Search

Wednesday, January 2, 2019

নির্বাচনের সব অভিযোগ বিশ্বাসযোগ্য ও স্বচ্ছ সমাধানের আহ্বান বৃটেনের

নির্বাচনে সব রকম অনিয়মের কারণে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বৃটেন। নির্বাচন পরিচালনা সংক্রান্ত সব অভিযোগের পূর্ণাঙ্গ বিশ্বাসযোগ্য ও স্বচ্ছ সমাধানের জন্য জোরালো আহ্বান জানিয়েছে তারা। বৃটিশ সরকারের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয়বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মার্ক ফিল্ড বাংলাদেশের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অনানুষ্ঠানিক ফল ঘোষণার পর এ বিবৃতি দিয়েছেন। এতে তিনি বলেছেন, অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন যেকোনো কার্যকর গণতন্ত্রের জন্য অত্যাবশ্যক। এ নির্বাচনে সব বিরোধী দল অংশগ্রহণ করার জন্য তিনি তাদের প্রতি অভিনন্দন জানিয়েছেন। কিন্তু নির্বাচন নিয়ে তার বিবৃতিতে গভীর উদ্বেগ ফুটে উঠেছে। তিনি বলেছেন, গ্রেপ্তারসহ সব রকম বিশ্বাসযোগ্য প্রতিবন্ধকতার বিষয়ে আমি অবহিত।

এমন গ্রেপ্তারের কারণে বিরোধী দলগুলোতে বাধা সৃষ্টি করা হয়েছে। তাদের প্রচারণায় বিরত রাখা হয়েছে। নির্বাচনের দিনে নির্বাচন পরিচালনায় যেসব অনিয়ম হয়েছে, অনেক মানুষকে ভোট দিতে দেয়া হয়নি, এসব অনিয়মের বিষয়ে আমরা অবহিত। 

মার্ক ফিল্ড তার বিবৃতিতে আরো বলেছেন, নির্বাচনী প্রচারণার সময়ে যেসব ভীতি প্রদর্শন করা হয়েছে, অন্যায়ভাবে সহিংসতা করা হয়েছে তার জন্য আমি হতাশা প্রকাশ করছি। নির্বাচনের দিনে এত মানুষের মৃত্যুতে আমি গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। যারা প্রাণ হারিয়েছেন তাদের পরিবার ও বন্ধুবান্ধবদের প্রতি আমার সহমর্মিতা। 

মার্ক ফিল্ড আরো বলেছেন, সরকার ও সব বিরোধী দল নিজেদের মধ্যে মতপার্থক্য মিটিয়ে ফেলে একত্রে কাজ করা এখন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশি জনগণের স্বার্থে তাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার পথ বের করতে হবে। 

বিবৃতিতে তিনি আরো বলেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের ব্যাপকভিত্তিক ও গুরুত্বপূর্ণ অংশীদারিত্ব আছে। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বাংলাদেশি বসবাস করেন বৃটেনে। অধিক স্থিতিশীল, সমৃদ্ধ ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের উচ্চাকাক্সক্ষার জন্য বাংলাদেশিদের প্রতি আমাদের সমর্থন অব্যাহত থাকবে। 
  • কার্টসিঃ মানবজমিন/ জানুয়ারী ২,২০১৯ 

নির্বাচনে অনিয়ম ও সহিংসতার বিষয়ে অবগত - জাতিসংঘ

শান্তির জন্য সব পক্ষকে সংযমের আহ্বান জাতিসংঘের

বাংলাদেশে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অনিয়ম ও সহিংসতা সম্পর্কে সচেতন জাতিসংঘ। জাতিসংঘের ইউএন নিউজে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়েছে। পাশাপাশি নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা থেকে সবাইকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে। ৩১শে ডিসেম্বর ‘পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি’ শীর্ষক জাতিসংঘের মুখপাত্রের অফিস থেকে দেয়া বিবৃতিতে বলা হয়, নির্বাচনী প্রচারণা ও নির্বাচনের দিনে প্রার্থী ও ভোটারদের প্রাণহানি বা আহত হওয়ার ঘটনায় আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি। ১০ বছরের মধ্যে প্রথমবার নির্বাচনে বিরোধীদের অংশগ্রহণের জন্য অভিনন্দন জানানো হয়েছে এতে। 

মিডিয়ার খবরের ওপর ভিত্তি করে এতে বলা হয়, নির্বাচনে ভূমিধস বিজয় পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এতে তিনি টানা তৃতীয়বার নির্বাচিত হলেন। তবে বিরোধীরা জালিয়াতির ভোট আখ্যা দিয়ে এ ফলকে প্রত্যাখ্যান করেছে।

বিবৃতিতে সব পক্ষকে সহিংসতা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে। বলা হয়েছে, নির্বাচন-পরবর্তী পরিবেশকে শান্তিপূর্ণ নিশ্চিত করতে হবে, যেখানে মানুষ সভা-সমাবেশ ও মতপ্রকাশ করতে পারে। এতে আরো বলা হয়, নির্বাচন সংক্রান্ত অভিযোগকে শান্তিপূর্ণ উপায়ে ও আইনগত উপায়ে তুলে ধরার জন্য আমরা সব দলকে উৎসাহিত করি। এতে বলা হয়, মানুষ ও তাদের সহায় সম্পত্তির ওপর সহিংসতা গ্রহণযোগ্য নয়। 
  • কার্টসিঃ মানবজমিন/ জানুয়ারী ২,২০১৯ 

অনিয়ম নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ, নির্বাচন কমিশনকে সমস্যা সমাধানের আহ্বান

বাংলাদেশে নির্বাচনের দিনে ভোটারদের ভোটদানে বিরত রাখার অনিয়মের অভিযোগে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বলা হয়েছে, এতে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার ওপর যে আস্থা তা খর্ব হয়েছে। এসব অনিয়মের বিষয়ে সব পক্ষকে নিয়ে গঠনমুলকভাবে সমাধান করতে নির্বাচন কমিশনের প্রতি জোরালো আহ্বান জানিয়েছে দেশটি। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি মুখপাত্র রবার্ট পালাদিনো ‘বাংলাদেশ ইলেকশন’ শীর্ষক বিবৃতি দিয়েছেন। এতে বলা হয়, ৩০শে ডিসেম্বরের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কয়েক কোটি বাংলাদেশী ভোট দিয়েছেন এবং নির্বাচনে সব বড় বিরোধী দল অংশগ্রহণ করেছে। এ জন্য তাদের প্রশংসা করে যুক্তরাষ্ট্র। এতে বলা হয়, ২০১৪ সালে নির্বাচন বর্জনের পরে এটি একটি ইতিবাচক অগ্রগতি।

ওই বিবৃতিতে আরো বলা হয়, বাংলাদেশ ও এর গণতান্ত্রিক অগ্রগতিতে ভবিষ্যতে গভীরভাবে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় বিদেশী বিনিয়োগকারী, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় একক রপ্তানিকারি দেশ এবং বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিপুল সংখ্যক মানুষের দেশ যুক্তরাষ্ট্র। 

বিবৃতিতে রবার্ট পালাদিনো আরো বলেছেন, এর প্রেক্ষিতে আমরা নির্বাচন পূর্ববর্তী সময়ের হয়রানি, ভীতি প্রদর্শন ও সহিংসতার বিশ্বাসযোগ্য রিপোর্টের বিষয়ে উদ্বেগের সঙ্গে নোট নিচ্ছি। ওইসব কারণে বিরোধী দলীয় বহু প্রার্থী ও তাদের সমর্থকরা মুক্তভাবে সভা, র‌্যালি ও নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে পারেন নি। নির্বাচনের দিনে কিছু মানুষকে ভোট দিতে দেয়া হয় নি। এটা নির্বাচনী প্রক্রিয়ার প্রতি যে আস্থা আছে তাকে খর্ব করেছে। নির্বাচনের দিনের এ অনিয়মের বিষয়ে আমরা উদ্বিগ্ন। 

বিবৃতিতে আরো বলা হয়েছে, সব দলকে আমরা সহিংসতা থেকে বিরত থাকার জন্য জোরালোভাবে উৎসাহিত করছি। নির্বাচন কমিশনের প্রতি অনুরোধ করছি অনিয়মের বিষয়ে সমাধান করতে সব পক্ষকে নিয়ে গঠনমুলকভাবে কাজ করতে। বাংলাদেশের উৎসাহব্যাঞ্জক অর্থনৈতিক অগ্রগতি এবং গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা দুটি একটি অন্যটির সঙ্গে পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত। আমরা ক্ষমতাসীন সরকার ও বিরোধীদের সঙ্গে এই আন্তঃসম্পর্কযুক্ত লক্ষ্য অর্জনের জন্য অব্যাহতভাবে কাজ করতে চাই। 
  • কার্টসিঃ মানবজমিন/ জানুয়ারী ২,২০১৯ 

Thursday, December 20, 2018

Power sector ‘distortions’ cost Bangladesh $11.2b a year: WB


Distortions in the power sector impose a total economic cost of roughly $11.2 billion (around Tk 93,000 crore) or 5 per cent of Bangladesh’s gross domestic product, on the country’s economy in a year, according to a World Bank publication.

The greatest source of the fiscal cost occurs in the upstream gas sector as selling gas at artificially low prices costs Bangladesh an estimated $4.5 billion a year, said the publication released on December 12.

The regulatory cost of gas underpricing could be even higher if its adverse effect on long-term growth were considered, said the report titled ‘In the dark, how much do power sector distortions cost South Asia’.

The global lender estimated the cost for the fiscal year 2016 and said that the analysis applied generally conservative assumptions.The cost of distortions in the power sector was $86.1 billion in India in FY 2016 and $17.69 in Pakistan in FY 2015.In Bangladesh, the second largest source of distortions is households’ and firms’ lack of reliable access to electricity and it is estimated to cost the economy $3.3 billion or 1.5 per cent of GDP a year, it said.

This cost consists of both the income foregone by the approximately 8.2 million households that still live without access to grid electrify and the revenue loss by firms that suffer from lower productivity and higher production costs as a result of electricity outrages, the report observed.
It also said that the cost of electricity subsidies to consumers was $0.33 billion in the year.

Power shortages also negatively affect education, health and women’s empowerment but these effects are difficult to quantify and are not included in the estimation.

The cost of lack of access to electricity could therefore be much higher than estimated, it added.

Cost of inefficient dispatch of electricity is estimated at $1.65 billion a year, according to the report. Other large costs stem from the social cost of excessive gas consumption, estimated at $355 million a year, and the inefficient allocation of gas, estimated at $130 million a year, the report said.

The report, however, has ignored some distortions including transmission constraints, social cost of electricity transmission and distribution and the impact of electricity cross-subsidies on industry competitiveness due to data limitations. Overall, the estimate may represent a lower bound of the actual cost of power sector distortions, it said.

The Global Competitiveness Report-2018 placed Bangladesh at 101th in the ranking of the reliability of electricity supply. Over the decade ending in 2016, Bangladesh more than doubled its power-generation capacity but less than 80 per cent of available capacity was operational most of the time.

The report said in manufacturing and services combined, the total losses in annual output attributable to power shortages amounted to $1.1 billion in 2016.

It said Bangladesh could reduce about 50 per cent of its unserved energy demand with no new investment in generation capacity if the power plants eliminated their operational inefficiency.

  • Courtesy: New Age/ Dec 20, 2018

Unnecessary regulations, corruption hinder US business in B’desh - US ambassador


US ambassador to Bangladesh Earl R Miller on Wednesday said that unnecessary and arbitrary regulations, cumbersome customs processes and corruption affected US business in Bangladesh.

‘These barriers affect not only US economic interest in the country but also hinder the nation’s economic growth itself, he said at the monthly luncheon meeting arranged by American Chamber of Commerce in Bangladesh at Hotel Westin in Dhaka. 

He also said that he would work with AmCham members to come out of the bilateral trade imbalance between the two countries which is extremely against the US. 

Later, while talking to reporters, he recommended the American companies to come and invest in Bangladesh which has a huge customer base. ‘If you can go to New Delhi or Kolkata, you can certainly come here in Bangladesh, which is only half an hour away by air from Kolkata, with a potential customer base of 170 million,’ he said.

Millar said that he would work with the government to bring more US companies, trade delegations, missions and chief executive officers to Bangladesh in his tenure in the country.

‘In the next three years, I hope to see more US companies are engaging in Bangladesh looking for additional opportunities for US investors here,’ he said.

US companies are doing well in Bangladesh but they can do much better, he commented, adding that the number of existing US companies can be double, even tripled in the country. One of the top priorities of US embassy will be to increase economic engagement with Bangladesh, he added.

In his speech, he also emphasised on further improvement in workplace safety and labour rights issues terming them as the foundation for free and fair trade.

Regarding next national elections in Bangladesh, he said that the upcoming elections needed to be free, fair, credible, participatory and peaceful. ‘You must avoid violence, not only in election seasons but also afterwards, and condemn violence as violence only undermines the democratic process,’ Millar said.

AmChem president Md Nurul Islam said that there were enormous opportunities for AmCham members and US businesses here in the country, which has been growing at a very fast rate in terms of GDP among the Asian countries.

He urged the American companies to invest and increase their capacity in the country which would be 26th largest economy in the world by 2030. 

AmCham members, foreign diplomats and businessmen from different sectors, among others, attended the meeting.

  •  Courtesy: New Age/ Dec 20, 2018

মহাজোট প্রার্থীর বাড়িতে ওসির বৈঠক

থানায় যোগদানের একদিন পরই  ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসনের মহাজোট প্রার্থী মো. এবাদুল করিম বুলবুলের গ্রামের বাড়িতে গিয়ে বৈঠক করেছেন নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রণজিৎ রায়। এ খবর পরদিন ছড়িয়ে পড়ে মুখেমুখে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরাও জানতে পারেন বিষয়টি। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায় ১৬ই ডিসেম্বর রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ ওসি রণজিৎ থানার আরেক কর্মকর্তাকে সঙ্গে নিয়ে মহাজোট প্রার্থীর সলিমগঞ্জ ইউনিয়নের বাড়াইল গ্রামের বাড়িতে যান। সেখানে রাত ১টা পর্যন্ত দীর্ঘসময় ধরে বৈঠক করেন তারা। এ সময় নবীনগর পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি বোরহান উদ্দিন নসুসহ আরো কয়েকজন সেখানে উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত করে দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানায় এ সময় ওসি রণজিৎ রায় শতভাগ ফেভারে থাকার নিশ্চয়তা দেন। তবে ওসি রণজিৎ রায় বলেন- এগুলোতো বলবেই।

পরে তিনি বলেন, আমরা যেদিকেই যাই সেখানে প্রার্থীর বাড়ি থাকলে যাই। তাদের সিকিউরিটির নিশ্চয়তা দিতে হচ্ছে। প্রার্থীকে নিয়ে একটা ঘটনা ঘটে গেলে এটাতো ডাকতে পারবো না। আজকে (বুধবার) আলমনগর যাবো। সেখানে জিকরুল সাহেবের বাড়িতে যাবো। এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আলমগীর হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, বিষয়টি আপনাদের মাধ্যমে জেনেছি। সত্যতা যাচাই করে দেখছি। সংসদ নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ দৌলা খান সাংবাদিকদের বলেন, কি কারণে ওসি সেখানে গেছেন তা আমার জানা নেই। এ নিয়ে কোনো অভিযোগ পাইনি। তিনি বিষয়টি ইউএনও ও সহকারী রিটার্নি অফিসারকে জানাতে বলেন। রণজিৎ গত ১৪ই ডিসেম্বর নবীনগর থানায় যোগদান করেন। এর আগে ২৫শে অক্টোবর এ জেলায় যোগদান করেন তিনি। আর নবীনগর থানার ওসি হিসেবে যোগ দেন ১৪ই ডিসেম্বর।  এর আগেও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যোগ দিয়ে কাঙ্ক্ষিত ওই থানায় পোস্টিং নেয়ার চেষ্টা করেন তিনি। সুবিধা না হওয়ায় চলে যান চাঁদপুরের হাইমচরে। জানা যায়- ২০১৬ সালের ১২ই ডিসেম্বর চাঁদপুর জেলায় যোগদান করেন প্রথম। এরপর আবার এখান থেকে চলে যান ২০১৭ সালের ২৫শে মে। নবীনগর উপজেলার শ্যামগ্রামে মোহিনী কিশোর উচ্চ বিদ্যালয়ের পাশেই রণজিৎ রায়ের মামার বাড়ি। মামার নাম প্রবীর নাগ। তার মামার বাড়ি আর মহাজোট প্রার্থীর বাড়ি উপজেলার পশ্চিমাঞ্চলের পাশাপাশি এলাকায়। দূরত্ব ৫/৬ কিলোমিটার। 

  • Courtesy: Manabzamin /Dec 20, 2018

Rift in EC deepens

CEC, Election Commissioner Mahbub Talukdar at odds over level playing field


The rift between the chief election commissioner and an election commissioner has deepened further over the issue of level playing field. A day after CEC KM Nurul Huda's comment that his colleague Mahbub Talukdar did not speak the truth about level playing field, Mahbub yesterday hit back, and said the CEC "struck at the core of the existence” of an election commissioner by making such remarks.

"It must be kept in mind that the chief election commissioner and all other election commissioners are equal," Mahbub told a press briefing at the Nirbachon Bhaban in the capital.

"Earlier, the chief election commissioner made some negative comments about me in public. I never protested his comments. But I can't help protesting after his remark that I have lied by saying there is no level playing field," he said in a written statement.

"I strongly protest the [CEC's] statement," he said. "On December 17, I told reporters that they will get an answer as to whether there is a level playing field for the polls if they ask the question to their conscience.

"I'm still telling everyone concerned that you consider the situation yourselves and ask yourselves whether a level playing field exists or not."

Mahbub, however, did not take any question from reporters.

Earlier on Monday, he told journalists that level playing field was still absent and the words “level playing field” had become meaningless.

The next day, the CEC told reporters in Rangamati, "He [Mahbub] did not speak the truth. The overall election atmosphere is good."

The face-off between the two comes amid civil society's concerns about the absence of level playing field and continued attacks on the opposition camps in different parts of the country.

The BNP and other opposition parties have long alleged that a congenial polls environment is totally absent, although the ruling Awami League insists that is not the case and that the election field is very much level.

On the ground, however, at least 13 BNP and Jatiya Oikyafront candidates and 900 of their supporters have been injured in attacks allegedly by ruling party men since December 10, the day the campaign began.

AL men allegedly attacked campaigns and motorcades of at least 28 BNP and Oikyafront candidates. Police detained around 255 BNP men during the time, according to media reports.

Following days of violence, the authorities deployed 1,016 platoons of Border Guard members across the country on Tuesday (one platoon has 20-30 members).

The BNP also alleges that its leaders and activists are being harassed and arrested throughout the country even during the campaign.

At least 15 opposition candidates, arrested before and after the campaign began, remain behind bars although election is just 10 days away, according to BNP sources. 

On Tuesday, eminent citizens alleged that the EC was not performing its duty in line with the constitution, and that it created scope for tainting the election.

At a seminar organised by the Centre for Governance Studies (CGS), they pointed at the EC's inadequate steps to deal with pre-election violence and said this could lead to a questionable election and post-election crisis.

The latest discord in the EC has raised concerns among experts, who stressed resolving the differences immediately.

"I am worried about the division between the chief election commissioner and an election commissioner,” former cabinet secretary Ali Imam Majumder told The Daily Star yesterday.

There might be differences of opinion between them, but that has to be resolved in the commission meeting, he said.

Instead of doing so, they are speaking against each other publicly which is not a good sign, he noted. 

"As a result, people will get confused and the electoral activities may be hampered. This division should be resolved as soon as possible," he said.

Former election commissioner Brig Gen (retd) M Sakhawat Hussain said the election was taking place in such a situation that it was difficult to create a level playing field for all political parties.

"But it is the responsibility of the Election Commission to reduce the gap. However, it is not that much visible that the commission has taken any steps to create level playing field," he said.

But AL General Secretary Obaidul Quader defended the CEC yesterday, saying Mahbub Talukdar's remark on level playing field was not right.

"The Election Commission is formed with five members. The commission makes decisions on the basis of majority's opinion. So the chief election commissioner has said the right thing,” he told a programme at Kabirhat in his Noakhali constituency.

ANNOUNCE ACCURATE RESULTS: CEC

In another development, the CEC yesterday instructed polls officials to announce accurate results.

"We are overwhelmed by the interest people have shown about the elections. So we have to be cautious …. Announce results correctly and convey it to the authorised person. A minor flaw in results may lead to a major anarchy. So you have to be very cautious,” he told EC officials involved in the result management system.

He also called on election officials not to let down the people since they put trust in the commission.

  • Courtesy: The Daily Star /Dec 20,2018

Wednesday, December 19, 2018

‘Sheaf of paddy’, symbol of democracy — Manna


Mahmudur Rahman Manna, convener of Nagorik Oikya and Oikyafront contender for Bogura-2 constituency, said “sheaf of paddy” is the symbol of democracy while “boat” stands for autocracy.

Manna said he is hopeful of landslide victory. “But the ruling party is plotting to snatch away 50 seats (from Oikyafront) by illegal means.

“We will stay on the battle field till December 30," he said at a press conference in at Press Club today, our district correspondent reports.

Manna alleged that his main election office has been vandalised by AL activists who have also tore down his posters.

He urged the journalists to unveil the truth as the ruling party is also trying to control media.

The AL is not following Bangabandhu's ideologies at present, he alleged.
  • The Daily Star/Dec 19,2018 

সারা দেশে সাড়ে ৫ হাজার কিমি ভাঙাচোরা সড়ক

যানবাহনপ্রতি অতিরিক্ত ব্যয় কিলোমিটারে গড়ে ১১ টাকা

শামীম রাহমান

সড়ক ভালো থাকলে পণ্য পরিবহনে একটি বড় ট্রাকের পরিচালন খরচ হয় প্রতি কিলোমিটারে ৪৬ থেকে ৫০ টাকা। খারাপ সড়কে এ ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় কিলোমিটারপ্রতি সর্বোচ্চ ৬৯ টাকা। অর্থাৎ ভাঙাচোরা সড়কে ট্রাকপ্রতি পরিবহন মালিককে পরিচালন ব্যয় বাবদ প্রতি কিলোমিটারে সর্বোচ্চ ১৮ টাকা ৯ পয়সা অতিরিক্ত ব্যয় করতে হয়।

ভালো সড়কে দূরপাল্লার একটি বাস পরিচালনায় কিলোমিটারপ্রতি খরচ হয় ৩৫ থেকে ৩৯ টাকা। ভাঙাচোরা সড়কে এ ব্যয় কিলোমিটারপ্রতি সর্বোচ্চ ৫৯ টাকা পর্যন্ত উঠছে। এ হিসাবে ভাঙাচোরা সড়কে বাস পরিচালনায় কিলোমিটারপ্রতি সর্বোচ্চ ১৮ টাকা ৪২ পয়সা অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে মালিকদের।

সারা দেশে ভাঙাচোরা সড়ক রয়েছে সাড়ে পাঁচ হাজার কিলোমিটার, দেশের মোট সড়কের যা ২৬ শতাংশ। এর মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় আছে ১ হাজার ৮০০ কিলোমিটারের বেশি সড়ক। ভাঙাচোরা এ সড়কে পরিচালন ব্যয় বাড়ছে সব ধরনের মোটরযানের। বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় সড়ক গবেষণাগারের প্রতিবেদনমতে, যানবাহনপ্রতি (সব ধরনের) কিলোমিটারে অতিরিক্ত এ ব্যয়ের পরিমাণ সর্বোচ্চ ১১ টাকা ৯ পয়সা।

পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভাঙাচোরা সড়ক প্রধানত দুভাবে যানবাহনের পরিচালন ব্যয় বাড়িয়ে দেয়। প্রথমত, ভাঙাচোরা সড়ক যানবাহনের কারিগরি ক্ষতি করে। এতে মেরামত খরচ বেড়ে যায়। দ্বিতীয়ত, খারাপ সড়কে গাড়ির গতি কমে আসে। ভাঙা অংশ পার হতে ইঞ্জিনে বাড়তি চাপ পড়ে। তখন জ্বালানি খরচও বেড়ে যায়।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অ্যাকসিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. মিজানুর রহমান বণিক বার্তাকে বলেন, সড়ক ভালো থাকলে রোড ইউজার কস্ট সহনশীল পর্যায়ে থাকে। কিন্তু খারাপ হলে যানবাহনের ট্রিপের সময় বেড়ে যায়। এর প্রভাবে বেড়ে যায় ভ্যালু অব ট্রাভেল টাইম। একইভাবে বেড়ে যায় যানবাহন রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয়ও। বাড়তি জ্বালানির প্রয়োজন হয়। ভালো সড়কে একটি গাড়ি ঘণ্টায় যে পথ পাড়ি দেবে, খারাপ সড়কে একই পথ পাড়ি দিতে সময় লাগবে তার দেড়-দুই গুণ। এ পুরোটা সময়ই কিন্তু গাড়ির ইঞ্জিন চালু থাকে। ফলে জ্বালানি ব্যয় বাড়ে।

ভাঙাচোরা সড়কে যানবাহন পরিচালন ব্যয় বেশি হওয়ার কথা বলছেন পরিবহন মালিক ও চালকরাও। অভিজ্ঞতা থেকে তারা জানান, খারাপ সড়ক যানবাহনের গতি কমিয়ে দেয়। এতে ট্রিপের সংখ্যা কমে যায়। এটাকেও আর্থিক ক্ষতি হিসেবে দেখছেন তারা।

সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের মহাসড়ক উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের (এইচডিএম) তথ্য বলছে, দেশের এক-চতুর্থাংশ সড়ক-মহাসড়ক খারাপ অবস্থায় রয়েছে। (সওজ) অধিদপ্তরের নেটওয়ার্কভুক্ত সড়কের দৈর্ঘ্য ২১ হাজার ৪৮১ কিলোমিটার। সরকারি হিসাবেই বর্তমানে দেশে সাড়ে পাঁচ হাজার কিলোমিটার সড়ক ভাঙাচোরা দশায় রয়েছে। ‘ইন্টারন্যাশনাল রাফনেস ইনডেক্স’ বা আইআরআই সূচক অনুযায়ী সারা দেশে প্রায় ১৮হাজার কিলোমিটার সড়কে জরিপ করে ভাঙাচোরা সড়ক পরিমাপ করেছে এইচডিএম।

আইআরআই সূচকের মান ধরা হয়েছে ১ থেকে ১৪ পর্যন্ত। এ মানদণ্ডের ভিত্তিতে পাঁচটি শ্রেণীতে ভাগ করা হয় সড়ক-মহাসড়ক। এর মধ্যে ১ থেকে ৬ সূচকের মধ্যে থাকা সড়কগুলো ‘ভালো’ ও ‘চলনসই’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়। আইআরআই সূচকে ৬ থেকে ৮ পর্যন্ত থাকা সড়কগুলোকে চিহ্নিত করা হয় ‘দুর্বল’ হিসেবে। ৮ থেকে ১০ সূচকপ্রাপ্ত সূচকগুলোর মান ‘খারাপ’। আর ১০ থেকে ১৪ সূচকে থাকা সড়কগুলো ‘খুব খারাপ’-এর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত।

এইচডিএমের হিসাব বলছে, সারা দেশে ৬-৮ আইআরআই সূচকের ‘দুর্বল’ সড়কের দৈর্ঘ্য ২ হাজার ৫২৮ কিলোমিটার। ৮-১০ আইআরআই সূচকের ‘খারাপ’ সড়কের দৈর্ঘ্য ১ হাজার ২৮২ কিলোমিটার, আর ১০-১৪ আইআরআই সূচকের ‘খুব খারাপ’ সড়ক রয়েছে ১ হাজার ৮৪৩ কিলোমিটার।

সড়কের মান যত খারাপ হয়, যানবাহন পরিচালন ব্যয় তত বাড়ে— এমনটাই বলা আছে সড়ক গবেষণাগারের প্রতিবেদনে। ভাঙাচোরা সড়কে বড় ট্রাক, মাঝারি ট্রাক, ছোট ট্রাক, বাস, মিনিবাস, মাইক্রোবাস, ইউটিলিটি যান, প্রাইভেট কার, টেম্পো, অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল— ১১ ধরনের যানবাহন পরিচালন ব্যয় নিয়ে গবেষণা করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, ‘দুর্বল’ সড়কে সব ধরনের যানবাহনের অতিরিক্ত পরিচালন ব্যয় কিলোমিটারপ্রতি সর্বোচ্চ গড়ে ১ টাকা ৯২ পয়সা। ‘খারাপ’ সড়কে এর পরিমাণ সর্বোচ্চ ৪ টাকা ৪৬ পয়সা। আর খুব খারাপ সড়কে যানবাহনের কিলোমিটারপ্রতি অতিরিক্ত পরিচালন ব্যয় গড়ে সর্বোচ্চ ১১ টাকা ৬ পয়সা।

নির্দিষ্ট যানবাহনের হিসাব করে দেখা গেছে, ‘দুর্বল’ সড়কে একটি ভারী ট্রাক পরিচালনায় কিলোমিটারপ্রতি অতিরিক্ত ব্যয় হয় সর্বোচ্চ আড়াই টাকা। ‘খারাপ’ সড়কে অতিরিক্ত ব্যয়ের পরিমাণ সর্বোচ্চ সাড়ে ৬ টাকা, আর খুব খারাপ সড়কে একটি ভারী ট্রাকে কিলোমিটারপ্রতি অতিরিক্ত ব্যয় হয় সর্বোচ্চ ১৮ টাকা ৯ পয়সা। মাঝারি ট্রাকের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ব্যয় সর্বনিম্ন ১ টাকা ৪০ পয়সা থেকে সর্বোচ্চ ১৪ টাকা ১০ পয়সা। ভাঙাচোরা সড়কে ছোট ট্রাকে অতিরিক্ত ব্যয় হয় সর্বোচ্চ ১০ টাকা ২ পয়সা।

‘দুর্বল’ সড়কে একটি বাস পরিচালনায় কিলোমিটারপ্রতি অতিরিক্ত ব্যয় হয় ৩ টাকা। ‘খারাপ’ সড়কে অতিরিক্ত ব্যয়ের পরিমাণ ৭ টাকা, আর ‘খুব খারাপ’ সড়কে একটি দূরপাল্লার বাস পরিচালনায় কিলোমিটারপ্রতি অতিরিক্ত ব্যয় হয় সর্বোচ্চ ১৮ টাকা ৪২ পয়সা। একইভাবে একটি মিনিবাস পরিচালনায় সর্বনিম্ন ৫০ পয়সা থেকে সর্বোচ্চ ৬ টাকা ৭৭ পয়সা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হয়।

সড়ক গবেষণাগারের তথ্য অনুযায়ী, ভাঙাচোরা সড়কে একটি মাইক্রোবাস পরিচালনায় কিলোমিটারপ্রতি অতিরিক্ত ব্যয় হয় সর্বোচ্চ ১৪ টাকা ৮১ পয়সা, ইউটিলিটি যানের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২৫ টাকা ৩৩ পয়সা, প্রাইভেট কারে সর্বোচ্চ ৯ টাকা ৮৩ পয়সা, টেম্পোতে সর্বোচ্চ সাড়ে ৩ টাকা, অটোরিকশায় সর্বোচ্চ ১ টাকা ৭ পয়সা ও মোটরসাইকেলে সর্বোচ্চ ৫ পয়সা।

খারাপ সড়কে শুধু পরিচালন ব্যয়ই বাড়ে না, যানবাহনের অর্থনৈতিক আয়ুষ্কালও কমে যায়। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও সোহাগ পরিবহনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক তালুকদার বলেন, সারা দেশেই ভাঙাচোরা সড়ক রয়েছে। ভাঙাচোরা সড়কের কারণে আমাদের কোনো গাড়িই বেশি দিন ভালো অবস্থায় রাখা যায় না। নানা ধরনের যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। বিভিন্ন খুচরা যন্ত্রাংশও ঘন ঘন বদলাতে হয়। রাস্তা ভালো হলে একটি গাড়ি ১০-১২ বছর অনায়াসে চালিয়ে নেয়া যায়। কিন্তু আমাদের এখানে রাস্তা খারাপ হওয়ার কারণে সব ধরনের যানবাহনের আয়ুষ্কাল দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে।

এইচডিএমের তথ্যানুযায়ী দেশের ২১ দশমিক ২৫ শতাংশ জাতীয়, ২৪ দশমিক ৬ শতাংশ আঞ্চলিক ও ২৮ দশমিক ৯৮ শতাংশ জেলা সড়ক খারাপ অবস্থায় রয়েছে। তবে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, দেশের কোনো মহাসড়ক ভাঙাচোরা নেই। বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে মহাসড়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন বণিক বার্তাকে বলেন, বাংলাদেশের কোনো মহাসড়ক আর ভাঙাচোরা নেই। ভাঙাচোরা বলতে আছে শুধু কিছু গ্রামীণ সড়ক। ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ময়মনসিংহ, ঢাকা-সিলেট, ঢাকা-যশোর, ঢাকা-খুলনা সড়কগুলো ভালো অবস্থায় রয়েছে। ঢাকা-টাঙ্গাইল সড়কের উন্নয়নকাজ চলছে। বেশির ভাগ সড়কের কোনো না কোনো উন্নয়নকাজ চলছে।

ভাঙাচোরা সড়কের কারণে যানবাহনের পরিচালন ব্যয় বৃদ্ধির বিষয়টি সাময়িক হিসেবে অভিহিত করে তিনি বলেন, সারা দেশের সড়ক-মহাসড়ক রক্ষণাবেক্ষণে যে পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ দরকার, সে পরিমাণ বরাদ্দ আমরা পাই না। এক অর্থবছরে রক্ষণাবেক্ষণ খাতে যা বরাদ্দ দেয়া হয়, তা দিয়ে সারা দেশের সড়ক মেরামত করা কঠিন। এর পরও চলতি অর্থবছর আমরা ওভার প্রোগ্রামিং করে সব প্রজেক্ট হাতে নিয়েছি। আগামী জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত কাজ হবে। এসব কাজ শেষ হলে দেশে ভাঙাচোরা সড়কের পরিমাণ অনেকটাই কমে আসবে।

  • Courtesy: Banikbarta /Dec 19, 2018

A minister’s moments of truth that flounder in inaction

Editorial

THE finance minister’s admission of Monday that growing non-performing loans, especially in state-owned banks, is the main problem in the banking sector contradicts with what he has so far maintained, saying that the problem is not as grave as it has been portrayed. A Centre for Policy Dialogue report early December said that Tk 225.02 billion had been plundered from 14 public and private banks through scams, irregularities and theft in the past one decade. The amount accounts for 39 per cent of the income tax collected in the 2017–2018 financial year. Three days later, the minister sought to term the report ‘just rubbish.’ Bad loans in the banking system have increased to about Tk 1,000 billion amidst lack of the political will required for the recovery of defaulted loans. The amount of loans in default, as of September, stood at Tk 993.7 billion, accounting for 11.48 per cent of the total of Tk 8,659.3 billion in outstanding loans in the banking system, as the latest central bank data show. The minister in the two consecutive tenures of the Awami League in office has on a few occasions turned around on what he earlier said. The minister’s saying no to a banking commission in early June and saving the task for the next government is another case in example.

The minister brushed aside the allegations of the banking sector being mired in lack of good governance that economists and experts have on many occasions come up with. But the Financial Institutions Division is reported in November to have planned a training programme for the bank directors to safeguard the interest of state-owned banks. While no people not good at safeguarding the interest of the banks should be on the boards, the decision that the directors need to be trained in banking governance hints at lack of governance. The minister also ruled out the chance for the institution for a commission on the banking sector but said that he would leave recommendations for the next government to arrest the high growth of non-performing loans. It is yet to be seen if the recommendations of the minister who could not stop the growing amount of loans in default, stop loan scams and iron out irregularities in the banking sector during two tenures of the government would at all effectively work for the next government, but this suggests that he has not ventured to play the good cards that he thinks he has up his sleeve — one of them is the institution of an independent banking commission that he is willing to leave for the next government.

In light of what has happened, it appears that the minister understands what has gone awry in the banking sector, as his belated admissions show, but he has only been unwilling, if not unable, to sort out the prickly issues. The banking sector, as statistics show, has been in a deplorable condition and people deployed in the banking sector may be responsible for all this. But the finance minister cannot shrug off the responsibility and he needs to be held to account.

  • Courtesy: New Age /Dec 19, 2018