the quota reform movement says the law remains only on papers with little implication in reality.


Arbitrary use of force and cruel behaviour by police with people are not a new phenomenon. Analysing numerous incidents of torture and custodial deaths, the SC verdict strongly criticised police behaviour.


"On a look into the law and order situation, we have reasons to believe that it [law enforcement agencies] has forgotten its core value that it is accountable to the community it serves, and at the same time the prevention of crime is its prime operational priority."


The apex court asked the law enforcement agencies to respect and protect human dignity and maintain and uphold human rights of all persons in the performance of their duty.


The law enforcement agencies, according to the SC verdict, may use force only when strictly necessary and to the extent required for the performance of their duty.


Was there any necessity to blindfold the three leaders of the quota reform movement and to make them wear helmets after they were picked up by the DB men?


Apart from the police department, the magistrates can take action against the DB men for their wrongdoing as the SC directed them to take action against errant police officers whenever they find infringement of the law against torture and death in police custody.


"The magistrates shall not remain silent spectators whenever they find infringement of this law and shall take legal steps against errant officers."


The way the three students were picked up and blindfolded and taken to the DB office is a clear violation of the Torture and Custodial death (prevention) Act 2013. This incident seems to have blindfolded the rule of law.


Now, in the light of the apex court verdict, the onus lies with the magistrates to take actions against the errant DB men to uphold the rule of law.

  • Courtesy: The Daily Star/ Apr 18, 2018

Banking sector now orphan: CPD

The Centre for Policy Dialogue yesterday came down hard on the finance ministry for the host of moves it made earlier this month to ease the private banks' liquidity crunch, undoing the tight monetary policy announced in January.

“This has seriously undermined the independence of the central bank and has dented its credibility,” said the private think-tank in an analysis on the state of economy and recommendations for budget for fiscal 2018-19.

One of the steps taken by the finance ministry is lowering the banks' cash reserve requirement, which is a specified minimum fraction of the total deposits that banks must hold as reserves either in cash or as deposits with the central bank, by one percentage point to 5.5 percent.

The move is likely to encourage the poorly performing private banks to continue with their business-as-usual practices and may also encourage banks to lend more aggressively and indiscriminately.

“The attempt on the part of the finance ministry to rescue the private banks through CRR reduction was in fact similar to government's recapitalisation support for the state-run banks.”

Between fiscal 2009-10 and fiscal 2016-17, the government had allocated Tk 15,705 crore for the purpose of recapitalising the state lenders.

“Such support has not improved the performance of these banks,” said CPD Research Fellow Towfiqul Islam Khan, who presented the analysis at a press conference at the CIRDAP Auditorium.

Rather, the amount of the non-performing loans had piled up on a continuous basis over the past years. 

“Now I think the banking sector has turned into an orphan and its protectors are abusing it,” said CPD Distinguished Fellow Debapriya Bhattacharya.

  • Courtesy: The Daily Star/ Apr 18, 2018

কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের নিপীড়ন-হয়রানি নিন্দনীয় - মনজুরুল আহসান

আন্দোলনকারীদের হয়রানি করা নিন্দনীয়। এমনটি করা উচিত নয়। তা থেকে বিরত থাকা উচিত নিরাপত্তা বাহিনীর। যেকোনো ন্যায্য দাবিতে আন্দোলন মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার। সেই গণতান্ত্রিক অধিকার তারা প্রয়োগ করেছে। আমাদের অর্থনীতির সঙ্গে আলাপকালে এমন মন্তব্য করেছেন সিপিবির উপদেষ্টাম-লীর সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনজুরুল আহসান খান।

তিনি বলেন, কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া তিন নেতাকে পুলিশ কেন ধরে নিয়ে গেল তা জানি না। তবে এভাবে হয়রানি করাটাও সঠিক নয়। সমাজে নানারকম ঘটনা ঘটে। অনেক বিষয় নিয়ে তর্ক-বিতর্ক হয়। মতভিন্নতা দেখা যায়। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জনের ভিন্ন ভিন্ন মত থাকতেই পারে। সেই মতামত তারা প্রকাশও করতে পারেন। যেকোনো জনগুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে সভা-সমাবেশ, মিটিং-মিছিল করতে পারে। কোটা ব্যবস্থা আন্দোলনকারীরা তো কোনো সন্ত্রাস করেনি। উপাচার্যের বাসভবনে যা হয়েছে, যারা করেছে তাদের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট প্রমাণ সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে নিরাপত্তা বাহিনী। কিন্তু একটি গণতান্ত্রিক দেশে মানুষের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা তো থাকতে হবে। আন্দোলনকারীদের মতের সঙ্গে আমি একমত নাও হতে পারি, কিন্তু তাদেরকে দমন-পীড়ন, নির্যাতন, হয়রানিকে তো সমর্থন করতে পারি না।


তিনি আরও বলেন, যাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে তারা তো তা প্রত্যাহারের দাবি করতেই পারে। আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গা মিথ্যা মামলা হয়েছে তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে থাকি। এই দাবি কি তারা করতে পারে না? কোটা ব্যবস্থা সংস্কার আন্দোলন তো আন্দোলনকারীদের একক বিষয় নয়, গোটা সমাজের বিভিন্ন অংশের একটা মত ছিল। কোটা ব্যবস্থা সংস্কার আন্দোলনও সমাজের বিভিন্ন অংশের একটা মত। এই মত প্রকাশকে সম্মান জানানো উচিত। 
  • Courtesy: আমাদের সময়.কম/ Apr 18, 2018

১১ দফা দাবিতে খুলনার রাষ্ট্রায়ত্ব পাটকলে চলছে ২৪ ঘন্টার ধর্মঘট


মজুরী কমিশন বাস্তবায়ন, সপ্তাহিক বকেয়া মজুরী, বদলী শ্রমিক স্থায়ী করাসহ ১১ দফা দাবিতে খুলনার রাষ্ট্রায়ত্ব ৮ পাটকলে চলছে শ্রমিকদের ২৪ ঘন্টার ধর্মঘট। বুধবার ভোর ৬টা থেকে শুরু হওয়া এ ধর্মঘট চলবে বৃহস্পতিবার ভোর ৬টা পর্যন্ত।

মিলগুলো হলো- খালিশপুরের ক্রিসেন্ট, প্লাটিনাম জুবিলী, খালিশপুর জুট মিল, দিঘলিয়ার স্টার, আটরা শিল্প এলাকার ইষ্টার্ন ও আলিম, নওয়াপাড়া শিল্প এলাকার কার্পেটিং ও জেজেআই জুট মিল। ধর্মঘটের ফলে মিলগুলেতে উৎপাদন বন্ধ রয়েছে।

বাংলাদেশ রাষ্ট্রায়ত্ব পাটকল সিবিএ-নন সিবিএ পরিষদের ডাকে এ ধর্মঘট পালন করছে শ্রমিক-কর্মচারীরা।

বুধবার সকালে শ্রমিকরা প্লাটিনাম কলোনী এলাকায় এক সমাবেশের আয়োজন করে শ্রমিক নেতারা। এসময় অবিলম্বে শ্রমিক কর্মচারীদের বকেয়া মুজরী, বেতন এবং মুজরী কমিশন বাস্তবয়নের দাবি জানান তারা ।

  • Courtesy: আমাদের সময়.কম/ Apr 18, 2018

বছরে সাড়ে ১৬ হাজার কোটি টাকা নিয়ে যান বিদেশিরা!

পিউ রিসার্চ সেন্টারের গবেষণা

বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি নাগরিকেরা বৈধ পথে বছরে প্রায় ২০০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় হিসেবে নিয়ে যান, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় সাড়ে ১৬ হাজার কোটি টাকার সমান। রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাকসহ বিভিন্ন খাতে এসব বিদেশি নাগরিক কাজ করেন।

বাংলাদেশ থেকে প্রবাসী আয় বাইরে যাওয়ার এ হিসাব দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণা সংস্থা পিউ রিসার্চ সেন্টার। তারা বিশ্বব্যাংকের অর্থনীতিবিদদের সর্বশেষ প্রাক্কলন ধরে গবেষণাটি করেছে। গবেষণা অনুযায়ী, বাংলাদেশ থেকে প্রবাসী আয় হিসেবে ২০১৬ সালে মোট ২০১ কোটি ৩০ লাখ ডলার বিদেশে গেছে। যেসব দেশে এ অর্থ গেছে তার মধ্যে রয়েছে চীন, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, ভিয়েতনাম, নেপাল, থাইল্যান্ড, জাপান, নরওয়ে ও যুক্তরাজ্য।

সরকারি হিসাবে বাংলাদেশে প্রায় ৮৫ হাজার বিদেশি নাগরিক কাজ করেন। অবশ্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বাংলাদেশে কাজ করা বিদেশি নাগরিকের সংখ্যা ও তাঁদের দেশে পাঠানো প্রবাসী আয়ের পরিমাণ আরও বেশি হবে। কারণ, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বিদেশি নাগরিকেরা কাজের অনুমতি বা ওয়ার্ক পারমিট ছাড়াই এ দেশে কাজ করেন। পাশাপাশি তাঁরা প্রবাসী আয় দেশে পাঠান অবৈধ পথে। গত ২০ জানুয়ারি বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআই) আয়োজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের (বিইআই) প্রেসিডেন্ট ফারুক সোবহান বলেছিলেন, বাংলাদেশের শিল্প খাত ও ব্যবসা-বাণিজ্যে যেসব ভারতীয় নাগরিক কাজ করেন, তাঁরা বছরে ৩২ হাজার কোটি টাকা ভারতে নিয়ে যান। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে আলাপের বরাত দিয়ে তিনি এ তথ্য জানান।

বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বিদেশি নাগরিক কাজ করেন তৈরি পোশাক খাতে। কেন বিদেশিরা কাজ পান, জানতে চাইলে বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের সাবেক সভাপতি ও পোশাক খাতের ব্যবসায়ী ফজলুল হক প্রথম আলোকে বলেন, এর মূল কারণ দেশে কর্মমুখী শিক্ষা ও দক্ষতার ঘাটতি। শিল্পের যে চাহিদা, সে অনুযায়ী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে পড়ানো হয় না। তিনি বলেন, ‘এ দেশের তরুণেরা সাধারণ শিক্ষার পেছনে দৌড়ায়। কিন্তু বেসরকারি খাতে সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিতদের চাহিদা কম। ফলে উচ্চশিক্ষা লাভ করেও তরুণেরা চাকরি পাচ্ছে না, হতাশা বাড়ছে।’

কত বিদেশি কর্মরত

বাংলাদেশে কত বিদেশি নাগরিক কাজ করেন, তার একটি হিসাব ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় সংসদে দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। তাঁর দেওয়া হিসাব অনুযায়ী, এ দেশে ৮৫ হাজার ৪৮৬ জন বিদেশি নাগরিক কাজ করেন, তাঁদের অর্ধেকই ভারতীয়। ভারতীয়দের সংখ্যা ৩৫ হাজার ৩৮৬ জন এবং চীনা ১৩ হাজার ২৬৮ জন। এরপর রয়েছে জাপান—৪ হাজার ৯৩ জন। এ ছাড়া কোরিয়ার ৪ হাজার ৯৩ জন, মালয়েশিয়ার ৩ হাজার ৩৯৫ জন ও শ্রীলঙ্কার ৩ হাজার ৭৭ জন নাগরিক বাংলাদেশে কাজ করেন। থাইল্যান্ড, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, সিঙ্গাপুর ও তুরস্কের নাগরিকেরাও উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে কর্মরত।


অবশ্য অভিযোগ আছে, প্রচুরসংখ্যক বিদেশি নাগরিক পর্যটক ভিসায় বাংলাদেশে এসে কাজ করেন। তাঁরা কখনো আনুষ্ঠানিক হিসাবে অন্তর্ভুক্ত হন না। বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ডের হিসাবে, ২০১৭ সালে বাংলাদেশে সাড়ে সাত লাখ বিদেশি নাগরিক এসেছেন।

বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কায় উল্লেখযোগ্য কোনো প্রবাসী আয় যায় না। কিন্তু এ দেশে পোশাক খাতে শ্রীলঙ্কার অনেক নাগরিক কাজ করেন।

দেশে বিদেশি নাগরিকদের কাজের অনুমতি দেয় বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা), বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেপজা) ও এনজিওবিষয়ক ব্যুরো। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এই অনুমতি নেওয়া হয় বিডার কাছ থেকে। সংস্থাটি জানাচ্ছে, ২০১৭ সালে ৩ হাজার ১৭১ জন বিদেশি নাগরিককে কাজের অনুমতি দিয়েছে। অন্যদিকে নবায়ন করা হয়েছে ৪ হাজার ১১৩ জনের। বেপজা জানিয়েছে, এখন রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলগুলোতে আড়াই হাজারের মতো বিদেশি নাগরিক কাজ করেন। বিদেশিদের বেতন বাংলাদেশিদের চেয়ে দুই থেকে তিন গুণ বেশি।

ঘাটতি মধ্যম পর্যায়ে
বাংলাদেশে বিদেশিরা সাধারণত কোন ধরনের পদে কাজ করেন, তা জানতে গত এক মাসে বড় বড় অনেক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এই প্রতিবেদকের কথা হয়। তারা জানায়, বিদেশিরা মূলত কাজ করেন কারখানার উৎপাদন ব্যবস্থাপনা, যন্ত্রপাতি পরিচালনা, মাননিয়ন্ত্রণ ও প্রতিষ্ঠানের মধ্যম পর্যায়ের ব্যবস্থাপনায়। পোশাক খাতের মার্চেন্ডাইজিং ও বায়িং হাউসেও অনেক বিদেশি কাজ করেন।

বেপজা জানায়, রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলগুলোতে কারিগরি ও পণ্য উৎপাদন প্রক্রিয়ার উচ্চপদগুলোতে বিদেশিরা কাজ করেন। পাশাপাশি ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও পরিচালক পদেও বিদেশি নাগরিকদের নিয়োগ দেওয়া হয়।

জানতে চাইলে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী এসিআইয়ের চেয়ারম্যান এম আনিস উদ দৌলা প্রথম আলোকে বলেন, দেশের উচ্চশিক্ষিতদের ইংরেজি জ্ঞানের অভাব রয়েছে। তাঁরা হাতে-কলমেও কিছু শেখেন না। তিনি নিজের কারখানায় ওয়েল্ডিং সুপারভাইজার নিয়োগের একটি উদাহরণ দিয়ে বলেন, ‘ওয়েল্ডিং সুপারভাইজার পদে আগ্রহী একজন প্রকৌশলী জানেন না কীভাবে ওয়েল্ডিং করতে হয়। তাঁকে হাতে-কলমে এ শিক্ষা দেওয়া হয়নি। আমি নিজে কিন্তু হাতেকলমে ওয়েল্ডিং শিখেছি।’

সাধারণ পদে প্রার্থী বেশি, কারিগরিতে কম
দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী প্রাণ-আরএফএল গ্রুপে প্রায় প্রতি মাসেই কর্মী নিয়োগ হয়। সেখানে সাধারণ শিক্ষার পদ ও কারিগরি পদগুলোতে প্রার্থী সংখ্যায় অনেক বেশি পার্থক্য হয় বলে জানান প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (বিপণন) কামরুজ্জামান কামাল। তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিতদের সংখ্যা বেশি। কারিগরি দিক দিয়ে দক্ষ লোক তৈরি কম হচ্ছে।’

দেশের শিক্ষার্থীদের বেশির ভাগ সাধারণ শিক্ষায় পড়াশোনা করেন। কারিগরি বিষয়ে তাঁদের আগ্রহ কম। কারিগরির মধ্যে আবার উচ্চশিক্ষায় মেধাবীদের আগ্রহ বেশি। কিন্তু উদ্যোক্তারা বলছেন, বাংলাদেশে দক্ষ লোক দরকার মধ্যম পর্যায়ে। সেখানে মেধাবীদের যাওয়ার হার কম। উদ্যোক্তারা মনে করেন, দেশে এখন উচ্চমাধ্যমিক পাস করার পর সাধারণ বিষয়ে উচ্চশিক্ষা সীমিত করা দরকার। বিপরীতে কারিগরি শিক্ষার দিকে ঝোঁক তৈরি করতে হবে।

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি আবুল কাসেম খান বলেন, জার্মানির মতো দেশগুলো তাদের শিল্পের কী চাহিদা, সে অনুযায়ী জনশক্তি তৈরি করে। বাংলাদেশেও সেটা দরকার।

  • Courtesy: Pothom Alo/ Apr 17, 2018